নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানির তালিকাভুক্তিকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও অ-তালিকাভুক্ত কোম্পানির মধ্যে কর হারের ব্যবধান বাড়ানোর তাগিদ দিচ্ছিলেন বাজারসংশ্লিষ্টরা। কিন্তু কর হারের ব্যবধান না বেড়ে উল্টো আড়াই শতাংশ কমেছে। তাতে পুঁজিবাজারে নতুন কোম্পানিগুলো তালিকাভুক্ত হতে আগ্রহ হারাবে। ফলে প্রত্যাশিত ভালো কোম্পানির তালিকাভুক্তির বিপরীতে কমে যেতে পারে পুঁজিবাজারের আইপিও প্রবাহ।
বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী প্রস্তাবিত বাজেটে তালিকাভুক্ত ও অ-তালিকাভুক্ত কোম্পানির কর হারের পার্থক্য কমিয়ে আনার কথা জানান। তিনি বলেন, ঘোষিত বাজেটে শর্তসাপেক্ষে তালিকাবহির্ভূত কোম্পানির (পাবলিকলি ট্রেডেড নয়) আয়করের হার ২৭ দশমিক ৫০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে।
এদিকে বর্তমানে নির্দিষ্ট কিছু শর্ত পরিপালন করলে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে ২০ শতাংশ হারে কর দিতে হয়। আর শর্ত পরিপালনে ব্যর্থ হলে কর দিতে হয় ২২ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে। অন্যদিকে তালিকাবহির্ভূত কোম্পানিগুলোকে কর দিতে হয় ২৭ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে। সে হিসেবে তালিকাভুক্ত হলে একটি কোম্পানি ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ কর ছাড় পায়।
অর্থমন্ত্রী তালিকাভুক্ত কোম্পানির কর হার বাড়িয়ে ২২ দশমিক ৫০ শতাংশ নির্ধারণ করা এবং শর্ত পরিপালন করলে ২০ শতাংশ হারে করের প্রস্তাব করেছেন। অন্যদিকে তালিকাবহির্ভূত কোম্পানিগুলোর ওপর ২৭ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে কর আরোপের প্রস্তাব করেছেন। এ প্রস্তাব অনুমোদিত হলে কোনো কোম্পানি তালিকাভুক্ত হলে মাত্র ৫ শতাংশ কর ছাড় পাবে। অর্থাৎ কর ছাড়ের হার ২ দশমিক ৫০ শতাংশ কমে যাবে।
পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানির তালিকাভুক্তিকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও অ-তালিকাভুক্ত কোম্পানির মধ্যে কর হারের ব্যবধান বাড়ানোর তাগিদ দিচ্ছিলেন বাজারসংশ্লিষ্টরা। কিন্তু কর হারের ব্যবধান না বেড়ে উল্টো আড়াই শতাংশ কমেছে। তাতে পুঁজিবাজারে নতুন কোম্পানিগুলো তালিকাভুক্ত হতে আগ্রহ হারাবে। ফলে প্রত্যাশিত ভালো কোম্পানির তালিকাভুক্তির বিপরীতে কমে যেতে পারে পুঁজিবাজারের আইপিও প্রবাহ।
বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী প্রস্তাবিত বাজেটে তালিকাভুক্ত ও অ-তালিকাভুক্ত কোম্পানির কর হারের পার্থক্য কমিয়ে আনার কথা জানান। তিনি বলেন, ঘোষিত বাজেটে শর্তসাপেক্ষে তালিকাবহির্ভূত কোম্পানির (পাবলিকলি ট্রেডেড নয়) আয়করের হার ২৭ দশমিক ৫০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে।
এদিকে বর্তমানে নির্দিষ্ট কিছু শর্ত পরিপালন করলে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে ২০ শতাংশ হারে কর দিতে হয়। আর শর্ত পরিপালনে ব্যর্থ হলে কর দিতে হয় ২২ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে। অন্যদিকে তালিকাবহির্ভূত কোম্পানিগুলোকে কর দিতে হয় ২৭ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে। সে হিসেবে তালিকাভুক্ত হলে একটি কোম্পানি ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ কর ছাড় পায়।
অর্থমন্ত্রী তালিকাভুক্ত কোম্পানির কর হার বাড়িয়ে ২২ দশমিক ৫০ শতাংশ নির্ধারণ করা এবং শর্ত পরিপালন করলে ২০ শতাংশ হারে করের প্রস্তাব করেছেন। অন্যদিকে তালিকাবহির্ভূত কোম্পানিগুলোর ওপর ২৭ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে কর আরোপের প্রস্তাব করেছেন। এ প্রস্তাব অনুমোদিত হলে কোনো কোম্পানি তালিকাভুক্ত হলে মাত্র ৫ শতাংশ কর ছাড় পাবে। অর্থাৎ কর ছাড়ের হার ২ দশমিক ৫০ শতাংশ কমে যাবে।
দুই মাস ধরে কিছুটা গতি ফিরেছে দেশের পুঁজিবাজারে। তার আগের পরিস্থিতি মোটেও সুখকর ছিল না। সব মিলিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার এক বছরে আগের বছরের তুলনায় বাজারের লেনদেন ১৯ শতাংশের বেশি কমেছে। একই সময়ে প্রধান সূচক নেমেছে ৮ শতাংশের বেশি।
১ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো কোনো ঋণ ছাড়া সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে চীন থেকে দুটি আধুনিক জাহাজ কিনতে যাচ্ছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন (বিএসসি)।
৬ ঘণ্টা আগেবাজারে দামের ঊর্ধ্বগতির মধ্যে দেশের সাধারণ মানুষকে স্বস্তির খবর দিল ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। আগামীকাল রোববার (১০ আগস্ট) থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে ভর্তুকিমূল্যে ভোজ্যতেল, চিনি ও ডাল বিক্রির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। এবার মূল্যেও এসেছে উল্লেখযোগ্য ছাড়।
৭ ঘণ্টা আগেবিশ্ববাণিজ্যের জটিল পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপ এশিয়ার পোশাক রপ্তানিতে ভিন্ন ভিন্ন প্রভাব ফেলেছে। চীন ও ভারতের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি সংকুচিত হলেও বাংলাদেশের টেক্সটাইল খাত উল্লেখযোগ্যভাবে জোরালো হয়েছে। ভিয়েতনামও বাণিজ্যে ভালো অগ্রগতি দেখাচ্ছে। একই সঙ্গে, দেশের অর্থনীতির উৎপাদন ও সেবা...
৮ ঘণ্টা আগে