শেয়ার বাজারে এসে প্রথম দিনই বাজিমাত করেছে টাটা টেকনোলজি। আজ বৃহস্পতিবার প্রথম দিনেই কোম্পানিটির শেয়ারের মূল্য ১৮০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে গেছে। এ হিসেবে বলা যায়, ২০২৩ সালে ভারতীয় শেয়ার বাজারে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে দর্শনীয় অভিষেকের ঘটনা এটি।
প্রথম দিন বোম্বে স্টক এক্সচেঞ্জে (বিএসই) টাটা গ্রুপের এই শেয়ারের মূল্য উঠেছে ১১৯৯.৯৫ টাকা পর্যন্ত। একই সময়ে ভারতের জাতীয় স্টক এক্সচেঞ্জে (এনএসই) এই শেয়ারের দাম উঠে ১২০০ টাকা পর্যন্ত। তালিকাভুক্ত হওয়ার পর থেকেই টাটা টেকনোলজির শেয়ারের দাম বাড়তে শুরু করে। একপর্যায়ে তা ১৮০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ে। এতে কোম্পানির প্রায় ১৪০ শতাংশ লাভ হয়েছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, বিনিয়োগকারীদের জন্য টাটা টেকনোলজির আইপিও-তে লট সাইজের আকার ছিল-৩০। অর্থাৎ প্রতি শেয়ার ৫০০ রুপি করে কমপক্ষে ৩০টি শেয়ারে বিনিয়োগ করতে হয়েছিল বিনিয়োগকারীদের। এর ফলে ন্যূনতম বিনিয়োগ করা ব্যক্তিরা প্রায় ২১ হাজার টাকার লাভ পেয়েছেন।
বিশেষজ্ঞেরা আশা করেছিলেন, টাটা টেকনোলজিসের শেয়ারের দাম ৫০০ থেকে ৯০০ রুপির মধ্যে হতে পারে। কিন্তু প্রত্যাশাকে ছাপিয়ে গেছে এই শেয়ারের দর।
টাটা কোম্পানির এই শেয়ার থেকে যে বিপুল পরিমাণে লাভ পাওয়া যাবে—তা আগে থেকেই ধারণা করেছিলেন বহু বিনিয়োগকারী। আইপিও বন্ধের পরও কোম্পানিটির শেয়ার গ্রে মার্কেটে দারুণ পারফর্ম করছিল।
২০০৪ সালের পর এই প্রথম টাটা কোম্পানির কোনো শেয়ার ছাড়া হলো বাজারে। আইপিও খোলার প্রথম দিনে মাত্র ১ ঘণ্টার মধ্যেই শতভাগ সাবস্ক্রাইব হয়ে গিয়েছিল।
শেয়ার বাজারে এসে প্রথম দিনই বাজিমাত করেছে টাটা টেকনোলজি। আজ বৃহস্পতিবার প্রথম দিনেই কোম্পানিটির শেয়ারের মূল্য ১৮০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে গেছে। এ হিসেবে বলা যায়, ২০২৩ সালে ভারতীয় শেয়ার বাজারে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে দর্শনীয় অভিষেকের ঘটনা এটি।
প্রথম দিন বোম্বে স্টক এক্সচেঞ্জে (বিএসই) টাটা গ্রুপের এই শেয়ারের মূল্য উঠেছে ১১৯৯.৯৫ টাকা পর্যন্ত। একই সময়ে ভারতের জাতীয় স্টক এক্সচেঞ্জে (এনএসই) এই শেয়ারের দাম উঠে ১২০০ টাকা পর্যন্ত। তালিকাভুক্ত হওয়ার পর থেকেই টাটা টেকনোলজির শেয়ারের দাম বাড়তে শুরু করে। একপর্যায়ে তা ১৮০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ে। এতে কোম্পানির প্রায় ১৪০ শতাংশ লাভ হয়েছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, বিনিয়োগকারীদের জন্য টাটা টেকনোলজির আইপিও-তে লট সাইজের আকার ছিল-৩০। অর্থাৎ প্রতি শেয়ার ৫০০ রুপি করে কমপক্ষে ৩০টি শেয়ারে বিনিয়োগ করতে হয়েছিল বিনিয়োগকারীদের। এর ফলে ন্যূনতম বিনিয়োগ করা ব্যক্তিরা প্রায় ২১ হাজার টাকার লাভ পেয়েছেন।
বিশেষজ্ঞেরা আশা করেছিলেন, টাটা টেকনোলজিসের শেয়ারের দাম ৫০০ থেকে ৯০০ রুপির মধ্যে হতে পারে। কিন্তু প্রত্যাশাকে ছাপিয়ে গেছে এই শেয়ারের দর।
টাটা কোম্পানির এই শেয়ার থেকে যে বিপুল পরিমাণে লাভ পাওয়া যাবে—তা আগে থেকেই ধারণা করেছিলেন বহু বিনিয়োগকারী। আইপিও বন্ধের পরও কোম্পানিটির শেয়ার গ্রে মার্কেটে দারুণ পারফর্ম করছিল।
২০০৪ সালের পর এই প্রথম টাটা কোম্পানির কোনো শেয়ার ছাড়া হলো বাজারে। আইপিও খোলার প্রথম দিনে মাত্র ১ ঘণ্টার মধ্যেই শতভাগ সাবস্ক্রাইব হয়ে গিয়েছিল।
বাংলাদেশ থেকে চার ধরনের পাটপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন করে বন্দর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। দুই দেশের সব স্থলবন্দর দিয়ে পণ্যগুলো রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শুধু একটি সমুদ্রবন্দর খোলা রাখা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেচীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
১১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
১১ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
১৪ ঘণ্টা আগে