সম্প্রতি দেশের সিলেট, বগুড়া ও মধ্য-উত্তরাঞ্চলের বন্যাকবলিত কর্মীদের ৫০ লাখ টাকার অনুদান দিচ্ছে ইউনিলিভার বাংলাদেশের (ইউবিএল)। কোম্পানির বহির্ভাগ (আউটার কোর) দা ডিস্ট্রিবিউশন ফিল্ড ফোর্সের (ডিএফএফ) ক্ষতিগ্রস্ত কর্মী ও তাঁদের স্বজনদের সহায়তার জন্য এই অনুদান দেওয়া হবে।
এই সহায়তার জন্য প্রতিষ্ঠানটির কর্মীরা তাঁদের মাসিক বেতনের একটি অংশ আর্থিক অনুদান হিসেবে দিয়েছেন এবং প্রতিষ্ঠানটি আরও অর্থ-সহযোগিতা যোগ করে সর্বমোট ৫০ লাখ টাকার তহবিল গড়েছে।
প্রতিষ্ঠানটি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে জানানো হয়, বন্যায় ডিএফএফ এর ৫৫০ এর বেশি কর্মী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। তারা নিরাপদ পানি ও বাসস্থান এর মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় চাহিদা মেটাতে হিমশিম খাচ্ছেন। এ ছাড়া অনেকে সহায়-সম্পত্তি, শস্য ও গবাদিপশু হারিয়েছেন এবং অসুস্থ হয়েছেন পানিবাহিত বিভিন্ন রোগে। এই দুর্দশাগ্রস্ত সময়ে কর্মীদের পাশে দাঁড়াতে ইউনিলিভার বাংলাদেশ জুলাই ও আগস্ট মাসজুড়ে ৫০ লাখ টাকার আর্থিক সহযোগিতা দেবে। এ অর্থের মাধ্যমে ওয়াটার পিওরিফাইয়ার ট্যাবলেট, গাম বুটসের মতো প্রোটেক্টিভ গিয়ার ও অন্যান্য সামগ্রী দেওয়া হবে।
এ বিষয়ে ইউনিলিভার বাংলাদেশের মানবসম্পদ বিভাগের পরিচালক সাকসী হান্ডা বলেন, ‘ডিস্ট্রিবিউশন ফিল্ড ফোর্স (ডিএফএফ) ইউবিএলের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। বন্যার প্রভাব সত্ত্বেও তাঁরা ব্যবসা-বাণিজ্য অব্যাহত রাখতে দায়িত্ব পালন করে গেছেন। ইউনিলিভারে আমরা আমাদের কর্মীদের সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণ নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর এবং প্রতিষ্ঠানের হয়েই আমরা ডিএফএফের কর্মীদের দুঃসময়ে তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছি। কারণ কর্মীদের যত্ন নেওয়া মানেই ব্যবসায়ের যত্ন নেওয়া।’
উল্লেখ্য, ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড (ইউবিএল) বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় নিত্যব্যবহার্য পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। যারা ৫৬ বছরেরও বেশি সময় ধরে এ দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
সম্প্রতি দেশের সিলেট, বগুড়া ও মধ্য-উত্তরাঞ্চলের বন্যাকবলিত কর্মীদের ৫০ লাখ টাকার অনুদান দিচ্ছে ইউনিলিভার বাংলাদেশের (ইউবিএল)। কোম্পানির বহির্ভাগ (আউটার কোর) দা ডিস্ট্রিবিউশন ফিল্ড ফোর্সের (ডিএফএফ) ক্ষতিগ্রস্ত কর্মী ও তাঁদের স্বজনদের সহায়তার জন্য এই অনুদান দেওয়া হবে।
এই সহায়তার জন্য প্রতিষ্ঠানটির কর্মীরা তাঁদের মাসিক বেতনের একটি অংশ আর্থিক অনুদান হিসেবে দিয়েছেন এবং প্রতিষ্ঠানটি আরও অর্থ-সহযোগিতা যোগ করে সর্বমোট ৫০ লাখ টাকার তহবিল গড়েছে।
প্রতিষ্ঠানটি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে জানানো হয়, বন্যায় ডিএফএফ এর ৫৫০ এর বেশি কর্মী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। তারা নিরাপদ পানি ও বাসস্থান এর মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় চাহিদা মেটাতে হিমশিম খাচ্ছেন। এ ছাড়া অনেকে সহায়-সম্পত্তি, শস্য ও গবাদিপশু হারিয়েছেন এবং অসুস্থ হয়েছেন পানিবাহিত বিভিন্ন রোগে। এই দুর্দশাগ্রস্ত সময়ে কর্মীদের পাশে দাঁড়াতে ইউনিলিভার বাংলাদেশ জুলাই ও আগস্ট মাসজুড়ে ৫০ লাখ টাকার আর্থিক সহযোগিতা দেবে। এ অর্থের মাধ্যমে ওয়াটার পিওরিফাইয়ার ট্যাবলেট, গাম বুটসের মতো প্রোটেক্টিভ গিয়ার ও অন্যান্য সামগ্রী দেওয়া হবে।
এ বিষয়ে ইউনিলিভার বাংলাদেশের মানবসম্পদ বিভাগের পরিচালক সাকসী হান্ডা বলেন, ‘ডিস্ট্রিবিউশন ফিল্ড ফোর্স (ডিএফএফ) ইউবিএলের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। বন্যার প্রভাব সত্ত্বেও তাঁরা ব্যবসা-বাণিজ্য অব্যাহত রাখতে দায়িত্ব পালন করে গেছেন। ইউনিলিভারে আমরা আমাদের কর্মীদের সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণ নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর এবং প্রতিষ্ঠানের হয়েই আমরা ডিএফএফের কর্মীদের দুঃসময়ে তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছি। কারণ কর্মীদের যত্ন নেওয়া মানেই ব্যবসায়ের যত্ন নেওয়া।’
উল্লেখ্য, ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড (ইউবিএল) বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় নিত্যব্যবহার্য পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। যারা ৫৬ বছরেরও বেশি সময় ধরে এ দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১৪ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৮ ঘণ্টা আগে