নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের অস্থিতিশীল পরিবেশের কারণে পুঁজিবাজারের লেনদেনের সময় কমানো হয়েছিল। গতকাল বুধবার পুনরায় পূর্ণ সময় লেনদেন চালুর সঙ্গে পতনের ধারা থেকে বেরিয়ে ইতিবাচক প্রবণতায় ফিরেছে পুঁজিবাজার।
চলতি সপ্তাহের প্রথম তিন কর্মদিবস দরপতনের পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেনও। এদিন যতগুলো কোম্পানির শেয়ারদর হারিয়েছে, বেড়েছে তার চেয়ে বেশিসংখ্যকের। ১৭১টি কোম্পানির শেয়ারদর বেড়ে, ১৬৩টির দর কমে এবং আগের দিনের দরে লেনদেন করে ৬৩টি প্রতিষ্ঠান।
আগের দিন ৬০ পয়েন্ট হারানোর স্মৃতি নিয়ে বুধবার লেনদেনের শুরুতে শঙ্কা ছিল কেটে যায়। ১৯ মিনিটে সূচকে যোগ হয় ৫১ পয়েন্ট। তবে পরে সেখান থেকে ৬৫ পয়েন্ট হারিয়ে সাড়ে ১২টার দিকে সূচক কমে যায় আগের দিনের চেয়ে ১৪ পয়েন্ট। এর পরে ক্রয় চাপ কিছুটা বাড়লে ইতিবাচক প্রবণতায় শেষ হয় লেনদেন। ১০ পয়েন্ট যোগ হয়ে সূচক স্থির হয় ৫ হাজার ২৮০ পয়েন্টে।
তবে লেনদেন এখনো ৫০০ কোটি টাকার নিচে থাকা এবং আগে থেকেই অবমূল্যায়িত থাকা বহু কোম্পানির শেয়ারদর আরও কমে যাওয়ায় এটা স্পষ্ট হয় যে, বিনিয়োগকারীরা এখনো পুরোপুরি সক্রিয় না হয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে আছেন।
সারা দিনে হাতবদল হয় ৪৭০ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট, আগের দিন যা ছিল ৪৩২ কোটি ৬৯ লাখ টাকা।
সরকারি চাকরিতে কোটা নিয়ে আন্দোলনের মধ্যে গত ১৮ জুলাই সংঘাতে প্রাণহানির পর ২১ থেকে ২৩ জুলাই কারফিউর মধ্যে লেনদেন বন্ধ ছিল পুঁজিবাজারে। কারফিউ কিছুটা শিথিল হলে ২৪ জুলাই অফিস খোলে। তবে এরপর থেকে পাঁচ কর্মদিবসে লেনদেন হয় সীমিত পরিসরে। প্রথম দুই দিন বেলা ১১টা থেকে ২টা এবং রবি থেকে মঙ্গলবার ১০টা থেকে ২টা পর্যন্ত চলে শেয়ার বেচাকেনা। এরপর গতকাল আগের নিয়মে সকাল ১০টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত লেনদেন হয়।
দেশের অস্থিতিশীল পরিবেশের কারণে পুঁজিবাজারের লেনদেনের সময় কমানো হয়েছিল। গতকাল বুধবার পুনরায় পূর্ণ সময় লেনদেন চালুর সঙ্গে পতনের ধারা থেকে বেরিয়ে ইতিবাচক প্রবণতায় ফিরেছে পুঁজিবাজার।
চলতি সপ্তাহের প্রথম তিন কর্মদিবস দরপতনের পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেনও। এদিন যতগুলো কোম্পানির শেয়ারদর হারিয়েছে, বেড়েছে তার চেয়ে বেশিসংখ্যকের। ১৭১টি কোম্পানির শেয়ারদর বেড়ে, ১৬৩টির দর কমে এবং আগের দিনের দরে লেনদেন করে ৬৩টি প্রতিষ্ঠান।
আগের দিন ৬০ পয়েন্ট হারানোর স্মৃতি নিয়ে বুধবার লেনদেনের শুরুতে শঙ্কা ছিল কেটে যায়। ১৯ মিনিটে সূচকে যোগ হয় ৫১ পয়েন্ট। তবে পরে সেখান থেকে ৬৫ পয়েন্ট হারিয়ে সাড়ে ১২টার দিকে সূচক কমে যায় আগের দিনের চেয়ে ১৪ পয়েন্ট। এর পরে ক্রয় চাপ কিছুটা বাড়লে ইতিবাচক প্রবণতায় শেষ হয় লেনদেন। ১০ পয়েন্ট যোগ হয়ে সূচক স্থির হয় ৫ হাজার ২৮০ পয়েন্টে।
তবে লেনদেন এখনো ৫০০ কোটি টাকার নিচে থাকা এবং আগে থেকেই অবমূল্যায়িত থাকা বহু কোম্পানির শেয়ারদর আরও কমে যাওয়ায় এটা স্পষ্ট হয় যে, বিনিয়োগকারীরা এখনো পুরোপুরি সক্রিয় না হয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে আছেন।
সারা দিনে হাতবদল হয় ৪৭০ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট, আগের দিন যা ছিল ৪৩২ কোটি ৬৯ লাখ টাকা।
সরকারি চাকরিতে কোটা নিয়ে আন্দোলনের মধ্যে গত ১৮ জুলাই সংঘাতে প্রাণহানির পর ২১ থেকে ২৩ জুলাই কারফিউর মধ্যে লেনদেন বন্ধ ছিল পুঁজিবাজারে। কারফিউ কিছুটা শিথিল হলে ২৪ জুলাই অফিস খোলে। তবে এরপর থেকে পাঁচ কর্মদিবসে লেনদেন হয় সীমিত পরিসরে। প্রথম দুই দিন বেলা ১১টা থেকে ২টা এবং রবি থেকে মঙ্গলবার ১০টা থেকে ২টা পর্যন্ত চলে শেয়ার বেচাকেনা। এরপর গতকাল আগের নিয়মে সকাল ১০টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত লেনদেন হয়।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৫ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৫ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১২ ঘণ্টা আগে