অনলাইন ডেস্ক
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। আজ বুধবার বিকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
এদিন বিকাল ৩টায় অর্থ উপদেষ্টার দ্বায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথমবারের মতো বিএসইসি আসেন ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বিএসইসির সঙ্গে প্রায় ৪৫ মিনিট বৈঠক করেন।
বৈঠকে বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, কমিশনার মু. মোহসিন চৌধুরী, মো. আলী আকবর, ফারজানা লালারুখসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, শেয়ারবাজারের বর্তমান যে সমস্যা, এটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সমস্যা আমরা সমাধানের চেষ্টা করব।
পুঁজিবাজারের জন্য আন্তর্জাতিক মানের নীতিকাঠামো তৈরির ইঙ্গিত দেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন। তিনি বলেন, ‘আগের ব্যবস্থাগুলো যতরকম আছে, সবকিছু রিমুভ করে যাতে ইন্টারন্যাশনালি ভালো শেয়ার মার্কেট কিছুটা ভালো থাকে, সেই চেষ্টা করব। আমরা চেষ্টা করছি ইমিডিয়েটলি কিছু রিলিজ দেওয়ার জন্য। মিডিয়াম ও লং টার্ম পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হবে।’
অর্থ উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘তারল্য সমস্যার সমাধান ও মিউচুয়াল ফান্ড নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ইমিডিয়েটলি দুই-একটি (উদ্যোগ) দেখতে পাবেন। আমাদের যেটা লিমিট, সেটাই দিতে সম্ভবপর হব।’
উপদেষ্টা চলে যাওয়ার পর বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেন, ‘গতকাল সাংবাদিকদের সঙ্গে যেসব নীতিগত বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে, সেগুলোই আজকে তুলে ধরেছি। এখন অর্থমন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে। আশা করি, দ্রুত ফলাফল পাওয়া যাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘উনি (অর্থ উপদেষ্টা) শুধু আমাদের সঙ্গে নয়, পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটির সঙ্গেও আলোচনা করেছেন। নেগেটিভ ইক্যুইটি, লিকুইডিটি সাপোর্ট, ট্যাক্সের রিফর্ম, বাইব্যাক, ব্যাংকের রিফর্ম সব বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। আজ বুধবার বিকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
এদিন বিকাল ৩টায় অর্থ উপদেষ্টার দ্বায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথমবারের মতো বিএসইসি আসেন ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বিএসইসির সঙ্গে প্রায় ৪৫ মিনিট বৈঠক করেন।
বৈঠকে বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, কমিশনার মু. মোহসিন চৌধুরী, মো. আলী আকবর, ফারজানা লালারুখসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, শেয়ারবাজারের বর্তমান যে সমস্যা, এটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সমস্যা আমরা সমাধানের চেষ্টা করব।
পুঁজিবাজারের জন্য আন্তর্জাতিক মানের নীতিকাঠামো তৈরির ইঙ্গিত দেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন। তিনি বলেন, ‘আগের ব্যবস্থাগুলো যতরকম আছে, সবকিছু রিমুভ করে যাতে ইন্টারন্যাশনালি ভালো শেয়ার মার্কেট কিছুটা ভালো থাকে, সেই চেষ্টা করব। আমরা চেষ্টা করছি ইমিডিয়েটলি কিছু রিলিজ দেওয়ার জন্য। মিডিয়াম ও লং টার্ম পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হবে।’
অর্থ উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘তারল্য সমস্যার সমাধান ও মিউচুয়াল ফান্ড নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ইমিডিয়েটলি দুই-একটি (উদ্যোগ) দেখতে পাবেন। আমাদের যেটা লিমিট, সেটাই দিতে সম্ভবপর হব।’
উপদেষ্টা চলে যাওয়ার পর বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেন, ‘গতকাল সাংবাদিকদের সঙ্গে যেসব নীতিগত বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে, সেগুলোই আজকে তুলে ধরেছি। এখন অর্থমন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে। আশা করি, দ্রুত ফলাফল পাওয়া যাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘উনি (অর্থ উপদেষ্টা) শুধু আমাদের সঙ্গে নয়, পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটির সঙ্গেও আলোচনা করেছেন। নেগেটিভ ইক্যুইটি, লিকুইডিটি সাপোর্ট, ট্যাক্সের রিফর্ম, বাইব্যাক, ব্যাংকের রিফর্ম সব বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
৮ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১০ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৪ ঘণ্টা আগে