নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশে নির্বাচন সামনে রেখে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে, তাতে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে কোনো প্রভাব পড়বে না বলে মনে করেন দেশের তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান।
তৈরি পোশাক খাতের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার উত্তরায় বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির তিনি একথা জানান।
বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, ‘আমেরিকার ভিসা নীতিটা যে কারোর ওপর হতে পারে। আবার আমি গত ৩০ বছর ধরে ৫ বছর করে ভিসা পাই। এরপরও আমি আমেরিকা যাবার পর আমাকে বলতে পারে, তোমার ভিসা বাতিল করা হলো। এভাবেও কারো ভিসা বাতিল করা হয়।’
ফারুক হাসান বলেন, ‘ব্যবসায়ীদের কারো ভিসা বাতিল হলেও তিনি ব্যবসা চালিয়ে যেতো পারবেন। আমরা কোভিডের সময়ে কোনো দেশে যেতে পারিনি, এর পরও আমাদের ব্যবসা বন্ধ হয়নি। সে ক্ষেত্রে বলা যায়, (কারো) ভিসা বাতিল হলেও বিকল্প ভাবে সে তাঁর ব্যবসা চালিয়ে নিতে পারবেন বলে আমার বিশ্বাস।’
সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএর সিনিয়র সহ-সভাপতি এস এম মান্নান কচি, সহ-সভাপতি শহিদুল্লা আজিম, সাবেক সভাপতি সালাম মুর্শিদী, সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিনসহ উদ্যোক্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রায় চার মাসে আগে ঘোষিত মার্কিন ভিসা নীতি কার্যকর করার প্রক্রিয়া শুরু করার কথা গত শুক্রবার এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে। নির্বাচন প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বাংলাদেশি ব্যক্তিদের ওপর ভিসা বিধিনিষেধ প্রয়োগের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
এই ভিসা নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত যেকোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অন্য অনেকের সঙ্গে বাংলাদেশের বর্তমান বা সাবেক কর্মকর্তা-কর্মচারী, সরকারের সমর্থক এবং বিরোধীদলীয় সদস্যরা এর অন্তর্ভুক্ত। এ ধরনের ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যরাও এর অন্তর্ভুক্ত থাকবেন।
তবে সরকার বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের এই ভিসা নীতি নিয়ে তাঁরা চিন্তিত নয়। কারণ, সরকার অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আরও পড়ুন—
বাংলাদেশে নির্বাচন সামনে রেখে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে, তাতে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে কোনো প্রভাব পড়বে না বলে মনে করেন দেশের তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান।
তৈরি পোশাক খাতের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার উত্তরায় বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির তিনি একথা জানান।
বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, ‘আমেরিকার ভিসা নীতিটা যে কারোর ওপর হতে পারে। আবার আমি গত ৩০ বছর ধরে ৫ বছর করে ভিসা পাই। এরপরও আমি আমেরিকা যাবার পর আমাকে বলতে পারে, তোমার ভিসা বাতিল করা হলো। এভাবেও কারো ভিসা বাতিল করা হয়।’
ফারুক হাসান বলেন, ‘ব্যবসায়ীদের কারো ভিসা বাতিল হলেও তিনি ব্যবসা চালিয়ে যেতো পারবেন। আমরা কোভিডের সময়ে কোনো দেশে যেতে পারিনি, এর পরও আমাদের ব্যবসা বন্ধ হয়নি। সে ক্ষেত্রে বলা যায়, (কারো) ভিসা বাতিল হলেও বিকল্প ভাবে সে তাঁর ব্যবসা চালিয়ে নিতে পারবেন বলে আমার বিশ্বাস।’
সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএর সিনিয়র সহ-সভাপতি এস এম মান্নান কচি, সহ-সভাপতি শহিদুল্লা আজিম, সাবেক সভাপতি সালাম মুর্শিদী, সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিনসহ উদ্যোক্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রায় চার মাসে আগে ঘোষিত মার্কিন ভিসা নীতি কার্যকর করার প্রক্রিয়া শুরু করার কথা গত শুক্রবার এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে। নির্বাচন প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বাংলাদেশি ব্যক্তিদের ওপর ভিসা বিধিনিষেধ প্রয়োগের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
এই ভিসা নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত যেকোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অন্য অনেকের সঙ্গে বাংলাদেশের বর্তমান বা সাবেক কর্মকর্তা-কর্মচারী, সরকারের সমর্থক এবং বিরোধীদলীয় সদস্যরা এর অন্তর্ভুক্ত। এ ধরনের ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যরাও এর অন্তর্ভুক্ত থাকবেন।
তবে সরকার বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের এই ভিসা নীতি নিয়ে তাঁরা চিন্তিত নয়। কারণ, সরকার অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আরও পড়ুন—
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
৫ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৫ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে