সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

গত ২৯ এপ্রিল থেকে ০২ মে পর্যন্ত ডমিনিকান রিপাবলিকের পুন্টাকানায় আইক্যাও গ্লোবাল ইমপ্লিমেন্টেশন সাপোর্ট সিম্পোজিয়াম (জিআইএসএস) অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সিম্পোজিয়ামের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল অপটিমাইজিং অ্যাভিয়েশন ক্যাপাসিটি, স্ট্র্যাটেজিক ফর সেফ স্কাই ও সাসটেইনেবল ফিউচার। যার মাধ্যমে আইকাও তার সদস্য রাষ্ট্রের সিভিল অ্যাভিয়েশনের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও নিরাপদ আকাশভ্রমণ নিশ্চিতে অঙ্গীকার করেছে।
এ সিম্পোজিয়ামে বাংলাদেশ সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমিকে ব্রোঞ্জ ক্যাটাগরি থেকে সিলভার ক্যাটাগরিতে উন্নীত করেছে আইকাও। আইকাওয়ের মানদণ্ড বজায় রেখে গত দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানোন্নয়নে কাজ করায় এই পদোন্নতি দেওয়া হয়। আধুনিক ও প্রযুক্তি নির্ভর অ্যাভিয়েশন খাতের দক্ষ ও কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন জনবল তৈরিতে বাংলাদেশ সিভিল অ্যাভিয়েশন আইকাও এর সক্রিয় সহযোগিতায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
চার দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এ সিম্পোজিয়ামে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমানের নেতৃত্বে সদস্য ফ্লাইট স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড রেগুলেশন এয়ার কমডোর শাহ কাওছার আহমেদ চৌধুরী ও পরিচালক সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমি জনাব প্রশান্ত কুমার চক্রবর্তী অংশগ্রহণ করেন।
উক্ত সিম্পোজিয়ামে আইকাও সদস্যভুক্ত ২০টি দেশের বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রিবর্গ, প্রায় শতাধিক দেশের সিভিল অ্যাভিয়েশন সংস্থার প্রধান নির্বাহীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন। উল্লেখ্য এ সিম্পোজিয়ামে বিভিন্ন দেশের সিভিল অ্যাভিয়েশন মন্ত্রী বর্গের সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত রাউন্ড টেবিল বৈঠকে ‘বিল্ডিং ক্যাপাসিটি টু অ্যাচিভ ওন ইফেক্টিভ অ্যান্ড সাসটেইনেবল এয়ার ট্রান্সপোর্টেশন সিস্টেম ফর ফিউচার’ বিষয়ক আলোচনা ও সদস্য রাষ্ট্রের করণীয় নির্ধারণ করা হয়। এ ছাড়া ৪ দিনের এ সিম্পোজিয়ামে ৭টি প্যানেল সভা, ৩০টির অধিক দ্বিপক্ষীয় সভা, ট্রেইন এয়ার প্লাসের আইকাও ট্রেনিং বিষয়ক দুটি ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত হয়।
সিম্পোজিয়ামের প্রথম দিনে আইকাও ট্রেইন এয়ার প্লাস সদস্যভুক্ত রাষ্ট্রের সিভিল অ্যাভিয়েশন ট্রেনিং সংস্থাসমূহের স্টিয়ারিং কমিটি মিটিং-আইকাও, আইএসডি কোয়ালিফিকেশন ইনস্ট্রাক্টর, জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ের ট্রেনিং নিডস কার্স সিডিউল, গ্লোবাল অ্যাভিয়েশন স্কিল গ্যাপ, অ্যাভিয়েশন সেক্টরে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি, এআইয়ের ব্যবহার ইত্যাদি বিষয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়।
হাই লেভেল প্যানেল ডিসকাশনে বিশ্বব্যাপী অ্যাভিয়েশন থ্রি ট্যুরিজম ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যাপ্তি বাড়ানোর জন্য আইকাও-এর বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়নে কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো—বিদ্যমান অ্যাভিয়েশন ফ্রেমওয়ার্কে নিরাপদ অ্যাডভান্সড এয়ার মোবিলিটি নিশ্চিত করা, সংকটের মুখে কার্যকরী বিমান চলাচল ব্যবস্থা গড়ে তোলা, অ্যাভিয়েশন প্রশিক্ষণে নতুন প্রযুক্তির বিমান পরিবহন প্রভাব নিয়ে কাজ করা, মাঝ আকাশ উড়োজাহাজের সাইবার নিরাপত্তা সুরক্ষিত রাখা, ভবিষ্যতে বিমান চালনার কর্মশক্তি, গতিশীলতা এবং সক্ষমতা নিয়ে কাজ করা, বিমানবন্দরের উদ্ভাবন এবং স্থায়িত্বের ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা, আইকাওয়ের ফাইনভেস্ট হাবের কৌশলগত স্থাপত্যের গভীরে ডুব দেওয়া, বৈশ্বিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এলটিএজি বাস্তবায়নের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।
সিম্পোজিয়াম এ আইকাও সেক্রেটারি জেনারেলের সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাতে বেবিচক এর চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান, হোয়ান কার্লোস সালাজারকে দ্বিতীয় মেয়াদে আইকাও-এর সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে পুনরায় নিয়োগ পাওয়ায় বাংলাদেশের পক্ষ হতে আন্তরিক অভিনন্দন জানান। উল্লেখ্য, আইকাও সেক্রেটারি জেনারেল বাংলাদেশে সিভিল অ্যাভিয়েশন কার্যক্রমের কলেবর বৃদ্ধি ও নিরাপদ যাত্রী সেবায় গৃহীত পদক্ষেপের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং বাংলাদেশের প্রতি আইকাও সহায়তা অব্যাহত রাখার আশ্বাস প্রদান করেন। বেবিচক চেয়ারম্যান, ডমিনিকান রিপাবলিকের সিভিল অ্যাভিয়েশন এর ডিরেক্টর জেনারেলসহ অন্যান্য কয়েকটি দেশের সিভিল অ্যাভিয়েশন প্রধানদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ও দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা, আকাশ যোগাযোগ উন্নয়ন ও ভবিষ্যতে আইকাও কাউন্সিলে বাংলাদেশের সদস্য পদ লাভে বন্ধু প্রতিম রাষ্ট্র সমূহের সমর্থন লাভের বিষয়ে আলোচনা করেন। আইকাও এর এই আয়োজন বাংলাদেশের জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ ছিল।
উল্লেখ্য, আইকাও এর টেকনিক্যাল কো-অপারেশন ব্যুরো (টিসিবি) পুনর্গঠিত হয়ে ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশনে (সিডিআই) রূপান্তরের প্রেক্ষিতে বেবিচক ও আইকাও এর মধ্যে বিদ্যমান আইকাও সেক্রেটারি জেনারেল ম্যানেজমেন্ট সার্ভিস অ্যাগ্রিমেন্ট (এমএসএ) পুনরায় স্বাক্ষরিত হয়। বেবিচকের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান ও আইকাও এর সেক্রেটারি জেনারেল জুয়ান কার্লোস সালাজার উক্ত এমএসএ স্বাক্ষর করেন।
উক্ত সিম্পোজিয়াম সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমির উন্নয়নকল্পে আইকাও এর গ্লোবাল অ্যাভিয়েশন ট্রেনিং (জিএটি )-এর সঙ্গে বেবিচকের বিস্তারিত আলোচনা হয়। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ থেকে সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমির পরিচালক জনাব প্রশান্ত কুমার চক্রবর্তী আইকাও আইএসডি সার্টিফায়েড ইনস্ট্রাক্টর সনদ লাভ করেন। আইকাও জিএটির প্রধান মিস লরা ক্যামাস্ট্রা এ সনদ প্রদান করেন। এর ফলে বাংলাদেশি প্রশিক্ষক দেশে-বিদেশে আইকাও প্রণীত আন্তর্জাতিক অ্যাভিয়েশন ট্রেনিং দেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করল।
উল্লেখ্য, সিম্পোজিয়ামে সাইড মিটিংয়ে বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি ওভারসাইট কার্যক্রমে দক্ষতা বৃদ্ধি ও আইকাও স্টান্ডার্ড বজায় রাখার জন্য আইকাও এর সিডিআইয়ের সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করার জন্য উভয় পক্ষ সম্মত হয়। বেবিচকের সেফটি ওভারসাইট কার্যক্রমে নিয়োজিত পর্যবেক্ষকদের কর্মদক্ষতা ও মানোন্নয়নে আইকাও বিভিন্ন দিকনির্দেশনা ও পদক্ষেপ গ্রহণের কর্মসূচিও প্রদান করে।
চলতি বছরের ১ মে সিম্পোজিয়ামে এক জাঁকজমক অনুষ্ঠানে আইকাওয়ের প্রেসিডেন্ট এবং সেক্রেটারি জেনারেল সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমির আইকাও ট্রেইন এয়ার প্লাস পদক বেবিচকের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমানের নিকট হস্তান্তর করেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন পরিমণ্ডলে কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমির আইকাও ট্রেইন এয়ার প্লাস পদক অ্যাভিয়েশন প্রশিক্ষণ খাতে বেবিচকের এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা করল।

গত ২৯ এপ্রিল থেকে ০২ মে পর্যন্ত ডমিনিকান রিপাবলিকের পুন্টাকানায় আইক্যাও গ্লোবাল ইমপ্লিমেন্টেশন সাপোর্ট সিম্পোজিয়াম (জিআইএসএস) অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সিম্পোজিয়ামের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল অপটিমাইজিং অ্যাভিয়েশন ক্যাপাসিটি, স্ট্র্যাটেজিক ফর সেফ স্কাই ও সাসটেইনেবল ফিউচার। যার মাধ্যমে আইকাও তার সদস্য রাষ্ট্রের সিভিল অ্যাভিয়েশনের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও নিরাপদ আকাশভ্রমণ নিশ্চিতে অঙ্গীকার করেছে।
এ সিম্পোজিয়ামে বাংলাদেশ সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমিকে ব্রোঞ্জ ক্যাটাগরি থেকে সিলভার ক্যাটাগরিতে উন্নীত করেছে আইকাও। আইকাওয়ের মানদণ্ড বজায় রেখে গত দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানোন্নয়নে কাজ করায় এই পদোন্নতি দেওয়া হয়। আধুনিক ও প্রযুক্তি নির্ভর অ্যাভিয়েশন খাতের দক্ষ ও কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন জনবল তৈরিতে বাংলাদেশ সিভিল অ্যাভিয়েশন আইকাও এর সক্রিয় সহযোগিতায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
চার দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এ সিম্পোজিয়ামে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমানের নেতৃত্বে সদস্য ফ্লাইট স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড রেগুলেশন এয়ার কমডোর শাহ কাওছার আহমেদ চৌধুরী ও পরিচালক সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমি জনাব প্রশান্ত কুমার চক্রবর্তী অংশগ্রহণ করেন।
উক্ত সিম্পোজিয়ামে আইকাও সদস্যভুক্ত ২০টি দেশের বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রিবর্গ, প্রায় শতাধিক দেশের সিভিল অ্যাভিয়েশন সংস্থার প্রধান নির্বাহীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন। উল্লেখ্য এ সিম্পোজিয়ামে বিভিন্ন দেশের সিভিল অ্যাভিয়েশন মন্ত্রী বর্গের সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত রাউন্ড টেবিল বৈঠকে ‘বিল্ডিং ক্যাপাসিটি টু অ্যাচিভ ওন ইফেক্টিভ অ্যান্ড সাসটেইনেবল এয়ার ট্রান্সপোর্টেশন সিস্টেম ফর ফিউচার’ বিষয়ক আলোচনা ও সদস্য রাষ্ট্রের করণীয় নির্ধারণ করা হয়। এ ছাড়া ৪ দিনের এ সিম্পোজিয়ামে ৭টি প্যানেল সভা, ৩০টির অধিক দ্বিপক্ষীয় সভা, ট্রেইন এয়ার প্লাসের আইকাও ট্রেনিং বিষয়ক দুটি ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত হয়।
সিম্পোজিয়ামের প্রথম দিনে আইকাও ট্রেইন এয়ার প্লাস সদস্যভুক্ত রাষ্ট্রের সিভিল অ্যাভিয়েশন ট্রেনিং সংস্থাসমূহের স্টিয়ারিং কমিটি মিটিং-আইকাও, আইএসডি কোয়ালিফিকেশন ইনস্ট্রাক্টর, জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ের ট্রেনিং নিডস কার্স সিডিউল, গ্লোবাল অ্যাভিয়েশন স্কিল গ্যাপ, অ্যাভিয়েশন সেক্টরে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি, এআইয়ের ব্যবহার ইত্যাদি বিষয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়।
হাই লেভেল প্যানেল ডিসকাশনে বিশ্বব্যাপী অ্যাভিয়েশন থ্রি ট্যুরিজম ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যাপ্তি বাড়ানোর জন্য আইকাও-এর বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়নে কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো—বিদ্যমান অ্যাভিয়েশন ফ্রেমওয়ার্কে নিরাপদ অ্যাডভান্সড এয়ার মোবিলিটি নিশ্চিত করা, সংকটের মুখে কার্যকরী বিমান চলাচল ব্যবস্থা গড়ে তোলা, অ্যাভিয়েশন প্রশিক্ষণে নতুন প্রযুক্তির বিমান পরিবহন প্রভাব নিয়ে কাজ করা, মাঝ আকাশ উড়োজাহাজের সাইবার নিরাপত্তা সুরক্ষিত রাখা, ভবিষ্যতে বিমান চালনার কর্মশক্তি, গতিশীলতা এবং সক্ষমতা নিয়ে কাজ করা, বিমানবন্দরের উদ্ভাবন এবং স্থায়িত্বের ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা, আইকাওয়ের ফাইনভেস্ট হাবের কৌশলগত স্থাপত্যের গভীরে ডুব দেওয়া, বৈশ্বিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এলটিএজি বাস্তবায়নের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।
সিম্পোজিয়াম এ আইকাও সেক্রেটারি জেনারেলের সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাতে বেবিচক এর চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান, হোয়ান কার্লোস সালাজারকে দ্বিতীয় মেয়াদে আইকাও-এর সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে পুনরায় নিয়োগ পাওয়ায় বাংলাদেশের পক্ষ হতে আন্তরিক অভিনন্দন জানান। উল্লেখ্য, আইকাও সেক্রেটারি জেনারেল বাংলাদেশে সিভিল অ্যাভিয়েশন কার্যক্রমের কলেবর বৃদ্ধি ও নিরাপদ যাত্রী সেবায় গৃহীত পদক্ষেপের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং বাংলাদেশের প্রতি আইকাও সহায়তা অব্যাহত রাখার আশ্বাস প্রদান করেন। বেবিচক চেয়ারম্যান, ডমিনিকান রিপাবলিকের সিভিল অ্যাভিয়েশন এর ডিরেক্টর জেনারেলসহ অন্যান্য কয়েকটি দেশের সিভিল অ্যাভিয়েশন প্রধানদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ও দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা, আকাশ যোগাযোগ উন্নয়ন ও ভবিষ্যতে আইকাও কাউন্সিলে বাংলাদেশের সদস্য পদ লাভে বন্ধু প্রতিম রাষ্ট্র সমূহের সমর্থন লাভের বিষয়ে আলোচনা করেন। আইকাও এর এই আয়োজন বাংলাদেশের জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ ছিল।
উল্লেখ্য, আইকাও এর টেকনিক্যাল কো-অপারেশন ব্যুরো (টিসিবি) পুনর্গঠিত হয়ে ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশনে (সিডিআই) রূপান্তরের প্রেক্ষিতে বেবিচক ও আইকাও এর মধ্যে বিদ্যমান আইকাও সেক্রেটারি জেনারেল ম্যানেজমেন্ট সার্ভিস অ্যাগ্রিমেন্ট (এমএসএ) পুনরায় স্বাক্ষরিত হয়। বেবিচকের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান ও আইকাও এর সেক্রেটারি জেনারেল জুয়ান কার্লোস সালাজার উক্ত এমএসএ স্বাক্ষর করেন।
উক্ত সিম্পোজিয়াম সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমির উন্নয়নকল্পে আইকাও এর গ্লোবাল অ্যাভিয়েশন ট্রেনিং (জিএটি )-এর সঙ্গে বেবিচকের বিস্তারিত আলোচনা হয়। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ থেকে সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমির পরিচালক জনাব প্রশান্ত কুমার চক্রবর্তী আইকাও আইএসডি সার্টিফায়েড ইনস্ট্রাক্টর সনদ লাভ করেন। আইকাও জিএটির প্রধান মিস লরা ক্যামাস্ট্রা এ সনদ প্রদান করেন। এর ফলে বাংলাদেশি প্রশিক্ষক দেশে-বিদেশে আইকাও প্রণীত আন্তর্জাতিক অ্যাভিয়েশন ট্রেনিং দেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করল।
উল্লেখ্য, সিম্পোজিয়ামে সাইড মিটিংয়ে বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি ওভারসাইট কার্যক্রমে দক্ষতা বৃদ্ধি ও আইকাও স্টান্ডার্ড বজায় রাখার জন্য আইকাও এর সিডিআইয়ের সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করার জন্য উভয় পক্ষ সম্মত হয়। বেবিচকের সেফটি ওভারসাইট কার্যক্রমে নিয়োজিত পর্যবেক্ষকদের কর্মদক্ষতা ও মানোন্নয়নে আইকাও বিভিন্ন দিকনির্দেশনা ও পদক্ষেপ গ্রহণের কর্মসূচিও প্রদান করে।
চলতি বছরের ১ মে সিম্পোজিয়ামে এক জাঁকজমক অনুষ্ঠানে আইকাওয়ের প্রেসিডেন্ট এবং সেক্রেটারি জেনারেল সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমির আইকাও ট্রেইন এয়ার প্লাস পদক বেবিচকের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমানের নিকট হস্তান্তর করেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন পরিমণ্ডলে কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমির আইকাও ট্রেইন এয়ার প্লাস পদক অ্যাভিয়েশন প্রশিক্ষণ খাতে বেবিচকের এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা করল।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
৯ ঘণ্টা আগে
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
৯ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
৯ ঘণ্টা আগে
দেশের সবগুলো ক্যাডেট কলেজে ভর্তি আবেদন ফি সহজেই দেওয়া যাচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বরাবরের মতো এবারও এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি খরচ প্রয়োজন হবে না।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না। তাদের পর্যবেক্ষণে, ব্যাংক লাইসেন্স বিতরণ থেকে শুরু করে খেলাপি ঋণকে ‘নীতি-সুবিধা’র আড়ালে বৈধ করা পর্যন্ত প্রতিটি স্তরেই প্রভাবশালী গোষ্ঠীর ছায়া স্পষ্ট, যা দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি ও গভীর উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠছে।
গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত একাধিক বৈঠকে আইএমএফ মিশনের সদস্যরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। বৈঠকে প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল, বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিগত স্বায়ত্তশাসন এবং স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বাস্তব পরিস্থিতি।
বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সূত্র জানায়, আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের সার্বিক কার্যক্রম নিয়ে ধারাবাহিকভাবে প্রশ্ন তোলে। তাদের মতে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত প্রভাব বিস্তার করছে। রাজনৈতিক বিবেচনায় ব্যাংক অনুমোদন, প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের বিশেষ সুবিধা দেওয়া এবং নিয়মের ফাঁকে খেলাপি ঋণ বৈধ করার প্রবণতাকেই আইএমএফ বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের স্থিতিশীলতা ও বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য বড় বাধা হিসেবে দেখছে।
আইএমএফ প্রতিনিধিরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় একটি স্বাধীন কেন্দ্রীয় ব্যাংক অপরিহার্য। কিন্তু রাজনৈতিক প্রভাব ও প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা এখন প্রায় নামমাত্র হয়ে পড়েছে। ফলে আর্থিক শৃঙ্খলা ও নীতিগত স্বচ্ছতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি।
তাঁরা সতর্ক করেছেন, ব্যাংক খাতের এ কাঠামোগত দুর্বলতা ভবিষ্যতে রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন এবং ঋণ নিয়ন্ত্রণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। প্রতিনিধিদল ইঙ্গিত দিয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারকে তারা চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের অন্যতম পূর্বশর্ত হিসেবে বিবেচনা করছে।
বৈঠকে আইএমএফ সদস্যরা অভিযোগ করেন, ২০০৯ সালে যেখানে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা, সেটি এখন দাঁড়িয়েছে প্রায় পৌনে ৭ লাখ কোটিতে। অথচ এত দিন সরকারি পরিসংখ্যানে এটি দেখানো হতো মাত্র ২ লাখ কোটি টাকার মতো। সুদের হার ৯ শতাংশে বেঁধে রাখার নীতিকে তাঁরা ‘অবৈধ অর্থ পাচারে প্রণোদনা’ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। প্রতিনিধিদল জানায়, রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী কিছু গোষ্ঠী নাম-বেনামে ঋণ নিয়ে সেই অর্থ ডলার ক্রয়ে ব্যবহার করে বিদেশে পাচার করেছে। ফলে ২০২১ সালের মহামারিকালে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ নেমে এসেছে ২০ বিলিয়নের ঘরে।
বৈঠকে আরও জানানো হয়, কিছু দুর্বল ব্যাংক কোনো কার্যকর তদারকি ছাড়াই প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে। এ অবস্থায় আইএমএফ ব্যাংক খাতের ঝুঁকি মোকাবিলায় কঠোর জামানত ব্যবস্থা ও স্বচ্ছ তদারকি কাঠামো প্রবর্তনের পরামর্শ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, আইএমএফ মিশনের নিয়মিত পরিদর্শন চলছে। তারা মূলত ঋণ কর্মসূচির শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি যাচাই করছে। কিছু ইস্যুতে তাদের উদ্বেগ থাকলেও সার্বিকভাবে তারা অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না। তাদের পর্যবেক্ষণে, ব্যাংক লাইসেন্স বিতরণ থেকে শুরু করে খেলাপি ঋণকে ‘নীতি-সুবিধা’র আড়ালে বৈধ করা পর্যন্ত প্রতিটি স্তরেই প্রভাবশালী গোষ্ঠীর ছায়া স্পষ্ট, যা দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি ও গভীর উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠছে।
গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত একাধিক বৈঠকে আইএমএফ মিশনের সদস্যরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। বৈঠকে প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল, বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিগত স্বায়ত্তশাসন এবং স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বাস্তব পরিস্থিতি।
বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সূত্র জানায়, আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের সার্বিক কার্যক্রম নিয়ে ধারাবাহিকভাবে প্রশ্ন তোলে। তাদের মতে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত প্রভাব বিস্তার করছে। রাজনৈতিক বিবেচনায় ব্যাংক অনুমোদন, প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের বিশেষ সুবিধা দেওয়া এবং নিয়মের ফাঁকে খেলাপি ঋণ বৈধ করার প্রবণতাকেই আইএমএফ বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের স্থিতিশীলতা ও বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য বড় বাধা হিসেবে দেখছে।
আইএমএফ প্রতিনিধিরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় একটি স্বাধীন কেন্দ্রীয় ব্যাংক অপরিহার্য। কিন্তু রাজনৈতিক প্রভাব ও প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা এখন প্রায় নামমাত্র হয়ে পড়েছে। ফলে আর্থিক শৃঙ্খলা ও নীতিগত স্বচ্ছতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি।
তাঁরা সতর্ক করেছেন, ব্যাংক খাতের এ কাঠামোগত দুর্বলতা ভবিষ্যতে রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন এবং ঋণ নিয়ন্ত্রণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। প্রতিনিধিদল ইঙ্গিত দিয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারকে তারা চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের অন্যতম পূর্বশর্ত হিসেবে বিবেচনা করছে।
বৈঠকে আইএমএফ সদস্যরা অভিযোগ করেন, ২০০৯ সালে যেখানে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা, সেটি এখন দাঁড়িয়েছে প্রায় পৌনে ৭ লাখ কোটিতে। অথচ এত দিন সরকারি পরিসংখ্যানে এটি দেখানো হতো মাত্র ২ লাখ কোটি টাকার মতো। সুদের হার ৯ শতাংশে বেঁধে রাখার নীতিকে তাঁরা ‘অবৈধ অর্থ পাচারে প্রণোদনা’ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। প্রতিনিধিদল জানায়, রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী কিছু গোষ্ঠী নাম-বেনামে ঋণ নিয়ে সেই অর্থ ডলার ক্রয়ে ব্যবহার করে বিদেশে পাচার করেছে। ফলে ২০২১ সালের মহামারিকালে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ নেমে এসেছে ২০ বিলিয়নের ঘরে।
বৈঠকে আরও জানানো হয়, কিছু দুর্বল ব্যাংক কোনো কার্যকর তদারকি ছাড়াই প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে। এ অবস্থায় আইএমএফ ব্যাংক খাতের ঝুঁকি মোকাবিলায় কঠোর জামানত ব্যবস্থা ও স্বচ্ছ তদারকি কাঠামো প্রবর্তনের পরামর্শ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, আইএমএফ মিশনের নিয়মিত পরিদর্শন চলছে। তারা মূলত ঋণ কর্মসূচির শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি যাচাই করছে। কিছু ইস্যুতে তাদের উদ্বেগ থাকলেও সার্বিকভাবে তারা অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট।

গত ২৯ এপ্রিল থেকে ০২ মে পর্যন্ত ডমিনিকান রিপাবলিকের পুন্টাকানায় আইক্যাও গ্লোবাল ইমপ্লিমেন্টেশন সাপোর্ট সিম্পোজিয়াম (জিআইএসএস) অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সিম্পোজিয়ামের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল অপটিমাইজিং অ্যাভিয়েশন ক্যাপাসিটি, স্ট্র্যাটেজিক ফর সেফ স্কাই ও সাসটেইনেবল ফিউচার। যার মাধ্যমে আইকাও তার সদস্য রাষ্ট্র
০৫ মে ২০২৪
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
৯ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
৯ ঘণ্টা আগে
দেশের সবগুলো ক্যাডেট কলেজে ভর্তি আবেদন ফি সহজেই দেওয়া যাচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বরাবরের মতো এবারও এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি খরচ প্রয়োজন হবে না।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি বিক্রেতা ও ব্যাপারীরা দোলাচলে আছেন। সরকারের আমদানির ঘোষণা এবং নতুন মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আসায় দাম কমার আশঙ্কায় রয়েছেন তাঁরা। ফলে কেউ মজুত পেঁয়াজ দ্রুত বিক্রি করতে চাইছেন, আবার কেউ আশা করছেন দাম বাড়বে।
গতকাল সোমবার রাজধানীর সেগুনবাগিচা বাজারের আগোরায় দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১১৫ টাকায়, পাশের কাঁচাবাজারে দাম ছিল ১১৫-১২০ টাকার মধ্যে। আগের দিন এসব বাজারে দাম ছিল ১২০-১২৫ টাকা।
তবে কোনো কোনো বাজারে ১১০ টাকায়ও পেঁয়াজ মিলছে। মুগদা বাজারের বিক্রেতা কাউসার বলেন, ‘গত রোববার পাইকারিতে ৯৫ টাকায় কিনেছি। পরিবহন খরচ, কুলি খরচ, নষ্টের ঝুঁকি ও সামান্য মুনাফা যোগ করে ১১০ টাকায় বিক্রি করছি।’
শ্যামবাজারে সকালে ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১০৫, মাঝারি মানের ১০২ এবং ছোট পেঁয়াজ ৯৮-১০০ টাকায়। তবে দুপুরের পর দাম কমে যথাক্রমে ১০০-৯৮ এবং ৯৬-৯৭ টাকায় নেমেছে। আগের দিন এই বাজারে দাম ছিল ৯৭-৯৮, ৯৫-৯৬ এবং ৯২-৯৩ টাকা।
রাজধানীর প্রায় সব বাজারে নতুন মৌসুমের মুড়িকাটা জাতের পেঁয়াজ বিক্রি করতে দেখা গেছে। পাতাসহ এসব পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৭০-৮০ টাকা। বিক্রেতারা বলছেন, খেতের পেঁয়াজ ঘন হয়ে গেলে কৃষকেরা কিছু তুলে ফেলেন, যাতে বাকি গাছগুলো দ্রুত বড় হয় এবং কৃষক কিছু আয়ও পান। ভালো দাম পেয়ে কৃষকেরা এখন বেশি করে মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আনছেন।

কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি বিক্রেতা ও ব্যাপারীরা দোলাচলে আছেন। সরকারের আমদানির ঘোষণা এবং নতুন মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আসায় দাম কমার আশঙ্কায় রয়েছেন তাঁরা। ফলে কেউ মজুত পেঁয়াজ দ্রুত বিক্রি করতে চাইছেন, আবার কেউ আশা করছেন দাম বাড়বে।
গতকাল সোমবার রাজধানীর সেগুনবাগিচা বাজারের আগোরায় দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১১৫ টাকায়, পাশের কাঁচাবাজারে দাম ছিল ১১৫-১২০ টাকার মধ্যে। আগের দিন এসব বাজারে দাম ছিল ১২০-১২৫ টাকা।
তবে কোনো কোনো বাজারে ১১০ টাকায়ও পেঁয়াজ মিলছে। মুগদা বাজারের বিক্রেতা কাউসার বলেন, ‘গত রোববার পাইকারিতে ৯৫ টাকায় কিনেছি। পরিবহন খরচ, কুলি খরচ, নষ্টের ঝুঁকি ও সামান্য মুনাফা যোগ করে ১১০ টাকায় বিক্রি করছি।’
শ্যামবাজারে সকালে ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১০৫, মাঝারি মানের ১০২ এবং ছোট পেঁয়াজ ৯৮-১০০ টাকায়। তবে দুপুরের পর দাম কমে যথাক্রমে ১০০-৯৮ এবং ৯৬-৯৭ টাকায় নেমেছে। আগের দিন এই বাজারে দাম ছিল ৯৭-৯৮, ৯৫-৯৬ এবং ৯২-৯৩ টাকা।
রাজধানীর প্রায় সব বাজারে নতুন মৌসুমের মুড়িকাটা জাতের পেঁয়াজ বিক্রি করতে দেখা গেছে। পাতাসহ এসব পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৭০-৮০ টাকা। বিক্রেতারা বলছেন, খেতের পেঁয়াজ ঘন হয়ে গেলে কৃষকেরা কিছু তুলে ফেলেন, যাতে বাকি গাছগুলো দ্রুত বড় হয় এবং কৃষক কিছু আয়ও পান। ভালো দাম পেয়ে কৃষকেরা এখন বেশি করে মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আনছেন।

গত ২৯ এপ্রিল থেকে ০২ মে পর্যন্ত ডমিনিকান রিপাবলিকের পুন্টাকানায় আইক্যাও গ্লোবাল ইমপ্লিমেন্টেশন সাপোর্ট সিম্পোজিয়াম (জিআইএসএস) অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সিম্পোজিয়ামের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল অপটিমাইজিং অ্যাভিয়েশন ক্যাপাসিটি, স্ট্র্যাটেজিক ফর সেফ স্কাই ও সাসটেইনেবল ফিউচার। যার মাধ্যমে আইকাও তার সদস্য রাষ্ট্র
০৫ মে ২০২৪
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
৯ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
৯ ঘণ্টা আগে
দেশের সবগুলো ক্যাডেট কলেজে ভর্তি আবেদন ফি সহজেই দেওয়া যাচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বরাবরের মতো এবারও এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি খরচ প্রয়োজন হবে না।
১৫ ঘণ্টা আগে৯১৪ টনের ক্রয়াদেশ ইসির
কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯ টন কাগজ, অবশিষ্ট ৭৩৬ টন ধাপে ধাপে উৎপাদন করে ২০২৬ সালের জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন কমিশনের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ শহীদ উল্লাহ্ গতকাল সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নির্বাচন কমিশনের জন্য রঙিন (সবুজ, গোলাপি, এজুরলেইড) ও বাদামি সালফেট কাগজের মোট ৯১৪ টন ব্যালট ছাপার কাগজের অর্ডার এসেছে। ব্যালট ছাপার জন্য এসব বিশেষ কাগজের মান, ঘনত্ব ও টেক্সচার নিয়ে মিলের প্রযুক্তিবিদেরা ইতিমধ্যে নির্দিষ্ট মান নিশ্চিত করেছেন।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিস (বিএসও), বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড, বিশ্ববিদ্যালয় এবং কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকেও এখন পর্যন্ত প্রায় ২,৮৯৪ টন কাগজের অর্ডার পেয়েছে কেপিএম, যার আর্থিক মূল্য প্রায় ৩৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। ৮ নভেম্বর পর্যন্ত আমরা ৯২৩ টন কাগজ সরবরাহ করেছি।’
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে মিলটির বার্ষিক কাগজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩,৫০০ টন, যার সম্ভাব্য বাজারদর ৪০-৪৫ কোটি টাকা। ৯ নভেম্বর পর্যন্ত উৎপাদন হয়েছে ১,০৯৩ টন কাগজ এবং উৎপাদন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
কাপ্তাইয়ের এই কর্ণফুলী পেপার মিলস দেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী শিল্পপ্রতিষ্ঠান। ১৯৫৩ সালে স্থাপিত এ মিলটি দীর্ঘদিন ধরে সরকারি দপ্তর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারি পরীক্ষার উত্তরপত্র ছাপানোসহ বিভিন্ন জাতীয় প্রয়োজনে কাগজ সরবরাহ করে আসছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যন্ত্রপাতি সংস্কার, উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ব্যবস্থাপনা দক্ষতা উন্নয়নের ফলে মিলটির উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক স্থিতিশীল হয়েছে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯ টন কাগজ, অবশিষ্ট ৭৩৬ টন ধাপে ধাপে উৎপাদন করে ২০২৬ সালের জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন কমিশনের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ শহীদ উল্লাহ্ গতকাল সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নির্বাচন কমিশনের জন্য রঙিন (সবুজ, গোলাপি, এজুরলেইড) ও বাদামি সালফেট কাগজের মোট ৯১৪ টন ব্যালট ছাপার কাগজের অর্ডার এসেছে। ব্যালট ছাপার জন্য এসব বিশেষ কাগজের মান, ঘনত্ব ও টেক্সচার নিয়ে মিলের প্রযুক্তিবিদেরা ইতিমধ্যে নির্দিষ্ট মান নিশ্চিত করেছেন।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিস (বিএসও), বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড, বিশ্ববিদ্যালয় এবং কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকেও এখন পর্যন্ত প্রায় ২,৮৯৪ টন কাগজের অর্ডার পেয়েছে কেপিএম, যার আর্থিক মূল্য প্রায় ৩৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। ৮ নভেম্বর পর্যন্ত আমরা ৯২৩ টন কাগজ সরবরাহ করেছি।’
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে মিলটির বার্ষিক কাগজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩,৫০০ টন, যার সম্ভাব্য বাজারদর ৪০-৪৫ কোটি টাকা। ৯ নভেম্বর পর্যন্ত উৎপাদন হয়েছে ১,০৯৩ টন কাগজ এবং উৎপাদন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
কাপ্তাইয়ের এই কর্ণফুলী পেপার মিলস দেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী শিল্পপ্রতিষ্ঠান। ১৯৫৩ সালে স্থাপিত এ মিলটি দীর্ঘদিন ধরে সরকারি দপ্তর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারি পরীক্ষার উত্তরপত্র ছাপানোসহ বিভিন্ন জাতীয় প্রয়োজনে কাগজ সরবরাহ করে আসছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যন্ত্রপাতি সংস্কার, উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ব্যবস্থাপনা দক্ষতা উন্নয়নের ফলে মিলটির উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক স্থিতিশীল হয়েছে।

গত ২৯ এপ্রিল থেকে ০২ মে পর্যন্ত ডমিনিকান রিপাবলিকের পুন্টাকানায় আইক্যাও গ্লোবাল ইমপ্লিমেন্টেশন সাপোর্ট সিম্পোজিয়াম (জিআইএসএস) অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সিম্পোজিয়ামের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল অপটিমাইজিং অ্যাভিয়েশন ক্যাপাসিটি, স্ট্র্যাটেজিক ফর সেফ স্কাই ও সাসটেইনেবল ফিউচার। যার মাধ্যমে আইকাও তার সদস্য রাষ্ট্র
০৫ মে ২০২৪
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
৯ ঘণ্টা আগে
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
৯ ঘণ্টা আগে
দেশের সবগুলো ক্যাডেট কলেজে ভর্তি আবেদন ফি সহজেই দেওয়া যাচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বরাবরের মতো এবারও এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি খরচ প্রয়োজন হবে না।
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশের সব ক্যাডেট কলেজে ভর্তি আবেদন ফি সহজেই দেওয়া যাচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বরাবরের মতো এবারও এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি খরচ প্রয়োজন হবে না।
বর্তমানে বাংলাদেশে ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে, যার মধ্যে ৯টি ছেলেদের ও তিনটি মেয়েদের জন্য। ইতিমধ্যে এসব ক্যাডেট কলেজের ভর্তি আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
সব ক্যাডেট কলেজে যেকোনো আবেদনকারী নগদের মাধ্যমে ভর্তি আবেদন ফি দিতে পারবে কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই। তা ছাড়া নগদের এই ভর্তি ফির চার্জবিহীন পেমেন্ট সুবিধার ফলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য ভর্তিপ্রক্রিয়া এখন আরও সহজ ও সাশ্রয়ী হয়েছে।
আবেদনকারী বা অভিভাবকেরা ক্যাডেট কলেজের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট
অথবা https://cadetcollegeadmission.army.mil.bd/ -এ গিয়ে অনলাইনে আবেদন সম্পন্ন
করে ফি পরিশোধ করতে পারবে।
‘Apply Now/Sign Up’-এ ক্লিক করে নাম, মোবাইল নম্বর, পাসওয়ার্ড, ই-মেইল অ্যাড্রেস, জন্মতারিখসহ প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে। এরপর ‘User ID’ ও ‘Password’ দিয়ে লগইন করে ‘Payment’ অপশন থেকে ‘Nagad’ নির্বাচন করে দুই হাজার টাকা আবেদন ফি তাৎক্ষণিক পরিশোধ করা যাবে। নগদ ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে এই ফি প্রদানে কোনো সার্ভিস চার্জ বা ট্রানজেকশন ফি প্রযোজ্য হবে না। পেমেন্ট সফলভাবে সম্পন্ন হলে আবেদনকারীর মোবাইলে সঙ্গে সঙ্গে একটি এসএমএস নিশ্চিতকরণ বার্তা পাঠানো হবে।
ক্যাডেট কলেজ ভর্তি ফি সম্পূর্ণ চার্জমুক্ত করার বিষয়ে নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সরওয়ার ভূঁইয়া বলেন, ‘আমরা নগদের মাধ্যমে ক্যাডেট কলেজে ভর্তি ফি প্রদান সম্পূর্ণ চার্জমুক্ত করেছি, যাতে সারা দেশের যেকোনো স্থান থেকে অভিভাবকেরা সহজে, দ্রুত ও সবচেয়ে কম খরচে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে পারে। শিক্ষাসংক্রান্ত যেকোনো ডিজিটাল পেমেন্ট আরও সহজ করতে নগদ বরাবরই কাজ করে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত রাখবে।’
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় মোবাইল আর্থিক সেবা নগদের মাধ্যমে বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভর্তি ও টিউশন ফি দিচ্ছে। এই সুবিধা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য দ্রুত, নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য পেমেন্ট সলিউশন হিসেবে কাজ করছে।

দেশের সব ক্যাডেট কলেজে ভর্তি আবেদন ফি সহজেই দেওয়া যাচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বরাবরের মতো এবারও এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি খরচ প্রয়োজন হবে না।
বর্তমানে বাংলাদেশে ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে, যার মধ্যে ৯টি ছেলেদের ও তিনটি মেয়েদের জন্য। ইতিমধ্যে এসব ক্যাডেট কলেজের ভর্তি আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
সব ক্যাডেট কলেজে যেকোনো আবেদনকারী নগদের মাধ্যমে ভর্তি আবেদন ফি দিতে পারবে কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই। তা ছাড়া নগদের এই ভর্তি ফির চার্জবিহীন পেমেন্ট সুবিধার ফলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য ভর্তিপ্রক্রিয়া এখন আরও সহজ ও সাশ্রয়ী হয়েছে।
আবেদনকারী বা অভিভাবকেরা ক্যাডেট কলেজের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট
অথবা https://cadetcollegeadmission.army.mil.bd/ -এ গিয়ে অনলাইনে আবেদন সম্পন্ন
করে ফি পরিশোধ করতে পারবে।
‘Apply Now/Sign Up’-এ ক্লিক করে নাম, মোবাইল নম্বর, পাসওয়ার্ড, ই-মেইল অ্যাড্রেস, জন্মতারিখসহ প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে। এরপর ‘User ID’ ও ‘Password’ দিয়ে লগইন করে ‘Payment’ অপশন থেকে ‘Nagad’ নির্বাচন করে দুই হাজার টাকা আবেদন ফি তাৎক্ষণিক পরিশোধ করা যাবে। নগদ ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে এই ফি প্রদানে কোনো সার্ভিস চার্জ বা ট্রানজেকশন ফি প্রযোজ্য হবে না। পেমেন্ট সফলভাবে সম্পন্ন হলে আবেদনকারীর মোবাইলে সঙ্গে সঙ্গে একটি এসএমএস নিশ্চিতকরণ বার্তা পাঠানো হবে।
ক্যাডেট কলেজ ভর্তি ফি সম্পূর্ণ চার্জমুক্ত করার বিষয়ে নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সরওয়ার ভূঁইয়া বলেন, ‘আমরা নগদের মাধ্যমে ক্যাডেট কলেজে ভর্তি ফি প্রদান সম্পূর্ণ চার্জমুক্ত করেছি, যাতে সারা দেশের যেকোনো স্থান থেকে অভিভাবকেরা সহজে, দ্রুত ও সবচেয়ে কম খরচে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে পারে। শিক্ষাসংক্রান্ত যেকোনো ডিজিটাল পেমেন্ট আরও সহজ করতে নগদ বরাবরই কাজ করে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত রাখবে।’
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় মোবাইল আর্থিক সেবা নগদের মাধ্যমে বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভর্তি ও টিউশন ফি দিচ্ছে। এই সুবিধা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য দ্রুত, নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য পেমেন্ট সলিউশন হিসেবে কাজ করছে।

গত ২৯ এপ্রিল থেকে ০২ মে পর্যন্ত ডমিনিকান রিপাবলিকের পুন্টাকানায় আইক্যাও গ্লোবাল ইমপ্লিমেন্টেশন সাপোর্ট সিম্পোজিয়াম (জিআইএসএস) অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সিম্পোজিয়ামের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল অপটিমাইজিং অ্যাভিয়েশন ক্যাপাসিটি, স্ট্র্যাটেজিক ফর সেফ স্কাই ও সাসটেইনেবল ফিউচার। যার মাধ্যমে আইকাও তার সদস্য রাষ্ট্র
০৫ মে ২০২৪
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
৯ ঘণ্টা আগে
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
৯ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
৯ ঘণ্টা আগে