ব্র্যাক ব্যাংক বাংলাদেশে প্রথম একটি অটোমেটেড ব্যবস্থা চালু করেছে, যেখানে গ্রাহকেরা ইন্টারেকটিভ ভয়েস রেসপন্সের (আইভিআর) মাধ্যমে ক্লিয়ারিং চেক কনফার্ম করতে পারবেন। এটি ক্লিয়ারিং চেক কনফার্মেশনকে সহজ, দ্রুত ও ঝামেলামুক্ত করেছে।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, পদ্ধতিটি মোবাইল ফোনে শুধু একটি ট্যাপ করে পজিটিভ পে সম্পন্ন করার মাধ্যমে গ্রাহকদের একটি আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা প্রদান করেছে। করপোরেট ও প্রোপাইটরশিপ হিসাবের ক্ষেত্রে ১ লাখ বা তদূর্ধ্ব এবং ব্যক্তি হিসাবের ক্ষেত্রে ৫ লাখ বা তার বেশি মূল্যমানের চেক প্রদানের ক্ষেত্রে গ্রাহকেরা এখন স্মার্ট সুবিধাটি পাবেন।
ব্র্যাক ব্যাংক ২০২১ সালের অক্টোবরে প্রথম অটোমেটেড ভয়েস মেসেজ সার্ভিস চালু করে। এ প্রক্রিয়ায় গ্রাহকেরা নিবন্ধিত মোবাইল নম্বর ০৯৬১১৯১৬২২১ থেকে একটি স্বয়ংক্রিয় ভয়েস কল পাবেন, যা চেকের বিবরণ যেমন—পরিমাণ, তারিখ ইত্যাদি পড়ে শোনাবে। গ্রাহকদের মোবাইল ফোনে ইতিবাচক নিশ্চিতকরণের জন্য ১, বাতিলকরণের জন্য ২, তথ্য পুনরায় শোনানোর জন্য ৩ এবং কলসেন্টার এজেন্টের কাছে স্থানান্তরের জন্য ৪ চাপতে হবে।
পজিটিভ পে একটি রেগুলেটরি বাধ্যবাধকতা। এর মাধ্যমে ক্লিয়ারিং চেকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং প্রতারণার ঝুঁকি দূর করা যায়। গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষা করার জন্য এই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। গ্রাহকদের আমানতের তত্ত্বাবধায়ক ব্যাংকগুলো একটি বিশ্বস্ত অংশীদার হিসেবে আমানত রক্ষা করতে দায়বদ্ধ।
এই সেবা সম্পর্কে ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিওও মো. সাব্বির হোসেন বলেন, ‘আমরা মনে করি, এই স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা গ্রাহকবান্ধব, সময় সাশ্রয়ী এবং একই সঙ্গে সুরক্ষিত। একটি গ্রাহককেন্দ্রিক ব্যাংক হিসেবে আমরা সব সময় উদ্ভাবনী উপায়ে গ্রাহকদের সেবা প্রদানের জন্য প্রচেষ্টা গ্রহণ করে থাকি। গ্রাহকদের সুবিধা নিশ্চিত করতে আমরা আরও প্রযুক্তিভিত্তিক সেবা চালু করার জন্য আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখব।’
আইভিআর ছাড়াও পজিটিভ পে কনফার্মেশনের জন্য গ্রাহকেরা কল সেন্টার, শাখা, ই-মেইল এবং স্বয়ংক্রিয় এসএমএসের সাহায্যও নিতে পারবেন।
ব্র্যাক ব্যাংক বাংলাদেশে প্রথম একটি অটোমেটেড ব্যবস্থা চালু করেছে, যেখানে গ্রাহকেরা ইন্টারেকটিভ ভয়েস রেসপন্সের (আইভিআর) মাধ্যমে ক্লিয়ারিং চেক কনফার্ম করতে পারবেন। এটি ক্লিয়ারিং চেক কনফার্মেশনকে সহজ, দ্রুত ও ঝামেলামুক্ত করেছে।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, পদ্ধতিটি মোবাইল ফোনে শুধু একটি ট্যাপ করে পজিটিভ পে সম্পন্ন করার মাধ্যমে গ্রাহকদের একটি আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা প্রদান করেছে। করপোরেট ও প্রোপাইটরশিপ হিসাবের ক্ষেত্রে ১ লাখ বা তদূর্ধ্ব এবং ব্যক্তি হিসাবের ক্ষেত্রে ৫ লাখ বা তার বেশি মূল্যমানের চেক প্রদানের ক্ষেত্রে গ্রাহকেরা এখন স্মার্ট সুবিধাটি পাবেন।
ব্র্যাক ব্যাংক ২০২১ সালের অক্টোবরে প্রথম অটোমেটেড ভয়েস মেসেজ সার্ভিস চালু করে। এ প্রক্রিয়ায় গ্রাহকেরা নিবন্ধিত মোবাইল নম্বর ০৯৬১১৯১৬২২১ থেকে একটি স্বয়ংক্রিয় ভয়েস কল পাবেন, যা চেকের বিবরণ যেমন—পরিমাণ, তারিখ ইত্যাদি পড়ে শোনাবে। গ্রাহকদের মোবাইল ফোনে ইতিবাচক নিশ্চিতকরণের জন্য ১, বাতিলকরণের জন্য ২, তথ্য পুনরায় শোনানোর জন্য ৩ এবং কলসেন্টার এজেন্টের কাছে স্থানান্তরের জন্য ৪ চাপতে হবে।
পজিটিভ পে একটি রেগুলেটরি বাধ্যবাধকতা। এর মাধ্যমে ক্লিয়ারিং চেকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং প্রতারণার ঝুঁকি দূর করা যায়। গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষা করার জন্য এই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। গ্রাহকদের আমানতের তত্ত্বাবধায়ক ব্যাংকগুলো একটি বিশ্বস্ত অংশীদার হিসেবে আমানত রক্ষা করতে দায়বদ্ধ।
এই সেবা সম্পর্কে ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিওও মো. সাব্বির হোসেন বলেন, ‘আমরা মনে করি, এই স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা গ্রাহকবান্ধব, সময় সাশ্রয়ী এবং একই সঙ্গে সুরক্ষিত। একটি গ্রাহককেন্দ্রিক ব্যাংক হিসেবে আমরা সব সময় উদ্ভাবনী উপায়ে গ্রাহকদের সেবা প্রদানের জন্য প্রচেষ্টা গ্রহণ করে থাকি। গ্রাহকদের সুবিধা নিশ্চিত করতে আমরা আরও প্রযুক্তিভিত্তিক সেবা চালু করার জন্য আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখব।’
আইভিআর ছাড়াও পজিটিভ পে কনফার্মেশনের জন্য গ্রাহকেরা কল সেন্টার, শাখা, ই-মেইল এবং স্বয়ংক্রিয় এসএমএসের সাহায্যও নিতে পারবেন।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
২ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
২ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে