গ্রাহকদের ডিজিটাল হেলথ কেয়ার প্যাকেজে রসুবিধা দিতে ব্র্যাক ব্যাংক উইমেন ব্যাংকিং সেগমেন্ট ‘তারা’ গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির সঙ্গে একটি পার্টনারশিপ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির আওতায় ‘তারা’ এসএমই ও রিটেইল লোন, ডিপোজিট ও ক্রেডিট কার্ডের গ্রাহকেরা গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের কাছ থেকে ১২ মাসের জন্য ফ্রি ডিজিটাল হেলথ কেয়ার প্যাকেজ সুবিধা পাবেন।
ডিজিটাল হেলথ কেয়ার প্যাকেজের আওতায় হাসপাতালে ভর্তির ক্ষেত্রে গ্রাহকেরা পাবেন ৪০ হাজার টাকা, একবারে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ম্যাটারনিটি সুবিধা, ১০ হাজার টাকা জীবনবিমা সুবিধা, ওপিডি সুবিধা, ডাক্তারের সঙ্গে ফ্রি চ্যাট, কল ও ভিডিও কাউনসেলিং, বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সঙ্গে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়া, পার্টনার আউটলেটে ডিসকাউন্টসহ আরও নানা সুবিধা।
গত ১৮ মে ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব এসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ আব্দুল মোমেন ও হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং মো. মাহীয়ুল ইসলাম, গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড কোম্পানির সেক্রেটারি সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমেদ ও হেড অব ইম্প্যাক্ট বিজনেস অ্যান্ড এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট শুভাশিস বড়ুয়া, ব্র্যাক ব্যাংকের হেড অব উইমেন ব্যাংকিং ‘তারা’ অ্যান্ড আগামী মেহরুবা রেজা, হেড অব উইমেন এন্ট্রাপ্রেনিউর সেল খাদিজা মরিয়ম এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এই চুক্তি সম্পর্কে সৈয়দ আব্দুল মোমেন বলেন, ‘ব্যক্তি বা উদ্যোক্তা সমাজের সব শ্রেণির নারীকে ব্যাংকিং সেবা প্রদান করছে ‘তারা’। এটি নারীদের সঠিক অর্থায়ন পরিকল্পনা, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন ও জীবনের লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করছে। ‘তারা’ কেবল একটি ব্যাংকিং সেবা নয়, এটি নারীর অমিত সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার একটি কার্যকর সমাধান। ‘তারা’ সব সময় নারীর স্বপ্নপূরণের পথে সহায়ক ভূমিকা পালন করে আসছে।’
মো. মাহীয়ুল ইসলাম বলেন, ‘বিমাসুবিধাসহ ‘তারা’র এসএমই ও রিটেইল ব্যাংকিং সেবা নারী গ্রাহকদের জন্য অনেক বেশি সহায়ক হবে। হসপিটালাইজেশন, ম্যাটারনিটি সেবা, লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ওপিডি সুবিধা ‘তারা’কে অনন্য ব্যাংকিং সেবায় পরিণত করেছে, যা আর্থিক সেবা প্রদানের পাশাপাশি নারীদের সুস্বাস্থ্যে জোর দেয়। এসব সুবিধা ‘তারা’কে বাংলাদেশের অন্যতম পূর্ণাঙ্গ নারী ব্যাংকিং প্রপোজিশনের মর্যাদা এনে দিয়েছে।’
গ্রাহকদের ডিজিটাল হেলথ কেয়ার প্যাকেজে রসুবিধা দিতে ব্র্যাক ব্যাংক উইমেন ব্যাংকিং সেগমেন্ট ‘তারা’ গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির সঙ্গে একটি পার্টনারশিপ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির আওতায় ‘তারা’ এসএমই ও রিটেইল লোন, ডিপোজিট ও ক্রেডিট কার্ডের গ্রাহকেরা গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের কাছ থেকে ১২ মাসের জন্য ফ্রি ডিজিটাল হেলথ কেয়ার প্যাকেজ সুবিধা পাবেন।
ডিজিটাল হেলথ কেয়ার প্যাকেজের আওতায় হাসপাতালে ভর্তির ক্ষেত্রে গ্রাহকেরা পাবেন ৪০ হাজার টাকা, একবারে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ম্যাটারনিটি সুবিধা, ১০ হাজার টাকা জীবনবিমা সুবিধা, ওপিডি সুবিধা, ডাক্তারের সঙ্গে ফ্রি চ্যাট, কল ও ভিডিও কাউনসেলিং, বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সঙ্গে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়া, পার্টনার আউটলেটে ডিসকাউন্টসহ আরও নানা সুবিধা।
গত ১৮ মে ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব এসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ আব্দুল মোমেন ও হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং মো. মাহীয়ুল ইসলাম, গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড কোম্পানির সেক্রেটারি সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমেদ ও হেড অব ইম্প্যাক্ট বিজনেস অ্যান্ড এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট শুভাশিস বড়ুয়া, ব্র্যাক ব্যাংকের হেড অব উইমেন ব্যাংকিং ‘তারা’ অ্যান্ড আগামী মেহরুবা রেজা, হেড অব উইমেন এন্ট্রাপ্রেনিউর সেল খাদিজা মরিয়ম এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এই চুক্তি সম্পর্কে সৈয়দ আব্দুল মোমেন বলেন, ‘ব্যক্তি বা উদ্যোক্তা সমাজের সব শ্রেণির নারীকে ব্যাংকিং সেবা প্রদান করছে ‘তারা’। এটি নারীদের সঠিক অর্থায়ন পরিকল্পনা, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন ও জীবনের লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করছে। ‘তারা’ কেবল একটি ব্যাংকিং সেবা নয়, এটি নারীর অমিত সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার একটি কার্যকর সমাধান। ‘তারা’ সব সময় নারীর স্বপ্নপূরণের পথে সহায়ক ভূমিকা পালন করে আসছে।’
মো. মাহীয়ুল ইসলাম বলেন, ‘বিমাসুবিধাসহ ‘তারা’র এসএমই ও রিটেইল ব্যাংকিং সেবা নারী গ্রাহকদের জন্য অনেক বেশি সহায়ক হবে। হসপিটালাইজেশন, ম্যাটারনিটি সেবা, লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ওপিডি সুবিধা ‘তারা’কে অনন্য ব্যাংকিং সেবায় পরিণত করেছে, যা আর্থিক সেবা প্রদানের পাশাপাশি নারীদের সুস্বাস্থ্যে জোর দেয়। এসব সুবিধা ‘তারা’কে বাংলাদেশের অন্যতম পূর্ণাঙ্গ নারী ব্যাংকিং প্রপোজিশনের মর্যাদা এনে দিয়েছে।’
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
২৮ মিনিট আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৩৩ মিনিট আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৩৭ মিনিট আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৪১ মিনিট আগে