ঢাকার গুলিস্তানে সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে বড় পরিসরে একটি শাখা উদ্বোধন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই স্থানে বড় পরিসরে ব্র্যাক ব্যাংকের নতুন শাখাটি গ্রাহকদের সর্বাধুনিক এবং সর্বোৎকৃষ্ট ব্যাংকিং সেবা দেবে। নতুন স্থানে নতুন আঙ্গিকে ব্রাঞ্চ স্থানান্তরের বিষয়টি উন্নত গ্রাহক সেবায় ব্র্যাক ব্যাংকের দেওয়া প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরে।
গত বৃহস্পতিবার (৩০ এপ্রিল) ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সেলিম আর এফ হোসেন গুলিস্তানের সিদ্দিকবাজারের ১৯/১ নর্থ সাউথ রোড, হোল্ডিং নং: ১৯-এ মাহমুদ টাওয়ারে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ব্রাঞ্চের উদ্বোধন করেন। এ সময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব ব্রাঞ্চ ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক শেখ মোহাম্মদ আশফাক।
আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্কের সিনিয়র জোনাল হেডবৃন্দ-এ কে এম তারেক এবং তাহের হাসান আল মামুনসহ অন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, ‘বৃহত্তর ব্র্যাক পরিবারের সদস্য হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক সব সময় নতুন নতুন এলাকায় আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করে। অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই স্থানটির সাধারণ গ্রাহক এবং ব্যবসায়ীদের আধুনিক ও সর্বোত্তম ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার মাধ্যমে তাঁদের উন্নয়নের অংশীদার হবে ব্র্যাক ব্যাংক।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই বাণিজ্য কেন্দ্রে আমাদের বড় পরিসরে উপস্থিতি গ্রাহকদের জন্য সর্বাধুনিক অনলাইন ব্যাংকিং সলিউশন নিশ্চিত করবে। আমরা এই এলাকা এবং এর আশপাশের গ্রাহকদের আনন্দময় এবং উপভোগ্য ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি নিয়ে এসেছি। ব্রাঞ্চ নেটওয়ার্কের পরিধি এবং ডিজিটাল ব্যাংকিং সক্ষমতা বৃদ্ধির সমন্বয়ে ব্র্যাক ব্যাংক দেশের এক নম্বর টেকসই ব্যাংক হতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
১৮৭টি ব্রাঞ্চ, ৪৫টি সাব-ব্রাঞ্চ, ৩৩০টি এটিএম, ৪৫৬টি এসএমই ইউনিট অফিস এবং ১ হাজার ৮০টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট নিয়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে বিস্তৃত ব্যাংকিং নেটওয়ার্কগুলোর মধ্যে অন্যতম অবস্থানে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক।
ঢাকার গুলিস্তানে সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে বড় পরিসরে একটি শাখা উদ্বোধন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই স্থানে বড় পরিসরে ব্র্যাক ব্যাংকের নতুন শাখাটি গ্রাহকদের সর্বাধুনিক এবং সর্বোৎকৃষ্ট ব্যাংকিং সেবা দেবে। নতুন স্থানে নতুন আঙ্গিকে ব্রাঞ্চ স্থানান্তরের বিষয়টি উন্নত গ্রাহক সেবায় ব্র্যাক ব্যাংকের দেওয়া প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরে।
গত বৃহস্পতিবার (৩০ এপ্রিল) ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সেলিম আর এফ হোসেন গুলিস্তানের সিদ্দিকবাজারের ১৯/১ নর্থ সাউথ রোড, হোল্ডিং নং: ১৯-এ মাহমুদ টাওয়ারে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ব্রাঞ্চের উদ্বোধন করেন। এ সময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব ব্রাঞ্চ ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক শেখ মোহাম্মদ আশফাক।
আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্কের সিনিয়র জোনাল হেডবৃন্দ-এ কে এম তারেক এবং তাহের হাসান আল মামুনসহ অন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, ‘বৃহত্তর ব্র্যাক পরিবারের সদস্য হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক সব সময় নতুন নতুন এলাকায় আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করে। অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই স্থানটির সাধারণ গ্রাহক এবং ব্যবসায়ীদের আধুনিক ও সর্বোত্তম ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার মাধ্যমে তাঁদের উন্নয়নের অংশীদার হবে ব্র্যাক ব্যাংক।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই বাণিজ্য কেন্দ্রে আমাদের বড় পরিসরে উপস্থিতি গ্রাহকদের জন্য সর্বাধুনিক অনলাইন ব্যাংকিং সলিউশন নিশ্চিত করবে। আমরা এই এলাকা এবং এর আশপাশের গ্রাহকদের আনন্দময় এবং উপভোগ্য ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি নিয়ে এসেছি। ব্রাঞ্চ নেটওয়ার্কের পরিধি এবং ডিজিটাল ব্যাংকিং সক্ষমতা বৃদ্ধির সমন্বয়ে ব্র্যাক ব্যাংক দেশের এক নম্বর টেকসই ব্যাংক হতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
১৮৭টি ব্রাঞ্চ, ৪৫টি সাব-ব্রাঞ্চ, ৩৩০টি এটিএম, ৪৫৬টি এসএমই ইউনিট অফিস এবং ১ হাজার ৮০টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট নিয়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে বিস্তৃত ব্যাংকিং নেটওয়ার্কগুলোর মধ্যে অন্যতম অবস্থানে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
৬ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৬ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে