নিউমোনিয়া ও নিউমোকক্কাল রোগ প্রতিরোধী নিউমোকক্কাল কনজুগেট ভ্যাকসিন এখন থেকে ‘এভিমার-১৩’ নামে বাংলাদেশে পাওয়া যাচ্ছে। এর ফলে নিউমোকক্কাল-জনিত সব রোগ প্রতিরোধে এই ভ্যাকসিন কার্যকরী ভূমিকা রাখবে।
প্রতি বছর অসংখ্য মানুষ নিউমোকক্কাল রোগে আক্রান্ত হন। বিশেষ করে অ্যাজমা, সিওপিডি, হৃদ্রোগী, কিডনি রোগী, শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি এবং যাদের দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এমন ব্যক্তিরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছেন। এত দিন বাংলাদেশে এই ভ্যাকসিনটির অনেক বেশি চাহিদা থাকলেও শুধুমাত্র আমদানি করা ভ্যাকসিনের ওপরই আমাদের নির্ভর করতে হতো।
‘এভিমার-১৩ ’-এই কার্যকর প্রয়োজনীয় ভ্যাকসিনটির মোড়ক উন্মোচন উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার সকালে বাংলাদেশ লাং ফাউন্ডেশনের (বিএলএফ) উদ্যোগে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘রেসপিরেটরি ভ্যাকসিনস’ শীর্ষক এক সায়েন্টিফিক সেমিনারের আয়োজন করা হয়।
সেমিনারে সভাপতি হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ লাং ফাউন্ডেশনের সভাপতি, বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ প্রফেসর মো. আলী হোসেন। সায়েন্টিফিক সেমিনারে সহযোগিতা করে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
সেমিনারে বিশেষজ্ঞ মতামত দেন বাংলাদেশ লাং ফাউন্ডেশনের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রফেসর মো. রুহুল আমীন, ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রফেসর মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আহমেদ, কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট মোহাম্মদ আব্দুস শাকুর খান, বিএলএফের থোরাসিক সার্জারি সেলের সদস্যসচিব অধ্যাপক এ কে এম আকরামুল হক এবং জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক গোলাম সারওয়ার এল এইচ ভুঁইয়া। ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন নির্বাহী পরিচালক (মার্কেটিং) ই এইচ আরেফিন আহমেদ।
বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ মো. আলী হোসেন বলেন, ‘ইনসেপ্টা ভ্যাকসিন ডিভিশন প্রথমবারের মতো অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এই ভ্যাকসিনটি বাংলাদেশে প্রস্তুত শুরু করেছে। এটি দেশের জন্য অত্যন্ত গর্বের যে আমরা এখন থেকে আমরা নিজেদের দেশের প্রস্তুত করা ভ্যাকসিন দিয়ে সকল বয়সের মানুষের নিউমোকক্কাল রোগ প্রতিরোধ করতে পারব।’
বাংলাদেশ লাং ফাউন্ডেশনের মহাসচিব মো. শাহীনের স্বাগত বক্তব্য শেষে সেমিনারে পৃথক দুটি সায়েন্টিফিক প্রেজেন্টেশন দেন ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক আঞ্জুমান শারমীন উইনি এবং ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজিক ডিপার্টমেন্টের ব্র্যান্ড এক্সিকিউটিভ মো. শাকিল মিয়া। এরপর প্রশ্নোত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
নিউমোনিয়া ও নিউমোকক্কাল রোগ প্রতিরোধী নিউমোকক্কাল কনজুগেট ভ্যাকসিন এখন থেকে ‘এভিমার-১৩’ নামে বাংলাদেশে পাওয়া যাচ্ছে। এর ফলে নিউমোকক্কাল-জনিত সব রোগ প্রতিরোধে এই ভ্যাকসিন কার্যকরী ভূমিকা রাখবে।
প্রতি বছর অসংখ্য মানুষ নিউমোকক্কাল রোগে আক্রান্ত হন। বিশেষ করে অ্যাজমা, সিওপিডি, হৃদ্রোগী, কিডনি রোগী, শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি এবং যাদের দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এমন ব্যক্তিরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছেন। এত দিন বাংলাদেশে এই ভ্যাকসিনটির অনেক বেশি চাহিদা থাকলেও শুধুমাত্র আমদানি করা ভ্যাকসিনের ওপরই আমাদের নির্ভর করতে হতো।
‘এভিমার-১৩ ’-এই কার্যকর প্রয়োজনীয় ভ্যাকসিনটির মোড়ক উন্মোচন উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার সকালে বাংলাদেশ লাং ফাউন্ডেশনের (বিএলএফ) উদ্যোগে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘রেসপিরেটরি ভ্যাকসিনস’ শীর্ষক এক সায়েন্টিফিক সেমিনারের আয়োজন করা হয়।
সেমিনারে সভাপতি হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ লাং ফাউন্ডেশনের সভাপতি, বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ প্রফেসর মো. আলী হোসেন। সায়েন্টিফিক সেমিনারে সহযোগিতা করে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
সেমিনারে বিশেষজ্ঞ মতামত দেন বাংলাদেশ লাং ফাউন্ডেশনের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রফেসর মো. রুহুল আমীন, ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রফেসর মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আহমেদ, কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট মোহাম্মদ আব্দুস শাকুর খান, বিএলএফের থোরাসিক সার্জারি সেলের সদস্যসচিব অধ্যাপক এ কে এম আকরামুল হক এবং জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক গোলাম সারওয়ার এল এইচ ভুঁইয়া। ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন নির্বাহী পরিচালক (মার্কেটিং) ই এইচ আরেফিন আহমেদ।
বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ মো. আলী হোসেন বলেন, ‘ইনসেপ্টা ভ্যাকসিন ডিভিশন প্রথমবারের মতো অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এই ভ্যাকসিনটি বাংলাদেশে প্রস্তুত শুরু করেছে। এটি দেশের জন্য অত্যন্ত গর্বের যে আমরা এখন থেকে আমরা নিজেদের দেশের প্রস্তুত করা ভ্যাকসিন দিয়ে সকল বয়সের মানুষের নিউমোকক্কাল রোগ প্রতিরোধ করতে পারব।’
বাংলাদেশ লাং ফাউন্ডেশনের মহাসচিব মো. শাহীনের স্বাগত বক্তব্য শেষে সেমিনারে পৃথক দুটি সায়েন্টিফিক প্রেজেন্টেশন দেন ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক আঞ্জুমান শারমীন উইনি এবং ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজিক ডিপার্টমেন্টের ব্র্যান্ড এক্সিকিউটিভ মো. শাকিল মিয়া। এরপর প্রশ্নোত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
২ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
২ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে