স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক সম্প্রতি টি. কে. গ্রুপের জন্য একটি ইউনিক স্ট্রাকচার্ড ট্রেড সলিউশন বাস্তবায়ন করেছে, যার মাধ্যমে গ্রুপ টি গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, প্রতিকূল বাজার অবস্থা অতিক্রম করে, অত্যন্ত সহজে ও প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে আমদানি করতে সক্ষম হবে। এ সমাধানটির মাধ্যমে পরিশোধিত, ব্লিচকৃত ও ঘ্রাণ মুক্ত (আরবিডি) পাম অয়েল, অপরিশোধিত সয়াবিন তেল (সিডিএসও), গম ও বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি প্রক্রিয়া সহজ হবে।
এই উদ্ভাবনী কাঠামোগত বাণিজ্য সমাধান স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের শক্তিশালী আর্থিক ভিত্তি ও বিশেষ দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে তৈরি করা হয়েছে, যা টি. কে. গ্রুপকে বাজারের প্রতিকূল অবস্থার মধ্যেও প্রতিযোগিতামূলক হারে অর্থায়নের সুবিধা ও বিনিময় হারজনিত ঝুঁকি থেকে সুরক্ষা দিয়েছে।
এই সমাধানটি টি. কে. গ্রুপকে তাদের সাপ্লাই চেইন নির্বিঘ্নে পরিচালনা করতে সহায়তা করবে। এ ছাড়া ব্যাংকের বিস্তৃত নেটওয়ার্ক ও আধুনিক প্রযুক্তিগত প্ল্যাটফর্মের সাহায্যে গ্রুপটির আমদানি অর্থায়ন প্রক্রিয়া আরও সহজ হবে, যা বাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর সুযোগ বৃদ্ধি করবে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের ট্রানজেকশন ব্যাংকিং বিভাগের প্রধান লুৎফুল আরেফিন খান বলেন, এমন একটি সমাধান তৈরির মাধ্যমে বাংলাদেশে টি. কে. গ্রুপের দীর্ঘস্থায়ী সাফল্যের অংশীদার হতে পেরে আমরা গর্বিত। এটি কেবল তাদের আর্থিক প্রয়োজনই পূরণ করবে না, বরং তাদের বাজারে চাহিদা অনুযায়ী জোগানের সক্ষমতা এবং সামগ্রিক সাপ্লাই চেইনের দক্ষতাও বাড়াবে। ভবিষ্যতে আমাদের যৌথ প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে এবং টি. কে. গ্রুপকে তাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা অর্জনে আরও সহযোগিতা করতে আমরা আগ্রহী।
টি. কে. গ্রুপের জ্যেষ্ঠ পরিচালক তারিক আহমেদ বলেন, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ সব সময়ই বিশ্বস্ত অংশীদার। তাদের উদ্ভাবনী পণ্য আমদানির সমাধান বাজারে বিদ্যমান এ ধরনের অন্যান্য পরিষেবা থেকে অনেক আধুনিক এবং আমরা এ থেকে ব্যাপকভাবে উপকৃত হয়েছি। এই সুবিধার মাধ্যমে আমরা সময় মতো তারল্য এবং কম খরচে অর্থায়ন পেয়েছি, যা আমদানি বাধ্যবাধকতা পূরণে ও বাজারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের সহযোগিতা করার জন্য স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক সম্প্রতি টি. কে. গ্রুপের জন্য একটি ইউনিক স্ট্রাকচার্ড ট্রেড সলিউশন বাস্তবায়ন করেছে, যার মাধ্যমে গ্রুপ টি গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, প্রতিকূল বাজার অবস্থা অতিক্রম করে, অত্যন্ত সহজে ও প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে আমদানি করতে সক্ষম হবে। এ সমাধানটির মাধ্যমে পরিশোধিত, ব্লিচকৃত ও ঘ্রাণ মুক্ত (আরবিডি) পাম অয়েল, অপরিশোধিত সয়াবিন তেল (সিডিএসও), গম ও বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি প্রক্রিয়া সহজ হবে।
এই উদ্ভাবনী কাঠামোগত বাণিজ্য সমাধান স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের শক্তিশালী আর্থিক ভিত্তি ও বিশেষ দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে তৈরি করা হয়েছে, যা টি. কে. গ্রুপকে বাজারের প্রতিকূল অবস্থার মধ্যেও প্রতিযোগিতামূলক হারে অর্থায়নের সুবিধা ও বিনিময় হারজনিত ঝুঁকি থেকে সুরক্ষা দিয়েছে।
এই সমাধানটি টি. কে. গ্রুপকে তাদের সাপ্লাই চেইন নির্বিঘ্নে পরিচালনা করতে সহায়তা করবে। এ ছাড়া ব্যাংকের বিস্তৃত নেটওয়ার্ক ও আধুনিক প্রযুক্তিগত প্ল্যাটফর্মের সাহায্যে গ্রুপটির আমদানি অর্থায়ন প্রক্রিয়া আরও সহজ হবে, যা বাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর সুযোগ বৃদ্ধি করবে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের ট্রানজেকশন ব্যাংকিং বিভাগের প্রধান লুৎফুল আরেফিন খান বলেন, এমন একটি সমাধান তৈরির মাধ্যমে বাংলাদেশে টি. কে. গ্রুপের দীর্ঘস্থায়ী সাফল্যের অংশীদার হতে পেরে আমরা গর্বিত। এটি কেবল তাদের আর্থিক প্রয়োজনই পূরণ করবে না, বরং তাদের বাজারে চাহিদা অনুযায়ী জোগানের সক্ষমতা এবং সামগ্রিক সাপ্লাই চেইনের দক্ষতাও বাড়াবে। ভবিষ্যতে আমাদের যৌথ প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে এবং টি. কে. গ্রুপকে তাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা অর্জনে আরও সহযোগিতা করতে আমরা আগ্রহী।
টি. কে. গ্রুপের জ্যেষ্ঠ পরিচালক তারিক আহমেদ বলেন, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ সব সময়ই বিশ্বস্ত অংশীদার। তাদের উদ্ভাবনী পণ্য আমদানির সমাধান বাজারে বিদ্যমান এ ধরনের অন্যান্য পরিষেবা থেকে অনেক আধুনিক এবং আমরা এ থেকে ব্যাপকভাবে উপকৃত হয়েছি। এই সুবিধার মাধ্যমে আমরা সময় মতো তারল্য এবং কম খরচে অর্থায়ন পেয়েছি, যা আমদানি বাধ্যবাধকতা পূরণে ও বাজারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের সহযোগিতা করার জন্য স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।
গত অর্থবছরের (২০২৪–২৫) প্রথম ছয় মাসের বিপর্যয় কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশের বাংলাদেশের অর্থনীতি। জোরালো রপ্তানি আয়, ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের বৃদ্ধি এতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকে হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে সোনার ভরির দাম প্রথমবারের মতো ২ লাখ টাকা ছাড়ানোর এক দিনের মধ্যে আবার দাম বাড়ল। সবচেয়ে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৪৬৯ টাকা বেড়ে ২ লাখ ২ হাজার ১৯৫ টাকায় দাঁড়িয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) আরেক দফা সোনার দাম বাড়ার ঘোষণা দেয়।
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমায় দেশের বাজারে অক্টোবর মাসের জন্য এলপিজির দাম কেজিতে ২ টাকা ৪৭ পয়সা কমিয়েছে সরকার। ফলে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ২৯ টাকা কমে ১ হাজার ২৪১ টাকা হয়েছে। গত সেপ্টেম্বর মাসে এর দাম ছিল ১ হাজার ২৭০ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেএ বিষয়ে বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ আবুল কালাম বলেন, এই রুলস বাস্তবায়ন হলে বিনিয়োগকারীর সঙ্গে স্টক ব্রোকার, স্টক ডিলার ও ইস্যুয়ার কোম্পানির বিরোধ দ্রুত নিষ্পত্তি হবে। এতে বিএসইসির সার্ভেইল্যান্স বিভাগের ওপর চাপও কমবে।
৫ ঘণ্টা আগে