অনলাইন ডেস্ক
২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৭৩৪ কোটি ২৮ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৬৪৭ কোটি ৬৯ লাখ ৮০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)। যা ২০২৩ সালের তুলনায় মাত্র ৫ কোটি ৩০ লাখ ৯০ হাজার ডলার বেশি। প্রবৃদ্ধির হার মাত্র ০.৭৩ শতাংশ, যা প্রতিযোগীদের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম। ২০২৩ সালে রপ্তানি হয়েছিল ৭২৮ কোটি ৯৭ লাখ ৬০ হাজার ডলার।
অন্যদিকে একই সময়ে কম্বোডিয়ার রপ্তানি বেড়েছে ১৪.৪৮ শতাংশ, পাকিস্তানের ৭.৩৬ শতাংশ, ভিয়েতনামের ৫.৬৭ শতাংশ, ভারতের ৪.৯৫ শতাংশ ও চীনের ১.১৭ শতাংশ। বিপরীতে হন্ডুরাসের রপ্তানি কমেছে ৪.৫০ শতাংশ, মেক্সিকোর ৬.৭৮ শতাংশ ও কোরিয়ার ১২.৯৪ শতাংশ।
ওটেক্সার তথ্যানুযায়ী, ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মোট পোশাক আমদানির বাজার ছিল ৭ হাজার ৯২৫ কোটি ৭৫ লাখ ৭০ হাজার ডলার, যা ২০২৩ সালে ছিল ৭ হাজার ৭৮৪ কোটি ৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার। অর্থাৎ বাজারের মোট প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১.৮২ শতাংশ। কিন্তু সেই তুলনায় বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি অনেক কম, যা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এ বিষয়ে তৈরি পোশাকমালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক ও বাংলাদেশ অ্যাপারেল এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, প্রধান প্রতিযোগীদের তুলনায় বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তুলনামূলকভাবে ধীরগতির প্রবৃদ্ধি দেখিয়েছে। এ পরিস্থিতিতে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে কৌশলগত উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি।
অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্রের এসএমই পণ্যের বাজার রয়েছে ২ হাজার ৫৭৬ কোটি ৬২ লাখ ৪০ হাজার ডলারের। সেখানে চীনের রপ্তানি ৯২৯ কোটি ৩৫ লাখ ডলার (প্রবৃদ্ধি ৫.৮৬ শতাংশ), ভিয়েতনামের ৪১৬ কোটি ৮৫ লাখ ৭০ হাজার ডলার (প্রবৃদ্ধি ৯.৪৭ শতাংশ), তৃতীয় স্থানে থাকা বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির পরিমাণ ২৩৬ কোটি ৯৬ লাখ ডলার (প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ)। অর্থাৎ বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ভিয়েতনামের প্রায় অর্ধেক।
অন্যদিকে ভারতের প্রবৃদ্ধি ১৩.৯ শতাংশ, পাকিস্তানের ৬.৫৭ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়ার ২.৯ শতাংশ ও হন্ডুরাসের ১.৩৩ শতাংশ।
২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৭৩৪ কোটি ২৮ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৬৪৭ কোটি ৬৯ লাখ ৮০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)। যা ২০২৩ সালের তুলনায় মাত্র ৫ কোটি ৩০ লাখ ৯০ হাজার ডলার বেশি। প্রবৃদ্ধির হার মাত্র ০.৭৩ শতাংশ, যা প্রতিযোগীদের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম। ২০২৩ সালে রপ্তানি হয়েছিল ৭২৮ কোটি ৯৭ লাখ ৬০ হাজার ডলার।
অন্যদিকে একই সময়ে কম্বোডিয়ার রপ্তানি বেড়েছে ১৪.৪৮ শতাংশ, পাকিস্তানের ৭.৩৬ শতাংশ, ভিয়েতনামের ৫.৬৭ শতাংশ, ভারতের ৪.৯৫ শতাংশ ও চীনের ১.১৭ শতাংশ। বিপরীতে হন্ডুরাসের রপ্তানি কমেছে ৪.৫০ শতাংশ, মেক্সিকোর ৬.৭৮ শতাংশ ও কোরিয়ার ১২.৯৪ শতাংশ।
ওটেক্সার তথ্যানুযায়ী, ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মোট পোশাক আমদানির বাজার ছিল ৭ হাজার ৯২৫ কোটি ৭৫ লাখ ৭০ হাজার ডলার, যা ২০২৩ সালে ছিল ৭ হাজার ৭৮৪ কোটি ৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার। অর্থাৎ বাজারের মোট প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১.৮২ শতাংশ। কিন্তু সেই তুলনায় বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি অনেক কম, যা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এ বিষয়ে তৈরি পোশাকমালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক ও বাংলাদেশ অ্যাপারেল এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, প্রধান প্রতিযোগীদের তুলনায় বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তুলনামূলকভাবে ধীরগতির প্রবৃদ্ধি দেখিয়েছে। এ পরিস্থিতিতে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে কৌশলগত উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি।
অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্রের এসএমই পণ্যের বাজার রয়েছে ২ হাজার ৫৭৬ কোটি ৬২ লাখ ৪০ হাজার ডলারের। সেখানে চীনের রপ্তানি ৯২৯ কোটি ৩৫ লাখ ডলার (প্রবৃদ্ধি ৫.৮৬ শতাংশ), ভিয়েতনামের ৪১৬ কোটি ৮৫ লাখ ৭০ হাজার ডলার (প্রবৃদ্ধি ৯.৪৭ শতাংশ), তৃতীয় স্থানে থাকা বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির পরিমাণ ২৩৬ কোটি ৯৬ লাখ ডলার (প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ)। অর্থাৎ বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ভিয়েতনামের প্রায় অর্ধেক।
অন্যদিকে ভারতের প্রবৃদ্ধি ১৩.৯ শতাংশ, পাকিস্তানের ৬.৫৭ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়ার ২.৯ শতাংশ ও হন্ডুরাসের ১.৩৩ শতাংশ।
বাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
১৩ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
১৬ মিনিট আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
২০ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বন্দরের আলোচিত নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব থেকে সরে যাচ্ছে সাইফ পাওয়ারটেক। আগামী ৬ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে বন্দরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আর চুক্তি নবায়ন করবে না বন্দর কর্তৃপক্ষ। আপাতত বন্দর কর্তৃপক্ষের হাতেই থাকছে এনসিটি পরিচালনার দায়িত্ব
৩৯ মিনিট আগে