নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাজারে নিত্যপণ্য ও শাক-সবজির বাড়তি দামের কারণে স্বস্তিতে নেই ক্রেতারা। শীত মৌসুম ও বাজারে সরবরাহ প্রচুর থাকার পরও সেভাবে কমছে না শাক-সবজি ও মাছের দাম। এ ছাড়া গত কয়েক দিনে বাজারে পেঁয়াজের দামও বেড়েছে। পাশাপাশি বেড়েছে আটা-ময়দার দাম।
শীতের এই মৌসুমে দেশের খাল-বিল-নালায় পানি কমে আসায় মাছের সরবরাহ বাড়লেও বাজারে মাছের দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই, বরং আরও বাড়ছে। মাছের পাশাপাশি বেড়েছে ব্রয়লার মুরগির দামও। বাড়তি দামের ফলে স্বল্প ও নিম্ন আয়ের মানুষ বেশি বেকায়দায় পড়েছেন। বিষয়টি নিয়ে মানুষের মধ্যে রয়েছে ক্ষোভ ও কষ্ট। বাড়তি দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের কোনো পদক্ষেপ না থাকায় বিক্রেতারা দিনে দিনে আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে বলেও অভিযোগ ক্রেতাদের। অবশ্য মূল্যবৃদ্ধির বিষয়ে বিক্রেতাদেরও রয়েছে সরবরাহ কম, বৃষ্টি—এই ধরনের বিভিন্ন অজুহাত।
আজ শুক্রবার রাজধানীর মিরপুর ১ নম্বর কাঁচাবাজারে সবজি ও নিত্যপণ্য কিনতে আসা কবিরুল ইসলাম বলেন, ‘শীতের এই ভরা মৌসুমেও কেন শাকসবজি ও মাছের দাম কমছে না, এটা ভাবার বিষয়।’ ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের কোনো পদক্ষেপ না থাকায় বিক্রেতারা নিজেদের মধ্যে “সিন্ডিকেট” করে বাড়তি দাম নিচ্ছেন। শাক-সবজির পাশাপাশি মাছ-মাংসের দামও বেশি। আমাদের মতো স্বল্প ও নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য বিষয়টি কষ্টকর। এ অবস্থার একটা নিরসন হওয়া দরকার।’
এদিকে, গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে আবারও দাম বেড়েছে পেঁয়াজের। প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৬০ থেকে ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বেড়েছে আমদানি করা পেঁয়াজের দামও। আগের সপ্তাহে ৪০ টাকা থাকলেও বর্তমানে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। বিক্রেতাদের অজুহাত—গত কয়েক দিনের বৃষ্টির কারণে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে।
বিভিন্ন বাজারে ফুলকপি প্রতি পিস ৪০ টাকা, বাঁধাকপি ৩০ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। শিম প্রতি কেজি ৪০ টাকা এবং মাঝারি আকারের লাউ প্রতি পিস ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এদিকে বাজারে নতুন আলুর দাম এখনো চড়া। প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকায় আর পুরাতন আলু ২৫ টাকা কেজি। এ ছাড়া কাঁচা টমেটো ৩০, লম্বা বেগুন ৪০, গোল বেগুন ৫০, গাজর ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে পাকা টমেটোর কেজি এখনো ১০০ টাকা।
অন্য সবজিগুলোর মধ্যে মুলা ৪০, পটোল ৪০, বরবটি ৬০, করলা ৬০, শসা ৩০ থেকে ৪০, পেঁপে ৩০ ও মিষ্টিকুমড়া ৩০ টাকা কেজি দরে এবং কাঁচকলা প্রতি হালি ২০ থেকে ২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর লালশাক ও মুলাশাক আঁটি ১০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। পালংশাকের দাম বাজারভেদে কিছুটা বেশি। প্রতি আঁটি ১০ থেকে ১৫ টাকা এবং লাউশাকের আঁটি ২৫ থেকে ৩০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি দরে।
শেওড়াপাড়া কাঁচাবাজারের সবজি বিক্রেতা জসিম বলেন, ‘পাইকারি বাজারে সবজির দাম না কমার কারণে আমাদের বাড়তি দামে বিক্রি করতে হয়। তবে শীতকালীন সবজির দাম গত কয়েক দিন আগের চেয়ে কিছুটা কমেছে।’
কারওয়ান বাজারের পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলেন, সবজি পরিবহনে ট্রাকভাড়া আগের চেয়ে অনেকটা বেড়ে যাওয়ায় দাম সেভাবে কমছে না। তবে শীতকালীন সবজির সরবরাহ বাড়তে থাকায় দাম অনেকটা কমে এসেছে বলে জানান তাঁরা।
বাজারে বেড়েছে ব্রয়লার মুরগির দামও। গত সপ্তাহে ১৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও এখন ব্রয়লার মুরগি ১৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। সোনালি মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা দরে। এ ছাড়া লাল লেয়ার মুরগি ২২০ থেকে ২৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে, যা গত সপ্তাহে ছিল ২১০ থেকে ২২০ টাকা। এ ছাড়া বাজারে বেড়েছে আটা ও ময়দার দামও। আটার কেজি ৪২ ও ময়দা ৪৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অবশ্য বাজারে ডিমের দাম স্থিতিশীল। ফার্মের লাল মুরগির ডিম প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ৯৫ থেকে ১০০ টাকায়। আর হাঁসের ডিমের ডজন ১৭০ টাকা।
অন্যদিকে বাজারে মাছের দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই। মাঝারি আকারের ইলিশ ৭০০ থেকে ৮০০ আর বড় ইলিশ ৯০০ থেকে ১০০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। মাঝারি আকারের রুই মাছের কেজি ২৮০ থেকে ৩২০ ও বড় রুই ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। কাতল মাছের কেজি ৩৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া শোল মাছ ৬০০, শিং ৩০০, তেলাপিয়া ও পাঙাশ ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশি চিংড়ি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি দরে। আর পুঁটি, খলসে, ট্যাংরাসহ অন্য ছোট মাছের কেজিও বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা দরে। এ ছাড়া চাষ করা পাবদা মাছের কেজি ৩০০ টাকা এবং মৃগেল মাছ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকা কেজি দরে।
এ বিষয়ে মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট বাজারের মাছ বিক্রেতা আওলাদ হোসেন বলেন, এ বছর পাইকারি বাজারে মাছের দাম বেশি এবং সরবরাহও কিছুটা কম। এ জন্য কমছে না মাছের দাম।
তবে বিভিন্ন বাজারে আগের বাড়তি দামে স্থিতিশীল রয়েছে গরু ও খাসির মাংস। গরুর মাংস এখন ৫৮০ থেকে ৬০০ ও খাসির মাংস ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। স্থিতিশীল রয়েছে চালের দামও। সরু চালের মধ্যে নাজির ও মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৬৫ থেকে ৬৮ টাকা কেজি দরে। পাইজাম ও লতার কেজি ৫৫ টাকা এবং মোটা চালের মধ্যে স্বর্ণা ও চায়না ইরি বিক্রি হচ্ছে ৪৮-৫০ টাকা কেজি দরে।
বাজারে নিত্যপণ্য ও শাক-সবজির বাড়তি দামের কারণে স্বস্তিতে নেই ক্রেতারা। শীত মৌসুম ও বাজারে সরবরাহ প্রচুর থাকার পরও সেভাবে কমছে না শাক-সবজি ও মাছের দাম। এ ছাড়া গত কয়েক দিনে বাজারে পেঁয়াজের দামও বেড়েছে। পাশাপাশি বেড়েছে আটা-ময়দার দাম।
শীতের এই মৌসুমে দেশের খাল-বিল-নালায় পানি কমে আসায় মাছের সরবরাহ বাড়লেও বাজারে মাছের দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই, বরং আরও বাড়ছে। মাছের পাশাপাশি বেড়েছে ব্রয়লার মুরগির দামও। বাড়তি দামের ফলে স্বল্প ও নিম্ন আয়ের মানুষ বেশি বেকায়দায় পড়েছেন। বিষয়টি নিয়ে মানুষের মধ্যে রয়েছে ক্ষোভ ও কষ্ট। বাড়তি দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের কোনো পদক্ষেপ না থাকায় বিক্রেতারা দিনে দিনে আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে বলেও অভিযোগ ক্রেতাদের। অবশ্য মূল্যবৃদ্ধির বিষয়ে বিক্রেতাদেরও রয়েছে সরবরাহ কম, বৃষ্টি—এই ধরনের বিভিন্ন অজুহাত।
আজ শুক্রবার রাজধানীর মিরপুর ১ নম্বর কাঁচাবাজারে সবজি ও নিত্যপণ্য কিনতে আসা কবিরুল ইসলাম বলেন, ‘শীতের এই ভরা মৌসুমেও কেন শাকসবজি ও মাছের দাম কমছে না, এটা ভাবার বিষয়।’ ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের কোনো পদক্ষেপ না থাকায় বিক্রেতারা নিজেদের মধ্যে “সিন্ডিকেট” করে বাড়তি দাম নিচ্ছেন। শাক-সবজির পাশাপাশি মাছ-মাংসের দামও বেশি। আমাদের মতো স্বল্প ও নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য বিষয়টি কষ্টকর। এ অবস্থার একটা নিরসন হওয়া দরকার।’
এদিকে, গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে আবারও দাম বেড়েছে পেঁয়াজের। প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৬০ থেকে ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বেড়েছে আমদানি করা পেঁয়াজের দামও। আগের সপ্তাহে ৪০ টাকা থাকলেও বর্তমানে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। বিক্রেতাদের অজুহাত—গত কয়েক দিনের বৃষ্টির কারণে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে।
বিভিন্ন বাজারে ফুলকপি প্রতি পিস ৪০ টাকা, বাঁধাকপি ৩০ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। শিম প্রতি কেজি ৪০ টাকা এবং মাঝারি আকারের লাউ প্রতি পিস ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এদিকে বাজারে নতুন আলুর দাম এখনো চড়া। প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকায় আর পুরাতন আলু ২৫ টাকা কেজি। এ ছাড়া কাঁচা টমেটো ৩০, লম্বা বেগুন ৪০, গোল বেগুন ৫০, গাজর ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে পাকা টমেটোর কেজি এখনো ১০০ টাকা।
অন্য সবজিগুলোর মধ্যে মুলা ৪০, পটোল ৪০, বরবটি ৬০, করলা ৬০, শসা ৩০ থেকে ৪০, পেঁপে ৩০ ও মিষ্টিকুমড়া ৩০ টাকা কেজি দরে এবং কাঁচকলা প্রতি হালি ২০ থেকে ২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর লালশাক ও মুলাশাক আঁটি ১০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। পালংশাকের দাম বাজারভেদে কিছুটা বেশি। প্রতি আঁটি ১০ থেকে ১৫ টাকা এবং লাউশাকের আঁটি ২৫ থেকে ৩০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি দরে।
শেওড়াপাড়া কাঁচাবাজারের সবজি বিক্রেতা জসিম বলেন, ‘পাইকারি বাজারে সবজির দাম না কমার কারণে আমাদের বাড়তি দামে বিক্রি করতে হয়। তবে শীতকালীন সবজির দাম গত কয়েক দিন আগের চেয়ে কিছুটা কমেছে।’
কারওয়ান বাজারের পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলেন, সবজি পরিবহনে ট্রাকভাড়া আগের চেয়ে অনেকটা বেড়ে যাওয়ায় দাম সেভাবে কমছে না। তবে শীতকালীন সবজির সরবরাহ বাড়তে থাকায় দাম অনেকটা কমে এসেছে বলে জানান তাঁরা।
বাজারে বেড়েছে ব্রয়লার মুরগির দামও। গত সপ্তাহে ১৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও এখন ব্রয়লার মুরগি ১৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। সোনালি মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা দরে। এ ছাড়া লাল লেয়ার মুরগি ২২০ থেকে ২৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে, যা গত সপ্তাহে ছিল ২১০ থেকে ২২০ টাকা। এ ছাড়া বাজারে বেড়েছে আটা ও ময়দার দামও। আটার কেজি ৪২ ও ময়দা ৪৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অবশ্য বাজারে ডিমের দাম স্থিতিশীল। ফার্মের লাল মুরগির ডিম প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ৯৫ থেকে ১০০ টাকায়। আর হাঁসের ডিমের ডজন ১৭০ টাকা।
অন্যদিকে বাজারে মাছের দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই। মাঝারি আকারের ইলিশ ৭০০ থেকে ৮০০ আর বড় ইলিশ ৯০০ থেকে ১০০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। মাঝারি আকারের রুই মাছের কেজি ২৮০ থেকে ৩২০ ও বড় রুই ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। কাতল মাছের কেজি ৩৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া শোল মাছ ৬০০, শিং ৩০০, তেলাপিয়া ও পাঙাশ ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশি চিংড়ি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি দরে। আর পুঁটি, খলসে, ট্যাংরাসহ অন্য ছোট মাছের কেজিও বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা দরে। এ ছাড়া চাষ করা পাবদা মাছের কেজি ৩০০ টাকা এবং মৃগেল মাছ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকা কেজি দরে।
এ বিষয়ে মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট বাজারের মাছ বিক্রেতা আওলাদ হোসেন বলেন, এ বছর পাইকারি বাজারে মাছের দাম বেশি এবং সরবরাহও কিছুটা কম। এ জন্য কমছে না মাছের দাম।
তবে বিভিন্ন বাজারে আগের বাড়তি দামে স্থিতিশীল রয়েছে গরু ও খাসির মাংস। গরুর মাংস এখন ৫৮০ থেকে ৬০০ ও খাসির মাংস ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। স্থিতিশীল রয়েছে চালের দামও। সরু চালের মধ্যে নাজির ও মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৬৫ থেকে ৬৮ টাকা কেজি দরে। পাইজাম ও লতার কেজি ৫৫ টাকা এবং মোটা চালের মধ্যে স্বর্ণা ও চায়না ইরি বিক্রি হচ্ছে ৪৮-৫০ টাকা কেজি দরে।
বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত আমদানির ঘোষণার দেওয়ার পরপরই ভারতে হু হু করে বাড়ছে চালের দাম। গত দু’দিনে ভারতের বাজারে চালের দাম প্রায় ১৪ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে ৫ লাখ টন চাল আমদানির ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেনিষেধাজ্ঞা শেষে গত ১ জুলাই থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে ইলিশ ধরার মৌসুম, যা চলবে আগস্টের শেষ পর্যন্ত। কিন্তু অবাক করার মতো বিষয় হলো—ভরা মৌসুমেও সাগর-নদী থেকে জেলেরা প্রত্যাশিত ইলিশ পাচ্ছেন না। প্রতিবছর এই সময় দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার জেলেরা রুপালি ইলিশ শিকারে ব্যস্ত সময়...
১৮ ঘণ্টা আগেটেকসই কৃষি উন্নয়নের অংশ হিসেবে রংপুর অঞ্চলে ‘আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে টেকসই কৃষি উন্নয়ন’ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। পাঁচ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪২ কোটি ৯৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে রংপুর বিভাগের ৫ জেলার গ্রামীণ দারিদ্র্য কমবে, টেকসই কৃষি...
২০ ঘণ্টা আগেব্র্যাক ব্যাংকের স্মার্ট ব্যাংকিং অ্যাপ ‘আস্থা’ সম্প্রতি ১০ লাখ গ্রাহকের মাইলফলক অর্জন করেছে। একই সঙ্গে, ২০২৫ সালের জুলাই মাসে এই অ্যাপের মাধ্যমে ২০ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে মাসিক অ্যাপ-ভিত্তিক লেনদেনের একটি নতুন রেকর্ড।
২০ ঘণ্টা আগে