বিজ্ঞপ্তি
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে সম্প্রতি ১৬টি ক্যাটাগরিতে মোট ৩০টি প্রতিষ্ঠানকে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ দেওয়া হয়েছে। এই সম্মানজনক স্বীকৃতির আওতায় প্রসাধনী খাতে পুরস্কৃত হয়েছে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড। এই পুরস্কার প্রতিষ্ঠানটির পরিবেশবান্ধব উৎপাদন কার্যক্রম এবং টেকসই শিল্প ব্যবস্থাপনার প্রতি তাদের গভীর প্রতিশ্রুতির গুরুত্বপূর্ণ স্বীকৃতি বহন করে।
রাজধানীতে আয়োজিত পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের পক্ষে এই সম্মাননা গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ সাঈদ। এই বিশেষ মুহূর্তে স্কয়ার টয়লেট্রিজের রূপসী ফ্যাক্টরিতে সুপারভাইজার হিসেবে কর্মরত শিউলি আক্তার ফ্যাক্টরি টিমের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।
এই স্বীকৃতি শুধু একটি পুরস্কার নয়, বরং এটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্কয়ারের গভীর দায়বদ্ধতার প্রতিচ্ছবি। শুরু থেকেই স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড তাদের কর্মীদের জন্য একটি নিরাপদ, পরিবেশবান্ধব, স্বাস্থ্যকর ও মানবিক কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করার ওপর জোর দিয়েছে। বিশেষ করে নারী কর্মীদের জন্য তাদের রয়েছে ডে-কেয়ার সুবিধা, মাতৃত্বকালীন ছুটি, নিরাপদ যাতায়াতব্যবস্থা এবং নেতৃত্ব বিকাশের সমান ও পর্যাপ্ত সুযোগ। কর্মীদের সবার জন্য গ্রুপ বিমা, উন্নত স্বাস্থ্যসেবা, মানসম্মত খাবারের সুব্যবস্থা, ফেয়ার প্রাইস শপ, শিক্ষাবৃত্তি এবং আরও অনেক সহায়ক ব্যবস্থা চালু রয়েছে।
পরিবেশ সংরক্ষণে অঙ্গীকারবদ্ধ স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে বিভিন্ন কার্যকর ও উদ্ভাবনী উদ্যোগ নিয়েছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো— প্লাস্টিকের ব্যবহার ২৫ শতাংশ পর্যন্ত কমানো, নবায়নযোগ্য শক্তি হিসেবে সৌরশক্তির ব্যবহার বাড়ানো, বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ ব্যবস্থা চালু করা এবং দূষণমুক্ত উৎপাদনপ্রক্রিয়া অনুসরণ করা। এসব উদ্যোগ স্কয়ার টয়লেট্রিজের পরিবেশবান্ধব ও দায়িত্বশীল শিল্প পরিচালনার প্রতিফলন ঘটিয়েছে।
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, একটি সুস্থ পৃথিবী সবার অধিকার। তাই, মানুষ ও প্রকৃতির প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা নিয়েই আগামী দিনের পথে অগ্রসর হতে চায়।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে সম্প্রতি ১৬টি ক্যাটাগরিতে মোট ৩০টি প্রতিষ্ঠানকে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ দেওয়া হয়েছে। এই সম্মানজনক স্বীকৃতির আওতায় প্রসাধনী খাতে পুরস্কৃত হয়েছে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড। এই পুরস্কার প্রতিষ্ঠানটির পরিবেশবান্ধব উৎপাদন কার্যক্রম এবং টেকসই শিল্প ব্যবস্থাপনার প্রতি তাদের গভীর প্রতিশ্রুতির গুরুত্বপূর্ণ স্বীকৃতি বহন করে।
রাজধানীতে আয়োজিত পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের পক্ষে এই সম্মাননা গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ সাঈদ। এই বিশেষ মুহূর্তে স্কয়ার টয়লেট্রিজের রূপসী ফ্যাক্টরিতে সুপারভাইজার হিসেবে কর্মরত শিউলি আক্তার ফ্যাক্টরি টিমের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।
এই স্বীকৃতি শুধু একটি পুরস্কার নয়, বরং এটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্কয়ারের গভীর দায়বদ্ধতার প্রতিচ্ছবি। শুরু থেকেই স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড তাদের কর্মীদের জন্য একটি নিরাপদ, পরিবেশবান্ধব, স্বাস্থ্যকর ও মানবিক কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করার ওপর জোর দিয়েছে। বিশেষ করে নারী কর্মীদের জন্য তাদের রয়েছে ডে-কেয়ার সুবিধা, মাতৃত্বকালীন ছুটি, নিরাপদ যাতায়াতব্যবস্থা এবং নেতৃত্ব বিকাশের সমান ও পর্যাপ্ত সুযোগ। কর্মীদের সবার জন্য গ্রুপ বিমা, উন্নত স্বাস্থ্যসেবা, মানসম্মত খাবারের সুব্যবস্থা, ফেয়ার প্রাইস শপ, শিক্ষাবৃত্তি এবং আরও অনেক সহায়ক ব্যবস্থা চালু রয়েছে।
পরিবেশ সংরক্ষণে অঙ্গীকারবদ্ধ স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে বিভিন্ন কার্যকর ও উদ্ভাবনী উদ্যোগ নিয়েছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো— প্লাস্টিকের ব্যবহার ২৫ শতাংশ পর্যন্ত কমানো, নবায়নযোগ্য শক্তি হিসেবে সৌরশক্তির ব্যবহার বাড়ানো, বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ ব্যবস্থা চালু করা এবং দূষণমুক্ত উৎপাদনপ্রক্রিয়া অনুসরণ করা। এসব উদ্যোগ স্কয়ার টয়লেট্রিজের পরিবেশবান্ধব ও দায়িত্বশীল শিল্প পরিচালনার প্রতিফলন ঘটিয়েছে।
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, একটি সুস্থ পৃথিবী সবার অধিকার। তাই, মানুষ ও প্রকৃতির প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা নিয়েই আগামী দিনের পথে অগ্রসর হতে চায়।
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি), লালদিয়া ও বে টার্মিনাল পরিচালনার জন্য বিদেশি অপারেটর নিয়োগের প্রক্রিয়া আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে চায় চায় সরকার। এর মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা চার গুণ বৃদ্ধি করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের বড় রপ্তানিমুখী ব্যাগ ও লাগেজ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ছিল মোংলার ইপিজেডে থাকা ভারতীয় মালিকানাধীন ভিআইপি ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেড। ২০১৪ সাল থেকে এখানে তাদের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়েছিল এবং সবকিছুই স্বাভাবিকভাবে চলছিল। কিন্তু ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি ভিআইপির মোংলা কারখানায় অগ্নিকাণ্ড
১১ ঘণ্টা আগেকাস্টমসের নতুন শুল্কনীতির কারণে খরচ বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে মাছ আমদানি বন্ধ রেখেছেন আমদানিকারকেরা। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি দুই দিনে সরকারের রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে প্রায় ৩ কোটি টাকা। ভারত থেকে যেসব খাদ্যদ্রব্য আমদানি করা হয়, তার মধ্যে বড় একটি অংশ হচ্ছে হিমায়িত মিঠাপানির ও সামুদ্রিক মাছ।
১১ ঘণ্টা আগেচাকরি পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলনরত আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগীরা এ অভিযোগ এনে ঘটনার বিচার ও ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ বাতিলের দাবি জানান। তাঁরা চেয়ারম্যান খাজা শাহরিয়ারের নিকটাত্মীয়
১২ ঘণ্টা আগে