হিলি স্থল বন্দর প্রতিনিধি
শুল্ক সুবিধার সময় শেষ হওয়ায় দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে চাল আমদানি বন্ধ হয়ে গেছে। গত ৩০ অক্টোবর থেকে বন্দর দিয়ে চাল আমদানি বন্ধ রয়েছে। নতুন করে কেউ চাল আমদানি করলে শুল্ক সুবিধা পাবে না। তবে কোনো ব্যবসায়ী ভারত থেকে চাল আমদানি করতে চাইলে আগের ন্যায় ৬২ শতাংশ শুল্ক পরিশোধ করে চাল আমদানি করতে হবে। সরকার প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে শুল্ক সুবিধা দিয়ে যেসব ব্যবসায়ীকে চাল আমদানির অনুমতিপত্র দিয়েছিল তা ৩০ অক্টোবর শেষ হয়েছে।
চালের বাজার ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার কারণে সাধারণ ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে ও চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য বেসরকারি পর্যায়ে শুল্ক সুবিধা দিয়ে চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সরকারের সিদ্ধান্ত মোতাবেক চাল আমদানি করতে ইচ্ছুক আমদানিকারক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে দরখাস্ত আহ্বান করা হয়। সেই দরখাস্তের আলোকে প্রথম পর্যায়ে বেশ কিছু আমদানিকারককে চাল আমদানির এলোট দিয়ে অনুমতি দেওয়া হয়। শর্ত দেওয়া হয়, চাল আমদানির প্রতিষ্ঠানগুলোকে ১ থেকে ২৫ আগস্টের মধ্যে চাল আমদানি করতে হবে। দ্বিতীয় পর্যায়ে সেপ্টেম্বর মাসে দ্বিতীয় দফায় আরও বেশ কিছু আমদানিকারককে চাল আমদানির শুল্ক সুবিধা দিয়ে অনুমতি দেওয়া হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ে যেসব আমদানিকারক ভারত থেকে চাল আমদানির অনুমতি পেয়েছেন তাঁদের শর্ত দেওয়া হয়েছিল ৩০ অক্টোবরের মধ্যে তাঁদের চাল আমদানি করতে হবে। ৩০ অক্টোবরের পর কেউ ভারত থেকে চাল আমদানি করতে চাইলে তাঁদের ৬২ শতাংশ শুল্ক পরিশোধ করতে হবে।
এদিকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ধান কাটা ও মাড়াই শুরু হওয়ায় দেশের কৃষকেরা যাতে ধানচালের ন্যায্য মূল্য পান, সে লক্ষ্যে সরকারও ভারত থেকে নতুন করে চাল আমদানির বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করছে না। সরকারের আগ্রহ না থাকায় নতুন করে চাল আমদানির সময়সীমা ও বাড়ায়নি সরকার।
হিলি স্থলবন্দরের চাল আমদানিকারক ব্যবসায়ী রাজিব কুমার ও মুশফিকুর রহমান জানান, বর্তমানে দেশের ধান কাটা ও মাড়াই শুরু হয়েছে। ভারতীয় চালের চাহিদা এমনিতেই কম। ভারত থেকে যে পরিমাণ চাল বন্দর দিয়ে আমদানি হয়েছে, তারই বেচাকেনা নেই। প্রতিটা আমদানিকারকের গোডাউনে চাল রয়েছে।
আমদানিকারকেরা ক্রেতার অভাবে চাল বিক্রি করতে পারছেন না। দেশি ধান পুরোদমে কাটা ও মাড়াই শুরু হলে চালের দাম এমনিতেই কমে আসবে। ভারতে চালের গাড়ি আটকা রয়েছে কি না, এ বিষয়ে তাদের কাছে জানতে চাইলে তারা জানায়, খুব বেশি চালের গাড়ি ভারতে আটকা নেই। বন্ধের তিন দিনের মধ্যে ভারতে পাইপলাইনে আটকে থাকা প্রায় সব চালের গাড়ি দেশে চলে এসেছে। বন্দরে বেশ কিছু চালের গাড়ি রয়েছে খালাসের অপেক্ষায়। দুই-এক দিনের মধ্যে বন্দর থেকে চাল খালাস করে নেবে আমদানিকারকেরা।
পানামা হিলি পোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রতাপ মল্লিক জানান, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বর্তমানে ভারত থেকে চাল আমদানি বন্ধ রয়েছে। ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত ভারত থেকে চালের গাড়ি দেশে প্রবেশ করেছে। ৩১ অক্টোবর কোনো চালের গাড়ি দেশে প্রবেশ করেনি। বন্দরে কিছু চালের গাড়ি রয়েছে। ব্যবসায়ীরা সেগুলো খালাস করে নিয়ে যাচ্ছেন।
শুল্ক সুবিধার সময় শেষ হওয়ায় দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে চাল আমদানি বন্ধ হয়ে গেছে। গত ৩০ অক্টোবর থেকে বন্দর দিয়ে চাল আমদানি বন্ধ রয়েছে। নতুন করে কেউ চাল আমদানি করলে শুল্ক সুবিধা পাবে না। তবে কোনো ব্যবসায়ী ভারত থেকে চাল আমদানি করতে চাইলে আগের ন্যায় ৬২ শতাংশ শুল্ক পরিশোধ করে চাল আমদানি করতে হবে। সরকার প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে শুল্ক সুবিধা দিয়ে যেসব ব্যবসায়ীকে চাল আমদানির অনুমতিপত্র দিয়েছিল তা ৩০ অক্টোবর শেষ হয়েছে।
চালের বাজার ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার কারণে সাধারণ ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে ও চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য বেসরকারি পর্যায়ে শুল্ক সুবিধা দিয়ে চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সরকারের সিদ্ধান্ত মোতাবেক চাল আমদানি করতে ইচ্ছুক আমদানিকারক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে দরখাস্ত আহ্বান করা হয়। সেই দরখাস্তের আলোকে প্রথম পর্যায়ে বেশ কিছু আমদানিকারককে চাল আমদানির এলোট দিয়ে অনুমতি দেওয়া হয়। শর্ত দেওয়া হয়, চাল আমদানির প্রতিষ্ঠানগুলোকে ১ থেকে ২৫ আগস্টের মধ্যে চাল আমদানি করতে হবে। দ্বিতীয় পর্যায়ে সেপ্টেম্বর মাসে দ্বিতীয় দফায় আরও বেশ কিছু আমদানিকারককে চাল আমদানির শুল্ক সুবিধা দিয়ে অনুমতি দেওয়া হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ে যেসব আমদানিকারক ভারত থেকে চাল আমদানির অনুমতি পেয়েছেন তাঁদের শর্ত দেওয়া হয়েছিল ৩০ অক্টোবরের মধ্যে তাঁদের চাল আমদানি করতে হবে। ৩০ অক্টোবরের পর কেউ ভারত থেকে চাল আমদানি করতে চাইলে তাঁদের ৬২ শতাংশ শুল্ক পরিশোধ করতে হবে।
এদিকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ধান কাটা ও মাড়াই শুরু হওয়ায় দেশের কৃষকেরা যাতে ধানচালের ন্যায্য মূল্য পান, সে লক্ষ্যে সরকারও ভারত থেকে নতুন করে চাল আমদানির বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করছে না। সরকারের আগ্রহ না থাকায় নতুন করে চাল আমদানির সময়সীমা ও বাড়ায়নি সরকার।
হিলি স্থলবন্দরের চাল আমদানিকারক ব্যবসায়ী রাজিব কুমার ও মুশফিকুর রহমান জানান, বর্তমানে দেশের ধান কাটা ও মাড়াই শুরু হয়েছে। ভারতীয় চালের চাহিদা এমনিতেই কম। ভারত থেকে যে পরিমাণ চাল বন্দর দিয়ে আমদানি হয়েছে, তারই বেচাকেনা নেই। প্রতিটা আমদানিকারকের গোডাউনে চাল রয়েছে।
আমদানিকারকেরা ক্রেতার অভাবে চাল বিক্রি করতে পারছেন না। দেশি ধান পুরোদমে কাটা ও মাড়াই শুরু হলে চালের দাম এমনিতেই কমে আসবে। ভারতে চালের গাড়ি আটকা রয়েছে কি না, এ বিষয়ে তাদের কাছে জানতে চাইলে তারা জানায়, খুব বেশি চালের গাড়ি ভারতে আটকা নেই। বন্ধের তিন দিনের মধ্যে ভারতে পাইপলাইনে আটকে থাকা প্রায় সব চালের গাড়ি দেশে চলে এসেছে। বন্দরে বেশ কিছু চালের গাড়ি রয়েছে খালাসের অপেক্ষায়। দুই-এক দিনের মধ্যে বন্দর থেকে চাল খালাস করে নেবে আমদানিকারকেরা।
পানামা হিলি পোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রতাপ মল্লিক জানান, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বর্তমানে ভারত থেকে চাল আমদানি বন্ধ রয়েছে। ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত ভারত থেকে চালের গাড়ি দেশে প্রবেশ করেছে। ৩১ অক্টোবর কোনো চালের গাড়ি দেশে প্রবেশ করেনি। বন্দরে কিছু চালের গাড়ি রয়েছে। ব্যবসায়ীরা সেগুলো খালাস করে নিয়ে যাচ্ছেন।
বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত আমদানির ঘোষণার দেওয়ার পরপরই ভারতে হু হু করে বাড়ছে চালের দাম। গত দু’দিনে ভারতের বাজারে চালের দাম প্রায় ১৪ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে ৫ লাখ টন চাল আমদানির ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
১ দিন আগেনিষেধাজ্ঞা শেষে গত ১ জুলাই থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে ইলিশ ধরার মৌসুম, যা চলবে আগস্টের শেষ পর্যন্ত। কিন্তু অবাক করার মতো বিষয় হলো—ভরা মৌসুমেও সাগর-নদী থেকে জেলেরা প্রত্যাশিত ইলিশ পাচ্ছেন না। প্রতিবছর এই সময় দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার জেলেরা রুপালি ইলিশ শিকারে ব্যস্ত সময়...
১ দিন আগেটেকসই কৃষি উন্নয়নের অংশ হিসেবে রংপুর অঞ্চলে ‘আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে টেকসই কৃষি উন্নয়ন’ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। পাঁচ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪২ কোটি ৯৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে রংপুর বিভাগের ৫ জেলার গ্রামীণ দারিদ্র্য কমবে, টেকসই কৃষি...
১ দিন আগেব্র্যাক ব্যাংকের স্মার্ট ব্যাংকিং অ্যাপ ‘আস্থা’ সম্প্রতি ১০ লাখ গ্রাহকের মাইলফলক অর্জন করেছে। একই সঙ্গে, ২০২৫ সালের জুলাই মাসে এই অ্যাপের মাধ্যমে ২০ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে মাসিক অ্যাপ-ভিত্তিক লেনদেনের একটি নতুন রেকর্ড।
১ দিন আগে