নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ সরকারের পাঁচটি প্রধান প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে ২৫ কোটি মার্কিন ডলার অর্থায়ন অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৩ হাজার ৫০ কোটি টাকা।
‘স্ট্রেনদেনিং ইনস্টিটিউশনস ফর ট্রান্সপারেন্সি অ্যান্ড অ্যাকাউন্টাবিলিটি’ (সিটা) শীর্ষক এ প্রকল্প সম্প্রতি ওয়াশিংটনে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালকদের বোর্ডে অনুমোদিত হয়।
প্রকল্পের আওতায় যেসব সরকারি প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন সহায়তা পাবে, সেগুলো হলো বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস), জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), পরিকল্পনা বিভাগ, সরকারি ক্রয় কর্তৃপক্ষ (বিপিপিএ) এবং মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক কার্যালয় (সিএজি)।
বিশ্বব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, প্রকল্পের মাধ্যমে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে এসব প্রতিষ্ঠানে তথ্য ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা, কর আদায়ে দক্ষতা এবং সরকারি বিনিয়োগ ও ক্রয় ব্যবস্থাপনা আরও দক্ষ হবে এবং নিরীক্ষা কার্যক্রমে জবাবদিহি নিশ্চিত হবে।
বিশ্বব্যাংক আরও জানায়, প্রকল্পের অধীনে দ্বিতীয় প্রজন্মের ই-জিপি (ইলেকট্রনিক গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট) চালু করা হবে এবং সরকারি নিরীক্ষা ব্যবস্থাও আধুনিক করা হবে। এতে করে সেবা সরবরাহে গতি আসবে এবং সাধারণ নাগরিকদের সরকারি তথ্যপ্রাপ্তিতে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটবে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের অন্তর্বর্তী কান্ট্রি ডিরেক্টর গেইল মার্টিন বলেন, এই বিনিয়োগ ডিজিটাল প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করবে এবং দুর্নীতি কমাতে ভূমিকা রাখবে। সরকারকে আরও দক্ষ ও কার্যকর করতে এটি সহায়ক হবে।
বিশ্বব্যাংকের লিড কান্ট্রি ইকোনমিস্ট ও প্রকল্পটির টিম লিডার সুলেমানে কুলিবালি বলেন, এই পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের দক্ষতা বাড়াতে সরকারের সামগ্রিক কার্যকারিতা বৃদ্ধি পাবে, যা টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য।
সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, সিটা প্রকল্প ছাড়াও একটি উন্নয়ন নীতিগত ঋণ (ডেভেলপমেন্ট পলিসি ক্রেডিট) নিয়েও কাজ চলছে, যা এ মাসেই বোর্ড সভায় উপস্থাপন করা হবে। ওই ঋণের মাধ্যমে রাজস্ব আদায়, ব্যাংক খাত সংস্কার, সরকারি বিনিয়োগ ও ক্রয় ব্যবস্থাপনা, নিরীক্ষা এবং সামাজিক সেবায় স্বচ্ছতা আনতে সরকারের উদ্যোগে সহায়তা করা হবে।
স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংকের অন্যতম বড় উন্নয়ন সহযোগী। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশকে ৪৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি অনুদান ও স্বল্পসুদে ঋণ দিয়েছে সংস্থাটি। আইডিএ ঋণপ্রাপ্ত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান সাম্প্রতিক বছরগুলোতে শীর্ষে।
বাংলাদেশ সরকারের পাঁচটি প্রধান প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে ২৫ কোটি মার্কিন ডলার অর্থায়ন অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৩ হাজার ৫০ কোটি টাকা।
‘স্ট্রেনদেনিং ইনস্টিটিউশনস ফর ট্রান্সপারেন্সি অ্যান্ড অ্যাকাউন্টাবিলিটি’ (সিটা) শীর্ষক এ প্রকল্প সম্প্রতি ওয়াশিংটনে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালকদের বোর্ডে অনুমোদিত হয়।
প্রকল্পের আওতায় যেসব সরকারি প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন সহায়তা পাবে, সেগুলো হলো বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস), জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), পরিকল্পনা বিভাগ, সরকারি ক্রয় কর্তৃপক্ষ (বিপিপিএ) এবং মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক কার্যালয় (সিএজি)।
বিশ্বব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, প্রকল্পের মাধ্যমে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে এসব প্রতিষ্ঠানে তথ্য ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা, কর আদায়ে দক্ষতা এবং সরকারি বিনিয়োগ ও ক্রয় ব্যবস্থাপনা আরও দক্ষ হবে এবং নিরীক্ষা কার্যক্রমে জবাবদিহি নিশ্চিত হবে।
বিশ্বব্যাংক আরও জানায়, প্রকল্পের অধীনে দ্বিতীয় প্রজন্মের ই-জিপি (ইলেকট্রনিক গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট) চালু করা হবে এবং সরকারি নিরীক্ষা ব্যবস্থাও আধুনিক করা হবে। এতে করে সেবা সরবরাহে গতি আসবে এবং সাধারণ নাগরিকদের সরকারি তথ্যপ্রাপ্তিতে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটবে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের অন্তর্বর্তী কান্ট্রি ডিরেক্টর গেইল মার্টিন বলেন, এই বিনিয়োগ ডিজিটাল প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করবে এবং দুর্নীতি কমাতে ভূমিকা রাখবে। সরকারকে আরও দক্ষ ও কার্যকর করতে এটি সহায়ক হবে।
বিশ্বব্যাংকের লিড কান্ট্রি ইকোনমিস্ট ও প্রকল্পটির টিম লিডার সুলেমানে কুলিবালি বলেন, এই পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের দক্ষতা বাড়াতে সরকারের সামগ্রিক কার্যকারিতা বৃদ্ধি পাবে, যা টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য।
সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, সিটা প্রকল্প ছাড়াও একটি উন্নয়ন নীতিগত ঋণ (ডেভেলপমেন্ট পলিসি ক্রেডিট) নিয়েও কাজ চলছে, যা এ মাসেই বোর্ড সভায় উপস্থাপন করা হবে। ওই ঋণের মাধ্যমে রাজস্ব আদায়, ব্যাংক খাত সংস্কার, সরকারি বিনিয়োগ ও ক্রয় ব্যবস্থাপনা, নিরীক্ষা এবং সামাজিক সেবায় স্বচ্ছতা আনতে সরকারের উদ্যোগে সহায়তা করা হবে।
স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংকের অন্যতম বড় উন্নয়ন সহযোগী। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশকে ৪৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি অনুদান ও স্বল্পসুদে ঋণ দিয়েছে সংস্থাটি। আইডিএ ঋণপ্রাপ্ত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান সাম্প্রতিক বছরগুলোতে শীর্ষে।
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি), লালদিয়া ও বে টার্মিনাল পরিচালনার জন্য বিদেশি অপারেটর নিয়োগের প্রক্রিয়া আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে চায় চায় সরকার। এর মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা চার গুণ বৃদ্ধি করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেদেশের বড় রপ্তানিমুখী ব্যাগ ও লাগেজ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ছিল মোংলার ইপিজেডে থাকা ভারতীয় মালিকানাধীন ভিআইপি ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেড। ২০১৪ সাল থেকে এখানে তাদের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়েছিল এবং সবকিছুই স্বাভাবিকভাবে চলছিল। কিন্তু ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি ভিআইপির মোংলা কারখানায় অগ্নিকাণ্ড
৮ ঘণ্টা আগেকাস্টমসের নতুন শুল্কনীতির কারণে খরচ বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে মাছ আমদানি বন্ধ রেখেছেন আমদানিকারকেরা। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি দুই দিনে সরকারের রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে প্রায় ৩ কোটি টাকা। ভারত থেকে যেসব খাদ্যদ্রব্য আমদানি করা হয়, তার মধ্যে বড় একটি অংশ হচ্ছে হিমায়িত মিঠাপানির ও সামুদ্রিক মাছ।
৯ ঘণ্টা আগেচাকরি পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলনরত আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগীরা এ অভিযোগ এনে ঘটনার বিচার ও ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ বাতিলের দাবি জানান। তাঁরা চেয়ারম্যান খাজা শাহরিয়ারের নিকটাত্মীয়
১০ ঘণ্টা আগে