নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বেশ কিছু বাজারে দাম কমেছে গরুর মাংসের। স্থানভেদে মাংস মিলছে ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকার মধ্যে। কোথাও কোথাও ৬০০ টাকার কমেও পাওয়া যাচ্ছে। তবে বেশির ভাগ বাজারেই আগের মতো ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে গরুর মাংস।
ক্রেতা, বিক্রেতা ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতে, মূল্যস্ফীতির কশাঘাতে খাদ্যতালিকা থেকে মাংস বাদ দিতে বাধ্য হয়েছেন কম আয়ের মানুষ। অন্যদিকে, ভারত থেকে হাড়বিহীন বা ফ্রোজেন মাংস আমদানি হচ্ছে। যদিও ডলার-সংকটে আমদানি কমেছে। এসব কারণে মাংসের চাহিদা কমে গেছে। ফলে বিক্রি কমে যাওয়ায় কম মুনাফায় মাংস বেচতে বাধ্য হচ্ছেন বিক্রেতারা।
ঢাকার লালবাগের নবাবগঞ্জ বাজার থেকে ৫৮০ টাকা দরে গরুর মাংস কেনেন ক্রেতা নাদিম হোসেন। তিনি বলেন, ৬০০ বা এর নিচেও গরুর মাংস পাওয়া যাচ্ছে। তবে এসব মাংসে চর্বি বেশি থাকে।
টিসিবির তথ্যমতে, গতকাল ঢাকার খুচরা বাজারগুলোতে গরুর মাংস বিক্রি হয়েছে ৭৩০ থেকে ৭৫০ টাকায়। তবে এক মাস আগে বাজারে গরুর মাংসের দাম ছিল ৭৫০ থেকে ৭৮০ টাকা। অর্থাৎ এই সময়ে মূল্য হ্রাস পেয়েছে ৩ দশমিক ২৭ শতাংশ। তবে এক বছর আগের তুলনায় গরুর মাংসের দাম বেড়েছে ৮ দশমিক ৮২ শতাংশ।
ইস্কাটন এলাকার বাসিন্দা কামরুল হাসান জানান, তিনি খিলগাঁও থেকে ৬ কেজি গরুর মাংস কিনেছেন ৫৯৫ টাকা দরে। তবে মানিকনগর এলাকার বিক্রেতা সজল বলেন, ‘গরুর মাংসের দাম কমেনি, বরং আগে দাম অনেক বেড়েছিল। এতে ক্রেতা কমে যাওয়ায় বিক্রি কমে যায়। এ জন্য অনেকে কিছুটা কম দামে বিক্রি করছে। কিন্তু আমরা এখনো ভালো মাংস ৭০০ টাকা দরে বিক্রি করছি। ৬০০ টাকায় যেসব মাংস বিক্রি হচ্ছে, সেগুলোতে হাড়, চর্বি বেশি দিয়ে বিক্রি করে, যা বাদ দিলে দাম ৮০০ টাকাতে ঠেকবে। আবার অনেক সময় সেসব গরু রোগা হয়ে থাকে।’
কারওয়ান বাজারে গতকাল ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকার মধ্যে গরুর মাংস বিক্রি হয়েছে বলে জানান বিক্রেতা মো. সেলিম। তিনি বলেন, বাজারে চাহিদা কমে গেছে। আগের মতো বিক্রি হচ্ছে না। সে তুলনায় গরুর সরবরাহ বেড়েছে। যার কারণে ৫০ থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত কমে গেছে গরুর মাংসের দাম।
উৎপাদন খরচ কমার কারণে গরুর মাংসের দাম কমেছে বলে দাবি করেন বাংলাদেশ ডেইরি ফারমার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. ইমরান হোসেন। তিনি বলেন, খামারিরা এখন দানাদার খাদ্যের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে প্রাকৃতিকভাবে উন্নতজাতের ঘাস উৎপাদন করছেন। এতে উৎপাদন খরচ কমেছে।
রাজধানীর বেশ কিছু বাজারে দাম কমেছে গরুর মাংসের। স্থানভেদে মাংস মিলছে ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকার মধ্যে। কোথাও কোথাও ৬০০ টাকার কমেও পাওয়া যাচ্ছে। তবে বেশির ভাগ বাজারেই আগের মতো ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে গরুর মাংস।
ক্রেতা, বিক্রেতা ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতে, মূল্যস্ফীতির কশাঘাতে খাদ্যতালিকা থেকে মাংস বাদ দিতে বাধ্য হয়েছেন কম আয়ের মানুষ। অন্যদিকে, ভারত থেকে হাড়বিহীন বা ফ্রোজেন মাংস আমদানি হচ্ছে। যদিও ডলার-সংকটে আমদানি কমেছে। এসব কারণে মাংসের চাহিদা কমে গেছে। ফলে বিক্রি কমে যাওয়ায় কম মুনাফায় মাংস বেচতে বাধ্য হচ্ছেন বিক্রেতারা।
ঢাকার লালবাগের নবাবগঞ্জ বাজার থেকে ৫৮০ টাকা দরে গরুর মাংস কেনেন ক্রেতা নাদিম হোসেন। তিনি বলেন, ৬০০ বা এর নিচেও গরুর মাংস পাওয়া যাচ্ছে। তবে এসব মাংসে চর্বি বেশি থাকে।
টিসিবির তথ্যমতে, গতকাল ঢাকার খুচরা বাজারগুলোতে গরুর মাংস বিক্রি হয়েছে ৭৩০ থেকে ৭৫০ টাকায়। তবে এক মাস আগে বাজারে গরুর মাংসের দাম ছিল ৭৫০ থেকে ৭৮০ টাকা। অর্থাৎ এই সময়ে মূল্য হ্রাস পেয়েছে ৩ দশমিক ২৭ শতাংশ। তবে এক বছর আগের তুলনায় গরুর মাংসের দাম বেড়েছে ৮ দশমিক ৮২ শতাংশ।
ইস্কাটন এলাকার বাসিন্দা কামরুল হাসান জানান, তিনি খিলগাঁও থেকে ৬ কেজি গরুর মাংস কিনেছেন ৫৯৫ টাকা দরে। তবে মানিকনগর এলাকার বিক্রেতা সজল বলেন, ‘গরুর মাংসের দাম কমেনি, বরং আগে দাম অনেক বেড়েছিল। এতে ক্রেতা কমে যাওয়ায় বিক্রি কমে যায়। এ জন্য অনেকে কিছুটা কম দামে বিক্রি করছে। কিন্তু আমরা এখনো ভালো মাংস ৭০০ টাকা দরে বিক্রি করছি। ৬০০ টাকায় যেসব মাংস বিক্রি হচ্ছে, সেগুলোতে হাড়, চর্বি বেশি দিয়ে বিক্রি করে, যা বাদ দিলে দাম ৮০০ টাকাতে ঠেকবে। আবার অনেক সময় সেসব গরু রোগা হয়ে থাকে।’
কারওয়ান বাজারে গতকাল ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকার মধ্যে গরুর মাংস বিক্রি হয়েছে বলে জানান বিক্রেতা মো. সেলিম। তিনি বলেন, বাজারে চাহিদা কমে গেছে। আগের মতো বিক্রি হচ্ছে না। সে তুলনায় গরুর সরবরাহ বেড়েছে। যার কারণে ৫০ থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত কমে গেছে গরুর মাংসের দাম।
উৎপাদন খরচ কমার কারণে গরুর মাংসের দাম কমেছে বলে দাবি করেন বাংলাদেশ ডেইরি ফারমার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. ইমরান হোসেন। তিনি বলেন, খামারিরা এখন দানাদার খাদ্যের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে প্রাকৃতিকভাবে উন্নতজাতের ঘাস উৎপাদন করছেন। এতে উৎপাদন খরচ কমেছে।
নিষেধাজ্ঞা শেষে গত ১ জুলাই থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে ইলিশ ধরার মৌসুম, যা চলবে আগস্টের শেষ পর্যন্ত। কিন্তু অবাক করার মতো বিষয় হলো—ভরা মৌসুমেও সাগর-নদী থেকে জেলেরা প্রত্যাশিত ইলিশ পাচ্ছেন না। প্রতিবছর এই সময় দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার জেলেরা রুপালি ইলিশ শিকারে ব্যস্ত সময়...
২ ঘণ্টা আগেটেকসই কৃষি উন্নয়নের অংশ হিসেবে রংপুর অঞ্চলে ‘আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে টেকসই কৃষি উন্নয়ন’ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। পাঁচ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪২ কোটি ৯৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে রংপুর বিভাগের ৫ জেলার গ্রামীণ দারিদ্র্য কমবে, টেকসই কৃষি...
৪ ঘণ্টা আগেব্র্যাক ব্যাংকের স্মার্ট ব্যাংকিং অ্যাপ ‘আস্থা’ সম্প্রতি ১০ লাখ গ্রাহকের মাইলফলক অর্জন করেছে। একই সঙ্গে, ২০২৫ সালের জুলাই মাসে এই অ্যাপের মাধ্যমে ২০ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে মাসিক অ্যাপ-ভিত্তিক লেনদেনের একটি নতুন রেকর্ড।
৪ ঘণ্টা আগেআমাদের দেশে ড্রাইভিংয়ের অভিজ্ঞতা অন্যান্য দেশের চেয়ে ভিন্ন। এখানকার রাস্তা, আবহাওয়া আর ট্রাফিকের ধরন গাড়ির ইঞ্জিনের ওপর বেশ লোড বাড়িয়ে দেয়। এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে এমজেএল বাংলাদেশ পিএলসি বাজারে নিয়ে এসেছে Mobil Super™ All-In-One Protection 0 W-16।
৭ ঘণ্টা আগে