আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে বাজারজাত শুরু হলো বিশ্বখ্যাত চাইনিজ ব্র্যান্ড অক্সের এয়ারকন্ডিশনার বা এসি। এ উপলক্ষে গত শনিবার ঢাকার বনানীতে হোটেল শেরাটনে ‘গ্র্যান্ড লঞ্চিং’ প্রোগ্রামের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, অক্সের এসি উৎপাদিত হচ্ছে বাংলাদেশে ভিসতার নিজস্ব কারখানায়। সেলস পার্টনার হিসেবে ভিসতা স্থানীয় বাজারে বিক্রির পাশাপাশি রপ্তানিও করবে।
দিনব্যাপী আয়োজনে অংশ নেন ভিসতা ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের চেয়ারম্যান শামসুল আলম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক লোকমান হোসেন আকাশ, ভিসতা পরিচালক উদয় হাকিম, চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন, প্রকৌশলী মইনুল হক, মোহাম্মদ মাসুদ, অক্সের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (হোম ওভারসিস ওবিএম মার্কেটিং) ইউকি রং, পরিচালক (ওবিএস ওভারসিস সেলস মার্কেটিং) মিজ সিন্ডি, এশিয়া-প্যাসিফিক কান্ট্রি ম্যানেজার মো. মোস্তাফিজুর রহমান এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা শীর্ষস্থানীয় পাঁচ শতাধিক ইলেকট্রনিকস ব্যবসায়ী।
অক্স এয়ার কন্ডিশনার পৃথিবীর ১২৬ টিরও বেশি দেশে রপ্তানি হয়। অক্সের উৎপাদন কারখানা রয়েছে ১৪ টি। জাপান, জার্মানি, পোল্যান্ড, মেক্সিকো, থাইল্যান্ড ও চীনায় রয়েছে ৬টি বৃহৎ গবেষণা ও উন্নয়ন সেন্টার। ইউনিক ডিজাইন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং সর্বশেষ প্রযুক্তি ব্যবহারে অতি উচ্চমান নিশ্চিত করায় আমেরিকা, ইউরোপ, এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য তথা সারা বিশ্বে দ্রুত জনপ্রিয়তা পাচ্ছে অক্স। এই ব্র্যান্ডটি যে বাজারেই প্রবেশ করেছে, সেখানেই ক্রেতাদের সমীহ আদায় করে নিয়েছে।
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে হাইটেক পার্কে রয়েছে ভিসতার উৎপাদন কারখানা। সম্প্রতি ভিসতা এবং অক্সের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে। যার আওতায়, যৌথ উদ্যোগে ভিসতার কারখানায় তৈরি হবে ‘অক্স’ ব্র্যান্ডের এসি। স্থানীয় বাজারের বিক্রির পাশাপাশি তা বিভিন্ন দেশে রপ্তানিও হবে।
অনুষ্ঠানে ভিসতা ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের চেয়ারম্যান সামছুল আলম বলেন, দিনটি ভিসতা এবং অক্সের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কারণ প্রযুক্তিপণ্য সম্পর্কে যারা অভিজ্ঞ তারা জানেন, অক্স কত বড় গ্লোবাল প্লেয়ার। লেটেস্ট প্রযুক্তির কারণে মানের দিক দিয়ে এখন অক্সই বিশ্বের সেরা। তাদের পণ্য বাংলাদেশে তথা ভিসতা কারখানায় তৈরি হবে এটা আমাদের জন্য সম্মানের। ভিসতার মাধ্যমে বাংলাদেশে অক্সের একটি বড় বিনিয়োগও আসবে বলে আশা করছি। মিলবে অক্সের কারিগরি সহায়তা। বাংলাদেশেই তৈরি হবে দক্ষ জনশক্তি, তৈরি হবে নতুন কর্মসংস্থান।
অন্যদিকে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ভিসতা বাংলাদেশের গ্রাহকদের আস্থা অর্জন করেছে। ভিসতার পণ্যসম্ভারে রয়েছে রেফ্রিজারেটর, টেলিভিশন, এয়ারকন্ডিশনার, হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স। গাজীপুরের কালিয়াকৈরে হাইটেক পার্কে ভিসতা প্রতিষ্ঠা করেছে একটি নতুন কারখানা। সেখানেই তৈরি হবে অক্স ব্র্যান্ডের এয়ারকন্ডিশনার।
