নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত ‘নারী উদ্যোক্তাদের দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে পাটজাত পণ্য বহুমুখীকরণে বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ’ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৩১ কোটি ২৩ লাখ ৫১ হাজার টাকা। ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে ২০২৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রকল্পটি চলবে। পরিকল্পনা কমিশন ইতিমধ্যে প্রকল্পটি অনুমোদন করেছে এবং উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) পুনর্গঠনের নির্দেশনা দিয়েছে।
পলিথিনের ব্যবহার কমিয়ে আনতে পরিবেশবান্ধব পাটজাত পণ্য ব্যবহারের ওপর জোর দিচ্ছে সরকার। এ লক্ষ্যে পাটশিল্পের বকেয়া ঋণ পরিশোধে বিশেষ সুবিধা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পাট ও পাটজাত পণ্যের প্রসারে নারী উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজার সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাটপণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। কেননা পাট ও পাটজাত পণ্যের ব্যবসা করে ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা করছেন দেশের অনেক নারী। এই খাতের নারী উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বাড়িয়ে দেশি ও আন্তর্জাতিক বাজারে পাটপণ্যের বিপণন বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর। প্রকল্পটির অর্থায়ন করবে সরকার। ময়মনসিংহ, সিরাজগঞ্জ, খুলনা, রংপুর, বরিশাল, নরসিংদী, ফরিদপুর, কুমিল্লা, সিলেট ও রাজশাহী জেলার ৩ হাজার ৭৫০ নারী উদ্যোক্তাকে আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রতি জেলায় ৩৭৫ জন করে প্রশিক্ষণার্থী অংশ নেবে। এ লক্ষ্যে প্রকল্প এলাকায় ১০টি প্রশিক্ষণকেন্দ্র স্থাপন করা হবে।
প্রকল্পের মাধ্যমে নারীদের পাটপণ্যবিষয়ক বিশেষায়িত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানের উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করা হবে। বহুমুখী পাটজাত পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের সুবিধা সৃষ্টির মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব পাটপণ্য ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করা হবে।
এই প্রকল্প নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন বাড়াতে, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে এবং পরিবেশবান্ধব পণ্যের প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। প্রশিক্ষিত নারী উদ্যোক্তারা তাঁদের পাটজাত পণ্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে তুলে ধরতে পারবেন, যা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক পরিবর্তন বয়ে আনবে।
নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত ‘নারী উদ্যোক্তাদের দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে পাটজাত পণ্য বহুমুখীকরণে বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ’ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৩১ কোটি ২৩ লাখ ৫১ হাজার টাকা। ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে ২০২৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রকল্পটি চলবে। পরিকল্পনা কমিশন ইতিমধ্যে প্রকল্পটি অনুমোদন করেছে এবং উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) পুনর্গঠনের নির্দেশনা দিয়েছে।
পলিথিনের ব্যবহার কমিয়ে আনতে পরিবেশবান্ধব পাটজাত পণ্য ব্যবহারের ওপর জোর দিচ্ছে সরকার। এ লক্ষ্যে পাটশিল্পের বকেয়া ঋণ পরিশোধে বিশেষ সুবিধা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পাট ও পাটজাত পণ্যের প্রসারে নারী উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজার সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাটপণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। কেননা পাট ও পাটজাত পণ্যের ব্যবসা করে ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা করছেন দেশের অনেক নারী। এই খাতের নারী উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বাড়িয়ে দেশি ও আন্তর্জাতিক বাজারে পাটপণ্যের বিপণন বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর। প্রকল্পটির অর্থায়ন করবে সরকার। ময়মনসিংহ, সিরাজগঞ্জ, খুলনা, রংপুর, বরিশাল, নরসিংদী, ফরিদপুর, কুমিল্লা, সিলেট ও রাজশাহী জেলার ৩ হাজার ৭৫০ নারী উদ্যোক্তাকে আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রতি জেলায় ৩৭৫ জন করে প্রশিক্ষণার্থী অংশ নেবে। এ লক্ষ্যে প্রকল্প এলাকায় ১০টি প্রশিক্ষণকেন্দ্র স্থাপন করা হবে।
প্রকল্পের মাধ্যমে নারীদের পাটপণ্যবিষয়ক বিশেষায়িত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানের উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করা হবে। বহুমুখী পাটজাত পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের সুবিধা সৃষ্টির মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব পাটপণ্য ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করা হবে।
এই প্রকল্প নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন বাড়াতে, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে এবং পরিবেশবান্ধব পণ্যের প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। প্রশিক্ষিত নারী উদ্যোক্তারা তাঁদের পাটজাত পণ্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে তুলে ধরতে পারবেন, যা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক পরিবর্তন বয়ে আনবে।
বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
২ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
৫ ঘণ্টা আগেচতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
১ দিন আগে