অনলাইন ডেস্ক
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সামিট পাওয়ার লিমিটেডের আরও দুটি বিদ্যুৎকেন্দ্র—জাঙ্গালিয়া (গ্যাসভিত্তিক, ৩৩ মেগাওয়াট) এবং মদনগঞ্জ (এইচএফও-ভিত্তিক, ১০২ মেগাওয়াট)—উৎপাদন বন্ধ হয়েছে। এর ফলে প্রতিষ্ঠানটির মোট পাঁচটি বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হয়ে গেল। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ডিএসইর তথ্যানুসারে, গ্যাসস্বল্পতা, চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়া এবং বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) চাহিদা না পাওয়ার কারণে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর উৎপাদন বন্ধ হয়েছে। বন্ধ কেন্দ্রগুলোর মধ্যে চারটি গ্যাসভিত্তিক এবং একটি এইচএফও-ভিত্তিক। বাকি তিনটি কেন্দ্র হলো আশুলিয়া (গ্যাসভিত্তিক, ১১ মেগাওয়াট), মাধবদী (ইউনিট-১, গ্যাসভিত্তিক, ১১ মেগাওয়াট) এবং চান্দিনা (ইউনিট-১, গ্যাসভিত্তিক, ১১ মেগাওয়াট)।
আশুলিয়া, মাধবদী ও চান্দিনা কেন্দ্রগুলোর চুক্তির মেয়াদ গত বছরের ৩১ আগস্ট শেষ হয়েছে। ২০২৮ সালের ২১ নভেম্বর পর্যন্ত নো ইলেকট্রিসিটি নো পেমেন্ট ভিত্তিতে চুক্তি নবায়ন করা হলেও গ্যাসস্বল্পতার কারণে এগুলো চালু করা যায়নি।
জাঙ্গালিয়া বিদ্যুৎকেন্দ্রের চুক্তি শেষ হয়েছে চলতি বছরের গত ২৪ জুন। বিপিডিবি কেন্দ্রটির উৎপাদন পুনরায় শুরু বা চুক্তি নবায়নের কোনো উদ্যোগ নেয়নি।
মদনগঞ্জ কেন্দ্রেরও চুক্তি শেষ হয় চলতি বছরের গত ২২ মার্চ থেকে। এরপর নো ইলেকট্রিসিটি নো পেমেন্ট চুক্তিতে ১ মে থেকে এটি চালু রাখা হয়েছিল। তবে আগস্টের মাঝামাঝি থেকে বিপিডিবি চাহিদা পাঠানো বন্ধ করায় বর্তমানে কেন্দ্রটি বন্ধ রয়েছে।
কোম্পানির ১৫টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের মধ্যে ৫টি বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ থাকার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছে কোম্পানি সচিব স্বপন কুমার পাল।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সামিট পাওয়ার লিমিটেডের আরও দুটি বিদ্যুৎকেন্দ্র—জাঙ্গালিয়া (গ্যাসভিত্তিক, ৩৩ মেগাওয়াট) এবং মদনগঞ্জ (এইচএফও-ভিত্তিক, ১০২ মেগাওয়াট)—উৎপাদন বন্ধ হয়েছে। এর ফলে প্রতিষ্ঠানটির মোট পাঁচটি বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হয়ে গেল। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ডিএসইর তথ্যানুসারে, গ্যাসস্বল্পতা, চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়া এবং বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) চাহিদা না পাওয়ার কারণে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর উৎপাদন বন্ধ হয়েছে। বন্ধ কেন্দ্রগুলোর মধ্যে চারটি গ্যাসভিত্তিক এবং একটি এইচএফও-ভিত্তিক। বাকি তিনটি কেন্দ্র হলো আশুলিয়া (গ্যাসভিত্তিক, ১১ মেগাওয়াট), মাধবদী (ইউনিট-১, গ্যাসভিত্তিক, ১১ মেগাওয়াট) এবং চান্দিনা (ইউনিট-১, গ্যাসভিত্তিক, ১১ মেগাওয়াট)।
আশুলিয়া, মাধবদী ও চান্দিনা কেন্দ্রগুলোর চুক্তির মেয়াদ গত বছরের ৩১ আগস্ট শেষ হয়েছে। ২০২৮ সালের ২১ নভেম্বর পর্যন্ত নো ইলেকট্রিসিটি নো পেমেন্ট ভিত্তিতে চুক্তি নবায়ন করা হলেও গ্যাসস্বল্পতার কারণে এগুলো চালু করা যায়নি।
জাঙ্গালিয়া বিদ্যুৎকেন্দ্রের চুক্তি শেষ হয়েছে চলতি বছরের গত ২৪ জুন। বিপিডিবি কেন্দ্রটির উৎপাদন পুনরায় শুরু বা চুক্তি নবায়নের কোনো উদ্যোগ নেয়নি।
মদনগঞ্জ কেন্দ্রেরও চুক্তি শেষ হয় চলতি বছরের গত ২২ মার্চ থেকে। এরপর নো ইলেকট্রিসিটি নো পেমেন্ট চুক্তিতে ১ মে থেকে এটি চালু রাখা হয়েছিল। তবে আগস্টের মাঝামাঝি থেকে বিপিডিবি চাহিদা পাঠানো বন্ধ করায় বর্তমানে কেন্দ্রটি বন্ধ রয়েছে।
কোম্পানির ১৫টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের মধ্যে ৫টি বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ থাকার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছে কোম্পানি সচিব স্বপন কুমার পাল।
বাংলাদেশ থেকে চার ধরনের পাটপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন করে বন্দর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। দুই দেশের সব স্থলবন্দর দিয়ে পণ্যগুলো রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শুধু একটি সমুদ্রবন্দর খোলা রাখা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
১১ ঘণ্টা আগে