২ হাজার ১০০ যুবকের কর্মসংস্থান ও আর্থিক উন্নয়নের প্রশিক্ষণ দিয়ে পাশে দাঁড়াল স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-ইউসিইপি বাংলাদেশ। প্রতিষ্ঠান দুটি কর্মসংস্থান ও পুনঃদক্ষতা বৃদ্ধি প্রোগ্রামের অংশ হিসেবে ইলেকট্রিক্যাল ইনস্টলেশন ও মেইনটেন্যান্স, এয়ার কন্ডিশনার মেইনটেন্যান্স, অটোমেটিক মেকানিক রিপেয়ার, টেইলারিংসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়েছে।
সুবিধাবঞ্চিত যুবকদের আর্থিক উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের সুযোগ দেওয়ার মাধ্যমে কর্মসংস্থান হারানোর বিরুদ্ধে লড়তে ২০২০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত যৌথভাবে পরিচালিত একটি বিশেষ প্রোগ্রাম শেষ করেছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ এবং ইউসিইপি বাংলাদেশ। উচ্চতর ও পুনঃদক্ষতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কর্মশক্তি বৃদ্ধির জন্য প্রোগ্রামটি ডিজাইন করা হয়, যার আওতায় ২ হাজার ১০০ যুবককে সার্বিক সহায়তা দেওয়ার জন্য বাছাই করা হয়।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড এবং ইউসিইপির এই যৌথ প্রোগ্রামটি চারটি ধাপে হয়েছে। এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ পদ্ধতি ও প্যারামিটারগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এই প্রোগ্রামটি ইউসিইপি বাংলাদেশ পরিচালিত বেশ কয়েকটি মূল্যায়ন ও গবেষণার ওপর ভিত্তি করে তৈরি।
প্রোগ্রাম চলাকালে অংশগ্রহণকারীদের খাদ্য ও প্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী সরবরাহ করা হয়। এই উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য ছিল স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের লক্ষ্য অনুযায়ী ক্ষমতায়নের মাধ্যমে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে শিক্ষা, কর্মসংস্থান এবং উদ্যোক্তা-কেন্দ্রিক সমাজ থেকে শিক্ষা, উপার্জন ক্ষমতা এবং প্রবৃদ্ধি অর্জনে সাহায্য করা।
প্রথম তিনটি ধাপে ২ হাজার ১০০ যুবক প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানের সুযোগ পান। প্রথম ধাপে শতকরা ৯০ ভাগ অংশগ্রহণকারী ইতিমধ্যেই বিভিন্ন কাজে নিযুক্ত হয়েছেন। দ্বিতীয় ধাপে ৫০০ জন অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষণ শেষ করেছেন, যাদের মধ্যে ৯৩ ভাগ বর্তমানে বিভিন্ন কাজে নিযুক্ত। তৃতীয় ধাপে ৮০০ জনের মধ্যে ৯০ ভাগ কর্মসংস্থান হার অর্জন করেছে। চতুর্থ ধাপ চলতি বছরের মার্চে সম্পন্ন হয়। প্রোগ্রামটি সফলভাবে শেষ করার পর সাধারণত দুই থকে তিন মাস সময় লাগে অংশগ্রহণকারীর চাকরি খুঁজে পেতে অথবা পদোন্নতি হতে। ৯১ ভাগ অংশগ্রহণকারী এই পর্যন্ত সফলতা অর্জনে সক্ষম হয়েছে, এবং এই পরিমাণ আগামীতে আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
২ হাজার ১০০ যুবকের কর্মসংস্থান ও আর্থিক উন্নয়নের প্রশিক্ষণ দিয়ে পাশে দাঁড়াল স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-ইউসিইপি বাংলাদেশ। প্রতিষ্ঠান দুটি কর্মসংস্থান ও পুনঃদক্ষতা বৃদ্ধি প্রোগ্রামের অংশ হিসেবে ইলেকট্রিক্যাল ইনস্টলেশন ও মেইনটেন্যান্স, এয়ার কন্ডিশনার মেইনটেন্যান্স, অটোমেটিক মেকানিক রিপেয়ার, টেইলারিংসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়েছে।
সুবিধাবঞ্চিত যুবকদের আর্থিক উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের সুযোগ দেওয়ার মাধ্যমে কর্মসংস্থান হারানোর বিরুদ্ধে লড়তে ২০২০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত যৌথভাবে পরিচালিত একটি বিশেষ প্রোগ্রাম শেষ করেছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ এবং ইউসিইপি বাংলাদেশ। উচ্চতর ও পুনঃদক্ষতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কর্মশক্তি বৃদ্ধির জন্য প্রোগ্রামটি ডিজাইন করা হয়, যার আওতায় ২ হাজার ১০০ যুবককে সার্বিক সহায়তা দেওয়ার জন্য বাছাই করা হয়।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড এবং ইউসিইপির এই যৌথ প্রোগ্রামটি চারটি ধাপে হয়েছে। এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ পদ্ধতি ও প্যারামিটারগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এই প্রোগ্রামটি ইউসিইপি বাংলাদেশ পরিচালিত বেশ কয়েকটি মূল্যায়ন ও গবেষণার ওপর ভিত্তি করে তৈরি।
প্রোগ্রাম চলাকালে অংশগ্রহণকারীদের খাদ্য ও প্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী সরবরাহ করা হয়। এই উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য ছিল স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের লক্ষ্য অনুযায়ী ক্ষমতায়নের মাধ্যমে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে শিক্ষা, কর্মসংস্থান এবং উদ্যোক্তা-কেন্দ্রিক সমাজ থেকে শিক্ষা, উপার্জন ক্ষমতা এবং প্রবৃদ্ধি অর্জনে সাহায্য করা।
প্রথম তিনটি ধাপে ২ হাজার ১০০ যুবক প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানের সুযোগ পান। প্রথম ধাপে শতকরা ৯০ ভাগ অংশগ্রহণকারী ইতিমধ্যেই বিভিন্ন কাজে নিযুক্ত হয়েছেন। দ্বিতীয় ধাপে ৫০০ জন অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষণ শেষ করেছেন, যাদের মধ্যে ৯৩ ভাগ বর্তমানে বিভিন্ন কাজে নিযুক্ত। তৃতীয় ধাপে ৮০০ জনের মধ্যে ৯০ ভাগ কর্মসংস্থান হার অর্জন করেছে। চতুর্থ ধাপ চলতি বছরের মার্চে সম্পন্ন হয়। প্রোগ্রামটি সফলভাবে শেষ করার পর সাধারণত দুই থকে তিন মাস সময় লাগে অংশগ্রহণকারীর চাকরি খুঁজে পেতে অথবা পদোন্নতি হতে। ৯১ ভাগ অংশগ্রহণকারী এই পর্যন্ত সফলতা অর্জনে সক্ষম হয়েছে, এবং এই পরিমাণ আগামীতে আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
তিন বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার খবর প্রকাশের পর বিশ্ববাজারে তেলের দামে বড় ধরনের ধস নেমেছে। সৌদি আরবের সরবরাহ বৃদ্ধির ইঙ্গিতও এই দরপতনে প্রভাব ফেলেছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
২ ঘণ্টা আগেকর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
১৩ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
১৪ ঘণ্টা আগে