সাম্প্রতিক বন্যায় চরম বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে দেশের পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের জনপদ। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে লাখো মানুষ। জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় দেশের অন্যতম শীর্ষ ডিজিটাল অপারেটর বাংলালিংক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সঙ্গে গত শনিবার একটি সমঝোতা স্মারকে (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে। এর ধারাবাহিকতায় বন্যাদুর্গত অঞ্চলে দ্রুত ত্রাণসামগ্রী দেওয়ার কাজে সেনাবাহিনীকে ত্রাণ সহায়তা দেবে প্রতিষ্ঠানটি।
বসতবাড়ি, কৃষিজমি ও রাস্তাঘাট ডুবে যাওয়ার ফলে বন্যাকবলিত অঞ্চলগুলোতে অসংখ্য মানুষ সুপেয় পানি, খাবার ও যোগাযোগসুবিধার অভাবে চরম দুর্ভোগে পড়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় অধিকতর ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলগুলোতে নিরাপদ পানি, খাবারসহ প্রয়োজনীয় ত্রাণসামগ্রী বিতরণে কাজ করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। দুর্গম অঞ্চলগুলোতে ত্রাণ পৌঁছে দিতে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারও ব্যবহৃত হচ্ছে।
দুর্যোগকালে মোবাইল ফোনে যোগাযোগব্যবস্থা সচল রাখতে ইতিমধ্যে বাংলালিংকের নিবেদিত কর্মীরা ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলগুলোতে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। পাশাপাশি, প্রতিষ্ঠানের করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতার অবস্থান থেকে বন্যাকবলিত জনপদের সহযোগিতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পাশে দাঁড়িয়েছে বাংলালিংক। বন্যা-পরবর্তী পুনর্বাসন কার্যক্রমেও সহযোগিতার পূর্ণ আশ্বাস ব্যক্ত করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
এ বিষয়ে বাংলালিংকের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তৈমুর রহমান বলেন, ‘ভয়াবহ বন্যায় দেশের বেশ কিছু জেলা প্লাবিত হয়েছে, ক্ষতির শিকার হয়েছে অসংখ্য মানুষ। আমরা তাদের পাশে আছি। ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার জন্য প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দিতে আমরা প্রস্তুত। এই লক্ষ্যে আমরা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করছি। আশা করছি, যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমরা দুর্গম এলাকাগুলোতেও দ্রুত জীবন রক্ষাকারী ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দিতে পারব। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পরও পুনর্বাসনের নানা চ্যালেঞ্জ রয়ে যায়, সেগুলো মোকাবিলায় আমরা যথাসাধ্য প্রস্তুতি গ্রহণ শুরু করেছি। যেকোনো বিপর্যয়ে দেশ ও দেশের মানুষের পাশে দাঁড়াতে বদ্ধপরিকর রয়েছে বাংলালিংক।’
সাম্প্রতিক বন্যায় চরম বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে দেশের পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের জনপদ। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে লাখো মানুষ। জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় দেশের অন্যতম শীর্ষ ডিজিটাল অপারেটর বাংলালিংক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সঙ্গে গত শনিবার একটি সমঝোতা স্মারকে (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে। এর ধারাবাহিকতায় বন্যাদুর্গত অঞ্চলে দ্রুত ত্রাণসামগ্রী দেওয়ার কাজে সেনাবাহিনীকে ত্রাণ সহায়তা দেবে প্রতিষ্ঠানটি।
বসতবাড়ি, কৃষিজমি ও রাস্তাঘাট ডুবে যাওয়ার ফলে বন্যাকবলিত অঞ্চলগুলোতে অসংখ্য মানুষ সুপেয় পানি, খাবার ও যোগাযোগসুবিধার অভাবে চরম দুর্ভোগে পড়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় অধিকতর ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলগুলোতে নিরাপদ পানি, খাবারসহ প্রয়োজনীয় ত্রাণসামগ্রী বিতরণে কাজ করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। দুর্গম অঞ্চলগুলোতে ত্রাণ পৌঁছে দিতে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারও ব্যবহৃত হচ্ছে।
দুর্যোগকালে মোবাইল ফোনে যোগাযোগব্যবস্থা সচল রাখতে ইতিমধ্যে বাংলালিংকের নিবেদিত কর্মীরা ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলগুলোতে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। পাশাপাশি, প্রতিষ্ঠানের করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতার অবস্থান থেকে বন্যাকবলিত জনপদের সহযোগিতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পাশে দাঁড়িয়েছে বাংলালিংক। বন্যা-পরবর্তী পুনর্বাসন কার্যক্রমেও সহযোগিতার পূর্ণ আশ্বাস ব্যক্ত করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
এ বিষয়ে বাংলালিংকের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তৈমুর রহমান বলেন, ‘ভয়াবহ বন্যায় দেশের বেশ কিছু জেলা প্লাবিত হয়েছে, ক্ষতির শিকার হয়েছে অসংখ্য মানুষ। আমরা তাদের পাশে আছি। ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার জন্য প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দিতে আমরা প্রস্তুত। এই লক্ষ্যে আমরা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করছি। আশা করছি, যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমরা দুর্গম এলাকাগুলোতেও দ্রুত জীবন রক্ষাকারী ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দিতে পারব। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পরও পুনর্বাসনের নানা চ্যালেঞ্জ রয়ে যায়, সেগুলো মোকাবিলায় আমরা যথাসাধ্য প্রস্তুতি গ্রহণ শুরু করেছি। যেকোনো বিপর্যয়ে দেশ ও দেশের মানুষের পাশে দাঁড়াতে বদ্ধপরিকর রয়েছে বাংলালিংক।’
বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়ার সম্ভাবনা থাকলেও বড় উদ্বেগ রয়ে গেছে কর্মসংস্থান সংকোচন এবং দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধিতে; মূল্যস্ফীতির স্তর এখনো উচ্চপর্যায়ে রয়ে গেছে। এতে দীর্ঘ মেয়াদে বৈষম্য বাড়ার আশঙ্কা আছে। গতকাল মঙ্গলবার বিশ্বব্যাংক জানাল এমন তথ্য। সংস্থাটির ‘বাংলাদেশ আপডেট’ শীর্ষক প্রতিবেদন বলছে
৫ ঘণ্টা আগেগত অর্থবছরের (২০২৪–২৫) প্রথম ছয় মাসের বিপর্যয় কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশের বাংলাদেশের অর্থনীতি। জোরালো রপ্তানি আয়, ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের বৃদ্ধি এতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকে হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে সোনার ভরির দাম প্রথমবারের মতো ২ লাখ টাকা ছাড়ানোর এক দিনের মধ্যে আবার দাম বাড়ল। সবচেয়ে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৪৬৯ টাকা বেড়ে ২ লাখ ২ হাজার ১৯৫ টাকায় দাঁড়িয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) আরেক দফা সোনার দাম বাড়ার ঘোষণা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমায় দেশের বাজারে অক্টোবর মাসের জন্য এলপিজির দাম কেজিতে ২ টাকা ৪৭ পয়সা কমিয়েছে সরকার। ফলে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ২৯ টাকা কমে ১ হাজার ২৪১ টাকা হয়েছে। গত সেপ্টেম্বর মাসে এর দাম ছিল ১ হাজার ২৭০ টাকা।
১০ ঘণ্টা আগে