ডিবিএর আলোচনা সভা
অনলাইন ডেস্ক
আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলের দুর্নীতি, বিচারহীনতা, অদক্ষতা ও ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত দেশের পুঁজিবাজার এখনো ধুঁকছে। স্টক এক্সচেঞ্জের কর্তৃত্ব খর্ব করা হয়েছে। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরে যে প্রত্যাশা ছিল, তা পূরণ হয়নি। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা পুঁজিবাজার সামাল দিতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।
আজ শনিবার ঢাকা ক্লাবে ‘বাংলাদেশ পুঁজিবাজার: বর্তমান প্রেক্ষিত ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা’ শীর্ষক আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন। পুঁজিবাজারের ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ) এর আয়োজন করে।
সভায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেন, পুঁজিবাজারকে বিচ্ছিন্ন দ্বীপ হিসেবে দেখার কোনো সুযোগ নেই। দুর্নীতি, বিচারহীনতা, অদক্ষতা ও ভুল সিদ্ধান্তের মতো বিষয়গুলোর ফলাফল পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি।
ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, পুঁজিবাজারের প্রাইমারি রেগুলেটর বা রেফারি হলো ডিএসই। কিন্তু বাজারের প্রাইমারি বিষয়গুলোতেও বিএসইসি চলে আসে। কেউ নিয়ম না মানলে হলুদ কার্ড ও লাল কার্ড দেখাবে রেফারি, রেগুলেটর নয়। পুঁজিবাজারের দৈনন্দিন বিষয় দেখা বিএসইসির কাজ নয়।
ডিবিএ সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আমাদের প্রত্যাশা ছিল অনেক। কেননা গত ১৫ বছরে আমরা নির্যাতিত ও নিগৃহীত ছিলাম। সাবেক এক অর্থমন্ত্রীর ফাটকা বাজার ধারণা থেকে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের নীতিনির্ধারকেরা বের হয়ে আসছেন বলে মনে হচ্ছে না। এটা বুঝতে হবে, পুঁজিবাজার অর্থনীতির ভিত্তি রচনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সরকারকে পুঁজিবাজারের সংস্কারে ইতিবাচক পদক্ষেপ নিতে হবে।’
অর্থসূচক সম্পাদক জিয়াউর রহমান বলেন, ‘বাজারের গত কয়েক মাসের যে চিত্র আমরা দেখছি, তা গত ১৫ বছরের দুঃশাসনের বহিঃপ্রকাশ। যত সৃজনশীল উপায়ে সম্ভব মন্দ কোম্পানি আনা, সুকুকের নামে বিশেষ পণ্য আনা, প্রেফারেন্স শেয়ার আনাসহ যতগুলো পণ্য বিশ্ববাজারে ভালো ইন্সট্রুমেন্ট হিসেবে ব্যবহৃত হয়, সবগুলো ইন্সট্রুমেন্ট কারসাজির যন্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে এবং সেগুলোর ভবিষ্যৎ শেষ করে দেওয়া হয়েছে।’
আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলের দুর্নীতি, বিচারহীনতা, অদক্ষতা ও ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত দেশের পুঁজিবাজার এখনো ধুঁকছে। স্টক এক্সচেঞ্জের কর্তৃত্ব খর্ব করা হয়েছে। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরে যে প্রত্যাশা ছিল, তা পূরণ হয়নি। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা পুঁজিবাজার সামাল দিতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।
আজ শনিবার ঢাকা ক্লাবে ‘বাংলাদেশ পুঁজিবাজার: বর্তমান প্রেক্ষিত ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা’ শীর্ষক আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন। পুঁজিবাজারের ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ) এর আয়োজন করে।
সভায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেন, পুঁজিবাজারকে বিচ্ছিন্ন দ্বীপ হিসেবে দেখার কোনো সুযোগ নেই। দুর্নীতি, বিচারহীনতা, অদক্ষতা ও ভুল সিদ্ধান্তের মতো বিষয়গুলোর ফলাফল পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি।
ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, পুঁজিবাজারের প্রাইমারি রেগুলেটর বা রেফারি হলো ডিএসই। কিন্তু বাজারের প্রাইমারি বিষয়গুলোতেও বিএসইসি চলে আসে। কেউ নিয়ম না মানলে হলুদ কার্ড ও লাল কার্ড দেখাবে রেফারি, রেগুলেটর নয়। পুঁজিবাজারের দৈনন্দিন বিষয় দেখা বিএসইসির কাজ নয়।
ডিবিএ সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আমাদের প্রত্যাশা ছিল অনেক। কেননা গত ১৫ বছরে আমরা নির্যাতিত ও নিগৃহীত ছিলাম। সাবেক এক অর্থমন্ত্রীর ফাটকা বাজার ধারণা থেকে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের নীতিনির্ধারকেরা বের হয়ে আসছেন বলে মনে হচ্ছে না। এটা বুঝতে হবে, পুঁজিবাজার অর্থনীতির ভিত্তি রচনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সরকারকে পুঁজিবাজারের সংস্কারে ইতিবাচক পদক্ষেপ নিতে হবে।’
অর্থসূচক সম্পাদক জিয়াউর রহমান বলেন, ‘বাজারের গত কয়েক মাসের যে চিত্র আমরা দেখছি, তা গত ১৫ বছরের দুঃশাসনের বহিঃপ্রকাশ। যত সৃজনশীল উপায়ে সম্ভব মন্দ কোম্পানি আনা, সুকুকের নামে বিশেষ পণ্য আনা, প্রেফারেন্স শেয়ার আনাসহ যতগুলো পণ্য বিশ্ববাজারে ভালো ইন্সট্রুমেন্ট হিসেবে ব্যবহৃত হয়, সবগুলো ইন্সট্রুমেন্ট কারসাজির যন্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে এবং সেগুলোর ভবিষ্যৎ শেষ করে দেওয়া হয়েছে।’
বাংলাদেশ থেকে চার ধরনের পাটপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন করে বন্দর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। দুই দেশের সব স্থলবন্দর দিয়ে পণ্যগুলো রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শুধু একটি সমুদ্রবন্দর খোলা রাখা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেচীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
১০ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
১০ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
১৩ ঘণ্টা আগে