নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তৈরি পোশাকশিল্পের পাশাপাশি দেশের ওষুধশিল্পে শ্রমিকদের চরম অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। তাঁদের অসন্তোষের কারণে আজ মঙ্গলবার পর্যন্ত দেশের বড় ওষুধ কারখানাসহ ১৯টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিয়েছে মালিকপক্ষ।
আজ সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলনের সময়ও জানানো হয়, হেলথকেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের কারখানায় চার শতাধিক মানুষ জিম্মি অবস্থায় রয়েছেন। এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ওষুধশিল্প সমিতির মালিকেরা।
ওষুধশিল্প মালিকেরা বলেন, ওষুধশিল্পে ৫০ বছর ধরে কোনো শ্রমিক উত্তেজনা বা আন্দোলন হয়নি। কিন্তু ইদানীং দেশের বিভিন্ন স্থানে ওষুধ কারখানায় শ্রমিকেরা বিভিন্ন দাবি ও আইনবহির্ভূত আন্দোলন ও ভাঙচুর করছেন। তাঁরা কারখানায় কর্মকর্তাদের ঢুকতে বাধা দিচ্ছেন। এতে ওষুধ তৈরি ব্যাহত হচ্ছে। ফলে অচিরে দেশে অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের সংকট দেখা দেওয়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
শিল্পমালিকেরা বলেন, শ্রমিকদের দাবি মেনে নেওয়ার পর দু–এক দিন কাজ করেছেন। আবার তাঁরা ভিন্ন অযৌক্তিক দাবি উত্থাপন করছেন। একটি কারখানায় বেতন বাড়ানো হলেও অন্যরা আবার সক্রিয় হয়ে উঠছেন। এভাবে ওষুধশিল্পে চরম অস্থিরতা দেখা দেওয়ায় গত কয়েক দিনে তাঁরা ১৯টি কারখানা বন্ধ করে দিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত হেলথকেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হালিমুজ্জামান বলেন, তাঁদের কারখানায় চার শতাধিক লোককে সকাল থেকে জিম্মি করে রাখা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে দুজন অন্তঃসত্ত্বা নারীও রয়েছেন। দীর্ঘক্ষণ আটক থাকায় অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি ও ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মোক্তাদির বলেন, ওষুধশিল্পে অস্থিরতা নিরসনে তাঁরা প্রধান উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছেন। কিন্তু আশানুরূপ কোনো ফল তাঁরা দেখতে পাচ্ছেন না। এই শিল্পের উৎপাদন ব্যাহত হলে দেশের চাহিদার পাশাপাশি বিদেশ রপ্তানিও বাধাগ্রস্ত হবে।
ওষুধশিল্প মালিকেরা শ্রমিকদের দাবিদাওয়া, মিছিল, ঘেরাও কর্মসূচি বা ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ বন্ধ করে কারখানায় উৎপাদন উৎপাদন শুরু করা অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করছেন। তাঁরা বলেন, শ্রমিকেরা নিত্যনতুন দাবি উত্থাপন করছেন। এতে পুরো এই শিল্পে চরম অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
শিল্পমালিকেরা বলেন, শ্রমিকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিতে তাঁরা বাধ্য। কিন্তু কর্মকর্তা ও উৎপাদনকারীদের জিম্মি করে তাৎক্ষণিক দাবি আদায় কখনো সম্ভব হয় না। শ্রমিকেরা বলেন, এখনই তাঁদের দাবি মেনে লিখিত দিতে হবে। কোনো প্রতিষ্ঠান দাবি মেনে নেওয়ার পর আবার অন্য দাবি নিয়ে হাজির হচ্ছেন তাঁরা।
এই শিল্প ধ্বংস করতে এই ধরনের ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে তাঁরা মনে করছেন। এই শিল্পে কর্মরতদের কারখানাভেদে বেতনকাঠামো ভিন্ন রয়েছে। তবে দীর্ঘদিনে এই ধরনের পরিস্থিতিতে তাঁরা পড়েননি। দেশের শিল্পকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। সংবাদ সম্মেলনে ওষুধশিল্প মালিকেরা উপস্থিত ছিলেন।
তৈরি পোশাকশিল্পের পাশাপাশি দেশের ওষুধশিল্পে শ্রমিকদের চরম অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। তাঁদের অসন্তোষের কারণে আজ মঙ্গলবার পর্যন্ত দেশের বড় ওষুধ কারখানাসহ ১৯টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিয়েছে মালিকপক্ষ।
আজ সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলনের সময়ও জানানো হয়, হেলথকেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের কারখানায় চার শতাধিক মানুষ জিম্মি অবস্থায় রয়েছেন। এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ওষুধশিল্প সমিতির মালিকেরা।
ওষুধশিল্প মালিকেরা বলেন, ওষুধশিল্পে ৫০ বছর ধরে কোনো শ্রমিক উত্তেজনা বা আন্দোলন হয়নি। কিন্তু ইদানীং দেশের বিভিন্ন স্থানে ওষুধ কারখানায় শ্রমিকেরা বিভিন্ন দাবি ও আইনবহির্ভূত আন্দোলন ও ভাঙচুর করছেন। তাঁরা কারখানায় কর্মকর্তাদের ঢুকতে বাধা দিচ্ছেন। এতে ওষুধ তৈরি ব্যাহত হচ্ছে। ফলে অচিরে দেশে অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের সংকট দেখা দেওয়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
শিল্পমালিকেরা বলেন, শ্রমিকদের দাবি মেনে নেওয়ার পর দু–এক দিন কাজ করেছেন। আবার তাঁরা ভিন্ন অযৌক্তিক দাবি উত্থাপন করছেন। একটি কারখানায় বেতন বাড়ানো হলেও অন্যরা আবার সক্রিয় হয়ে উঠছেন। এভাবে ওষুধশিল্পে চরম অস্থিরতা দেখা দেওয়ায় গত কয়েক দিনে তাঁরা ১৯টি কারখানা বন্ধ করে দিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত হেলথকেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হালিমুজ্জামান বলেন, তাঁদের কারখানায় চার শতাধিক লোককে সকাল থেকে জিম্মি করে রাখা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে দুজন অন্তঃসত্ত্বা নারীও রয়েছেন। দীর্ঘক্ষণ আটক থাকায় অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি ও ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মোক্তাদির বলেন, ওষুধশিল্পে অস্থিরতা নিরসনে তাঁরা প্রধান উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছেন। কিন্তু আশানুরূপ কোনো ফল তাঁরা দেখতে পাচ্ছেন না। এই শিল্পের উৎপাদন ব্যাহত হলে দেশের চাহিদার পাশাপাশি বিদেশ রপ্তানিও বাধাগ্রস্ত হবে।
ওষুধশিল্প মালিকেরা শ্রমিকদের দাবিদাওয়া, মিছিল, ঘেরাও কর্মসূচি বা ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ বন্ধ করে কারখানায় উৎপাদন উৎপাদন শুরু করা অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করছেন। তাঁরা বলেন, শ্রমিকেরা নিত্যনতুন দাবি উত্থাপন করছেন। এতে পুরো এই শিল্পে চরম অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
শিল্পমালিকেরা বলেন, শ্রমিকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিতে তাঁরা বাধ্য। কিন্তু কর্মকর্তা ও উৎপাদনকারীদের জিম্মি করে তাৎক্ষণিক দাবি আদায় কখনো সম্ভব হয় না। শ্রমিকেরা বলেন, এখনই তাঁদের দাবি মেনে লিখিত দিতে হবে। কোনো প্রতিষ্ঠান দাবি মেনে নেওয়ার পর আবার অন্য দাবি নিয়ে হাজির হচ্ছেন তাঁরা।
এই শিল্প ধ্বংস করতে এই ধরনের ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে তাঁরা মনে করছেন। এই শিল্পে কর্মরতদের কারখানাভেদে বেতনকাঠামো ভিন্ন রয়েছে। তবে দীর্ঘদিনে এই ধরনের পরিস্থিতিতে তাঁরা পড়েননি। দেশের শিল্পকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। সংবাদ সম্মেলনে ওষুধশিল্প মালিকেরা উপস্থিত ছিলেন।
দেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৩ মিনিট আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৬ মিনিট আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
৮ ঘণ্টা আগেহজ মৌসুমে সম্মানিত হজযাত্রীদের জন্য উন্নত ও নিরবচ্ছিন্ন সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আশকোনায় অবস্থিত হজ ক্যাম্পে সেবা বুথ উদ্বোধন করেছে এক্সিম ব্যাংক। ২৮ এপ্রিল হজ ক্যাম্পে এক্সিম ব্যাংকের সেবা বুথে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগে