বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএইউ) সঙ্গে দুটি পৃথক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি)। সম্প্রতি এগ্রো-সিএসআর প্রকল্পের আওতায় এই সমঝোতা স্মারক সই হয়।
বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সঙ্গে ‘বারি উদ্ভাবিত নিরাপদ সবজি উৎপাদনের জন্য বায়ো-প্রযুক্তিভিত্তিক পোকামাকড় ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তি উন্নত করা’ এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএইউ) সঙ্গে ‘আখ-ভিত্তিক সাথি ফসল ও বাংলাদেশের লবণাক্ত প্রবণ সন্দ্বীপে ঝুঁকি-সহনশীল ধানের জাতের চাষ’ শীর্ষক দুটি ভিন্ন প্রকল্পের জন্য এমওইউ সই হয়েছে।
এই গবেষণা প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো জলবায়ু-সহনশীল আখ-ভিত্তিক সাথি ফসলের মাধ্যমে ফসলের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা এবং লবণ-সহনশীল ধানের চাষ প্রবর্তন এবং লবণাক্ততা ঝুঁকি উপশমকারী কৃষি ব্যবস্থা নেওয়ার মাধ্যমে ধানের উৎপাদনশীলতা বাড়ানো, বাংলাদেশের সন্দ্বীপে জলবায়ু-সহনশীল শস্য উৎপাদন পদ্ধতির উন্নয়নে এবং বারি উদ্ভাবিত বায়ো-প্রযুক্তিভিত্তিক পোকামাকড় ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কৃষকদের নিরাপদ সবজি চাষে উদ্বুদ্ধকরণ।
ইউসিবির উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ টি এম তাহমিদুজ্জামান এফসিএস ও কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষিবিদ্যা অনুষদ বিভাগের প্রফেসর আহমেদ খায়রুল হাসান এবং বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও কীটতত্ত্ব বিভাগের প্রধান নির্মল কুমার দত্ত ইউসিবির করপোরেট অফিসে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন।
বিটিভির মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের উপস্থাপক এবং কৃষিতথ্য বিশ্লেষক রেজাউল করিম সিদ্দিক, ইউসিবির এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ব্র্যান্ড মার্কেটিং এবং করপোরেট অ্যাফেয়ার্স বিভাগের প্রধান আবুল কালাম আজাদ ইউসিবির এসএমই ব্যাংকিং বিভাগের প্রধান মহসিনুর রহমান, বারির প্রিন্সিপাল সায়েন্টিফিক অফিসার এ কে এম জিয়াউর রহমানসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা চুক্তি সই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএইউ) সঙ্গে দুটি পৃথক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি)। সম্প্রতি এগ্রো-সিএসআর প্রকল্পের আওতায় এই সমঝোতা স্মারক সই হয়।
বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সঙ্গে ‘বারি উদ্ভাবিত নিরাপদ সবজি উৎপাদনের জন্য বায়ো-প্রযুক্তিভিত্তিক পোকামাকড় ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তি উন্নত করা’ এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএইউ) সঙ্গে ‘আখ-ভিত্তিক সাথি ফসল ও বাংলাদেশের লবণাক্ত প্রবণ সন্দ্বীপে ঝুঁকি-সহনশীল ধানের জাতের চাষ’ শীর্ষক দুটি ভিন্ন প্রকল্পের জন্য এমওইউ সই হয়েছে।
এই গবেষণা প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো জলবায়ু-সহনশীল আখ-ভিত্তিক সাথি ফসলের মাধ্যমে ফসলের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা এবং লবণ-সহনশীল ধানের চাষ প্রবর্তন এবং লবণাক্ততা ঝুঁকি উপশমকারী কৃষি ব্যবস্থা নেওয়ার মাধ্যমে ধানের উৎপাদনশীলতা বাড়ানো, বাংলাদেশের সন্দ্বীপে জলবায়ু-সহনশীল শস্য উৎপাদন পদ্ধতির উন্নয়নে এবং বারি উদ্ভাবিত বায়ো-প্রযুক্তিভিত্তিক পোকামাকড় ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কৃষকদের নিরাপদ সবজি চাষে উদ্বুদ্ধকরণ।
ইউসিবির উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ টি এম তাহমিদুজ্জামান এফসিএস ও কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষিবিদ্যা অনুষদ বিভাগের প্রফেসর আহমেদ খায়রুল হাসান এবং বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও কীটতত্ত্ব বিভাগের প্রধান নির্মল কুমার দত্ত ইউসিবির করপোরেট অফিসে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন।
বিটিভির মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের উপস্থাপক এবং কৃষিতথ্য বিশ্লেষক রেজাউল করিম সিদ্দিক, ইউসিবির এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ব্র্যান্ড মার্কেটিং এবং করপোরেট অ্যাফেয়ার্স বিভাগের প্রধান আবুল কালাম আজাদ ইউসিবির এসএমই ব্যাংকিং বিভাগের প্রধান মহসিনুর রহমান, বারির প্রিন্সিপাল সায়েন্টিফিক অফিসার এ কে এম জিয়াউর রহমানসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা চুক্তি সই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১১ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৫ ঘণ্টা আগে