নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারে বিভিন্ন ধরনের ক্রিপ্টো অ্যাসেটের মতো পণ্য আনতে যাচ্ছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। তার জন্য প্রয়োজনীয় নীতিমালা প্রণয়নের কাজ চলছে। বিএসইসির কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ এ কথা জানিয়েছেন। বিএসইসি কমিশনার বলেন, ‘রিয়েল এস্টেট ইনভেস্টমেন্টস ট্রাস্ট (আরইআইটি) নামের যে নতুন প্রোডাক্ট আসছে, তা হবে অনেকটাই ক্রিপ্টো অ্যাসেটের মতো। চলতি বছরের মধ্যেই আরইআইটির জন্য বিধিমালা প্রণয়নের কাজ শেষ হবে বলে আশা করি।’
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে ‘ক্রিপ্টো অ্যাসেট ও ডিজিটাল ফাইন্যান্স’ শীর্ষক সেমিনারে ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ ২০২৩’ পালনের অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) নিজস্ব ভবনে এর আয়োজন করা হয়। সিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন। একাধিক পরিচালক আলোচনায় অংশ নেন।
বর্তমানে অতিপ্রচলিত ভার্চুয়াল মুদ্রা বিটকয়েন ও ইথেরিয়াম-জাতীয় প্রোডাক্টে বিনিয়োগের বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন ড. শামসুদ্দিন। তিনি বলেন, বিটকয়েন জাতীয় ক্রিপ্টো প্রোডাক্টের বিপরীতে কোনো অ্যাসেট-ব্যাকআপ থাকে না। এর কোনো নিয়ন্ত্রক সংস্থা বা মনিটরিং কাঠামো নেই। ব্লকচেইন-জাতীয় প্রযুক্তির মাধ্যমে এর সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তাই এ ধরনের প্রোডাক্টে বিনিয়োগের পর কেউ ওই বিনিয়োগ নিয়ে পালিয়ে গেলে কিছুই করার থাকবে না।
ড. শামসুদ্দিন বলেন, ‘বিশ্ব ডিজিটালের দিক থেকে এগিয়ে যাচ্ছে। দেশের সবখানে এখন ফোরজি ইন্টারনেট সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে। সবার কাছে এখন মোবাইল ফোন রয়েছে। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে দেশের পুঁজিবাজারে খুব শিগগির ক্রিপ্টো অ্যাসেট আনা হবে। যেসব জিনিসের লাইসেন্স থাকবে না, সেরকম কোনো কিছু আমরা চালু হতে দেব না। এ ক্ষেত্রে দেশের সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।’
বর্তমানে বিদ্যমান ব্রোকারেজ হাউস দিয়ে ক্রিপ্টো অ্যাসেট লেনদেন পরিচালনা করা সম্ভব হবে না বলেও জানান বিএসইসি কমিশনার শামসুদ্দিন। তিনি বলেন, ‘এর জন্য দরকার ডিজিটাল ব্রোকারেজ হাউস। বিশ্বের অনেক দেশে ক্রিপ্টো অ্যাসেট লেনদেন করার মতো হাউস রয়েছে। এমনকি পাশের দেশ ভারতেও এরকম ব্রোকারেজ হাউস রয়েছে। তিনি বলেন, ক্রিপ্টো কারেন্সি বিশ্বের প্রায় সব দেশে অবৈধ। একইভাবে আমাদের দেশেও এর বৈধতা নেই। কারণ কয়েক দিন আগেও এমটিএফই নামের একটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে একটি চক্র বিপুল অর্থ নিয়ে চলে গেছে। এভাবে ক্রিপ্টো যাঁরা সরবরাহ করেন বা এর ব্লকচেইন সম্পর্কে অজানা। তাই এরকম কোনো কারেন্সি বাংলাদেশে আমরা কখনোই বৈধতা দেব না।’
কমিশনার বলেন, ‘আমাদের অর্থনীতি এখন সাড়ে ৪০০ বিলিয়ন ডলারের। অনেক ইউরোপের দেশের অর্থনীতিও আমাদের মতো এত বড় না। বিশ্বের মোট কার্বন নির্গমনের মাত্র দশমিক ৭ শতাংশ বাংলাদেশ থেকে হয়। এর পরও আমরা সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স করার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।
পুঁজিবাজারে বিভিন্ন ধরনের ক্রিপ্টো অ্যাসেটের মতো পণ্য আনতে যাচ্ছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। তার জন্য প্রয়োজনীয় নীতিমালা প্রণয়নের কাজ চলছে। বিএসইসির কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ এ কথা জানিয়েছেন। বিএসইসি কমিশনার বলেন, ‘রিয়েল এস্টেট ইনভেস্টমেন্টস ট্রাস্ট (আরইআইটি) নামের যে নতুন প্রোডাক্ট আসছে, তা হবে অনেকটাই ক্রিপ্টো অ্যাসেটের মতো। চলতি বছরের মধ্যেই আরইআইটির জন্য বিধিমালা প্রণয়নের কাজ শেষ হবে বলে আশা করি।’
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে ‘ক্রিপ্টো অ্যাসেট ও ডিজিটাল ফাইন্যান্স’ শীর্ষক সেমিনারে ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ ২০২৩’ পালনের অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) নিজস্ব ভবনে এর আয়োজন করা হয়। সিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন। একাধিক পরিচালক আলোচনায় অংশ নেন।
বর্তমানে অতিপ্রচলিত ভার্চুয়াল মুদ্রা বিটকয়েন ও ইথেরিয়াম-জাতীয় প্রোডাক্টে বিনিয়োগের বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন ড. শামসুদ্দিন। তিনি বলেন, বিটকয়েন জাতীয় ক্রিপ্টো প্রোডাক্টের বিপরীতে কোনো অ্যাসেট-ব্যাকআপ থাকে না। এর কোনো নিয়ন্ত্রক সংস্থা বা মনিটরিং কাঠামো নেই। ব্লকচেইন-জাতীয় প্রযুক্তির মাধ্যমে এর সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তাই এ ধরনের প্রোডাক্টে বিনিয়োগের পর কেউ ওই বিনিয়োগ নিয়ে পালিয়ে গেলে কিছুই করার থাকবে না।
ড. শামসুদ্দিন বলেন, ‘বিশ্ব ডিজিটালের দিক থেকে এগিয়ে যাচ্ছে। দেশের সবখানে এখন ফোরজি ইন্টারনেট সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে। সবার কাছে এখন মোবাইল ফোন রয়েছে। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে দেশের পুঁজিবাজারে খুব শিগগির ক্রিপ্টো অ্যাসেট আনা হবে। যেসব জিনিসের লাইসেন্স থাকবে না, সেরকম কোনো কিছু আমরা চালু হতে দেব না। এ ক্ষেত্রে দেশের সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।’
বর্তমানে বিদ্যমান ব্রোকারেজ হাউস দিয়ে ক্রিপ্টো অ্যাসেট লেনদেন পরিচালনা করা সম্ভব হবে না বলেও জানান বিএসইসি কমিশনার শামসুদ্দিন। তিনি বলেন, ‘এর জন্য দরকার ডিজিটাল ব্রোকারেজ হাউস। বিশ্বের অনেক দেশে ক্রিপ্টো অ্যাসেট লেনদেন করার মতো হাউস রয়েছে। এমনকি পাশের দেশ ভারতেও এরকম ব্রোকারেজ হাউস রয়েছে। তিনি বলেন, ক্রিপ্টো কারেন্সি বিশ্বের প্রায় সব দেশে অবৈধ। একইভাবে আমাদের দেশেও এর বৈধতা নেই। কারণ কয়েক দিন আগেও এমটিএফই নামের একটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে একটি চক্র বিপুল অর্থ নিয়ে চলে গেছে। এভাবে ক্রিপ্টো যাঁরা সরবরাহ করেন বা এর ব্লকচেইন সম্পর্কে অজানা। তাই এরকম কোনো কারেন্সি বাংলাদেশে আমরা কখনোই বৈধতা দেব না।’
কমিশনার বলেন, ‘আমাদের অর্থনীতি এখন সাড়ে ৪০০ বিলিয়ন ডলারের। অনেক ইউরোপের দেশের অর্থনীতিও আমাদের মতো এত বড় না। বিশ্বের মোট কার্বন নির্গমনের মাত্র দশমিক ৭ শতাংশ বাংলাদেশ থেকে হয়। এর পরও আমরা সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স করার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৩ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৩ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১১ ঘণ্টা আগে