রাজধানীর পাঁচ তারকা হোটেল র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের উৎসব হলে গত বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) ‘বার্জার তরুণ শিল্পী চিত্রকর্ম’ প্রতিযোগিতার ২৯তম আসরের বিজয়ীদের পুরস্কৃত করা হয়েছে। বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ ১৯৯৬ সাল থেকে দেশের উদীয়মান চিত্রশিল্পীদের উৎসাহ দিতে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আসছে। বার্জারের পৃষ্ঠপোষকতায় এই প্রতিযোগিতা প্রায় তিন দশক ধরে চিত্রশিল্পীদের অনুপ্রেরণার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে রয়েছে।
এ বছর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী শিল্পীর সংখ্যা ছিল অসংখ্য; যা দেশের উদীয়মান তরুণ শিল্পীদের অসাধারণ সৃজনশীলতার প্রতিফলন। প্রতিযোগিতায় ‘অকৃতজ্ঞতা’ নামে মল্লিক সাকিব সিফাতের একটি শিল্পকর্ম সেরা নির্বাচিত হয়। ‘কম্পোজিশন ফর্ম চাইল্ডহুড মেমোরি’ শিল্পকর্মের জন্য দ্বিতীয় হন মো. মিজানুর রহমান। ‘প্যারাডাইস’ শিল্পকর্মের জন্য তৃতীয় স্থান অধিকার করেন নূর মুনজেরিন রিমঝিম। এ ছাড়া মো. মেহেদি হাসান, ঝলক সাহা ও আবু-আল-নঈম যথাক্রমে চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ স্থানে রয়েছেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী, চিফ অপারেটিং অফিসার ও ডিরেক্টর মো. মহসিন হাবিব চৌধুরী, সেলস অ্যান্ড মার্কেটিংয়ের চিফ বিজনেস অফিসার আবুল কাশেম মোহাম্মদ সাদেক নাওয়াজ ও চিফ মার্কেটিং অফিসার এ টি এম শামীম উজ জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. আজহারুল ইসলাম শেখসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিক্ষক, বর্তমান শিক্ষার্থী এবং পুরস্কারপ্রাপ্তদের পরিবারের সদস্যরা।
বিজয়ীদের শৈল্পিক যাত্রার প্রতি সম্মান এবং উৎসাহ দেওয়ার লক্ষ্যে অর্থমূল্য, ক্রেস্ট ও সনদ দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়।
অনুষ্ঠানে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী বলেন, ‘প্রতিবছরের মতো এবারও আমরা তরুণ চিত্রশিল্পীদের দুর্দান্ত কিছু চিত্রকর্ম দেখতে পেয়েছি। যা আমাদের নতুন করে ভাবতে শেখায়। বার্জারের পক্ষ থেকে আমরা পুরো আর্টিস্ট কমিউনিটিকে কৃতজ্ঞতা জানাই, যাঁরা দীর্ঘ ২৯ বছর ধরে আমাদের এই আয়োজনের পাশে আছেন।’
এবারের আসর সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য মো. মহসিন হাবিব চৌধুরী সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, ‘বছরের পর বছর ধরে এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ১৫০ জনের বেশি প্রতিভাবান শিল্পীকে সম্মানিত করা হয়েছে; যা দেশের শৈল্পিক অঙ্গনে ব্যাপক ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এবারের ২৯তম আসরে শিল্পীদের সৃজনশীল ব্রাশস্ট্রোকের মাধ্যমে খুঁজে পেয়েছি আমাদের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতিকে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. আজহারুল ইসলাম শেখ বার্জারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, ‘ধারাবাহিকভাবে বার্জার পেইন্টস আমাদের শিল্পী সম্প্রদায়কে সমৃদ্ধ করে আসছে। আশা করি তাদের সমর্থন অব্যাহত থাকবে।’
প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম শেখ, বিচারকমণ্ডলীর উপদেষ্টা অধ্যাপক আব্দুস শাকুর শাহ, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইকবাল আলী, আসমিতা আলম শাম্মী, অধ্যাপক মো. ফারুক আহাম্মদ মোল্লা, রেজা আসাদ হুদা অনুপম, প্রদ্যুত কুমার দাস, অধ্যাপক ড. আবদুস সাত্তার এবং অধ্যাপক এ এ এম কাওসার হাসান।
২ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চারুকলা অনুষদের জয়নুল গ্যালারিতে প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে নির্বাচিত ৪০টি শিল্পকর্ম নিয়ে প্রদর্শনী চলছে। এটি সবার জন্য উন্মুক্ত।
রাজধানীর পাঁচ তারকা হোটেল র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের উৎসব হলে গত বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) ‘বার্জার তরুণ শিল্পী চিত্রকর্ম’ প্রতিযোগিতার ২৯তম আসরের বিজয়ীদের পুরস্কৃত করা হয়েছে। বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ ১৯৯৬ সাল থেকে দেশের উদীয়মান চিত্রশিল্পীদের উৎসাহ দিতে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আসছে। বার্জারের পৃষ্ঠপোষকতায় এই প্রতিযোগিতা প্রায় তিন দশক ধরে চিত্রশিল্পীদের অনুপ্রেরণার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে রয়েছে।
এ বছর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী শিল্পীর সংখ্যা ছিল অসংখ্য; যা দেশের উদীয়মান তরুণ শিল্পীদের অসাধারণ সৃজনশীলতার প্রতিফলন। প্রতিযোগিতায় ‘অকৃতজ্ঞতা’ নামে মল্লিক সাকিব সিফাতের একটি শিল্পকর্ম সেরা নির্বাচিত হয়। ‘কম্পোজিশন ফর্ম চাইল্ডহুড মেমোরি’ শিল্পকর্মের জন্য দ্বিতীয় হন মো. মিজানুর রহমান। ‘প্যারাডাইস’ শিল্পকর্মের জন্য তৃতীয় স্থান অধিকার করেন নূর মুনজেরিন রিমঝিম। এ ছাড়া মো. মেহেদি হাসান, ঝলক সাহা ও আবু-আল-নঈম যথাক্রমে চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ স্থানে রয়েছেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী, চিফ অপারেটিং অফিসার ও ডিরেক্টর মো. মহসিন হাবিব চৌধুরী, সেলস অ্যান্ড মার্কেটিংয়ের চিফ বিজনেস অফিসার আবুল কাশেম মোহাম্মদ সাদেক নাওয়াজ ও চিফ মার্কেটিং অফিসার এ টি এম শামীম উজ জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. আজহারুল ইসলাম শেখসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিক্ষক, বর্তমান শিক্ষার্থী এবং পুরস্কারপ্রাপ্তদের পরিবারের সদস্যরা।
বিজয়ীদের শৈল্পিক যাত্রার প্রতি সম্মান এবং উৎসাহ দেওয়ার লক্ষ্যে অর্থমূল্য, ক্রেস্ট ও সনদ দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়।
অনুষ্ঠানে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী বলেন, ‘প্রতিবছরের মতো এবারও আমরা তরুণ চিত্রশিল্পীদের দুর্দান্ত কিছু চিত্রকর্ম দেখতে পেয়েছি। যা আমাদের নতুন করে ভাবতে শেখায়। বার্জারের পক্ষ থেকে আমরা পুরো আর্টিস্ট কমিউনিটিকে কৃতজ্ঞতা জানাই, যাঁরা দীর্ঘ ২৯ বছর ধরে আমাদের এই আয়োজনের পাশে আছেন।’
এবারের আসর সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য মো. মহসিন হাবিব চৌধুরী সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, ‘বছরের পর বছর ধরে এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ১৫০ জনের বেশি প্রতিভাবান শিল্পীকে সম্মানিত করা হয়েছে; যা দেশের শৈল্পিক অঙ্গনে ব্যাপক ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এবারের ২৯তম আসরে শিল্পীদের সৃজনশীল ব্রাশস্ট্রোকের মাধ্যমে খুঁজে পেয়েছি আমাদের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতিকে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. আজহারুল ইসলাম শেখ বার্জারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, ‘ধারাবাহিকভাবে বার্জার পেইন্টস আমাদের শিল্পী সম্প্রদায়কে সমৃদ্ধ করে আসছে। আশা করি তাদের সমর্থন অব্যাহত থাকবে।’
প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম শেখ, বিচারকমণ্ডলীর উপদেষ্টা অধ্যাপক আব্দুস শাকুর শাহ, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইকবাল আলী, আসমিতা আলম শাম্মী, অধ্যাপক মো. ফারুক আহাম্মদ মোল্লা, রেজা আসাদ হুদা অনুপম, প্রদ্যুত কুমার দাস, অধ্যাপক ড. আবদুস সাত্তার এবং অধ্যাপক এ এ এম কাওসার হাসান।
২ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চারুকলা অনুষদের জয়নুল গ্যালারিতে প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে নির্বাচিত ৪০টি শিল্পকর্ম নিয়ে প্রদর্শনী চলছে। এটি সবার জন্য উন্মুক্ত।
আধুনিক ব্যাংকিং সেবা প্রদানের প্রত্যয় নিয়ে পূবালী ব্যাংক পিএলসির টঙ্গী শিল্প এলাকা উপশাখায় সিআরএম বুথ উদ্বোধন করা হয়েছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের পরিচালক আজিজুর রহমান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সিআরএম বুথটি উদ্বোধন করেন।
১১ মিনিট আগেতথ্যপ্রযুক্তির বর্তমান সময়ে ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের ভালো সম্ভাবনা থাকলেও নানা কারণে বাংলাদেশ এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো যাচ্ছে না। এসব সমস্যার মধ্যে সহায়ক নীতিমালার অনুপস্থিতি, ব্যবহারকারীদের আস্থাহীনতা, অপ্রতুল অবকাঠামো, নিয়ন্ত্রক সংস্থার সমন্বয়হীনতা এবং ব্যবহৃত যন্ত্রপাতির দ্রুত মূল্য বৃদ্ধিই বড়।
২ ঘণ্টা আগেবেক্সিমকো ফার্মা গত বছরের ৫ আগস্টের রাজনৈতিক অস্থিরতায় বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়লেও স্থানীয় ও বৈশ্বিক বাজারে তাদের অবস্থান ঠিক স্বাভাবিক সময়ের মতো। যেখানে অস্তিত্ব সংকটে পড়ার কথা, সেখানে প্রবৃদ্ধি আগের চেয়ে সুসংহত হচ্ছে, এত কিছু কীভাবে সম্ভব হচ্ছে। সার্বিক বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন প্রতিষ্ঠানের প্রধান...
১৭ ঘণ্টা আগেবেসরকারি খাতে নতুন বিনিয়োগ না বাড়ায় এবং ঋণের চাহিদা কমে যাওয়ায় ব্যাংকগুলোয় অলস টাকার পরিমাণ দ্রুত বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২৫ সালের জুন শেষে দেশের ৬১টি তফসিলি ব্যাংকে উদ্বৃত্ত টাকার পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৮৩ হাজার ৬৩৯ কোটি টাকা। এই সময়ে ব্যাংক খাতে মোট তারল্য...
২০ ঘণ্টা আগে