আজকের পত্রিকা ডেস্ক
নয়াদিল্লি ও মস্কোর মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে চায় রাশিয়া। সম্প্রতি ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের মস্কো সফরের মধ্যেই রাশিয়ার পক্ষ থেকে এই বার্তা দেওয়া হয়েছে। ভারতের রুশ দূতাবাস জানিয়েছে, তাঁরা দুই দেশের মধ্যেকার বাণিজ্যিক ভারসাম্যহীনতা কমাতে এবং জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে আগ্রহী।
রুশ দূতাবাসের শার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স রোমান বাবশকিন বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, ভারত রাশিয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। তিনি স্বীকার করেন, ভারতের সামনে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে এবং রাশিয়া সেগুলো দূর করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি আরও জানান, দুই দেশের মধ্যে তেল সরবরাহ অব্যাহত রাখার জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়া আছে।
ইউক্রেন যুদ্ধের পর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও ভারত ২০২২ সাল থেকে রাশিয়ার অপরিশোধিত তেলের অন্যতম বৃহত্তম ক্রেতা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বাবশকিন বলেন, ‘রুশ অপরিশোধিত তেলের কোনো বিকল্প নেই, কারণ এটি খুবই প্রতিযোগিতামূলক।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, এই তেল ভারতের জন্য অত্যন্ত লাভজনক।
বাবশকিন জানান, রাশিয়া ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে আগ্রহী। দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য প্রতি বছর প্রায় ১০ শতাংশ হারে বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। তাঁর দাবি, রাজনৈতিক পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, ভারতে তেল সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা রয়েছে। তিনি বলেন, উভয় দেশের মধ্যেকার বাণিজ্য বাধাগুলো দূর করার জন্য রাশিয়া কাজ করছে।
সম্প্রতি ভারতীয় পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে বাবশকিন বলেন, ‘যদি ভারতীয় পণ্য মার্কিন বাজারে প্রবেশের ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হয়, তবে রাশিয়ার বাজার ভারতীয় রপ্তানির জন্য উন্মুক্ত।’
রুশ দূতাবাস আরও জানিয়েছে, ভারত তাদের চতুর্থ বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার। ভবিষ্যতেও ভারতে জ্বালানি সরবরাহ একই পর্যায়ে থাকবে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞাগুলোকে ‘দ্বিমুখী নীতি’ এবং ‘জাতীয় স্বার্থের প্রতি অসম্মান’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে রুশ দূতাবাস। এ ছাড়া, দুই দেশের মধ্যেকার পেমেন্ট বা অর্থ পরিশোধের পদ্ধতি আরও উন্নত করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
নয়াদিল্লি ও মস্কোর মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে চায় রাশিয়া। সম্প্রতি ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের মস্কো সফরের মধ্যেই রাশিয়ার পক্ষ থেকে এই বার্তা দেওয়া হয়েছে। ভারতের রুশ দূতাবাস জানিয়েছে, তাঁরা দুই দেশের মধ্যেকার বাণিজ্যিক ভারসাম্যহীনতা কমাতে এবং জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে আগ্রহী।
রুশ দূতাবাসের শার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স রোমান বাবশকিন বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, ভারত রাশিয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। তিনি স্বীকার করেন, ভারতের সামনে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে এবং রাশিয়া সেগুলো দূর করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি আরও জানান, দুই দেশের মধ্যে তেল সরবরাহ অব্যাহত রাখার জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়া আছে।
ইউক্রেন যুদ্ধের পর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও ভারত ২০২২ সাল থেকে রাশিয়ার অপরিশোধিত তেলের অন্যতম বৃহত্তম ক্রেতা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বাবশকিন বলেন, ‘রুশ অপরিশোধিত তেলের কোনো বিকল্প নেই, কারণ এটি খুবই প্রতিযোগিতামূলক।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, এই তেল ভারতের জন্য অত্যন্ত লাভজনক।
বাবশকিন জানান, রাশিয়া ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে আগ্রহী। দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য প্রতি বছর প্রায় ১০ শতাংশ হারে বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। তাঁর দাবি, রাজনৈতিক পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, ভারতে তেল সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা রয়েছে। তিনি বলেন, উভয় দেশের মধ্যেকার বাণিজ্য বাধাগুলো দূর করার জন্য রাশিয়া কাজ করছে।
সম্প্রতি ভারতীয় পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে বাবশকিন বলেন, ‘যদি ভারতীয় পণ্য মার্কিন বাজারে প্রবেশের ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হয়, তবে রাশিয়ার বাজার ভারতীয় রপ্তানির জন্য উন্মুক্ত।’
রুশ দূতাবাস আরও জানিয়েছে, ভারত তাদের চতুর্থ বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার। ভবিষ্যতেও ভারতে জ্বালানি সরবরাহ একই পর্যায়ে থাকবে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞাগুলোকে ‘দ্বিমুখী নীতি’ এবং ‘জাতীয় স্বার্থের প্রতি অসম্মান’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে রুশ দূতাবাস। এ ছাড়া, দুই দেশের মধ্যেকার পেমেন্ট বা অর্থ পরিশোধের পদ্ধতি আরও উন্নত করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
বর্ষায় উৎপাদন ব্যাহত, বৃষ্টিতে সরবরাহ সমস্যা আর দুই মৌসুমের ফাঁদসহ নানা কারণে সবজির দাম কয়েক মাস ধরেই বেশি। সেই বাড়তি দাম আরও বেড়েছে চলতি সপ্তাহে। ১ কেজি বেগুন কিনতে এখন ক্রেতার খরচ হচ্ছে ১৬০ টাকা পর্যন্ত, যা গত সপ্তাহের তুলনায় ৪০ টাকা বেশি। শুধু বেগুনই নয়, চলতি সপ্তাহে পটোল, ঢ্যাঁড়স, বরবটি, কাঁকরোল
১৭ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংকের ৮২ শতাংশ শেয়ার এখনো এস আলমের মালিকানায় রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তা জব্দ করলেও শেয়ার লিকুইডেশন করে ব্যাংকের দায় শোধ করছে না। ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার প্রকৃত মালিকদের কাছে ফেরত দিতে হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে সচেতন ব্যবসায়ী ফোরামের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত
১৯ ঘণ্টা আগেচলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) কাজ শুরু হয়েছে নামমাত্রভাবে। এ সময়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বরাদ্দের তুলনায় খুব কম অর্থ খরচ করেছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জুলাই-আগস্টে ৩০ লাখ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ১০ লাখ টাকা খরচ কর
১৯ ঘণ্টা আগেআর্থিক সংকটাপন্ন ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ বেসরকারি ব্যাংক একীভূত করে একটি ব্যাংক করা হচ্ছে। এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। নতুন ব্যাংকের জন্য দুটি নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। একটি হলো ইউনাইটেড
১ দিন আগে