অনলাইন ডেস্ক
দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান ও সাবেক তিন শতাধিক কর্মকর্তার লকার খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এ অনুমতি দেন।
দুদকের বিশেষ পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর আজ বুধবার জানান, দুদকের পরিচালক কাজী সাইমুজ্জামানের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ অনুমতি দিয়েছেন।
পিপি আরও জানান, এসব লকারে সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তাদের অবৈধ উপায়ে অর্জিত সম্পদ থাকতে পারে বলে দুদকের সন্দেহ। এ কারণে লকার খোলার অনুমতি চাওয়া হয়েছে।
পিপি জানান, আদালত আরও নির্দেশ দিয়েছেন যে, দুদক লকারগুলো খোলার আগে সেখান থেকে কোনো অর্থ বা সম্পদ যাতে কেউ স্থানান্তর করতে না পারে, বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সে ব্যাপারে ব্যবস্থা নেবে।
এরই মধ্যে সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরীর লকার খুলে প্রায় ৫ কোটি টাকার দেশি-বিদেশি মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার পাওয়া গেছে। ওই অভিযানকালে দুদকের চোখে তিন শতাধিক ব্যাংক কর্মকর্তার নামে লকারের তথ্য মিলেছে। যার মধ্যে রিজার্ভ চুরি থেকে শুরু করে বিভিন্ন সময়ে আলোচিত ব্যক্তির নাম মিলেছে। এ কারণেই দুদক তল্লাশি অভিযান চালানোর প্রয়োজন মনে করছে।
আবেদনপত্রে দুদক কর্মকর্তা বলেন, আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে গত ২৬ জানুয়ারি তাঁরা সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুর চৌধুরীর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি লকার খুলেছিলেন। ওই সময়ে দুদক দেখতে পায় সেখানে ওই ব্যাংকের আরও অনেক কর্মকর্তার লকার রয়েছে। বারবার নোটিশ দিয়েও এস কে সুর সম্পদের বিবরণ না দেওয়ায় আদালতের নির্দেশে দুদক এই অভিযান চালায়।
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘যেহেতু বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের মূল্যবান জিনিসপত্র রাখার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ব্যক্তিগত লকার রাখার অনুমতি দেওয়া হয়েছে, সেহেতু ওই সব লকারে অপ্রদর্শিত সম্পদ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, সে কারণে লকারগুলো খোলার আদেশ প্রয়োজন।’
পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের তিন শতাধিক সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তার লকার খুলে সেখানে অবৈধ উপায়ে অর্জিত সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেলে আইনগত পদক্ষেপ নেবে দুদক।
এর আগে গতকাল সকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিকিউরিটি ভোল্টে সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তাদের লকারগুলো সাময়িকভাবে অবরুদ্ধ (ফ্রিজ) করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি দেয় দুদক। এরপর প্রায় সন্ধ্যার দিকে আদালতে লকার খোলার অনুমতি চেয়ে আবেদন করা হয়।
দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান ও সাবেক তিন শতাধিক কর্মকর্তার লকার খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এ অনুমতি দেন।
দুদকের বিশেষ পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর আজ বুধবার জানান, দুদকের পরিচালক কাজী সাইমুজ্জামানের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ অনুমতি দিয়েছেন।
পিপি আরও জানান, এসব লকারে সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তাদের অবৈধ উপায়ে অর্জিত সম্পদ থাকতে পারে বলে দুদকের সন্দেহ। এ কারণে লকার খোলার অনুমতি চাওয়া হয়েছে।
পিপি জানান, আদালত আরও নির্দেশ দিয়েছেন যে, দুদক লকারগুলো খোলার আগে সেখান থেকে কোনো অর্থ বা সম্পদ যাতে কেউ স্থানান্তর করতে না পারে, বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সে ব্যাপারে ব্যবস্থা নেবে।
এরই মধ্যে সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরীর লকার খুলে প্রায় ৫ কোটি টাকার দেশি-বিদেশি মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার পাওয়া গেছে। ওই অভিযানকালে দুদকের চোখে তিন শতাধিক ব্যাংক কর্মকর্তার নামে লকারের তথ্য মিলেছে। যার মধ্যে রিজার্ভ চুরি থেকে শুরু করে বিভিন্ন সময়ে আলোচিত ব্যক্তির নাম মিলেছে। এ কারণেই দুদক তল্লাশি অভিযান চালানোর প্রয়োজন মনে করছে।
আবেদনপত্রে দুদক কর্মকর্তা বলেন, আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে গত ২৬ জানুয়ারি তাঁরা সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুর চৌধুরীর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি লকার খুলেছিলেন। ওই সময়ে দুদক দেখতে পায় সেখানে ওই ব্যাংকের আরও অনেক কর্মকর্তার লকার রয়েছে। বারবার নোটিশ দিয়েও এস কে সুর সম্পদের বিবরণ না দেওয়ায় আদালতের নির্দেশে দুদক এই অভিযান চালায়।
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘যেহেতু বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের মূল্যবান জিনিসপত্র রাখার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ব্যক্তিগত লকার রাখার অনুমতি দেওয়া হয়েছে, সেহেতু ওই সব লকারে অপ্রদর্শিত সম্পদ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, সে কারণে লকারগুলো খোলার আদেশ প্রয়োজন।’
পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের তিন শতাধিক সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তার লকার খুলে সেখানে অবৈধ উপায়ে অর্জিত সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেলে আইনগত পদক্ষেপ নেবে দুদক।
এর আগে গতকাল সকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিকিউরিটি ভোল্টে সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তাদের লকারগুলো সাময়িকভাবে অবরুদ্ধ (ফ্রিজ) করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি দেয় দুদক। এরপর প্রায় সন্ধ্যার দিকে আদালতে লকার খোলার অনুমতি চেয়ে আবেদন করা হয়।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৭ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১১ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১১ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৪ ঘণ্টা আগে