নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) স্বতন্ত্র পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদের বিরুদ্ধে শেয়ার কারসাজি, কোম্পানির গোপন তথ্য আগাম জেনে অবৈধভাবে শেয়ার ব্যবসায় জড়িত থাকার অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও ডিএসইকে পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করতে বলা হয়েছে। তদন্তের সময়ে আব্দুল্লাহ আল মাহমুদকে সব ধরনের কাজ থেকে বিরত রাখতে ডিএসইকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের উপসচিব ফরিদা ইয়াসমিনের সই করা নির্দেশনার চিঠি আজ বুধবার বিএসইসি চেয়ারম্যান ও ডিএসইর কাছে পাঠানো হয়।
৩০ কার্যদিবসের মধ্যে অভিযোগগুলো তদন্ত এবং কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়ন করে মন্ত্রণালয়কে জানাতে বলা হয়েছে।
ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু বলেন, ‘আমরা তদন্ত শুরু করেছি। তদন্ত স্বচ্ছতার সঙ্গে হবে, তদন্ত শেষ হলে এ বিষয়ে বিস্তারিত কথা বলা যাবে।’
স্টক এক্সচেঞ্জের ডিমিউচুয়ালাইজেশন (ব্যবস্থাপনা থেকে মালিকানা আলাদাকরণ) আইন মেনে গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং ও ইনস্যুরেন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদকে ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেয় সরকার।
নিয়োগ পাওয়ার তিন মাস পরই তিনি শেয়ার কারসাজিতে জড়িয়ে পড়েন—এমন প্রতিবেদন প্রকাশ করে একটি জাতীয় দৈনিক। সেখানে বলা হয়, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ তিনটি বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ১৩ কোটি ১৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছেন পরিচালক হওয়ার পর থেকে।
নিয়ম অনুযায়ী, স্বতন্ত্র পরিচালকেরা শেয়ার লেনদেন করলে তা এক মাসের মধ্যে ডিএসইর ‘কনফ্লিক্ট মিটিগেশন কমিটি’তে রিপোর্ট করতে হয়। লেনদেন সম্পর্কিত তথ্য জানাতে হয় সেখানে।
এটি না করা অপরাধ বলে জানিয়েছেন বিএসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম।
জাতীয় দৈনিকের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ সেই তথ্য ডিএসইতে জমা দেননি। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির আগাম তথ্য জেনে কেনাবেচা, ডিএসইর পক্ষ থেকে ভেঙে দিতে যাওয়া কোম্পানির পর্ষদ সম্পর্কে আগাম তথ্য জেনে শেয়ার বিক্রি করে মুনাফা করার অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে।
৬ জুন প্রকাশিত জাতীয় দৈনিকের প্রতিবেদন সূত্রের বরাত দিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আদেশে বলা হয়, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ডিএসই ও বিএসইসির আইন, যাবতীয় বিধি অথবা নিদের্শনা পরিপন্থী কার্য করেছেন কি না, তা-ও তদন্ত করে ব্যাখ্যাসহ প্রতিবেদন দিতে হবে দুই তদন্ত কমিটিকে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) স্বতন্ত্র পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদের বিরুদ্ধে শেয়ার কারসাজি, কোম্পানির গোপন তথ্য আগাম জেনে অবৈধভাবে শেয়ার ব্যবসায় জড়িত থাকার অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও ডিএসইকে পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করতে বলা হয়েছে। তদন্তের সময়ে আব্দুল্লাহ আল মাহমুদকে সব ধরনের কাজ থেকে বিরত রাখতে ডিএসইকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের উপসচিব ফরিদা ইয়াসমিনের সই করা নির্দেশনার চিঠি আজ বুধবার বিএসইসি চেয়ারম্যান ও ডিএসইর কাছে পাঠানো হয়।
৩০ কার্যদিবসের মধ্যে অভিযোগগুলো তদন্ত এবং কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়ন করে মন্ত্রণালয়কে জানাতে বলা হয়েছে।
ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু বলেন, ‘আমরা তদন্ত শুরু করেছি। তদন্ত স্বচ্ছতার সঙ্গে হবে, তদন্ত শেষ হলে এ বিষয়ে বিস্তারিত কথা বলা যাবে।’
স্টক এক্সচেঞ্জের ডিমিউচুয়ালাইজেশন (ব্যবস্থাপনা থেকে মালিকানা আলাদাকরণ) আইন মেনে গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং ও ইনস্যুরেন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদকে ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেয় সরকার।
নিয়োগ পাওয়ার তিন মাস পরই তিনি শেয়ার কারসাজিতে জড়িয়ে পড়েন—এমন প্রতিবেদন প্রকাশ করে একটি জাতীয় দৈনিক। সেখানে বলা হয়, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ তিনটি বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ১৩ কোটি ১৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছেন পরিচালক হওয়ার পর থেকে।
নিয়ম অনুযায়ী, স্বতন্ত্র পরিচালকেরা শেয়ার লেনদেন করলে তা এক মাসের মধ্যে ডিএসইর ‘কনফ্লিক্ট মিটিগেশন কমিটি’তে রিপোর্ট করতে হয়। লেনদেন সম্পর্কিত তথ্য জানাতে হয় সেখানে।
এটি না করা অপরাধ বলে জানিয়েছেন বিএসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম।
জাতীয় দৈনিকের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ সেই তথ্য ডিএসইতে জমা দেননি। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির আগাম তথ্য জেনে কেনাবেচা, ডিএসইর পক্ষ থেকে ভেঙে দিতে যাওয়া কোম্পানির পর্ষদ সম্পর্কে আগাম তথ্য জেনে শেয়ার বিক্রি করে মুনাফা করার অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে।
৬ জুন প্রকাশিত জাতীয় দৈনিকের প্রতিবেদন সূত্রের বরাত দিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আদেশে বলা হয়, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ডিএসই ও বিএসইসির আইন, যাবতীয় বিধি অথবা নিদের্শনা পরিপন্থী কার্য করেছেন কি না, তা-ও তদন্ত করে ব্যাখ্যাসহ প্রতিবেদন দিতে হবে দুই তদন্ত কমিটিকে।
হংকংয়ের একটি বিউটি সেলুনের মালিক ক্রিস্টাল এনজি এইচএসবিসি ও ডাহ সিং ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলার আবেদন করলে তা প্রত্যাখ্যাত হয়। তিনি জানান, ২০২৩ সালের শেষদিকে যখন তিনি নতুন অফিসে স্থানান্তর করেন, তখন ব্যাংকগুলোর একটির মাধ্যমে জানতে পারেন, তার নতুন ঠিকানাটি যুক্তরাষ্ট্রের এনটিটি তালিকাভুক্ত। ওই ঠিকানার..
১ ঘণ্টা আগেআদানি গ্রুপ আগে বলেছিল, প্রকল্পটি মূল্যায়ন করা হচ্ছে, কিন্তু এখন ভারতীয় এই সংস্থার অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নে দেখা গেছে, এই ব্যবসা থেকে কতটা চাহিদা তৈরি হবে, বিশেষ করে ভারতের বাজারে, সে সম্পর্কে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে। এরপরই টাওয়ারের সঙ্গে আলোচনা স্থগিত করা হয়েছে বলে একটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেতিন বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার খবর প্রকাশের পর বিশ্ববাজারে তেলের দামে বড় ধরনের ধস নেমেছে। সৌদি আরবের সরবরাহ বৃদ্ধির ইঙ্গিতও এই দরপতনে প্রভাব ফেলেছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
১ দিন আগেকর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
২ দিন আগে