ভ্যাট ফাঁকি রোধে পণ্যের উৎপাদন, বিতরণ ও পাইকারি বিক্রয় পর্যন্ত তিন ধাপে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি চালুসহ স্মার্ট এনবিআরের গুচ্ছ পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। গুচ্ছ কর্মপরিকল্পনার আওতায় রয়েছে বিদ্যমান এনবিআরের সব সিস্টেমের সঙ্গে তৃতীয় পক্ষের সিস্টেমের আন্তসংযোগ স্থাপন করা, বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রাহকের বিদ্যুৎ ব্যবহারের তথ্য নিয়ে ডেটাবেইজ তৈরি করে রাজস্ব ফাঁকি ঠেকানো ইত্যাদি।
স্বাধীনতা দিবস থেকে নতুন এ কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করে এনবিআর সামনে এগুলো বাস্তবায়ন করবে বলে জানিয়েছে।
স্মার্ট এনবিআরের জন্য ঘোষিত কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী বলা হয়েছে, পণ্যের উৎপাদন, ডিস্ট্রিবিউশন বা বিতরণ ও পাইকারি বিক্রয় পর্যায়ে ই-ইনভয়েসিং সিস্টেম চালু করা হবে।
এনবিআর মনে করে, চলমান অর্থনীতিতে অধিক মাত্রায় গতিশীলতা আনতে সব ধরনের ক্রয়-বিক্রয় স্বচ্ছতা প্রয়োজন। এ জন্য বিজনেস ইন্টেলিজেন্স ও কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করা হবে। এর মাধ্যমে রাজস্ব ফাঁকি প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে। এ প্রযুক্তি এনবিআর ও এর আওতাধীন অফিসগুলোতে ব্যবহার করা হবে।
কর্মপরিকল্পনায় বলা হয়, এনবিআর বাইরের তৃতীয় পক্ষের সঙ্গেও কাজ করে। সামনে এনবিআরের বিদ্যমান সিস্টেমের সঙ্গে তৃতীয় পক্ষের সিস্টেমের আন্তসংযোগ স্থাপন করা হবে। এতে রাজস্ব ফাঁকি কমবে এবং লেনদেনে স্বচ্ছতা আসবে। রাজস্ব ফাঁকি রোধে বিদ্যুৎ ব্যবহারেও নজরদারি করবে এনবিআর। এ লক্ষ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান থেকে বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীর তথ্য নিয়ে ডেটাবেইজ তৈরি করা হবে। সেখান থেকে কে কত বিদ্যুৎ ব্যবহার করছেন, আয়-ব্যয়ের তথ্য কী, কত কর দেন ইত্যাদি নজরদারি করা হবে।
সব ধরনের কর-রাজস্ব আদায়ে ই-পেমেন্ট চালু করতে সব প্রচেষ্টা নেওয়া হবে। এ জন্য করদাতাদের উদ্বুদ্ধ করা হবে। পর্যায়ক্রমে ক্যাশলেস লেনদেন বাস্তবায়ন করা হবে। ঘোষিত ট্যাক্স রিটার্ন প্রিপারার বা টিআরপির কার্যকর কর্মদক্ষতা নিশ্চিত করা হবে। এর ফলে রাজস্ব আহরণের পরিধি বাড়বে, কর ফাঁকি কমে যাবে। এ রকম আরও কিছু কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করেছে এনবিআর। যার ফলে সামনে একটি রাজস্ববান্ধব স্মার্ট এনবিআর গড়ে উঠবে বলে সংস্থাটি মনে করে।
এ ব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনবিআরের এক সদস্য বলেন, ‘আমরা স্মার্ট এনবিআরের কর্মপরিকল্পনা তৈরি করেছি। এর আলোকে সামনে একটি রাজস্ববান্ধব এনবিআর গড়ে তোলা হবে। এর মাধ্যমে রাজস্ব ফাঁকি কমবে ও রাজস্ব আদায় বাড়বে।’
ভ্যাট ফাঁকি রোধে পণ্যের উৎপাদন, বিতরণ ও পাইকারি বিক্রয় পর্যন্ত তিন ধাপে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি চালুসহ স্মার্ট এনবিআরের গুচ্ছ পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। গুচ্ছ কর্মপরিকল্পনার আওতায় রয়েছে বিদ্যমান এনবিআরের সব সিস্টেমের সঙ্গে তৃতীয় পক্ষের সিস্টেমের আন্তসংযোগ স্থাপন করা, বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রাহকের বিদ্যুৎ ব্যবহারের তথ্য নিয়ে ডেটাবেইজ তৈরি করে রাজস্ব ফাঁকি ঠেকানো ইত্যাদি।
স্বাধীনতা দিবস থেকে নতুন এ কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করে এনবিআর সামনে এগুলো বাস্তবায়ন করবে বলে জানিয়েছে।
স্মার্ট এনবিআরের জন্য ঘোষিত কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী বলা হয়েছে, পণ্যের উৎপাদন, ডিস্ট্রিবিউশন বা বিতরণ ও পাইকারি বিক্রয় পর্যায়ে ই-ইনভয়েসিং সিস্টেম চালু করা হবে।
এনবিআর মনে করে, চলমান অর্থনীতিতে অধিক মাত্রায় গতিশীলতা আনতে সব ধরনের ক্রয়-বিক্রয় স্বচ্ছতা প্রয়োজন। এ জন্য বিজনেস ইন্টেলিজেন্স ও কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করা হবে। এর মাধ্যমে রাজস্ব ফাঁকি প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে। এ প্রযুক্তি এনবিআর ও এর আওতাধীন অফিসগুলোতে ব্যবহার করা হবে।
কর্মপরিকল্পনায় বলা হয়, এনবিআর বাইরের তৃতীয় পক্ষের সঙ্গেও কাজ করে। সামনে এনবিআরের বিদ্যমান সিস্টেমের সঙ্গে তৃতীয় পক্ষের সিস্টেমের আন্তসংযোগ স্থাপন করা হবে। এতে রাজস্ব ফাঁকি কমবে এবং লেনদেনে স্বচ্ছতা আসবে। রাজস্ব ফাঁকি রোধে বিদ্যুৎ ব্যবহারেও নজরদারি করবে এনবিআর। এ লক্ষ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান থেকে বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীর তথ্য নিয়ে ডেটাবেইজ তৈরি করা হবে। সেখান থেকে কে কত বিদ্যুৎ ব্যবহার করছেন, আয়-ব্যয়ের তথ্য কী, কত কর দেন ইত্যাদি নজরদারি করা হবে।
সব ধরনের কর-রাজস্ব আদায়ে ই-পেমেন্ট চালু করতে সব প্রচেষ্টা নেওয়া হবে। এ জন্য করদাতাদের উদ্বুদ্ধ করা হবে। পর্যায়ক্রমে ক্যাশলেস লেনদেন বাস্তবায়ন করা হবে। ঘোষিত ট্যাক্স রিটার্ন প্রিপারার বা টিআরপির কার্যকর কর্মদক্ষতা নিশ্চিত করা হবে। এর ফলে রাজস্ব আহরণের পরিধি বাড়বে, কর ফাঁকি কমে যাবে। এ রকম আরও কিছু কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করেছে এনবিআর। যার ফলে সামনে একটি রাজস্ববান্ধব স্মার্ট এনবিআর গড়ে উঠবে বলে সংস্থাটি মনে করে।
এ ব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনবিআরের এক সদস্য বলেন, ‘আমরা স্মার্ট এনবিআরের কর্মপরিকল্পনা তৈরি করেছি। এর আলোকে সামনে একটি রাজস্ববান্ধব এনবিআর গড়ে তোলা হবে। এর মাধ্যমে রাজস্ব ফাঁকি কমবে ও রাজস্ব আদায় বাড়বে।’
আরও ৯০ দিনের জন্য শুল্কবিরতি বাড়িয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন। এর ফলে উভয় দেশের পণ্যের ওপর সম্ভাব্য তিন অঙ্কের অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ আপাতত এড়ানো সম্ভব হয়েছে। সোমবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর ‘ট্রুথ সোশ্যাল’ প্ল্যাটফর্মে এ কথা জানান।
১ মিনিট আগেবাংলাদেশ থেকে চার ধরনের পাটপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন করে বন্দর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। দুই দেশের সব স্থলবন্দর দিয়ে পণ্যগুলো রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শুধু একটি সমুদ্রবন্দর খোলা রাখা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেচীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
১৪ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
১৪ ঘণ্টা আগে