ভিসতার ব্যবস্থাপনা পরিচালক লোকমান হোসেন আকাশ বলেন, দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক ইলেকট্রনিকস মার্কেটে যার টেকনোলজি লেটেস্ট, তার পণ্যও লেটেস্ট। কোয়ালিটিতে সেরা হলে, পণ্য টেকসই হলে, দামে সাশ্রয় হলে, তা ক্রেতারা গ্রহণ করবেনই। মানের দিক থেকে চ্যালেঞ্জ দিয়ে পণ্যসেবার জন্য প্রস্তুত অক্স এবং ভিসতা।
অনুষ্ঠানে সারা দেশ থেকে আসা ব্যবসায়ীরা অক্সে পণ্যের প্রশংসা করেন। তারা অক্সের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি ব্যবসায়িক সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে বাজারজাত শুরু হলো বিশ্বখ্যাত চাইনিজ ব্র্যান্ড অক্সের এয়ারকন্ডিশনার বা এসি। এ উপলক্ষে গত শনিবার ঢাকার বনানীতে হোটেল শেরাটনে ‘গ্র্যান্ড লঞ্চিং’ প্রোগ্রামের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, অক্সের এসি উৎপাদিত হচ্ছে বাংলাদেশে ভিসতার নিজস্ব কারখানায়। সেলস পার্টনার হিসেবে ভিসতা স্থানীয় বাজারে বিক্রির পাশাপাশি রপ্তানিও করবে।
দিনব্যাপী আয়োজনে অংশ নেন ভিসতা ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের চেয়ারম্যান শামসুল আলম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক লোকমান হোসেন আকাশ, ভিসতা পরিচালক উদয় হাকিম, চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন, প্রকৌশলী মইনুল হক, মোহাম্মদ মাসুদ, অক্সের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (হোম ওভারসিস ওবিএম মার্কেটিং) ইউকি রং, পরিচালক (ওবিএস ওভারসিস সেলস মার্কেটিং) মিজ সিন্ডি, এশিয়া-প্যাসিফিক কান্ট্রি ম্যানেজার মো. মোস্তাফিজুর রহমান এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা শীর্ষস্থানীয় পাঁচ শতাধিক ইলেকট্রনিকস ব্যবসায়ী।
অক্স এয়ার কন্ডিশনার পৃথিবীর ১২৬ টিরও বেশি দেশে রপ্তানি হয়। অক্সের উৎপাদন কারখানা রয়েছে ১৪ টি। জাপান, জার্মানি, পোল্যান্ড, মেক্সিকো, থাইল্যান্ড ও চীনায় রয়েছে ৬টি বৃহৎ গবেষণা ও উন্নয়ন সেন্টার। ইউনিক ডিজাইন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং সর্বশেষ প্রযুক্তি ব্যবহারে অতি উচ্চমান নিশ্চিত করায় আমেরিকা, ইউরোপ, এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য তথা সারা বিশ্বে দ্রুত জনপ্রিয়তা পাচ্ছে অক্স। এই ব্র্যান্ডটি যে বাজারেই প্রবেশ করেছে, সেখানেই ক্রেতাদের সমীহ আদায় করে নিয়েছে।
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে হাইটেক পার্কে রয়েছে ভিসতার উৎপাদন কারখানা। সম্প্রতি ভিসতা এবং অক্সের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে। যার আওতায়, যৌথ উদ্যোগে ভিসতার কারখানায় তৈরি হবে ‘অক্স’ ব্র্যান্ডের এসি। স্থানীয় বাজারের বিক্রির পাশাপাশি তা বিভিন্ন দেশে রপ্তানিও হবে।
অনুষ্ঠানে ভিসতা ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের চেয়ারম্যান সামছুল আলম বলেন, দিনটি ভিসতা এবং অক্সের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কারণ প্রযুক্তিপণ্য সম্পর্কে যারা অভিজ্ঞ তারা জানেন, অক্স কত বড় গ্লোবাল প্লেয়ার। লেটেস্ট প্রযুক্তির কারণে মানের দিক দিয়ে এখন অক্সই বিশ্বের সেরা। তাদের পণ্য বাংলাদেশে তথা ভিসতা কারখানায় তৈরি হবে এটা আমাদের জন্য সম্মানের। ভিসতার মাধ্যমে বাংলাদেশে অক্সের একটি বড় বিনিয়োগও আসবে বলে আশা করছি। মিলবে অক্সের কারিগরি সহায়তা। বাংলাদেশেই তৈরি হবে দক্ষ জনশক্তি, তৈরি হবে নতুন কর্মসংস্থান।
অন্যদিকে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ভিসতা বাংলাদেশের গ্রাহকদের আস্থা অর্জন করেছে। ভিসতার পণ্যসম্ভারে রয়েছে রেফ্রিজারেটর, টেলিভিশন, এয়ারকন্ডিশনার, হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স। গাজীপুরের কালিয়াকৈরে হাইটেক পার্কে ভিসতা প্রতিষ্ঠা করেছে একটি নতুন কারখানা। সেখানেই তৈরি হবে অক্স ব্র্যান্ডের এয়ারকন্ডিশনার।
ভিসতার ব্যবস্থাপনা পরিচালক লোকমান হোসেন আকাশ বলেন, দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক ইলেকট্রনিকস মার্কেটে যার টেকনোলজি লেটেস্ট, তার পণ্যও লেটেস্ট। কোয়ালিটিতে সেরা হলে, পণ্য টেকসই হলে, দামে সাশ্রয় হলে, তা ক্রেতারা গ্রহণ করবেনই। মানের দিক থেকে চ্যালেঞ্জ দিয়ে পণ্যসেবার জন্য প্রস্তুত অক্স এবং ভিসতা।
অনুষ্ঠানে সারা দেশ থেকে আসা ব্যবসায়ীরা অক্সে পণ্যের প্রশংসা করেন। তারা অক্সের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি ব্যবসায়িক সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
‘বার্তা সংস্থা রয়টার্সের তথ্যমতে, চীনে চাহিদা কমে যাওয়ায় বর্তমানে ভারতের হিরা রপ্তানি নেমে এসেছে দুই দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে। এর ওপর ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রবেশও ভারতের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে। অথচ যুক্তরাষ্ট্রই ভারতের হীরার সবচেয়ে বড় বাজার।
১৩ মিনিট আগেবাংলাদেশের আরও তিনটি পোশাক কারখানা পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানা বা গ্রিন ফ্যাক্টরি হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ‘লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন’ (লিড) সনদ পেয়েছে। এর ফলে দেশে লিড স্বীকৃত পোশাক কারখানার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৬১টি।
১৬ মিনিট আগেখোলাবাজারে খাদ্যশস্য বিক্রয় কার্যক্রমের (ওএমএস) পাশাপাশি আলাদাভাবে বিক্রয়কেন্দ্রগুলোতে ২৪ টাকা দরে আটা বিক্রি করবে সরকার। আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে এই কার্যক্রম শুরু হবে। এ জন্য প্রতি কর্মদিবসের প্রতিটি উপজেলার বিক্রয়কেন্দ্রে এক টন করে আটা বরাদ্দ দেওয়া হবে।
৩৪ মিনিট আগেভারত সরকার রাষ্ট্রীয় মজুদ থেকে ২ কোটি টন চাল বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় আগামী মাসে থাই চালের দাম আরও কমে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছে থাই কর্তৃপক্ষ। থাইল্যান্ডের সংবাদমাধ্যম দ্য নেশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, থাই রাইস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের অনারারি প্রেসিডেন্ট চুকিয়ার্ট ওপাসওং এ বিষয়ে সতর্ক করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে