নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্ববাজারে খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম কমার দিকে থাকলেও দেশের বাজারে তার উল্টো চিত্র। গত আগস্ট মাসে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। আর খাদ্যের মূল্যস্ফীতি আরও চড়া, তা ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশে ঠেকেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সবশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
বিবিএসের হিসাবে, খাদ্য খাতে এই মূল্যস্ফীতি গত ১১ বছর ৭ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি এর চেয়ে বেশি ছিল, তখন ১২ দশমিক ৭৩ শতাংশে উঠেছিল। এক দশকের মধ্যে গত আগস্ট মাসে হঠাৎ খাদ্য মূল্যস্ফীতি প্রথমবারের মতো দুই অঙ্কের ঘরে উঠে যায়।
মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ এ তথ্য সরকারের প্রাক্কলনের প্রায় দ্বিগুণ। সরকার চলতি অর্থবছরের মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৬ শতাংশে বেঁধে রাখার লক্ষ্য নিয়েছিল বাজেটে। তবে বাস্তবতা বলছে ভিন্ন কথা। সরকারের লক্ষ্যমাত্রার দ্বিগুণে ঠেকেছে খাদ্য মূল্যস্ফীতি।
আগস্টে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ মূল্যস্ফীতির অর্থ হচ্ছে, ২০২২ সালে আগস্টে যে পণ্য ও সেবা ১০০ টাকায় পাওয়া যেত, তা গত আগস্টে কিনতে খরচ হয়েছে ১০৯ টাকা ৯২ পয়সা দিয়ে। সে হিসাবে গত বছরের চেয়ে এ আগস্টে সাড়ে ১২ শতাংশ বেশি দামে খাদ্য কিনতে হচ্ছে মানুষকে।
বিবিএস বলছে, আগস্টে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ হয়েছে। জুলাইয়ে তা ছিল ৯ দশমিক ৬৯ শতাংশ। আর গত বছরের আগস্টে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৫২ শতাংশ।
সংস্থাটির তথ্য বলছে, আগস্ট মাসে খাদ্যপণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে। এ মাসে সার্বিক খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশ। জুলাই মাসে যেটি ছিল ৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ। গত বছরের আগস্টে ছিল ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ। অর্থাৎ দুই বছরের ব্যবধানে ১০০ টাকার খাদ্য কিনতে মানুষকে ২২ টাকা বেশি দিতে হচ্ছে।
গত মাসে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ, যা আগের মাসে ছিল ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
দেশে জিনিসপত্রের দাম হু হু করে বাড়তে থাকলেও জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) গত শুক্রবার বলেছে, বিশ্ববাজারে গত দুই বছরের মধ্যে খাদ্যের দাম সর্বনিম্ন পর্যায়ে রয়েছে। খাদ্য মূল্যসূচক গত আগস্টে ১২১ দশমিক ৪-এ নেমে এসেছে, যা তার আগের মাসে ছিল ১২৪ পয়েন্ট। ২০২১ সালের মার্চের পর এই সূচক এতটা আর কখনোই কমেনি। সেই তুলনায় আগস্টে সার্বিক সূচক ২৪ শতাংশ কমেছে। আগস্টে বিশ্বব্যাপী ভোজ্যতেলের দাম কমেছে ৩ দশমিক ৩ শতাংশ। দুগ্ধজাত পণ্যের দামও কমেছে প্রায় ৪ শতাংশ।
বিশ্ববাজারে খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম কমার দিকে থাকলেও দেশের বাজারে তার উল্টো চিত্র। গত আগস্ট মাসে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। আর খাদ্যের মূল্যস্ফীতি আরও চড়া, তা ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশে ঠেকেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সবশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
বিবিএসের হিসাবে, খাদ্য খাতে এই মূল্যস্ফীতি গত ১১ বছর ৭ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি এর চেয়ে বেশি ছিল, তখন ১২ দশমিক ৭৩ শতাংশে উঠেছিল। এক দশকের মধ্যে গত আগস্ট মাসে হঠাৎ খাদ্য মূল্যস্ফীতি প্রথমবারের মতো দুই অঙ্কের ঘরে উঠে যায়।
মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ এ তথ্য সরকারের প্রাক্কলনের প্রায় দ্বিগুণ। সরকার চলতি অর্থবছরের মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৬ শতাংশে বেঁধে রাখার লক্ষ্য নিয়েছিল বাজেটে। তবে বাস্তবতা বলছে ভিন্ন কথা। সরকারের লক্ষ্যমাত্রার দ্বিগুণে ঠেকেছে খাদ্য মূল্যস্ফীতি।
আগস্টে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ মূল্যস্ফীতির অর্থ হচ্ছে, ২০২২ সালে আগস্টে যে পণ্য ও সেবা ১০০ টাকায় পাওয়া যেত, তা গত আগস্টে কিনতে খরচ হয়েছে ১০৯ টাকা ৯২ পয়সা দিয়ে। সে হিসাবে গত বছরের চেয়ে এ আগস্টে সাড়ে ১২ শতাংশ বেশি দামে খাদ্য কিনতে হচ্ছে মানুষকে।
বিবিএস বলছে, আগস্টে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ হয়েছে। জুলাইয়ে তা ছিল ৯ দশমিক ৬৯ শতাংশ। আর গত বছরের আগস্টে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৫২ শতাংশ।
সংস্থাটির তথ্য বলছে, আগস্ট মাসে খাদ্যপণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে। এ মাসে সার্বিক খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশ। জুলাই মাসে যেটি ছিল ৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ। গত বছরের আগস্টে ছিল ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ। অর্থাৎ দুই বছরের ব্যবধানে ১০০ টাকার খাদ্য কিনতে মানুষকে ২২ টাকা বেশি দিতে হচ্ছে।
গত মাসে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ, যা আগের মাসে ছিল ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
দেশে জিনিসপত্রের দাম হু হু করে বাড়তে থাকলেও জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) গত শুক্রবার বলেছে, বিশ্ববাজারে গত দুই বছরের মধ্যে খাদ্যের দাম সর্বনিম্ন পর্যায়ে রয়েছে। খাদ্য মূল্যসূচক গত আগস্টে ১২১ দশমিক ৪-এ নেমে এসেছে, যা তার আগের মাসে ছিল ১২৪ পয়েন্ট। ২০২১ সালের মার্চের পর এই সূচক এতটা আর কখনোই কমেনি। সেই তুলনায় আগস্টে সার্বিক সূচক ২৪ শতাংশ কমেছে। আগস্টে বিশ্বব্যাপী ভোজ্যতেলের দাম কমেছে ৩ দশমিক ৩ শতাংশ। দুগ্ধজাত পণ্যের দামও কমেছে প্রায় ৪ শতাংশ।
দেশের শিল্পকারখানায় চরম গ্যাস-সংকট দেখা দিয়েছে। গ্যাস না থাকায় অনেক স্থানে উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। আবার কোথাও কোথাও উৎপাদন নেমে এসেছে তিন ভাগের এক ভাগে। শুধু শিল্প নয়, বাসাবাড়ি ও সিএনজি স্টেশনেও চলছে গ্যাসের জন্য হাহাকার। গ্রীষ্মে লোডশেডিং কমাতে বিদ্যুৎ উৎপাদনে গ্যাস সরবরাহ বাড়ানোয় এই সংকট তৈরি হয়েছে বলে
৬ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের একটি বিউটি সেলুনের মালিক ক্রিস্টাল এনজি এইচএসবিসি ও ডাহ সিং ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলার আবেদন করলে তা প্রত্যাখ্যাত হয়। তিনি জানান, ২০২৩ সালের শেষদিকে যখন তিনি নতুন অফিসে স্থানান্তর করেন, তখন ব্যাংকগুলোর একটির মাধ্যমে জানতে পারেন, তার নতুন ঠিকানাটি যুক্তরাষ্ট্রের এনটিটি তালিকাভুক্ত। ওই ঠিকানার..
১৫ ঘণ্টা আগেআদানি গ্রুপ আগে বলেছিল, প্রকল্পটি মূল্যায়ন করা হচ্ছে, কিন্তু এখন ভারতীয় এই সংস্থার অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নে দেখা গেছে, এই ব্যবসা থেকে কতটা চাহিদা তৈরি হবে, বিশেষ করে ভারতের বাজারে, সে সম্পর্কে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে। এরপরই টাওয়ারের সঙ্গে আলোচনা স্থগিত করা হয়েছে বলে একটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেতিন বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার খবর প্রকাশের পর বিশ্ববাজারে তেলের দামে বড় ধরনের ধস নেমেছে। সৌদি আরবের সরবরাহ বৃদ্ধির ইঙ্গিতও এই দরপতনে প্রভাব ফেলেছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
২ দিন আগে