শিল্প খাতে গ্যাসের দাম ১০০ শতাংশের বেশি বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে পেট্রোবাংলা ও গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলো। রাজধানীর বিয়াম মিলনায়তনে আজ বুধবার বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) আয়োজিত গণশুনানিতে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়।
বিইআরসির মূল্যায়ন কমিটি গ্যাসের দাম দ্বিগুণের বেশি বাড়ানোর এই প্রস্তাবকে যৌক্তিক মনে করলেও ব্যবসায়ীরা বলছেন, এই প্রস্তাব দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। এই দাম বাড়ালে শিল্পকারখানা চালানো সম্ভব হবে না।
দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এই গণশুনানিতে ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধি, ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ ও পেশাজীবীরা অংশ নেন। দুপুরে জেরা পর্বে ব্যাপক হট্টগোল হয়। ব্যবসায়ীরা বিদেশ থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানির কারণে লোকসান পোষাতে সিস্টেম লসের নামে চুরি কমানোর আহ্বান জানান।
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন বলেন, জ্বালানি দক্ষতার অডিট (নিরীক্ষা) করে যথাযথ খরচ বের করা উচিত। দামে রাজি হলেও নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারবেন কেউ? গত সরকার বলেও তা পারেনি।
বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আনোয়ারুল আলম চৌধুরী (পারভেজ) বলেন, ‘জুলাইয়ের বিপ্লব হয়েছে বেকারত্ব থেকে, সেটা বুঝতে হবে। উৎপাদনমুখী শিল্প ছাড়া কর্মসংস্থান তৈরি হবে না। আগের সরকার জোর করে গ্যাসের দাম বাড়ানোর পর থেকেই অর্থনীতিতে ধস নেমেছে, বিনিয়োগ কমছে। গ্যাস না পাওয়ায় ৩৫ শতাংশ উৎপাদন সক্ষমতা কমেছে কারখানার। সুতা তৈরি করতে যে খরচ হচ্ছে, তার চেয়ে কম দামে ভারত থেকে কাপড় আমদানি করা যায়। তাহলে কি ভারতনির্ভরতা তৈরি করা হবে আরও?’
বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘প্রাকৃতিক গ্যাসের ওপর ভিত্তি করেই নিট পোশাক সর্বোচ্চ রপ্তানি খাতে পরিণত হয়েছে। গত সরকার একলাফে গ্যাসের দাম ১৫০ শতাংশের বেশি দাম বাড়িয়েছে। একটি কারখানার গ্যাস বিল মাসে ২ কোটি ১০ লাখ থেকে বেড়ে হয়েছে ৫ কোটি ২৫ লাখ টাকা। আরেকটিতে ৫ কোটি ৩৫ লাখ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। দাম বাড়ানোর এ আত্মঘাতী, শিল্প ধ্বংস করার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন।’
বিটিএমএ সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেন, ‘বিনিয়োগ করে ফেঁসে গেছি। বিভিন্ন পর্যায়ে ভ্যাট মূলত সমস্যা, ভ্যাট কমান। গ্যাসের দাম কমান। দয়া করে বাংলাদেশের ব্যবসাটা ভারতের হাতে তুলে দেবেন না।’
বাংলাদেশ স্টিল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘উৎপাদন সক্ষমতার ৫০ শতাংশ চালানো যাচ্ছে না মূলধনের অভাবে। শিল্পের স্বার্থে, দেশের অর্থনীতির স্বার্থে গ্যাসের দাম কমান। গত সরকার ইচ্ছেমতো দাম বাড়িয়েছে। বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রের দামে শিল্পে গ্যাস দেন।’
সিরামিক ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মঈনুল ইসলাম বলেন, ‘গ্যাসকে বলা যায় সিরামিকের কাঁচামাল। গ্যাসের দাম বাড়লে এ শিল্প বন্ধ হয়ে যাবে। এ ছাড়া আগে গ্যাস দেওয়ার সক্ষমতা তৈরি করেন।
বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী বলেন, গ্যাস দিতে না পারায় কারখানাগুলো তার সক্ষমতার ৩৫-৪০ শতাংশে উৎপাদন নামিয়ে আনছে। এই দাম বাড়ানোর প্রক্রিয়ায় একটি বিশেষ স্বার্থবাদী গোষ্ঠীর পক্ষ হয়ে কেউ কাজ করছে।
