অনলাইন ডেস্ক
ভারতের বাজারে অবশেষে পা রাখল বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠা টেসলা। বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের এই কোম্পানি মুম্বাইয়ের বান্দ্রা কুরলা কমপ্লেক্সে ৪ হাজার বর্গফুটের একটি শোরুম চালু করেছে। এর মধ্য দিয়ে ভারতে যাত্রা শুরু করল মার্কিন প্রতিষ্ঠানটি। টেসলা এরই মধ্যে ভারতের বাজারে তাদের গাড়ি বিক্রির ঘোষণাও দিয়েছে। একেকটি গাড়ির দাম পড়বে প্রায় ৭০ হাজার ডলার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, এই ফ্ল্যাগশিপ শোরুমকে টেসলা এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার হিসেবেও উল্লেখ করা হচ্ছে। শিগগিরই নয়াদিল্লিসহ ভারতের অন্যান্য বড় শহরেও এমন শোরুম চালুর পরিকল্পনা রয়েছে। মূল বাজারে চাহিদা কমে যাওয়ায় নতুন বাজারে প্রবেশের কৌশল হিসেবে ভারতকে বেছে নিয়েছে টেসলা।
মুম্বাইয়ের অন্যতম অভিজাত বাণিজ্যিক এলাকায় অবস্থিত টেসলার নতুন শোরুমটির মাসিক ভাড়া প্রায় ৩৫ লাখ টাকা বলে জানা গেছে। এনডিটিভির পাওয়া ছবিতে দেখা গেছে, শোরুমের সামনের অংশে টেসলার লোগো স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান এবং ভেতরে আংশিকভাবে ঢাকা একটি সাদা টেসলা গাড়ি রাখা আছে।
এটাই হবে ভারতে টেসলার প্রথম এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার এবং কোম্পানিটির ভারতে প্রথম সরাসরি উপস্থিতি। যদিও এখনো ভারতীয় বাজারে গাড়ি উৎপাদন বা সংযোজন কারখানা স্থাপনের ব্যাপারে কোনো নিশ্চয়তা দেয়নি ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠানটি, তবে এই শোরুম চালুকে একটি কৌশলগত পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে—ক্রেতাদের আগ্রহ ও বাজারের সম্ভাবনা যাচাইয়ের লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ।
বর্তমানে শোরুমে প্রদর্শিত হচ্ছে টেসলার অল-ইলেকট্রিক এসইউভি মডেল ওয়াই। উদ্বোধনের জন্য সাংহাই থেকে ছয়টি মডেল ওয়াই গাড়ি আমদানি করে মুম্বাইয়ে আনা হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবিতে দেখা যাচ্ছে, গাড়িগুলো শোরুমে ঢোকানোর চূড়ান্ত প্রস্তুতি চলছে এবং ফ্ল্যাটবেড ট্রাকের মাধ্যমে গাড়ি স্থানান্তর করা হচ্ছে।
ভারতীয় বাজারে টেসলা ‘রিফ্রেশড’ মডেল ওয়াই নিয়ে এসেছে বলে জানা গেছে। গাড়িগুলো ডার্ক গ্রে রঙে, কালো অ্যালয় হুইলসহ একটি স্টাইলিশ, কুপের মতো অবয়বে আনা হয়েছে। এটি দুটি ভ্যারিয়েন্টে পাওয়া যাবে—লং রেঞ্জ রিয়ার হুইল ড্রাইভ এবং লং রেঞ্জ অল-হুইল ড্রাইভ।
গাড়ির অভ্যন্তরে রয়েছে ডুয়াল-টোন ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট কেবিন, মিনিমালিস্ট ডিজাইন, ১৫ দশমিক ৪ ইঞ্চির একটি সেন্ট্রাল টাচস্ক্রিন। আরও রয়েছে ওয়্যারলেস চার্জিং, ইউএসবি-সি পোর্ট, ভয়েস কমান্ড, ইন্টারনেট কানেকটিভিটি এবং অ্যাপ-ভিত্তিক গাড়ি অ্যাকসেসের মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি।
ভারতে মডেল ওয়াই-এর দাম শুরু হচ্ছে ৬৯ হাজার ৭৭০ বা ৫৯ লাখ ৮৯ হাজার রুপি থেকে। সম্পূর্ণ তৈরি গাড়ি আমদানির ক্ষেত্রে ভারতে ৭০ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত আমদানি শুল্ক আরোপ করা হয়, ফলে এই গাড়ির দাম অনেকটাই বেড়ে গেছে।
ভারতে টেসলার গাড়ি সাশ্রয়ী করতে আমদানি শুল্ক কমানোর পক্ষে বারবার মত দিয়েছেন কোম্পানিটির সিইও ইলন মাস্ক। তবে ভারত সরকার স্থানীয়ভাবে উৎপাদনে অঙ্গীকার করার ওপর জোর দিয়েছে এবং এখনো সেই অবস্থানে অনড়। যদিও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে, তবুও এখনো টেসলা ভারতে কোনো কারখানা স্থাপনের পরিকল্পনার কথা নিশ্চিত করেনি।
ভারতের বাজারে অবশেষে পা রাখল বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠা টেসলা। বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের এই কোম্পানি মুম্বাইয়ের বান্দ্রা কুরলা কমপ্লেক্সে ৪ হাজার বর্গফুটের একটি শোরুম চালু করেছে। এর মধ্য দিয়ে ভারতে যাত্রা শুরু করল মার্কিন প্রতিষ্ঠানটি। টেসলা এরই মধ্যে ভারতের বাজারে তাদের গাড়ি বিক্রির ঘোষণাও দিয়েছে। একেকটি গাড়ির দাম পড়বে প্রায় ৭০ হাজার ডলার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, এই ফ্ল্যাগশিপ শোরুমকে টেসলা এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার হিসেবেও উল্লেখ করা হচ্ছে। শিগগিরই নয়াদিল্লিসহ ভারতের অন্যান্য বড় শহরেও এমন শোরুম চালুর পরিকল্পনা রয়েছে। মূল বাজারে চাহিদা কমে যাওয়ায় নতুন বাজারে প্রবেশের কৌশল হিসেবে ভারতকে বেছে নিয়েছে টেসলা।
মুম্বাইয়ের অন্যতম অভিজাত বাণিজ্যিক এলাকায় অবস্থিত টেসলার নতুন শোরুমটির মাসিক ভাড়া প্রায় ৩৫ লাখ টাকা বলে জানা গেছে। এনডিটিভির পাওয়া ছবিতে দেখা গেছে, শোরুমের সামনের অংশে টেসলার লোগো স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান এবং ভেতরে আংশিকভাবে ঢাকা একটি সাদা টেসলা গাড়ি রাখা আছে।
এটাই হবে ভারতে টেসলার প্রথম এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার এবং কোম্পানিটির ভারতে প্রথম সরাসরি উপস্থিতি। যদিও এখনো ভারতীয় বাজারে গাড়ি উৎপাদন বা সংযোজন কারখানা স্থাপনের ব্যাপারে কোনো নিশ্চয়তা দেয়নি ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠানটি, তবে এই শোরুম চালুকে একটি কৌশলগত পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে—ক্রেতাদের আগ্রহ ও বাজারের সম্ভাবনা যাচাইয়ের লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ।
বর্তমানে শোরুমে প্রদর্শিত হচ্ছে টেসলার অল-ইলেকট্রিক এসইউভি মডেল ওয়াই। উদ্বোধনের জন্য সাংহাই থেকে ছয়টি মডেল ওয়াই গাড়ি আমদানি করে মুম্বাইয়ে আনা হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবিতে দেখা যাচ্ছে, গাড়িগুলো শোরুমে ঢোকানোর চূড়ান্ত প্রস্তুতি চলছে এবং ফ্ল্যাটবেড ট্রাকের মাধ্যমে গাড়ি স্থানান্তর করা হচ্ছে।
ভারতীয় বাজারে টেসলা ‘রিফ্রেশড’ মডেল ওয়াই নিয়ে এসেছে বলে জানা গেছে। গাড়িগুলো ডার্ক গ্রে রঙে, কালো অ্যালয় হুইলসহ একটি স্টাইলিশ, কুপের মতো অবয়বে আনা হয়েছে। এটি দুটি ভ্যারিয়েন্টে পাওয়া যাবে—লং রেঞ্জ রিয়ার হুইল ড্রাইভ এবং লং রেঞ্জ অল-হুইল ড্রাইভ।
গাড়ির অভ্যন্তরে রয়েছে ডুয়াল-টোন ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট কেবিন, মিনিমালিস্ট ডিজাইন, ১৫ দশমিক ৪ ইঞ্চির একটি সেন্ট্রাল টাচস্ক্রিন। আরও রয়েছে ওয়্যারলেস চার্জিং, ইউএসবি-সি পোর্ট, ভয়েস কমান্ড, ইন্টারনেট কানেকটিভিটি এবং অ্যাপ-ভিত্তিক গাড়ি অ্যাকসেসের মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি।
ভারতে মডেল ওয়াই-এর দাম শুরু হচ্ছে ৬৯ হাজার ৭৭০ বা ৫৯ লাখ ৮৯ হাজার রুপি থেকে। সম্পূর্ণ তৈরি গাড়ি আমদানির ক্ষেত্রে ভারতে ৭০ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত আমদানি শুল্ক আরোপ করা হয়, ফলে এই গাড়ির দাম অনেকটাই বেড়ে গেছে।
ভারতে টেসলার গাড়ি সাশ্রয়ী করতে আমদানি শুল্ক কমানোর পক্ষে বারবার মত দিয়েছেন কোম্পানিটির সিইও ইলন মাস্ক। তবে ভারত সরকার স্থানীয়ভাবে উৎপাদনে অঙ্গীকার করার ওপর জোর দিয়েছে এবং এখনো সেই অবস্থানে অনড়। যদিও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে, তবুও এখনো টেসলা ভারতে কোনো কারখানা স্থাপনের পরিকল্পনার কথা নিশ্চিত করেনি।
সরকারের কার্যক্রম নিয়ে কিছু অর্থনীতিদের সমালোচনা প্রসঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘অর্থনীতিবিদ যারা কিছুই (সরকারের ইতিবাচক কাজ) দেখেন না; দেখতে দৃষ্টি লাগে। অন্তর্দৃষ্টি লাগে। না চাইলে তো দেখতে পারবেন না!’
৫ ঘণ্টা আগেট্রাভেল এজেন্টদের শীর্ষ সংগঠন এসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ (আটাব)-এর বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটি বিলুপ্ত করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। সংগঠনের অভ্যন্তরে অনিয়ম, দুর্নীতি এবং অর্থ আত্মসাতের একাধিক অভিযোগের প্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বের প্রধান তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর সংগঠন ওপেকের দ্বিতীয় বৃহত্তম সদস্য ইরাক। সম্প্রতি ইরাকে নিজেদের কার্যক্রম বাড়াতে শুরু করেছে চীনের স্বশাসিত তুলনামূলক ছোট ও বেসরকারি তেল কোম্পানিগুলো।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি বাংলাদেশকে এমন এক বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল, যা ছিল অর্থনীতির জন্য ভয়াবহ এক সতর্কসংকেত। শেষ পর্যন্ত যদি এই শুল্কহার ১৫ শতাংশ কমিয়ে ২০ শতাংশে নির্ধারণ না করা হতো, বরং তা প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় আরও বেশি হতো। তবে এর অভিঘাত হতো বহুমাত্রিক ও ব্যাপক।
১৬ ঘণ্টা আগে