ঢাবি প্রতিনিধি
বাংলাদেশের অর্থনীতির শক্ত ভিত্তি তৈরি হয়েছে। তবে করোনা মহামারির মধ্যে ব্যবসায়িক তৎপরতা কমে যাওয়ায় কিছুটা ধাক্কা খেয়েছে। এ পরিস্থিতিতে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়নে গতি আনার ওপর জোর দিয়েছেন অর্থনীতিবিদেরা।
তাঁরা বলেছেন, অর্থায়নের ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক, সামাজিক এবং দায়বদ্ধতা ও স্বচ্ছতা-এই তিনটি বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। এসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নানা উদ্যোগের কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন ভেতর থেকে শক্তিশালী হয়েছে এবং বৈদেশিক ঋণ নির্ভরশীলতা কমেছে।
আজ সোমবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচার থিয়েটার ভবনের ৪০১ নং কক্ষে ‘ইন সার্চ অব সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স ফর ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন অর্থনীতিবিদেরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চতর সামাজিক বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র এ সেমিনারের আয়োজন করে।
কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. জিয়া রহমানের সভাপতিত্বে এবং পরিচালনায় সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অনারারি অধ্যাপক এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান। মূল প্রবন্ধের ওপর আলোচনা করেন পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও সিইও অর্থনীতিবিদ ড. মাশরুর রিয়াজ। এ ছাড়া সেমিনারে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষক অংশ নেন।
মূল প্রবন্ধে আতিউর রহমান বলেন, করোনাকালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ছিল অনিশ্চিত। কেননা, এসময় বিভিন্ন দেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কম হয়েছে, আবার অনেক দেশে তা বেড়েছে।
বর্তমানে বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি সামঞ্জস্যপূর্ণ বলে মন্তব্য করে আতিউর রহমান বলেন, ‘এদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ এখন ৪৪ বিলিয়ন ডলার। এটি বাংলাদেশের শক্তি। এর ফলে এই করোনা অতিমারিতেও বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়াতে পেরেছে। তবে আমাদের রাজস্ব এবং কর আরও বেশি এলে হয়তো রিজার্ভের টাকায় হাত দিতে হতো না। তাই আমাদের দেশের মধ্যে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক গতিশীলতা বাড়াতে হবে।’
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনন্য নেতৃত্বে বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়ন, শিল্প খাতের উন্নয়ন, গ্রামীন অর্থনীতি, জলবায়ু পরিবর্তন, কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা, অর্থনীতির ডিজিটালাইজেশনসহ অর্থনীতির সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এ জন্য বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন ভেতর থেকে শক্তিশালী হয়েছে। বৈদেশিক ঋণ নির্ভরশীলতা কমেছে।
মাশরুর রিয়াজ বলেন, অর্থায়নের ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক, সামাজিক এবং দায়বদ্ধতা ও স্বচ্ছতা-এই তিনটি বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। এসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। কোভিড চলাকালেও অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়নে বাংলাদেশ এগিয়ে ছিল।
প্রবন্ধ উপস্থাপন এবং এর ওপর আলোচনা শেষে শিক্ষক, গবেষক এবং শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন অধ্যাপক আতিউর রহমান।
সভাপতির বক্তব্যে জিয়া রহমান বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূমিকা তুলে ধরে বলেন, বিশ্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের এক রোল মডেলে পরিণত হয়েছে।
বাংলাদেশের অর্থনীতির শক্ত ভিত্তি তৈরি হয়েছে। তবে করোনা মহামারির মধ্যে ব্যবসায়িক তৎপরতা কমে যাওয়ায় কিছুটা ধাক্কা খেয়েছে। এ পরিস্থিতিতে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়নে গতি আনার ওপর জোর দিয়েছেন অর্থনীতিবিদেরা।
তাঁরা বলেছেন, অর্থায়নের ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক, সামাজিক এবং দায়বদ্ধতা ও স্বচ্ছতা-এই তিনটি বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। এসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নানা উদ্যোগের কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন ভেতর থেকে শক্তিশালী হয়েছে এবং বৈদেশিক ঋণ নির্ভরশীলতা কমেছে।
আজ সোমবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচার থিয়েটার ভবনের ৪০১ নং কক্ষে ‘ইন সার্চ অব সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স ফর ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন অর্থনীতিবিদেরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চতর সামাজিক বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র এ সেমিনারের আয়োজন করে।
কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. জিয়া রহমানের সভাপতিত্বে এবং পরিচালনায় সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অনারারি অধ্যাপক এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান। মূল প্রবন্ধের ওপর আলোচনা করেন পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও সিইও অর্থনীতিবিদ ড. মাশরুর রিয়াজ। এ ছাড়া সেমিনারে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষক অংশ নেন।
মূল প্রবন্ধে আতিউর রহমান বলেন, করোনাকালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ছিল অনিশ্চিত। কেননা, এসময় বিভিন্ন দেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কম হয়েছে, আবার অনেক দেশে তা বেড়েছে।
বর্তমানে বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি সামঞ্জস্যপূর্ণ বলে মন্তব্য করে আতিউর রহমান বলেন, ‘এদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ এখন ৪৪ বিলিয়ন ডলার। এটি বাংলাদেশের শক্তি। এর ফলে এই করোনা অতিমারিতেও বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়াতে পেরেছে। তবে আমাদের রাজস্ব এবং কর আরও বেশি এলে হয়তো রিজার্ভের টাকায় হাত দিতে হতো না। তাই আমাদের দেশের মধ্যে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক গতিশীলতা বাড়াতে হবে।’
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনন্য নেতৃত্বে বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়ন, শিল্প খাতের উন্নয়ন, গ্রামীন অর্থনীতি, জলবায়ু পরিবর্তন, কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা, অর্থনীতির ডিজিটালাইজেশনসহ অর্থনীতির সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এ জন্য বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন ভেতর থেকে শক্তিশালী হয়েছে। বৈদেশিক ঋণ নির্ভরশীলতা কমেছে।
মাশরুর রিয়াজ বলেন, অর্থায়নের ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক, সামাজিক এবং দায়বদ্ধতা ও স্বচ্ছতা-এই তিনটি বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। এসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। কোভিড চলাকালেও অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়নে বাংলাদেশ এগিয়ে ছিল।
প্রবন্ধ উপস্থাপন এবং এর ওপর আলোচনা শেষে শিক্ষক, গবেষক এবং শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন অধ্যাপক আতিউর রহমান।
সভাপতির বক্তব্যে জিয়া রহমান বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূমিকা তুলে ধরে বলেন, বিশ্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের এক রোল মডেলে পরিণত হয়েছে।
বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত আমদানির ঘোষণার দেওয়ার পরপরই ভারতে হু হু করে বাড়ছে চালের দাম। গত দু’দিনে ভারতের বাজারে চালের দাম প্রায় ১৪ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে ৫ লাখ টন চাল আমদানির ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেনিষেধাজ্ঞা শেষে গত ১ জুলাই থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে ইলিশ ধরার মৌসুম, যা চলবে আগস্টের শেষ পর্যন্ত। কিন্তু অবাক করার মতো বিষয় হলো—ভরা মৌসুমেও সাগর-নদী থেকে জেলেরা প্রত্যাশিত ইলিশ পাচ্ছেন না। প্রতিবছর এই সময় দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার জেলেরা রুপালি ইলিশ শিকারে ব্যস্ত সময়...
২১ ঘণ্টা আগেটেকসই কৃষি উন্নয়নের অংশ হিসেবে রংপুর অঞ্চলে ‘আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে টেকসই কৃষি উন্নয়ন’ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। পাঁচ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪২ কোটি ৯৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে রংপুর বিভাগের ৫ জেলার গ্রামীণ দারিদ্র্য কমবে, টেকসই কৃষি...
১ দিন আগেব্র্যাক ব্যাংকের স্মার্ট ব্যাংকিং অ্যাপ ‘আস্থা’ সম্প্রতি ১০ লাখ গ্রাহকের মাইলফলক অর্জন করেছে। একই সঙ্গে, ২০২৫ সালের জুলাই মাসে এই অ্যাপের মাধ্যমে ২০ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে মাসিক অ্যাপ-ভিত্তিক লেনদেনের একটি নতুন রেকর্ড।
১ দিন আগে