শুনানি গ্রহণ করেন বিইআরসির চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ, সদস্য মিজানুর রহমান, ড. সৈয়দা সুলতানা রাজিয়া, মো. আব্দুর রাজ্জাক ও শাহীদ সারোয়ার।
গণশুনানিতে আরও বক্তব্য দেন ক্যাবের জ্বালানি উপদেষ্টা অধ্যাপক এম শামসুল আলম, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, বার্তা টোয়েন্টিফোরের বিশেষ প্রতিনিধি সেরাজুল ইসলাম প্রমুখ।
সমাপনী বক্তব্যে বিইআরসির চেয়ারম্যান বলেন, ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের উদ্বেগের বিষয়টি তাঁরা আন্তরিকভাবে দেখবেন। কমিশন চুলচেরা বিশ্লেষণ করবে। একটি যৌক্তিক সমাধানে তাঁরা পৌঁছাতে পারবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
শুনানিতে হট্টগোল: দুপুর ১২টায় শুরু হয় জেরা পর্ব। প্রথমে ক্যাবের জ্বালানি উপদেষ্টা এম শামসুল আলম প্রায় ৫০ মিনিট কথা বলেন। তিনি বলেন, গ্যাসের দাম বাড়লে সব পণ্য আমদানি করে দেশ আমদানিনির্ভর হয়ে যাবে। এই প্রস্তাব ভয়ংকর গণবিরোধী। এই গণশুনানি বন্ধ করতে হবে।
এ সময় ব্যবসায়ী, ক্যাব এবং অন্য সংগঠনের প্রতিনিধিরা শুনানি বন্ধের দাবিতে স্লোগান শুরু করেন। বক্তব্যের শেষে ৩ দফা দাবি জানিয়ে শামসুল আলম অবশিষ্ট পর্ব থেকে ওয়াকআউট করেন।
এরপর রুহিন হোসেন প্রিন্সের বক্তব্যের সময়ও উপস্থিত বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের প্রতিনিধি ও শিল্পমালিকেরা শুনানি বন্ধের দাবিতে স্লোগান দেন। বিইআরসির চেয়ারম্যান বারবার তাঁদের থামানোর চেষ্টা করলেও হট্টগোল চলতে থাকে।
এই প্রস্তাব আগামী রোববারের মধ্যে খারিজ করার দাবি জানিয়ে ছাত্রসংগঠনের প্রতিনিধিরা বলেন, দাবি না মানলে এই আবেদন আন্দোলনে রূপ নিতে পারে। হট্টগোলের একপর্যায়ে নির্ধারিত সময়ের কয়েক মিনিট আগে মধ্যাহ্নবিরতি ঘোষণা দিয়ে হলরুম থেকে বের হন চেয়ারম্যান।
শিল্প খাতে গ্যাসের দাম ১০০ শতাংশের বেশি বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে পেট্রোবাংলা ও গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলো। রাজধানীর বিয়াম মিলনায়তনে আজ বুধবার বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) আয়োজিত গণশুনানিতে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়।
বিইআরসির মূল্যায়ন কমিটি গ্যাসের দাম দ্বিগুণের বেশি বাড়ানোর এই প্রস্তাবকে যৌক্তিক মনে করলেও ব্যবসায়ীরা বলছেন, এই প্রস্তাব দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। এই দাম বাড়ালে শিল্পকারখানা চালানো সম্ভব হবে না।
দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এই গণশুনানিতে ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধি, ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ ও পেশাজীবীরা অংশ নেন। দুপুরে জেরা পর্বে ব্যাপক হট্টগোল হয়। ব্যবসায়ীরা বিদেশ থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানির কারণে লোকসান পোষাতে সিস্টেম লসের নামে চুরি কমানোর আহ্বান জানান।
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন বলেন, জ্বালানি দক্ষতার অডিট (নিরীক্ষা) করে যথাযথ খরচ বের করা উচিত। দামে রাজি হলেও নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারবেন কেউ? গত সরকার বলেও তা পারেনি।
বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আনোয়ারুল আলম চৌধুরী (পারভেজ) বলেন, ‘জুলাইয়ের বিপ্লব হয়েছে বেকারত্ব থেকে, সেটা বুঝতে হবে। উৎপাদনমুখী শিল্প ছাড়া কর্মসংস্থান তৈরি হবে না। আগের সরকার জোর করে গ্যাসের দাম বাড়ানোর পর থেকেই অর্থনীতিতে ধস নেমেছে, বিনিয়োগ কমছে। গ্যাস না পাওয়ায় ৩৫ শতাংশ উৎপাদন সক্ষমতা কমেছে কারখানার। সুতা তৈরি করতে যে খরচ হচ্ছে, তার চেয়ে কম দামে ভারত থেকে কাপড় আমদানি করা যায়। তাহলে কি ভারতনির্ভরতা তৈরি করা হবে আরও?’
বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘প্রাকৃতিক গ্যাসের ওপর ভিত্তি করেই নিট পোশাক সর্বোচ্চ রপ্তানি খাতে পরিণত হয়েছে। গত সরকার একলাফে গ্যাসের দাম ১৫০ শতাংশের বেশি দাম বাড়িয়েছে। একটি কারখানার গ্যাস বিল মাসে ২ কোটি ১০ লাখ থেকে বেড়ে হয়েছে ৫ কোটি ২৫ লাখ টাকা। আরেকটিতে ৫ কোটি ৩৫ লাখ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। দাম বাড়ানোর এ আত্মঘাতী, শিল্প ধ্বংস করার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন।’
বিটিএমএ সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেন, ‘বিনিয়োগ করে ফেঁসে গেছি। বিভিন্ন পর্যায়ে ভ্যাট মূলত সমস্যা, ভ্যাট কমান। গ্যাসের দাম কমান। দয়া করে বাংলাদেশের ব্যবসাটা ভারতের হাতে তুলে দেবেন না।’
বাংলাদেশ স্টিল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘উৎপাদন সক্ষমতার ৫০ শতাংশ চালানো যাচ্ছে না মূলধনের অভাবে। শিল্পের স্বার্থে, দেশের অর্থনীতির স্বার্থে গ্যাসের দাম কমান। গত সরকার ইচ্ছেমতো দাম বাড়িয়েছে। বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রের দামে শিল্পে গ্যাস দেন।’
সিরামিক ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মঈনুল ইসলাম বলেন, ‘গ্যাসকে বলা যায় সিরামিকের কাঁচামাল। গ্যাসের দাম বাড়লে এ শিল্প বন্ধ হয়ে যাবে। এ ছাড়া আগে গ্যাস দেওয়ার সক্ষমতা তৈরি করেন।
বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী বলেন, গ্যাস দিতে না পারায় কারখানাগুলো তার সক্ষমতার ৩৫-৪০ শতাংশে উৎপাদন নামিয়ে আনছে। এই দাম বাড়ানোর প্রক্রিয়ায় একটি বিশেষ স্বার্থবাদী গোষ্ঠীর পক্ষ হয়ে কেউ কাজ করছে।
শুনানি গ্রহণ করেন বিইআরসির চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ, সদস্য মিজানুর রহমান, ড. সৈয়দা সুলতানা রাজিয়া, মো. আব্দুর রাজ্জাক ও শাহীদ সারোয়ার।
গণশুনানিতে আরও বক্তব্য দেন ক্যাবের জ্বালানি উপদেষ্টা অধ্যাপক এম শামসুল আলম, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, বার্তা টোয়েন্টিফোরের বিশেষ প্রতিনিধি সেরাজুল ইসলাম প্রমুখ।
সমাপনী বক্তব্যে বিইআরসির চেয়ারম্যান বলেন, ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের উদ্বেগের বিষয়টি তাঁরা আন্তরিকভাবে দেখবেন। কমিশন চুলচেরা বিশ্লেষণ করবে। একটি যৌক্তিক সমাধানে তাঁরা পৌঁছাতে পারবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
শুনানিতে হট্টগোল: দুপুর ১২টায় শুরু হয় জেরা পর্ব। প্রথমে ক্যাবের জ্বালানি উপদেষ্টা এম শামসুল আলম প্রায় ৫০ মিনিট কথা বলেন। তিনি বলেন, গ্যাসের দাম বাড়লে সব পণ্য আমদানি করে দেশ আমদানিনির্ভর হয়ে যাবে। এই প্রস্তাব ভয়ংকর গণবিরোধী। এই গণশুনানি বন্ধ করতে হবে।
এ সময় ব্যবসায়ী, ক্যাব এবং অন্য সংগঠনের প্রতিনিধিরা শুনানি বন্ধের দাবিতে স্লোগান শুরু করেন। বক্তব্যের শেষে ৩ দফা দাবি জানিয়ে শামসুল আলম অবশিষ্ট পর্ব থেকে ওয়াকআউট করেন।
এরপর রুহিন হোসেন প্রিন্সের বক্তব্যের সময়ও উপস্থিত বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের প্রতিনিধি ও শিল্পমালিকেরা শুনানি বন্ধের দাবিতে স্লোগান দেন। বিইআরসির চেয়ারম্যান বারবার তাঁদের থামানোর চেষ্টা করলেও হট্টগোল চলতে থাকে।
এই প্রস্তাব আগামী রোববারের মধ্যে খারিজ করার দাবি জানিয়ে ছাত্রসংগঠনের প্রতিনিধিরা বলেন, দাবি না মানলে এই আবেদন আন্দোলনে রূপ নিতে পারে। হট্টগোলের একপর্যায়ে নির্ধারিত সময়ের কয়েক মিনিট আগে মধ্যাহ্নবিরতি ঘোষণা দিয়ে হলরুম থেকে বের হন চেয়ারম্যান।
চীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সয়াবিন রপ্তানির একটি বড় অংশ যায় চীনে। সম্প্রতি চীনকে সয়াবিন আমদানি চার গুণ বাড়াতে বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। রোববার স্থানীয় সময় রাতে নিজের ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন সয়াবিনের ঘাটতি নিয়ে চিন্তিত। আমি আশা করি, চীন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন কেনা (চার গ
৬ ঘণ্টা আগে