অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যেকোনো বাণিজ্য চুক্তি ‘হুমকির ভিত্তিতে নয়, বরং সম্মানের ভিত্তিতে’ হতে হবে বলে কড়া বার্তা দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। গতকাল শুক্রবার ডোনাল্ড ট্রাম্প ইইউ থেকে আসা সব পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দেওয়ার পরই ইইউয়ের বাণিজ্যপ্রধান এই কথা বলেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি ইইউয়ের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির ধীর গতি নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে এই বিশাল শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এই নতুন শুল্ক আগামী ১ জুন থেকে কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে।
তবে ট্রাম্পের এই ঘোষণার পর ইইউ বাণিজ্য কমিশনার মারোস শেফকোভিচ এক্সের এক পোস্টে জানিয়েছেন, ইইউ একটি ‘সৎ ও পারস্পরিক সম্মানের’ ভিত্তিতে চুক্তি করতে প্রস্তুত। তিনি বলেন, ‘ইইউ-মার্কিন বাণিজ্য সম্পর্ক অতুলনীয় এবং এটি পারস্পরিক শ্রদ্ধা দ্বারা পরিচালিত হওয়া উচিত, হুমকি দ্বারা নয়। আমরা আমাদের স্বার্থ রক্ষায় প্রস্তুত।’
এর আগে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালের একটি পোস্টে অভিযোগ করেন, ইইউ শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুবিধা নেওয়ার জন্যই তৈরি হয়েছে এবং ইইউয়ের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫০ মিলিয়ন ডলারের বার্ষিক বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। তিনি আরও বলেন, ইইউয়ের সঙ্গে আলোচনা ‘কোথাও যাচ্ছে না’। শুল্ক আরোপই একমাত্র সমাধান।
যুক্তরাষ্ট্র গত বছর ইইউ থেকে ৬০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি পণ্য কিনেছে এবং ইইউতে পাঠিয়েছে প্রায় ৩৭৫ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। এর আগে গত ২ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্র ইইউ পণ্যের ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক বসিয়েছিল, যা এক সপ্তাহ পর কমিয়ে আনা হয়। তবে ইস্পাত, অ্যালুমিনিয়াম এবং গাড়ির যন্ত্রাংশের ওপর ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক এখনো বহাল আছে। ট্রাম্প আইফোনসহ অন্যান্য পণ্যের ওপরও শুল্ক বসানোর হুমকি দিয়েছেন, তবে এটি ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে পতন ঘটিয়েছে।
এদিকে, ইউরোপীয় অনেক নেতাই ট্রাম্পের এমন হুমকিতে হতাশ। ফরাসি বাণিজ্যমন্ত্রী লরেন্ট সেন্ট-মার্টিন বলেন, এই হুমকি আলোচনায় কোনো সাহায্য করবে না। ইইউয়ের বাণিজ্য কমিটির প্রধান, জার্মান এমইপি বার্ন্ড লাঙ্গে হুমকি দিয়েছেন, আলোচনা ব্যর্থ হলে ইইউ পাল্টা শুল্ক আরোপ করবে। তিনি বলেন, ‘আমরা নিজেদের চাপ দিতে দেব না।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যেকোনো বাণিজ্য চুক্তি ‘হুমকির ভিত্তিতে নয়, বরং সম্মানের ভিত্তিতে’ হতে হবে বলে কড়া বার্তা দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। গতকাল শুক্রবার ডোনাল্ড ট্রাম্প ইইউ থেকে আসা সব পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দেওয়ার পরই ইইউয়ের বাণিজ্যপ্রধান এই কথা বলেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি ইইউয়ের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির ধীর গতি নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে এই বিশাল শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এই নতুন শুল্ক আগামী ১ জুন থেকে কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে।
তবে ট্রাম্পের এই ঘোষণার পর ইইউ বাণিজ্য কমিশনার মারোস শেফকোভিচ এক্সের এক পোস্টে জানিয়েছেন, ইইউ একটি ‘সৎ ও পারস্পরিক সম্মানের’ ভিত্তিতে চুক্তি করতে প্রস্তুত। তিনি বলেন, ‘ইইউ-মার্কিন বাণিজ্য সম্পর্ক অতুলনীয় এবং এটি পারস্পরিক শ্রদ্ধা দ্বারা পরিচালিত হওয়া উচিত, হুমকি দ্বারা নয়। আমরা আমাদের স্বার্থ রক্ষায় প্রস্তুত।’
এর আগে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালের একটি পোস্টে অভিযোগ করেন, ইইউ শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুবিধা নেওয়ার জন্যই তৈরি হয়েছে এবং ইইউয়ের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫০ মিলিয়ন ডলারের বার্ষিক বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। তিনি আরও বলেন, ইইউয়ের সঙ্গে আলোচনা ‘কোথাও যাচ্ছে না’। শুল্ক আরোপই একমাত্র সমাধান।
যুক্তরাষ্ট্র গত বছর ইইউ থেকে ৬০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি পণ্য কিনেছে এবং ইইউতে পাঠিয়েছে প্রায় ৩৭৫ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। এর আগে গত ২ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্র ইইউ পণ্যের ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক বসিয়েছিল, যা এক সপ্তাহ পর কমিয়ে আনা হয়। তবে ইস্পাত, অ্যালুমিনিয়াম এবং গাড়ির যন্ত্রাংশের ওপর ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক এখনো বহাল আছে। ট্রাম্প আইফোনসহ অন্যান্য পণ্যের ওপরও শুল্ক বসানোর হুমকি দিয়েছেন, তবে এটি ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে পতন ঘটিয়েছে।
এদিকে, ইউরোপীয় অনেক নেতাই ট্রাম্পের এমন হুমকিতে হতাশ। ফরাসি বাণিজ্যমন্ত্রী লরেন্ট সেন্ট-মার্টিন বলেন, এই হুমকি আলোচনায় কোনো সাহায্য করবে না। ইইউয়ের বাণিজ্য কমিটির প্রধান, জার্মান এমইপি বার্ন্ড লাঙ্গে হুমকি দিয়েছেন, আলোচনা ব্যর্থ হলে ইইউ পাল্টা শুল্ক আরোপ করবে। তিনি বলেন, ‘আমরা নিজেদের চাপ দিতে দেব না।’
যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত শুল্কের ধাক্কায় টালমাটাল বিশ্ববাণিজ্য, বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলো। এশিয়ার অধিকাংশ দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি হয়ে থাকে। আর শুল্কের কারণে এ খাতে শঙ্কার জন্ম হয়েছে। গত ২০ এপ্রিল লিবারেশন ডে ঘোষণা করে যে শুল্ক আরোপ করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, তার প্রভাবের
১৫ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আর এর বড় ধাক্কা লেগেছে ভারতের তৈরি পোশাক খাতে। ট্রাম্পের এই শুল্ক ঘোষণার পর থেকে প্রতিদিন আতঙ্কে কাটছে এই খাতের উদ্যোক্তাদের।
১৭ ঘণ্টা আগেব্যাংক খাতে লুণ্ঠন, অর্থ পাচার, শেয়ারবাজার ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নড়বড়ে করে ফেলা, বৈদেশিক মুদ্রার মজুতে চাপ ইত্যাদি কারণে আওয়ামী লীগ আমলের শেষের দিকে অর্থনীতি মহাসংকটে পড়েছিল। এর সরাসরি প্রভাব পড়ে জনজীবনেও। মূল্যস্ফীতিতে দেশবাসীর নাভিশ্বাস ওঠে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের...
১ দিন আগেচীনা প্রতিষ্ঠান চুয়ানচিং ড্রিলিং ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেডের (সিসিডিসি) সঙ্গে দুটি কূপ খননের চুক্তি করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। ৫৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে বাখরাবাদ ও তিতাস এলাকায় গভীর অনুসন্ধানে এ দুটি কূপ খনন করা হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে...
১ দিন আগে