নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রমজান ও ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে গত ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশজুড়ে অভিযান পরিচালনা করছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এ সময় ১ হাজার ৬৬১টি অভিযান পরিচালনা করা হয়। এই অভিযানে ৩ হাজার ২৫০টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়েছে। এ সময় ২ কোটি ৪৭ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে রমজান মাসে ভোগ্যপণ্যের সার্বিক পরিস্থিতি বিষয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খান।
মোহাম্মদ আলীম আখতার খান বলেন, রমজানে জনগণকে স্বস্তিকর অবস্থা উপহার দেওয়ার জন্য সরকার আগাম ও নিরলস কাজ করে গেছে। আগাম আমদানি পরিকল্পনা, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে কর, ট্যারিফ, এলসি মার্জিন সমন্বয়, আমদানি উৎস সন্ধান এবং আমদানিতে সহায়তা, বন্দর, কাস্টমস, নৌ ও স্থল পরিবহন ব্যবস্থাপনা এসব ব্যবস্থাপনার অন্যতম। সরকারের এসব উদ্যোগের পাশাপাশি ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের নেওয়া কতিপয় ব্যবস্থাপনাও নাগরিক মনে স্বস্তি আনতে অবদান রেখেছে।
এসব ব্যবস্থাপনার মধ্যে রমজান মাস শুরুর দশ দিন আগে থেকেই দেশব্যাপী অভিযানের সংখ্যা বাড়ানো এবং এর জন্য জেলা প্রশাসকদের আগাম লজিস্টিক ও আর্থিক সমর্থন প্রদান, সব ধরনের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আগাম মতবিনিময় ও পরামর্শ সভা করা ইত্যাদি ছিল অন্যতম। এসব উদ্যোগ সহায়তা করেছে এবং এতে ইতিবাচক ফল পাওয়া গেছে বলে জানান ভোক্তার ডিজি।
রোজা শুরুর ১০ দিন আগে থেকে দেশব্যাপী দ্বিগুণ বেশি তদারকি বাড়ানোয় বাজারে ভোক্তারা সুফল পেয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এতে এবার স্বস্তির সঙ্গে রমজান মাস কাটাতে সক্ষম হয়েছে সাধারণ মানুষ। ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে মাসব্যাপী শুরু হওয়া অভিযান এখনো খুচরা ও পাইকারি দোকান, শপিং মল, বাসস্টেশন, টিকিট কাউন্টারে অব্যাহত আছে। রাজধানীবাসীর ঘরে ফেরা পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত থাকবে।
রমজান ও ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে গত ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশজুড়ে অভিযান পরিচালনা করছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এ সময় ১ হাজার ৬৬১টি অভিযান পরিচালনা করা হয়। এই অভিযানে ৩ হাজার ২৫০টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়েছে। এ সময় ২ কোটি ৪৭ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে রমজান মাসে ভোগ্যপণ্যের সার্বিক পরিস্থিতি বিষয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খান।
মোহাম্মদ আলীম আখতার খান বলেন, রমজানে জনগণকে স্বস্তিকর অবস্থা উপহার দেওয়ার জন্য সরকার আগাম ও নিরলস কাজ করে গেছে। আগাম আমদানি পরিকল্পনা, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে কর, ট্যারিফ, এলসি মার্জিন সমন্বয়, আমদানি উৎস সন্ধান এবং আমদানিতে সহায়তা, বন্দর, কাস্টমস, নৌ ও স্থল পরিবহন ব্যবস্থাপনা এসব ব্যবস্থাপনার অন্যতম। সরকারের এসব উদ্যোগের পাশাপাশি ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের নেওয়া কতিপয় ব্যবস্থাপনাও নাগরিক মনে স্বস্তি আনতে অবদান রেখেছে।
এসব ব্যবস্থাপনার মধ্যে রমজান মাস শুরুর দশ দিন আগে থেকেই দেশব্যাপী অভিযানের সংখ্যা বাড়ানো এবং এর জন্য জেলা প্রশাসকদের আগাম লজিস্টিক ও আর্থিক সমর্থন প্রদান, সব ধরনের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আগাম মতবিনিময় ও পরামর্শ সভা করা ইত্যাদি ছিল অন্যতম। এসব উদ্যোগ সহায়তা করেছে এবং এতে ইতিবাচক ফল পাওয়া গেছে বলে জানান ভোক্তার ডিজি।
রোজা শুরুর ১০ দিন আগে থেকে দেশব্যাপী দ্বিগুণ বেশি তদারকি বাড়ানোয় বাজারে ভোক্তারা সুফল পেয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এতে এবার স্বস্তির সঙ্গে রমজান মাস কাটাতে সক্ষম হয়েছে সাধারণ মানুষ। ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে মাসব্যাপী শুরু হওয়া অভিযান এখনো খুচরা ও পাইকারি দোকান, শপিং মল, বাসস্টেশন, টিকিট কাউন্টারে অব্যাহত আছে। রাজধানীবাসীর ঘরে ফেরা পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত থাকবে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
১ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
১ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
৯ ঘণ্টা আগে