বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ অর্থনীতির দেশগুলোর জোট ব্রিকসের ১০ সদস্যদের হাতে বর্তমানে বিনিয়োগযোগ্য অর্থ আছে ৪৫ ট্রিলিয়ন বা ৪৫ লাখ কোটি ডলার। লন্ডনভিত্তিক বিনিয়োগ পরামর্শ সংস্থা হেনলি অ্যান্ড পার্টনারসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ব্রিকসের সম্পদ নিয়ে এ ধরনের প্রতিবেদন এই প্রথম।
চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের শেষ দিকে ব্রিকসে নতুন করে যোগ দেয় পাঁচটি দেশ। এই পাঁচটি দেশসহ ব্রিকসের মোট সদস্য দেশ ১০ টি। দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন, দক্ষিণ আফ্রিকা, সৌদি আরব, ইরান, ইথিওপিয়া, মিসর ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। এর মধ্যে প্রথম পাঁচটি দেশ জোটের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।
হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, দশটি দেশে বর্তমানে ১৬ লাখ ব্যক্তি আছেন যাদের ব্যক্তিগত বিনিয়োগযোগ্য সম্পদের পরিমাণ ১০ লাখ ডলারের বেশি। যার মধ্যে ৪ হাজার ৭০০ জনের কাছে আছে ১০ কোটি ডলারের বেশি বিনিয়োগযোগ্য সম্পদ। এসব দেশে ৫ শতাধিক ব্যক্তি আছেন যাদের সম্পদ ১০০ কোটি ডলারেরও বেশি। এসব দেশে আগামী দশ বছরে কোটিপতির সংখ্যা ৮৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।
দশ সদস্যের এই জোটভুক্ত দেশগুলোতে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৪৫ শতাংশ মানুষ এসব দেশে বসবাস করে। এসব দেশের জিডিপি বৈশ্বিক জিডিপির ৩৬ শতাংশ এবং এই পরিমাণ বিশ্বের শিল্পোন্নত দেশগুলোর জোট জি-৭ এর চেয়ে ৩০ শতাংশ বেশি।
হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের প্রধান নির্বাহী ইয়োর্গ স্টিফেন বলেছেন, ‘ (ব্রিকসে) মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার দেশগুলোর (মেনা অঞ্চল) অন্তর্ভুক্তি কেবল একটি রাজনৈতিক পুনর্গঠন নয় বরং তাদের ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক মর্যাদার স্বীকৃতি। এই অঞ্চলটি ঐতিহাসিকভাবে এর জ্বালানি সম্পদের কারণে গুরুত্বপূর্ণ কারণে এবং এই শক্তি বৈশ্বিক পরিসরে এই অঞ্চলের বৈচিত্র্যময় অর্থনৈতিক ভূমিকা জোরদারের সুযোগ দিয়েছে।’
স্টিফেন আরও বলেছেন, ব্রিকসে মেনা অঞ্চলের দেশগুলোর ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি এই অঞ্চলের বাইরে বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগকারীদের জন্য সম্ভাবনার ক্ষেত্র উন্মুক্ত করে। বিশেষ করে দ্রুত বর্ধনশীল ভোক্তা বাজার, কৌশলগত ভৌগোলিক অবস্থান ও অনন্য সাংস্কৃতিক ও ব্যবসায়িক পরিবেশেরও সুযোগ দেয়।
হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের প্রতিবেদনে দেখা গেছে, চীনে বর্তমানে ৮ লাখ ৬২ হাজার ৪০০ জন কোটিপতি আছেন। ভারতে আছে ৩ লাখ ২৬ হাজার ৪০০ জন। এই দুই দেশ আগামী দশ বছরে ধনকুবেরের সংখ্যা যথাক্রমে ৮৫ শতাংশ ও ১১০ শতাংশ বাড়বে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ অর্থনীতির দেশগুলোর জোট ব্রিকসের ১০ সদস্যদের হাতে বর্তমানে বিনিয়োগযোগ্য অর্থ আছে ৪৫ ট্রিলিয়ন বা ৪৫ লাখ কোটি ডলার। লন্ডনভিত্তিক বিনিয়োগ পরামর্শ সংস্থা হেনলি অ্যান্ড পার্টনারসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ব্রিকসের সম্পদ নিয়ে এ ধরনের প্রতিবেদন এই প্রথম।
চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের শেষ দিকে ব্রিকসে নতুন করে যোগ দেয় পাঁচটি দেশ। এই পাঁচটি দেশসহ ব্রিকসের মোট সদস্য দেশ ১০ টি। দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন, দক্ষিণ আফ্রিকা, সৌদি আরব, ইরান, ইথিওপিয়া, মিসর ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। এর মধ্যে প্রথম পাঁচটি দেশ জোটের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।
হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, দশটি দেশে বর্তমানে ১৬ লাখ ব্যক্তি আছেন যাদের ব্যক্তিগত বিনিয়োগযোগ্য সম্পদের পরিমাণ ১০ লাখ ডলারের বেশি। যার মধ্যে ৪ হাজার ৭০০ জনের কাছে আছে ১০ কোটি ডলারের বেশি বিনিয়োগযোগ্য সম্পদ। এসব দেশে ৫ শতাধিক ব্যক্তি আছেন যাদের সম্পদ ১০০ কোটি ডলারেরও বেশি। এসব দেশে আগামী দশ বছরে কোটিপতির সংখ্যা ৮৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।
দশ সদস্যের এই জোটভুক্ত দেশগুলোতে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৪৫ শতাংশ মানুষ এসব দেশে বসবাস করে। এসব দেশের জিডিপি বৈশ্বিক জিডিপির ৩৬ শতাংশ এবং এই পরিমাণ বিশ্বের শিল্পোন্নত দেশগুলোর জোট জি-৭ এর চেয়ে ৩০ শতাংশ বেশি।
হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের প্রধান নির্বাহী ইয়োর্গ স্টিফেন বলেছেন, ‘ (ব্রিকসে) মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার দেশগুলোর (মেনা অঞ্চল) অন্তর্ভুক্তি কেবল একটি রাজনৈতিক পুনর্গঠন নয় বরং তাদের ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক মর্যাদার স্বীকৃতি। এই অঞ্চলটি ঐতিহাসিকভাবে এর জ্বালানি সম্পদের কারণে গুরুত্বপূর্ণ কারণে এবং এই শক্তি বৈশ্বিক পরিসরে এই অঞ্চলের বৈচিত্র্যময় অর্থনৈতিক ভূমিকা জোরদারের সুযোগ দিয়েছে।’
স্টিফেন আরও বলেছেন, ব্রিকসে মেনা অঞ্চলের দেশগুলোর ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি এই অঞ্চলের বাইরে বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগকারীদের জন্য সম্ভাবনার ক্ষেত্র উন্মুক্ত করে। বিশেষ করে দ্রুত বর্ধনশীল ভোক্তা বাজার, কৌশলগত ভৌগোলিক অবস্থান ও অনন্য সাংস্কৃতিক ও ব্যবসায়িক পরিবেশেরও সুযোগ দেয়।
হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের প্রতিবেদনে দেখা গেছে, চীনে বর্তমানে ৮ লাখ ৬২ হাজার ৪০০ জন কোটিপতি আছেন। ভারতে আছে ৩ লাখ ২৬ হাজার ৪০০ জন। এই দুই দেশ আগামী দশ বছরে ধনকুবেরের সংখ্যা যথাক্রমে ৮৫ শতাংশ ও ১১০ শতাংশ বাড়বে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের সম্ভাবনা বিশাল, কিন্তু দেশ এখনো তা কাজে লাগাতে পারছে না। বর্তমানে আর্থিক খাতের মোট লেনদেনের ২৭-২৮ শতাংশ হচ্ছে ডিজিটাল মাধ্যমে, বাকিটা প্রথাগত ব্যাংকিংয়ের ওপর নির্ভরশীল। এর পেছনে রয়েছে সহায়ক নীতিমালার ঘাটতি, গ্রাহকের আস্থার সংকট, দুর্বল অবকাঠামো, সমন্বয়ের অভাব আর সাইবার...
৩ ঘণ্টা আগেবন্ড সুবিধার অপব্যবহারের ঘটনায় চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের আট কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। অভিযোগ, তাঁরা কনটেইনারপ্রতি ঘুষ নিয়ে প্রাপ্যতার বাইরে বিপুল কাপড় খালাস দিয়েছেন, যার ফলে সরকারের রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবাসমতী ছাড়া অন্যান্য চাল রপ্তানিতে এবার নতুন শর্ত জুড়ে দিয়েছে ভারত। দেশটির বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বৈদেশিক বাণিজ্য মহাপরিচালকের দপ্তর (ডিজিএফটি) গতকাল বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) এক প্রজ্ঞাপনে নন-বাসমতী চালের রপ্তানি নীতিতে এ পরিবর্তন আনে। এর ফলে এখন থেকে নন-বাসমতী চাল রপ্তানির প্রতিটি চুক্তি..
৪ ঘণ্টা আগেসর্বাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে নিজস্ব ব্র্যান্ডের মোবাইল ব্যাংকিং সেবা ‘রূপালীক্যাশ’ আনুষ্ঠানিকভাবে চালু করেছে রাষ্ট্রমালিকানাধীন রূপালী ব্যাংক পিএলসি। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকার দিলকুশাস্থ রূপালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এক জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেবাটির উদ্বোধন করেন ব্যাংকের
৬ ঘণ্টা আগে