অনলাইন ডেস্ক
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) বিভিন্ন দায়িত্বে জনপ্রশাসন ক্যাডার থেকে নিয়োগের বিধান বাতিল ও বর্তমান চেয়ারম্যানকে সরানোর দাবিতে কয়েক সপ্তাহ ধরে আন্দোলনের কারণে দেশের রাজস্ব কার্যক্রমে অচলাবস্থার কারণে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায়।
এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের ডাকা কর্মসূচির কারণে ঢাকার এনবিআর ভবন থেকে শুরু করে চট্টগ্রাম বন্দর, ঢাকা কাস্টম হাউস, বেনাপোল, সোনামসজিদ, আখাউড়া, বুড়িমারীসহ দেশের সব স্থলবন্দর শুল্ক স্টেশনে শুল্ক-কর আদায় কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সরকার অতি জরুরি আমদানি-রপ্তানি ও বৈদেশিক বাণিজ্যের কার্যক্রম চলমান রাখার স্বার্থে এনবিআরের অধীনে সংশ্লিষ্ট সব শ্রেণির চাকরিকে অত্যাবশ্যকীয় সার্ভিস ঘোষণা করেছে। গতকাল রোববার (২৯ জুন) অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে সিদ্ধান্ত অনুমোদনের পর আজ সোমবার এ বিষয়ে গেজেট জারি করা হয়েছে।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা গেজেটে বলা হয়, ‘যেহেতু সরকার এই মর্মে অভিমত পোষণ করে যে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আওতাধীন সব কাস্টম হাউস, আইসিডি, বন্ড কমিশনারেট ও শুল্ক স্টেশনসমূহের সব শ্রেণির চাকরি সরকারের রাজস্ব আহরণ লক্ষ্যমাত্রা পূরণের জন্য এবং সরকারের আর্থিক ব্যবস্থাপনা গতিশীল রাখার জন্য অত্যাবশ্যক, সেহেতু Essential Services (Second) Ordinance, 1958 (Ordinance No. XLI of 1958)-এর section 3-এর sub-section (1)-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সরকার কর্তৃক জনস্বার্থ রক্ষায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আওতাধীন সব কাস্টম হাউস, আইসিডি, বন্ড কমিশনারেট ও শুল্ক স্টেশনসমূহের সব শ্রেণির চাকরিকে অত্যাবশ্যকীয় সার্ভিস (Essential Services) ঘোষণা করা হলো।’
এর আগে গতকাল অন্তর্বর্তী সরকারের এক বিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে, রাজস্ব সংস্কারের কাজকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য কতিপয় কর্মকর্তা-কর্মচারী নজিরবিহীনভাবে দুই মাস ধরে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, আমদানি-রপ্তানি ও রাজস্ব আদায় কার্যক্রম অন্যায় ও অনৈতিকভাবে ব্যাহত করে মারাত্মকভাবে ব্যাহত করে আন্দোলনের নামে চরম দুর্ভোগ তৈরি করেছে, যা সম্পূর্ণভাবে অগ্রহণযোগ্য। সরকারের পক্ষ থেকে রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাবি বিবেচনায় নেওয়ার সুস্পষ্ট ঘোষণা ও আলোচনার আহ্বান জানালেও তাঁরা তা অগ্রাহ্য করে। আন্দোলনের নামে অনমনীয় অবস্থানের কারণে ক্রমাগত দেশের অর্থনীতির ক্ষতি হচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এ পরিস্থিতিতে অতি জরুরি আমদানি-রপ্তানি ও বৈদেশিক বাণিজ্যের কার্যক্রম চলমান রাখার জাতীয় স্বার্থে সরকার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আওতাধীন সব কাস্টম হাউস, আইসিডি, বন্ড কমিশনারেট ও শুল্ক স্টেশনসমূহের সব শ্রেণির চাকরিকে অত্যাবশ্যকীয় সার্ভিস (Essential Services) ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমরা আশা করি, অবিলম্বে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কর্মস্থলে ফিরে যাবেন এবং আইনবিরোধী ও জাতীয় স্বার্থবিধ্বংসী কর্মকাণ্ড থেকে সরে আসবেন। অন্যথায় দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে।’
অত্যাবশ্যকীয় সেবা আইন কী, এতে শাস্তি কী
আইন অনুযায়ী সরকার গেজেট প্রজ্ঞাপন জারি করে কোনো চাকরি বা কোনো শ্রেণির চাকরির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কোনো পরিষেবাকে অত্যাবশ্যক পরিষেবা হিসেবে ঘোষণা করতে পারবে। কখন সেটি করতে পারবে, তা-ও বলা রয়েছে এই আইনে। যেমন, কোনো প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হলে, জনকল্যাণমূলক সেবা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলে বা হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে এমন পরিষেবাকে অত্যাবশ্যক পরিষেবা ঘোষণা করা যাবে। এ ছাড়া জননিরাপত্তা বা জনগণের জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজনীয় সরবরাহ ও রক্ষণাবেক্ষণ সেবা মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হলে বা হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে; জনগণের জন্য অসহনীয় কষ্টের কারণ হচ্ছে বা হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে এবং দেশের প্রতিরক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সমগ্র দেশ বা এর কোনো অংশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে আবশ্যকীয় হলে অত্যাবশ্যক পরিষেবা ঘোষণা করা যাবে।
এ ধরনের ঘোষণা সর্বোচ্চ ছয় মাস পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। তবে প্রয়োজনে এ মেয়াদ ছয় মাস করে বাড়ানো যাবে। অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবার চাকরির অর্থ বাংলাদেশের ভেতরে বা বাইরে বেতনসহ বা অবৈতনিক, দৈনিক ভিত্তিতে, ধার্য করা ফি বা সম্মানীভুক্ত চাকরিকে বোঝাবে। অত্যাবশ্যক পরিষেবা হিসেবে ঘোষিত চাকরির ক্ষেত্রে সরকার ওই চাকরিতে নিয়োজিত কোনো ব্যক্তিকে কোনো এলাকা বা এলাকাগুলো ত্যাগ করা থেকে বিরত থাকার জন্য আদেশ দিতে পারবে। আইন অনুযায়ী, কোনো ধর্মঘট নিষিদ্ধ করা আবশ্যক বিবেচনা করলে সাধারণ বা বিশেষ আদেশ দিয়ে এক বা একাধিক অত্যাবশ্যক পরিষেবার ক্ষেত্রে ধর্মঘট নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে পারবে সরকার।
সরকারের নির্দেশনা উপেক্ষা করে আন্দোলন চালিয়ে গেলে কী ধরনের শাস্তি দেওয়া যায়, তা-ও বলা রয়েছে আইনে। চাকরিরত কোনো ব্যক্তি ধর্মঘট শুরু করতে বা চলমান রাখতে পারবেন না। কোনো প্রতিষ্ঠানে লকআউট বা লে-অফ ঘোষণা করা যাবে না। এই আদেশ অমান্য করলে অথবা অমান্য করার জন্য কোনো ব্যক্তিকে প্ররোচিত করলে অথবা কাজ করতে বা কাজ চলমান রাখতে অস্বীকার করলে অথবা যৌক্তিক কারণ ছাড়া কাজে অনুপস্থিত থাকলে বা চাকরি থেকে পরিত্যাগ করলে সেটি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।
অপরাধ অনুযায়ী, এক বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড দেওয়ার বিধান রয়েছে আইনে। অপরাধের ধরন অনুযায়ী অর্থদণ্ডেরও বিধান রয়েছে। এ ছাড়া বিভাগীয় ব্যবস্থারও সুযোগ রয়েছে আইনে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) বিভিন্ন দায়িত্বে জনপ্রশাসন ক্যাডার থেকে নিয়োগের বিধান বাতিল ও বর্তমান চেয়ারম্যানকে সরানোর দাবিতে কয়েক সপ্তাহ ধরে আন্দোলনের কারণে দেশের রাজস্ব কার্যক্রমে অচলাবস্থার কারণে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায়।
এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের ডাকা কর্মসূচির কারণে ঢাকার এনবিআর ভবন থেকে শুরু করে চট্টগ্রাম বন্দর, ঢাকা কাস্টম হাউস, বেনাপোল, সোনামসজিদ, আখাউড়া, বুড়িমারীসহ দেশের সব স্থলবন্দর শুল্ক স্টেশনে শুল্ক-কর আদায় কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সরকার অতি জরুরি আমদানি-রপ্তানি ও বৈদেশিক বাণিজ্যের কার্যক্রম চলমান রাখার স্বার্থে এনবিআরের অধীনে সংশ্লিষ্ট সব শ্রেণির চাকরিকে অত্যাবশ্যকীয় সার্ভিস ঘোষণা করেছে। গতকাল রোববার (২৯ জুন) অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে সিদ্ধান্ত অনুমোদনের পর আজ সোমবার এ বিষয়ে গেজেট জারি করা হয়েছে।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা গেজেটে বলা হয়, ‘যেহেতু সরকার এই মর্মে অভিমত পোষণ করে যে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আওতাধীন সব কাস্টম হাউস, আইসিডি, বন্ড কমিশনারেট ও শুল্ক স্টেশনসমূহের সব শ্রেণির চাকরি সরকারের রাজস্ব আহরণ লক্ষ্যমাত্রা পূরণের জন্য এবং সরকারের আর্থিক ব্যবস্থাপনা গতিশীল রাখার জন্য অত্যাবশ্যক, সেহেতু Essential Services (Second) Ordinance, 1958 (Ordinance No. XLI of 1958)-এর section 3-এর sub-section (1)-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সরকার কর্তৃক জনস্বার্থ রক্ষায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আওতাধীন সব কাস্টম হাউস, আইসিডি, বন্ড কমিশনারেট ও শুল্ক স্টেশনসমূহের সব শ্রেণির চাকরিকে অত্যাবশ্যকীয় সার্ভিস (Essential Services) ঘোষণা করা হলো।’
এর আগে গতকাল অন্তর্বর্তী সরকারের এক বিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে, রাজস্ব সংস্কারের কাজকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য কতিপয় কর্মকর্তা-কর্মচারী নজিরবিহীনভাবে দুই মাস ধরে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, আমদানি-রপ্তানি ও রাজস্ব আদায় কার্যক্রম অন্যায় ও অনৈতিকভাবে ব্যাহত করে মারাত্মকভাবে ব্যাহত করে আন্দোলনের নামে চরম দুর্ভোগ তৈরি করেছে, যা সম্পূর্ণভাবে অগ্রহণযোগ্য। সরকারের পক্ষ থেকে রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাবি বিবেচনায় নেওয়ার সুস্পষ্ট ঘোষণা ও আলোচনার আহ্বান জানালেও তাঁরা তা অগ্রাহ্য করে। আন্দোলনের নামে অনমনীয় অবস্থানের কারণে ক্রমাগত দেশের অর্থনীতির ক্ষতি হচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এ পরিস্থিতিতে অতি জরুরি আমদানি-রপ্তানি ও বৈদেশিক বাণিজ্যের কার্যক্রম চলমান রাখার জাতীয় স্বার্থে সরকার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আওতাধীন সব কাস্টম হাউস, আইসিডি, বন্ড কমিশনারেট ও শুল্ক স্টেশনসমূহের সব শ্রেণির চাকরিকে অত্যাবশ্যকীয় সার্ভিস (Essential Services) ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমরা আশা করি, অবিলম্বে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কর্মস্থলে ফিরে যাবেন এবং আইনবিরোধী ও জাতীয় স্বার্থবিধ্বংসী কর্মকাণ্ড থেকে সরে আসবেন। অন্যথায় দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে।’
অত্যাবশ্যকীয় সেবা আইন কী, এতে শাস্তি কী
আইন অনুযায়ী সরকার গেজেট প্রজ্ঞাপন জারি করে কোনো চাকরি বা কোনো শ্রেণির চাকরির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কোনো পরিষেবাকে অত্যাবশ্যক পরিষেবা হিসেবে ঘোষণা করতে পারবে। কখন সেটি করতে পারবে, তা-ও বলা রয়েছে এই আইনে। যেমন, কোনো প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হলে, জনকল্যাণমূলক সেবা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলে বা হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে এমন পরিষেবাকে অত্যাবশ্যক পরিষেবা ঘোষণা করা যাবে। এ ছাড়া জননিরাপত্তা বা জনগণের জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজনীয় সরবরাহ ও রক্ষণাবেক্ষণ সেবা মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হলে বা হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে; জনগণের জন্য অসহনীয় কষ্টের কারণ হচ্ছে বা হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে এবং দেশের প্রতিরক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সমগ্র দেশ বা এর কোনো অংশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে আবশ্যকীয় হলে অত্যাবশ্যক পরিষেবা ঘোষণা করা যাবে।
এ ধরনের ঘোষণা সর্বোচ্চ ছয় মাস পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। তবে প্রয়োজনে এ মেয়াদ ছয় মাস করে বাড়ানো যাবে। অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবার চাকরির অর্থ বাংলাদেশের ভেতরে বা বাইরে বেতনসহ বা অবৈতনিক, দৈনিক ভিত্তিতে, ধার্য করা ফি বা সম্মানীভুক্ত চাকরিকে বোঝাবে। অত্যাবশ্যক পরিষেবা হিসেবে ঘোষিত চাকরির ক্ষেত্রে সরকার ওই চাকরিতে নিয়োজিত কোনো ব্যক্তিকে কোনো এলাকা বা এলাকাগুলো ত্যাগ করা থেকে বিরত থাকার জন্য আদেশ দিতে পারবে। আইন অনুযায়ী, কোনো ধর্মঘট নিষিদ্ধ করা আবশ্যক বিবেচনা করলে সাধারণ বা বিশেষ আদেশ দিয়ে এক বা একাধিক অত্যাবশ্যক পরিষেবার ক্ষেত্রে ধর্মঘট নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে পারবে সরকার।
সরকারের নির্দেশনা উপেক্ষা করে আন্দোলন চালিয়ে গেলে কী ধরনের শাস্তি দেওয়া যায়, তা-ও বলা রয়েছে আইনে। চাকরিরত কোনো ব্যক্তি ধর্মঘট শুরু করতে বা চলমান রাখতে পারবেন না। কোনো প্রতিষ্ঠানে লকআউট বা লে-অফ ঘোষণা করা যাবে না। এই আদেশ অমান্য করলে অথবা অমান্য করার জন্য কোনো ব্যক্তিকে প্ররোচিত করলে অথবা কাজ করতে বা কাজ চলমান রাখতে অস্বীকার করলে অথবা যৌক্তিক কারণ ছাড়া কাজে অনুপস্থিত থাকলে বা চাকরি থেকে পরিত্যাগ করলে সেটি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।
অপরাধ অনুযায়ী, এক বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড দেওয়ার বিধান রয়েছে আইনে। অপরাধের ধরন অনুযায়ী অর্থদণ্ডেরও বিধান রয়েছে। এ ছাড়া বিভাগীয় ব্যবস্থারও সুযোগ রয়েছে আইনে।
প্রথা অনুযায়ী আগামীকাল ১ জুলাই ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম দিনে ব্যাংক হলিডে পালিত হচ্ছে। ফলে দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে। তবে ব্যাংকের অফিসগুলো খোলা থাকবে এবং লেনদেন ছাড়া অন্যান্য অভ্যন্তরীণ কার্যক্রম চলবে। একই দিনে বন্ধ থাকবে পুঁজিবাজারের লেনদেনও।
২ ঘণ্টা আগেইস্টার্ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. শওকত আলী চৌধুরী এবং তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব স্থগিত করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। আজ সোমবার দেশের সকল ব্যাংকে পাঠানো চিঠিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ছোট ও মাঝারি পোশাক কারখানাগুলোকে একীভূত করে একটি সমন্বিত শিল্পাঞ্চল গড়ার প্রস্তাব দিয়েছে পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) ২০২৫-২৬ অর্থবছরে ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন করেছে ডিএসসিসির পরিচালনা কমিটি। আজ সোমবার নগর ভবনে কমিটির ৭ম কর্পোরেশন সভায় এই বাজেট অনুমোদন করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে