আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারত সরকার রাষ্ট্রীয় মজুত থেকে ২ কোটি টন চাল বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় আগামী মাসে থাই চালের দাম আরও কমে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছে থাই কর্তৃপক্ষ। থাইল্যান্ডের সংবাদমাধ্যম দ্য নেশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, থাই রাইস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের অনারারি প্রেসিডেন্ট চুকিয়ার্ট ওপাসওং এ বিষয়ে সতর্ক করেছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চুকিয়ার্ট বলেছেন, ভারতীয় সরকার যদি তাদের ২ কোটি টন চালের মজুত বাজারে ছাড়ে, তাহলে বিশ্বব্যাপী চালের বাজারে থাইল্যান্ডের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা আরও দুর্বল হয়ে পড়বে। এর ফলে অভ্যন্তরীণভাবে চালের দাম কমে যাবে এবং থাই কৃষকেরা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
তিনি ব্যাখ্যা করেন, ভারতীয় সরকার নতুন ফসলের জন্য জায়গা তৈরি করতে কৃষকদের কাছ থেকে নতুন চাল কেনার শুরুর আগে মজুত চাল বাজারে ছাড়ার পরিকল্পনা করেছে। এই চাল তিন উপায়ে বিতরণ করা হবে—কিছু ইথানল উৎপাদকদের কাছে বিক্রি করা হবে, কিছু দরিদ্রদের মধ্যে বিতরণ করা হবে এবং বাকিটা রপ্তানির জন্য চাল ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করা হবে। চুকিয়ার্ট বলেন, ‘আমরা এই বিপুল পরিমাণ চালের কথা শুনে স্তম্ভিত হয়েছি, কারণ ভারত প্রতি টন চালের বিক্রয়মূল্য মাত্র ২৩০ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করেছে।’
তিনি উল্লেখ করেন যে, ভারতীয় চাল রপ্তানিকারকেরা মান উন্নত করে রপ্তানি স্তরে আনতে প্রতি টনে অতিরিক্ত ৩০ মার্কিন ডলার খরচ করতে পারেন, এরপর তারা এটি ২৮০ থেকে ৩০০ মার্কিন ডলার প্রতি টনে বিক্রি করবেন, যা বর্তমান থাই রপ্তানি মূল্যের চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে কম।
বর্তমানে, থাইল্যান্ড ৫ শতাংশ পলিশড চাল প্রতি টনে ৩৬৫-৩৭০ মার্কিন ডলারে রপ্তানি করে। এই দামে কৃষকেরা প্রতি টন ধানের জন্য মাত্র ৫ থেকে ৬ হাজার বাথ পান, যেখানে গত বছর তারা ১১ থেকে ১২ হাজার বাথ পেতেন।
চুকিয়ার্ট আরও যোগ করেন যে, গত বছরের শেষের দিকে সরকার পলিশড চাল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর থেকেই বিশ্ববাজার ভারতীয় চালে ভরে গেছে। থাই চালের দাম তাৎক্ষণিকভাবে কমে গেছে এবং আগামী মাসে ২ কোটি টন চাল বাজারে এলে তা আরও হ্রাস পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে, ভারত ১ কোটি ১০ লাখ টনের বেশি চাল রপ্তানি করেছে, এরপর ভিয়েতনাম ৫২ লাখ টন এবং থাইল্যান্ড ৩৭ লাখ টন চাল রপ্তানি করেছে।
এই বছর ভারতের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা হলো ২ কোটি ৩০ লাখ টন, ভিয়েতনামের ৯০ লাখ টন এবং থাইল্যান্ডের ৭৫ লাখ টন।
ভারত সরকার রাষ্ট্রীয় মজুত থেকে ২ কোটি টন চাল বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় আগামী মাসে থাই চালের দাম আরও কমে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছে থাই কর্তৃপক্ষ। থাইল্যান্ডের সংবাদমাধ্যম দ্য নেশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, থাই রাইস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের অনারারি প্রেসিডেন্ট চুকিয়ার্ট ওপাসওং এ বিষয়ে সতর্ক করেছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চুকিয়ার্ট বলেছেন, ভারতীয় সরকার যদি তাদের ২ কোটি টন চালের মজুত বাজারে ছাড়ে, তাহলে বিশ্বব্যাপী চালের বাজারে থাইল্যান্ডের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা আরও দুর্বল হয়ে পড়বে। এর ফলে অভ্যন্তরীণভাবে চালের দাম কমে যাবে এবং থাই কৃষকেরা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
তিনি ব্যাখ্যা করেন, ভারতীয় সরকার নতুন ফসলের জন্য জায়গা তৈরি করতে কৃষকদের কাছ থেকে নতুন চাল কেনার শুরুর আগে মজুত চাল বাজারে ছাড়ার পরিকল্পনা করেছে। এই চাল তিন উপায়ে বিতরণ করা হবে—কিছু ইথানল উৎপাদকদের কাছে বিক্রি করা হবে, কিছু দরিদ্রদের মধ্যে বিতরণ করা হবে এবং বাকিটা রপ্তানির জন্য চাল ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করা হবে। চুকিয়ার্ট বলেন, ‘আমরা এই বিপুল পরিমাণ চালের কথা শুনে স্তম্ভিত হয়েছি, কারণ ভারত প্রতি টন চালের বিক্রয়মূল্য মাত্র ২৩০ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করেছে।’
তিনি উল্লেখ করেন যে, ভারতীয় চাল রপ্তানিকারকেরা মান উন্নত করে রপ্তানি স্তরে আনতে প্রতি টনে অতিরিক্ত ৩০ মার্কিন ডলার খরচ করতে পারেন, এরপর তারা এটি ২৮০ থেকে ৩০০ মার্কিন ডলার প্রতি টনে বিক্রি করবেন, যা বর্তমান থাই রপ্তানি মূল্যের চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে কম।
বর্তমানে, থাইল্যান্ড ৫ শতাংশ পলিশড চাল প্রতি টনে ৩৬৫-৩৭০ মার্কিন ডলারে রপ্তানি করে। এই দামে কৃষকেরা প্রতি টন ধানের জন্য মাত্র ৫ থেকে ৬ হাজার বাথ পান, যেখানে গত বছর তারা ১১ থেকে ১২ হাজার বাথ পেতেন।
চুকিয়ার্ট আরও যোগ করেন যে, গত বছরের শেষের দিকে সরকার পলিশড চাল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর থেকেই বিশ্ববাজার ভারতীয় চালে ভরে গেছে। থাই চালের দাম তাৎক্ষণিকভাবে কমে গেছে এবং আগামী মাসে ২ কোটি টন চাল বাজারে এলে তা আরও হ্রাস পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে, ভারত ১ কোটি ১০ লাখ টনের বেশি চাল রপ্তানি করেছে, এরপর ভিয়েতনাম ৫২ লাখ টন এবং থাইল্যান্ড ৩৭ লাখ টন চাল রপ্তানি করেছে।
এই বছর ভারতের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা হলো ২ কোটি ৩০ লাখ টন, ভিয়েতনামের ৯০ লাখ টন এবং থাইল্যান্ডের ৭৫ লাখ টন।
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বড় দরপতনের ফলে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮১ পয়েন্ট বা ১.৫৪ শতাংশ কমে ৫ হাজার ২০২ পয়েন্টে নেমেছে। এর মধ্য দিয়ে সূচক প্রায় তিন মাস আগের অবস্থানে নেমেছে। তবে টাকার অঙ্কে লেনদেনের পরিমাণ সামান্য বেড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরমজান মাস সামনে রেখে ছোলা, খেজুর, ডাল, পেঁয়াজ, চিনি, ভোজ্যতেলসহ নিত্যপণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনের চেয়েও বেশি পণ্য আমদানির নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বর্তমানে ব্যাংকগুলোর হাতে পর্যাপ্ত ডলার মজুত থাকায় এবার আমদানিকারকদের ডলার নিয়ে উদ্বেগ নেই বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
১ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতি যখন টালমাটাল, ব্যবসায়ীরা টিকে থাকার লড়াইয়ে, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দর বাড়িয়েছে মাশুল। ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হচ্ছে নতুন হার। এর আগে ১ সেপ্টেম্বর থেকেই ২১টি বেসরকারি কনটেইনার ডিপো বা অফডক বাড়িয়েছে নিজেদের চার্জ। শিপিং এজেন্টরা এখন সেই বাড়তি খরচ আমদানিকারকদের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের লালদিয়া, নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) এবং বে টার্মিনাল পরিচালনায় বিদেশি অপারেটরের নিয়োগ চূড়ান্ত পর্যায়ে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামী ডিসেম্বরে এ-সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে