নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডলারের বাড়তি দরের কারণে চলতি অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ের তিন মাসে বৈদেশিক ঋণের তিন গুণ বেশি সুদ পরিশোধ করেছে সরকার। টাকার অঙ্কে যা ৪ হাজার ১৪৭ কোটি টাকা। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) প্রকাশিত সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, সরকার আগের বছরের একই সময়ে সুদ বাবদ পরিশোধ করেছিল ১ হাজার ২৯৭ কোটি টাকা বা প্রায় ১৩৭ মিলিয়ন ডলার। মূলত বাজারভিত্তিক ঋণে ফ্লোটিং ইন্টারেস্ট রেট বাড়ার কারণে সরকারের বাড়তি সুদ দিতে হচ্ছে।
দুই বছর আগেও বাজারভিত্তিক ঋণে এসওএফআর (সিকিউরড ওভারনাইট ফিন্যান্সিং রেট) সুদহার ১ শতাংশের কম ছিল, তা এখন ৫ শতাংশের বেশি। গত অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের চেয়ে চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে কেবল সুদ পরিশোধ বেড়েছে ১৭৬ শতাংশ। এ কারণে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধে চাপ বেড়েছে। ডলার হিসাবে সুদ ও আসল মিলিয়ে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ৬৫ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে ডলারের লাগামহীন দর পুরো অর্থনীতিকে টালমাটাল অবস্থায় রেখেছে। ডলার সাশ্রয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক আমদানি নিয়ন্ত্রণ করার পরও রিজার্ভ বাড়েনি বরং কমেছে। রিজার্ভ কমে এখন ১৬ বিলিয়ন ডলারের ঘরে। ডলার বাড়াতে রেমিট্যান্সে নতুন করে প্রণোদনা দ্বিগুণ করা হয়েছে। দফায় দফায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতিমালা পরিবর্তন করেও ডলারের মজুত বাড়াতে পারছে না। মার্কিন এ মুদ্রার দর ব্যাপক হারে বেড়ে যাওয়ায় সরকারকে বৈদেশিক ঋণের সুদ বাবদ বেশি শোধ করতে হচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, ঋণ শোধের পেছনে অন্তত তিন গুণ বেশি সুদ দিতে হচ্ছে।
ইআরডি সূত্র জানায়, কর্ণফুলী টানেলসহ কিছু বড় ঋণের গ্রেস পিরিয়ড শেষ যাওয়ায় আসল পরিশোধ শুরু হয়েছে। অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় গত অর্থবছরে বাজেট সহায়তার ওপর জোর দেওয়া হয়েছিল, সে কারণে উন্নয়ন প্রকল্পে ঋণ কম ছিল। তবে এবার প্রকল্প ঋণ বেশি নেওয়া হচ্ছে। চলতি অর্থবছরে ৮ দশমিক ৯৭৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের প্রতিশ্রুতি আদায়ের লক্ষ্য রয়েছে, যার এক-তৃতীয়াংশ প্রথম কোয়ার্টারে আদায় করেছে ইআরডি।
বৈদেশিক ঋণের প্রতিশ্রুতি বাড়লেও প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষমতার অভাবে অর্থছাড় বাড়েনি, বরং কমেছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে উন্নয়ন-সহযোগীরা ছাড় করেছে ১ দশমিক ২৮ বিলিয়ন ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার। প্রথম প্রান্তিকে উন্নয়ন-সহযোগীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থছাড় করেছে জাপান। সংস্থাটি প্রথম প্রান্তিকে ছাড় করেছে ৪২৭ দশমিক ৮ মিলিয়ন ডলার।
ডলারের বাড়তি দরের কারণে চলতি অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ের তিন মাসে বৈদেশিক ঋণের তিন গুণ বেশি সুদ পরিশোধ করেছে সরকার। টাকার অঙ্কে যা ৪ হাজার ১৪৭ কোটি টাকা। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) প্রকাশিত সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, সরকার আগের বছরের একই সময়ে সুদ বাবদ পরিশোধ করেছিল ১ হাজার ২৯৭ কোটি টাকা বা প্রায় ১৩৭ মিলিয়ন ডলার। মূলত বাজারভিত্তিক ঋণে ফ্লোটিং ইন্টারেস্ট রেট বাড়ার কারণে সরকারের বাড়তি সুদ দিতে হচ্ছে।
দুই বছর আগেও বাজারভিত্তিক ঋণে এসওএফআর (সিকিউরড ওভারনাইট ফিন্যান্সিং রেট) সুদহার ১ শতাংশের কম ছিল, তা এখন ৫ শতাংশের বেশি। গত অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের চেয়ে চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে কেবল সুদ পরিশোধ বেড়েছে ১৭৬ শতাংশ। এ কারণে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধে চাপ বেড়েছে। ডলার হিসাবে সুদ ও আসল মিলিয়ে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ৬৫ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে ডলারের লাগামহীন দর পুরো অর্থনীতিকে টালমাটাল অবস্থায় রেখেছে। ডলার সাশ্রয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক আমদানি নিয়ন্ত্রণ করার পরও রিজার্ভ বাড়েনি বরং কমেছে। রিজার্ভ কমে এখন ১৬ বিলিয়ন ডলারের ঘরে। ডলার বাড়াতে রেমিট্যান্সে নতুন করে প্রণোদনা দ্বিগুণ করা হয়েছে। দফায় দফায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতিমালা পরিবর্তন করেও ডলারের মজুত বাড়াতে পারছে না। মার্কিন এ মুদ্রার দর ব্যাপক হারে বেড়ে যাওয়ায় সরকারকে বৈদেশিক ঋণের সুদ বাবদ বেশি শোধ করতে হচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, ঋণ শোধের পেছনে অন্তত তিন গুণ বেশি সুদ দিতে হচ্ছে।
ইআরডি সূত্র জানায়, কর্ণফুলী টানেলসহ কিছু বড় ঋণের গ্রেস পিরিয়ড শেষ যাওয়ায় আসল পরিশোধ শুরু হয়েছে। অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় গত অর্থবছরে বাজেট সহায়তার ওপর জোর দেওয়া হয়েছিল, সে কারণে উন্নয়ন প্রকল্পে ঋণ কম ছিল। তবে এবার প্রকল্প ঋণ বেশি নেওয়া হচ্ছে। চলতি অর্থবছরে ৮ দশমিক ৯৭৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের প্রতিশ্রুতি আদায়ের লক্ষ্য রয়েছে, যার এক-তৃতীয়াংশ প্রথম কোয়ার্টারে আদায় করেছে ইআরডি।
বৈদেশিক ঋণের প্রতিশ্রুতি বাড়লেও প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষমতার অভাবে অর্থছাড় বাড়েনি, বরং কমেছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে উন্নয়ন-সহযোগীরা ছাড় করেছে ১ দশমিক ২৮ বিলিয়ন ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার। প্রথম প্রান্তিকে উন্নয়ন-সহযোগীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থছাড় করেছে জাপান। সংস্থাটি প্রথম প্রান্তিকে ছাড় করেছে ৪২৭ দশমিক ৮ মিলিয়ন ডলার।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
১ সেকেন্ড আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
৮ ঘণ্টা আগেহজ মৌসুমে সম্মানিত হজযাত্রীদের জন্য উন্নত ও নিরবচ্ছিন্ন সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আশকোনায় অবস্থিত হজ ক্যাম্পে সেবা বুথ উদ্বোধন করেছে এক্সিম ব্যাংক। ২৮ এপ্রিল হজ ক্যাম্পে এক্সিম ব্যাংকের সেবা বুথে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের ‘স্পেশাল ঈদ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন’ শীর্ষক মাসব্যাপী ক্যাম্পেইন আজ মঙ্গলবার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে উদ্বোধন করা হয়েছে। ক্যাম্পেইন চলাকালে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের ডিজিটাল ড্রর মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে ৩টি করে
১০ ঘণ্টা আগে