নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজার থেকে কয়েক দফায় টাকা উত্তোলনের পরেও গোল্ডেন হার্ভেস্ট অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ অতিমাত্রায় ব্যাংক ঋণ নিয়েছে, যা এখন কোম্পানিটিকে ঝুঁকিতে ফেলে দিয়েছে। কোম্পানিটির ২০২২-২৩ অর্থবছরের আর্থিক হিসাব নিরীক্ষা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
নিরীক্ষক জানিয়েছেন, কোম্পানিটির ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল বা চলতি মূলধনের প্রধান উৎস স্বল্পমেয়াদি ব্যাংকঋণ। কিন্তু ব্যাংকগুলোর সুদের হার বৃদ্ধির কারণে কোম্পানিটি ঋণ ও সুদ পরিশোধের সক্ষমতা হারাতে পারে। কোম্পানিটির মোট ব্যাংকঋণের পরিমাণ ২০৮ কোটি ৬৭ লাখ টাকা, যা শেয়ারহোল্ডারস ইক্যুইটির ৭২ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
ওই ঋণের বিপরীতে কোম্পানিটির ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১৪ কোটি ৫৪ লাখ টাকা সুদজনিত ব্যয় হয়েছে, যা প্রশাসনিক, বিক্রয়সহ মোট ব্যয়ের ৪২ শতাংশ। এই অর্থের পরিমাণ খুবই ‘সিগনিফিক্যান্ট’ উল্লেখ করে নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই পরিস্থিতিতে কোম্পানিটি যদি ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হয়, তাহলে তার কী নেতিবাচক প্রভাব পড়বে, সেটা কোম্পানির ম্যানেজমেন্টের বিবেচনায় রাখা দরকার।
নিরীক্ষক আরও জানিয়েছে, কোম্পানিটিতে ৩ কোটি ৪৮ লাখ টাকার ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিপেশন ফান্ড (ডব্লিউপিপিএফ) রয়েছে, যা শ্রম আইন অনুযায়ী বিতরণ করা হয়নি।
২০১৩ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া গোল্ডেন হার্ভেস্টের পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ২১৫ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে ৬৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ মালিকানা রয়েছে উদ্যোক্তা ও পরিচালক ব্যতীত বিভিন্ন শ্রেণির বিনিয়োগকারীদের হাতে। গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) কোম্পানিটির সর্বশেষ শেয়ার দর ছিল ১৮ টাকা ৭০ পয়সা। গত এক বছরে কোম্পানিটির শেয়ারের সর্বোচ্চ দর ছিল ১৯ টাকা ২০ পয়সা এবং সর্বনিম্ন দর ছিল ১৭ টাকা ৫০ পয়সা।
পুঁজিবাজার থেকে কয়েক দফায় টাকা উত্তোলনের পরেও গোল্ডেন হার্ভেস্ট অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ অতিমাত্রায় ব্যাংক ঋণ নিয়েছে, যা এখন কোম্পানিটিকে ঝুঁকিতে ফেলে দিয়েছে। কোম্পানিটির ২০২২-২৩ অর্থবছরের আর্থিক হিসাব নিরীক্ষা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
নিরীক্ষক জানিয়েছেন, কোম্পানিটির ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল বা চলতি মূলধনের প্রধান উৎস স্বল্পমেয়াদি ব্যাংকঋণ। কিন্তু ব্যাংকগুলোর সুদের হার বৃদ্ধির কারণে কোম্পানিটি ঋণ ও সুদ পরিশোধের সক্ষমতা হারাতে পারে। কোম্পানিটির মোট ব্যাংকঋণের পরিমাণ ২০৮ কোটি ৬৭ লাখ টাকা, যা শেয়ারহোল্ডারস ইক্যুইটির ৭২ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
ওই ঋণের বিপরীতে কোম্পানিটির ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১৪ কোটি ৫৪ লাখ টাকা সুদজনিত ব্যয় হয়েছে, যা প্রশাসনিক, বিক্রয়সহ মোট ব্যয়ের ৪২ শতাংশ। এই অর্থের পরিমাণ খুবই ‘সিগনিফিক্যান্ট’ উল্লেখ করে নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই পরিস্থিতিতে কোম্পানিটি যদি ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হয়, তাহলে তার কী নেতিবাচক প্রভাব পড়বে, সেটা কোম্পানির ম্যানেজমেন্টের বিবেচনায় রাখা দরকার।
নিরীক্ষক আরও জানিয়েছে, কোম্পানিটিতে ৩ কোটি ৪৮ লাখ টাকার ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিপেশন ফান্ড (ডব্লিউপিপিএফ) রয়েছে, যা শ্রম আইন অনুযায়ী বিতরণ করা হয়নি।
২০১৩ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া গোল্ডেন হার্ভেস্টের পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ২১৫ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে ৬৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ মালিকানা রয়েছে উদ্যোক্তা ও পরিচালক ব্যতীত বিভিন্ন শ্রেণির বিনিয়োগকারীদের হাতে। গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) কোম্পানিটির সর্বশেষ শেয়ার দর ছিল ১৮ টাকা ৭০ পয়সা। গত এক বছরে কোম্পানিটির শেয়ারের সর্বোচ্চ দর ছিল ১৯ টাকা ২০ পয়সা এবং সর্বনিম্ন দর ছিল ১৭ টাকা ৫০ পয়সা।
বাংলাদেশ থেকে চার ধরনের পাটপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন করে বন্দর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। দুই দেশের সব স্থলবন্দর দিয়ে পণ্যগুলো রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শুধু একটি সমুদ্রবন্দর খোলা রাখা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেচীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
১১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
১১ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
১৪ ঘণ্টা আগে