স্বাধীনতার পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানের পতাকাবাহী একটি কার্গো জাহাজ পণ্যের চালান নিয়ে মোংলা বন্দরে আসতে যাচ্ছে। জাহাজটি ২৫ হাজার মেট্রিক টন চাল বোঝাই করে কয়েক দিন আগে করাচির কাসিম বন্দর থেকে যাত্রা করেছে এবং দু-এক দিনের মধ্যে এটি পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, চট্টগ্রাম বন্দরে মোট চালানের ৬০ শতাংশ খালাস করার পর অবশিষ্ট চাল নিয়ে জাহাজটি মোংলার উদ্দেশে রওনা হবে।
বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সরকারি পর্যায়ে (জি-টু-জি) চুক্তির আওতায় গত মাসের শুরুতে ট্রেডিং করপোরেশন অব পাকিস্তানের (টিসিপি) মাধ্যমে ৫০ মেট্রিক টন বাসমতি চাল আমদানির চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তির আওতায় প্রথম চালানটি বর্তমানে বাংলাদেশের পথে রয়েছে এবং চলতি মাসের শেষ দিকে দ্বিতীয় চালান আসার কথা রয়েছে।
চলাচল ও সংরক্ষণ নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের উপ-নিয়ন্ত্রক ইন্দ্রজিৎ সরকার জানান, ২৫ মেট্রিক হাজার টন চালের ৪০ শতাংশ মোংলা বন্দরে খালাস করা হবে। খুলনা জেলার সহকারী খাদ্য নিয়ন্ত্রক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) তায়েবুর রহমান জানান, বয়রা ও মাহেশ্বরপাশার কেন্দ্রীয় খাদ্য গুদামে বর্তমানে ৪৭ হাজার মেট্রিক টন চাল মজুত রয়েছে। তিনি জানান, এই দুটি গুদামের মোট ধারণক্ষমতা এক লাখ মেট্রিক টন।
কিছুদিন আগে, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জিয়া উদ্দিন আহমেদ আরব নিউজকে বলেছিলেন, ‘প্রথম চালানে ২৫ হাজার টন চাল আগামী ৩ মার্চ বাংলাদেশে পৌঁছাবে। ১৯৭১ সালের পর এই প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সরকার পর্যায়ে পাকিস্তান থেকে চাল আমদানি শুরু করল।’
এর আগে, পাকিস্তানের সঙ্গে সরাসরি বাণিজ্যিক সংযোগের শুরু হয় গত বছরের নভেম্বরে। সে সময় ১৯৭১ সালের পর প্রথমবারের মতো কোনো পাকিস্তানি কার্গো জাহাজ বাংলাদেশের বন্দরে নোঙর করে। বেসরকারি উদ্যোগে এই আমদানি ও রপ্তানির কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
স্বাধীনতার পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানের পতাকাবাহী একটি কার্গো জাহাজ পণ্যের চালান নিয়ে মোংলা বন্দরে আসতে যাচ্ছে। জাহাজটি ২৫ হাজার মেট্রিক টন চাল বোঝাই করে কয়েক দিন আগে করাচির কাসিম বন্দর থেকে যাত্রা করেছে এবং দু-এক দিনের মধ্যে এটি পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, চট্টগ্রাম বন্দরে মোট চালানের ৬০ শতাংশ খালাস করার পর অবশিষ্ট চাল নিয়ে জাহাজটি মোংলার উদ্দেশে রওনা হবে।
বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সরকারি পর্যায়ে (জি-টু-জি) চুক্তির আওতায় গত মাসের শুরুতে ট্রেডিং করপোরেশন অব পাকিস্তানের (টিসিপি) মাধ্যমে ৫০ মেট্রিক টন বাসমতি চাল আমদানির চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তির আওতায় প্রথম চালানটি বর্তমানে বাংলাদেশের পথে রয়েছে এবং চলতি মাসের শেষ দিকে দ্বিতীয় চালান আসার কথা রয়েছে।
চলাচল ও সংরক্ষণ নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের উপ-নিয়ন্ত্রক ইন্দ্রজিৎ সরকার জানান, ২৫ মেট্রিক হাজার টন চালের ৪০ শতাংশ মোংলা বন্দরে খালাস করা হবে। খুলনা জেলার সহকারী খাদ্য নিয়ন্ত্রক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) তায়েবুর রহমান জানান, বয়রা ও মাহেশ্বরপাশার কেন্দ্রীয় খাদ্য গুদামে বর্তমানে ৪৭ হাজার মেট্রিক টন চাল মজুত রয়েছে। তিনি জানান, এই দুটি গুদামের মোট ধারণক্ষমতা এক লাখ মেট্রিক টন।
কিছুদিন আগে, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জিয়া উদ্দিন আহমেদ আরব নিউজকে বলেছিলেন, ‘প্রথম চালানে ২৫ হাজার টন চাল আগামী ৩ মার্চ বাংলাদেশে পৌঁছাবে। ১৯৭১ সালের পর এই প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সরকার পর্যায়ে পাকিস্তান থেকে চাল আমদানি শুরু করল।’
এর আগে, পাকিস্তানের সঙ্গে সরাসরি বাণিজ্যিক সংযোগের শুরু হয় গত বছরের নভেম্বরে। সে সময় ১৯৭১ সালের পর প্রথমবারের মতো কোনো পাকিস্তানি কার্গো জাহাজ বাংলাদেশের বন্দরে নোঙর করে। বেসরকারি উদ্যোগে এই আমদানি ও রপ্তানির কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৪০ মিনিট আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৪২ মিনিট আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৪৪ মিনিট আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
৯ ঘণ্টা আগে