সাউথইস্ট ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৬৩৬তম বোর্ড সভায় পরিচালকদের সর্বসম্মতিক্রমে এম এ কাশেম নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও পরিচালক। এ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান হিসেবে চারবার দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়াও তিনি নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং রোজ কর্নার (প্রা:) লিমিটেডের চেয়ারম্যান।
এম এ কাশেম বাংলাদেশের সকল ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংস্থা ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সাবেক সভাপতি। তিনি এফবিসিসিআই -এর সালিসি ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যানও ছিলেন। তিনি দেশের সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধিত্বকারী অ্যাসোসিয়েশন অব প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি (এপিইউবি) সাবেক চেয়ারম্যান। এম এ কাশেম দীর্ঘ ১৭ বছর উপমহাদেশের ভেষজ ওষুধের শীর্ষস্থানীয় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হামদর্দ ল্যাবরেটরিজ (ওয়াকফ) বাংলাদেশের ট্রাস্টি বোর্ডে সদস্য ছিলেন। তিনি হত-দরিদ্র রোগীদের কান, নাক ও গলার স্বাস্থ্যসেবা সহায়তা প্রদানকারী একমাত্র প্রতিষ্ঠান করে এসএইচআইসি (সোসাইটি ফর অ্যাসিসটেন্ট টু হিয়ারিং ইমপেয়ার্ড চিলড্রেন) ট্রাস্টের সভাপতি ছিলেন । তিনি এই প্রতিষ্ঠানের এর আজীবন সদস্য।
বিশিষ্ট শিল্পপতি, জনাব কাশেম একজন শিক্ষার নিবেদিত প্রাণ পৃষ্ঠপোষক, বিশিষ্ট সমাজসেবী এবং একজন সক্রিয় সমাজকর্মী। রপ্তানিতে অসামান্য অবদান রাখার স্বীকৃতি হিসেবে তিনি ১৯৮২-৮৩ এবং ১৯৮৩-৮৪ সালে "প্রেসিডেন্ট এক্সপোর্ট ট্রফি" অর্জন করেন। এম এ কাশেম ১৯৯৫ সালে শিল্প খাতে চমৎকার অবদানের জন্য "সিআর দাস স্বর্ণ" পদকও পেয়েছিলেন।
রাজস্ব খাতে অবদান রাখার স্বীকৃতি হিসেবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) তাকে ২০১১ সাল ও ২০১৬-২০১৭ সালে সর্বোচ্চ করদাতা পুরস্কারে ভূষিত করেন। তিনি উচ্চশিক্ষার প্রসারের জন্য “আবু রুশদ স্মৃতি” পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এম এ কাশেম ১৯৮৬ সালে ফার ইস্টার্ন দেশগুলিতে ২০ সদস্যের এফবিসিসিআই বাণিজ্য প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব প্রদান করেন।
তিনি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডায় ইউএনডিপির স্পনসরে ৫ সদস্যের সরকারি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব প্রদান করেন। এ ছাড়া ১৯৮৫ সালে ইইসি দেশগুলোতে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন। একজন প্রথিতযশা ব্যবসায়ী হিসেবে এফবিসিসিআই বাণিজ্য প্রতিনিধিদল এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির হয়ে বিশ্বের সব বড় শহর ভ্রমণ করেছেন।
নিজ এলাকার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের শিক্ষার প্রসারে তিনি এম কাশেম ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করেন। এই ট্রাস্টের অধীনে ফেনীর উপজেলা ছাগলনাইয়ায় ওনার মরহুম সন্তানের নামে "তারেক মেমোরিয়াল হাসপাতাল" ৫০ শয্যার একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মেধাবী ছাত্রদের উপবৃত্তি এবং বৃত্তি প্রদান করা হয়।
একজন জনহিতৈষী হিসেবে এম এ কাশেম দারোগারহাট, ছাগলনাইয়াতে কাশেম কমপ্লেক্স স্থাপন করেন যার মধ্যে মাদ্রাসা, মসজিদ, ঈদগাহ, পাবলিক কবরস্থান এবং অন্যান্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে এবং দরিদ্র ও নি:স্ব মানুষের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন ঘর নির্মাণ করা হয়। এম এ কাশেম কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব, বারিধারা কসমোপলিটন ক্লাব লিমিটেড, গুলশান ক্লাব লিমিটেড, রোটারি ক্লাব অব ঢাকা ওয়েস্ট, ন্যাশনাল শুটিং ক্লাব, বাংলাদেশ ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন, ঢাকা, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি এবং শিশু হাসপাতাল, চট্টগ্রামের সদস্য।
সাউথইস্ট ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৬৩৬তম বোর্ড সভায় পরিচালকদের সর্বসম্মতিক্রমে এম এ কাশেম নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও পরিচালক। এ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান হিসেবে চারবার দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়াও তিনি নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং রোজ কর্নার (প্রা:) লিমিটেডের চেয়ারম্যান।
এম এ কাশেম বাংলাদেশের সকল ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংস্থা ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সাবেক সভাপতি। তিনি এফবিসিসিআই -এর সালিসি ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যানও ছিলেন। তিনি দেশের সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধিত্বকারী অ্যাসোসিয়েশন অব প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি (এপিইউবি) সাবেক চেয়ারম্যান। এম এ কাশেম দীর্ঘ ১৭ বছর উপমহাদেশের ভেষজ ওষুধের শীর্ষস্থানীয় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হামদর্দ ল্যাবরেটরিজ (ওয়াকফ) বাংলাদেশের ট্রাস্টি বোর্ডে সদস্য ছিলেন। তিনি হত-দরিদ্র রোগীদের কান, নাক ও গলার স্বাস্থ্যসেবা সহায়তা প্রদানকারী একমাত্র প্রতিষ্ঠান করে এসএইচআইসি (সোসাইটি ফর অ্যাসিসটেন্ট টু হিয়ারিং ইমপেয়ার্ড চিলড্রেন) ট্রাস্টের সভাপতি ছিলেন । তিনি এই প্রতিষ্ঠানের এর আজীবন সদস্য।
বিশিষ্ট শিল্পপতি, জনাব কাশেম একজন শিক্ষার নিবেদিত প্রাণ পৃষ্ঠপোষক, বিশিষ্ট সমাজসেবী এবং একজন সক্রিয় সমাজকর্মী। রপ্তানিতে অসামান্য অবদান রাখার স্বীকৃতি হিসেবে তিনি ১৯৮২-৮৩ এবং ১৯৮৩-৮৪ সালে "প্রেসিডেন্ট এক্সপোর্ট ট্রফি" অর্জন করেন। এম এ কাশেম ১৯৯৫ সালে শিল্প খাতে চমৎকার অবদানের জন্য "সিআর দাস স্বর্ণ" পদকও পেয়েছিলেন।
রাজস্ব খাতে অবদান রাখার স্বীকৃতি হিসেবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) তাকে ২০১১ সাল ও ২০১৬-২০১৭ সালে সর্বোচ্চ করদাতা পুরস্কারে ভূষিত করেন। তিনি উচ্চশিক্ষার প্রসারের জন্য “আবু রুশদ স্মৃতি” পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এম এ কাশেম ১৯৮৬ সালে ফার ইস্টার্ন দেশগুলিতে ২০ সদস্যের এফবিসিসিআই বাণিজ্য প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব প্রদান করেন।
তিনি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডায় ইউএনডিপির স্পনসরে ৫ সদস্যের সরকারি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব প্রদান করেন। এ ছাড়া ১৯৮৫ সালে ইইসি দেশগুলোতে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন। একজন প্রথিতযশা ব্যবসায়ী হিসেবে এফবিসিসিআই বাণিজ্য প্রতিনিধিদল এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির হয়ে বিশ্বের সব বড় শহর ভ্রমণ করেছেন।
নিজ এলাকার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের শিক্ষার প্রসারে তিনি এম কাশেম ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করেন। এই ট্রাস্টের অধীনে ফেনীর উপজেলা ছাগলনাইয়ায় ওনার মরহুম সন্তানের নামে "তারেক মেমোরিয়াল হাসপাতাল" ৫০ শয্যার একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মেধাবী ছাত্রদের উপবৃত্তি এবং বৃত্তি প্রদান করা হয়।
একজন জনহিতৈষী হিসেবে এম এ কাশেম দারোগারহাট, ছাগলনাইয়াতে কাশেম কমপ্লেক্স স্থাপন করেন যার মধ্যে মাদ্রাসা, মসজিদ, ঈদগাহ, পাবলিক কবরস্থান এবং অন্যান্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে এবং দরিদ্র ও নি:স্ব মানুষের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন ঘর নির্মাণ করা হয়। এম এ কাশেম কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব, বারিধারা কসমোপলিটন ক্লাব লিমিটেড, গুলশান ক্লাব লিমিটেড, রোটারি ক্লাব অব ঢাকা ওয়েস্ট, ন্যাশনাল শুটিং ক্লাব, বাংলাদেশ ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন, ঢাকা, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি এবং শিশু হাসপাতাল, চট্টগ্রামের সদস্য।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
১ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
১ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে