
সৌদি আরব, রাশিয়া ও তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক ও ওপেক প্লাস চলতি বছরের বিভিন্ন সময়ে তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় এরই মধ্যে চলতি বছরে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে জ্বালানি তেলের দাম। এরই মধ্যে আবার তেল রপ্তানি বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া। এই অবস্থায় বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, জ্বালানি তেলের দাম লাগামছাড়া হতে পারে। আর তাই তেলের দামের পাগলা ঘোড়ার লাগাম টেনে ধরতে মরিয়া হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র।
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা তাস গত শুক্রবার এক প্রতিবেদনে বলেছে, দেশের বাজারে জ্বালানি তেলের দাম স্থিতিশীল করতে রাশিয়া সব ধরনের তেল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে। তবে জ্বালানি তেলের রপ্তানির ওপর শুল্ক প্রতি টনে ২৫০ ডলার পর্যন্ত বাড়াতে পারে।
রাশিয়ার এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ইউরোপের দেশগুলোতে ডিজেলের জোগান কমে যেতে পারে কিছুটা হলেও। অবশ্য এর আগে ইউরোপ রাশিয়া থেকে পরিশোধিত তেল আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। সেই নিষেধাজ্ঞার ধকল কাটাতে রাশিয়া আফ্রিকাকে বেছে নেয়। চলতি বছরে এখন পর্যন্ত আফ্রিকায় আগের বছরের চেয়ে ৫০ শতাংশ তেল বেশি রপ্তানি করেছে রাশিয়া।
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে সৌদি আরব ও রাশিয়া তাদের জ্বালানি তেল উৎপাদন কম রাখার সিদ্ধান্তের মেয়াদ বাড়ানোর ঘোষণা দেয়। দেশ দুটি মিলে আগের তুলনায় প্রতিদিন অন্তত ১৩ লাখ ব্যারেল কম জ্বালানি উৎপাদন করছে। এই সিদ্ধান্ত কার্যকর থাকবে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত। চলতি বছরের এপ্রিলে জ্বালানি তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাসও উৎপাদন হ্রাস করার সিদ্ধান্ত নেয়। কেবল তাই নয়, বিগত ৫২ সপ্তাহে মার্কিন রিগগুলোও জ্বালানি উৎপাদন কমিয়েছে প্রায় ১৭ শতাংশ।
জ্বালানির উৎপাদন কমলেও চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো জ্বালানি বুভুক্ষু দেশগুলোতে চাহিদা বেড়েছে। বিশেষ করে কোভিড-পরবর্তী সময়ে এ দুটি দেশেই জ্বালানির চাহিদা বেড়েছে। এ কারণও তেলের দাম বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে। এরই মধ্যে চীন দেশের অর্থনীতি চাঙা করতে জ্বালানি খাতে তারল্য বাড়িয়েছে।
জ্বালানি উৎপাদক দেশগুলোর সংগঠন ওপেক এর আগে পূর্বাভাস দিয়েছিল ২০২৩ ও ২০২৪ সালে জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়বে। সংগঠনটির অনুমান ছিল, ২০২৪ সালে প্রতিদিন তেলের চাহিদা বাড়বে ২২ লাখ ৫০ হাজার ব্যারেল। ২০২৩ সালে আগের বছরের তুলনায় এই প্রবৃদ্ধি ছিল প্রতিদিন ২৪ লাখ ৪০ ব্যারেল। এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থা (আইইএ) জানিয়েছে, ২০২৩ সালের শেষ পর্যন্ত ওপেক প্লাস যদি জ্বালানি উৎপাদন কম রাখে, তবে তা চলতি বছরের শেষ প্রান্তিকে চাহিদার বিপরীতে ঘাটতি তৈরি করবে। সংস্থাটি বলছে, আগামী বছরও চাহিদা বাড়বে।
এই চাহিদা বাড়ার প্রভাব পড়েছে বৈশ্বিক ও মার্কিন তেলের বাজারে। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের তেলের বাজারে ব্যারেলপ্রতি দাম ৯০ ডলার ছাড়িয়েছে। শুক্রবার ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের দাম ছিল প্রতি ব্যারেল ৯০ দশমিক ৮০ ডলার। বাজার বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, চলতি বছরের শেষ নাগাদ তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ১০০ ডলার ছাড়াতে পারে। এরই মধ্যে গতকাল শুক্রবার ব্রেন্ট পর্যন্ত জ্বালানির দাম প্রতি ব্যারেলে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৪ দশমিক ৩৫ ডলার, যা এ বছরের সর্বোচ্চ।
দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক আশঙ্কা করছে, তেলের দাম বাড়তে থাকলে মূল্যস্ফীতি বাড়তে পারে। এই আশঙ্কা থেকে তারা এরই মধ্যে সুদহার বাড়িয়েছে। জ্বালানি তেলের দাম যত বাড়বে, বিশ্ব অর্থনীতি ততটাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বিশেষ করে পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে পরিবহন—সবকিছুরই ব্যয় বাড়বে। ফলে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্যের দাম বাড়বে, যা মূল্যস্ফীতি বাড়াতে ভূমিকা রাখবে।
এই অবস্থায় জ্বালানি তেলের দাম পাগলা ঘোড়ার মতো বাড়ার বিষয়টি মোকাবিলা করতে উৎপাদন বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সপ্তাহে দেশটি আরও ৯টি তেলকূপ খননকারী রিগ সক্রিয় করেছে। মার্কিন জ্বালানি প্রতিষ্ঠান বেকার হিউসেস জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের মোট তেলকূপ খননকারী রিগ কার্যকর ছিল ৬৪১টি। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে মোট দুটি তেল উত্তোলনকারী রিগ বাড়িয়েছে। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সক্রিয় তেল উত্তোলনকারী সক্রিয় রিগের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫১৫।
রিগ বাড়ানোর ফল পেতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে চলতি সপ্তাহে দেশটির তেল উৎপাদন দৈনিক ৮০ লাখ ব্যারেল থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১ কোটি ২৯ লাখ ব্যারেলে। ২০১৯ সালের পর এটিই দেশটির সর্বোচ্চ উৎপাদন। এর আগে ২০২২ সালেও দেশটি ৮০ লাখ ব্যারেল জ্বালানি তেল উৎপাদন করেছে।
তথ্যসূত্র: ওয়েল প্রাইস ডট কম ও রয়টার্স

সৌদি আরব, রাশিয়া ও তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক ও ওপেক প্লাস চলতি বছরের বিভিন্ন সময়ে তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় এরই মধ্যে চলতি বছরে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে জ্বালানি তেলের দাম। এরই মধ্যে আবার তেল রপ্তানি বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া। এই অবস্থায় বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, জ্বালানি তেলের দাম লাগামছাড়া হতে পারে। আর তাই তেলের দামের পাগলা ঘোড়ার লাগাম টেনে ধরতে মরিয়া হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র।
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা তাস গত শুক্রবার এক প্রতিবেদনে বলেছে, দেশের বাজারে জ্বালানি তেলের দাম স্থিতিশীল করতে রাশিয়া সব ধরনের তেল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে। তবে জ্বালানি তেলের রপ্তানির ওপর শুল্ক প্রতি টনে ২৫০ ডলার পর্যন্ত বাড়াতে পারে।
রাশিয়ার এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ইউরোপের দেশগুলোতে ডিজেলের জোগান কমে যেতে পারে কিছুটা হলেও। অবশ্য এর আগে ইউরোপ রাশিয়া থেকে পরিশোধিত তেল আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। সেই নিষেধাজ্ঞার ধকল কাটাতে রাশিয়া আফ্রিকাকে বেছে নেয়। চলতি বছরে এখন পর্যন্ত আফ্রিকায় আগের বছরের চেয়ে ৫০ শতাংশ তেল বেশি রপ্তানি করেছে রাশিয়া।
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে সৌদি আরব ও রাশিয়া তাদের জ্বালানি তেল উৎপাদন কম রাখার সিদ্ধান্তের মেয়াদ বাড়ানোর ঘোষণা দেয়। দেশ দুটি মিলে আগের তুলনায় প্রতিদিন অন্তত ১৩ লাখ ব্যারেল কম জ্বালানি উৎপাদন করছে। এই সিদ্ধান্ত কার্যকর থাকবে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত। চলতি বছরের এপ্রিলে জ্বালানি তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাসও উৎপাদন হ্রাস করার সিদ্ধান্ত নেয়। কেবল তাই নয়, বিগত ৫২ সপ্তাহে মার্কিন রিগগুলোও জ্বালানি উৎপাদন কমিয়েছে প্রায় ১৭ শতাংশ।
জ্বালানির উৎপাদন কমলেও চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো জ্বালানি বুভুক্ষু দেশগুলোতে চাহিদা বেড়েছে। বিশেষ করে কোভিড-পরবর্তী সময়ে এ দুটি দেশেই জ্বালানির চাহিদা বেড়েছে। এ কারণও তেলের দাম বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে। এরই মধ্যে চীন দেশের অর্থনীতি চাঙা করতে জ্বালানি খাতে তারল্য বাড়িয়েছে।
জ্বালানি উৎপাদক দেশগুলোর সংগঠন ওপেক এর আগে পূর্বাভাস দিয়েছিল ২০২৩ ও ২০২৪ সালে জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়বে। সংগঠনটির অনুমান ছিল, ২০২৪ সালে প্রতিদিন তেলের চাহিদা বাড়বে ২২ লাখ ৫০ হাজার ব্যারেল। ২০২৩ সালে আগের বছরের তুলনায় এই প্রবৃদ্ধি ছিল প্রতিদিন ২৪ লাখ ৪০ ব্যারেল। এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থা (আইইএ) জানিয়েছে, ২০২৩ সালের শেষ পর্যন্ত ওপেক প্লাস যদি জ্বালানি উৎপাদন কম রাখে, তবে তা চলতি বছরের শেষ প্রান্তিকে চাহিদার বিপরীতে ঘাটতি তৈরি করবে। সংস্থাটি বলছে, আগামী বছরও চাহিদা বাড়বে।
এই চাহিদা বাড়ার প্রভাব পড়েছে বৈশ্বিক ও মার্কিন তেলের বাজারে। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের তেলের বাজারে ব্যারেলপ্রতি দাম ৯০ ডলার ছাড়িয়েছে। শুক্রবার ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের দাম ছিল প্রতি ব্যারেল ৯০ দশমিক ৮০ ডলার। বাজার বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, চলতি বছরের শেষ নাগাদ তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ১০০ ডলার ছাড়াতে পারে। এরই মধ্যে গতকাল শুক্রবার ব্রেন্ট পর্যন্ত জ্বালানির দাম প্রতি ব্যারেলে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৪ দশমিক ৩৫ ডলার, যা এ বছরের সর্বোচ্চ।
দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক আশঙ্কা করছে, তেলের দাম বাড়তে থাকলে মূল্যস্ফীতি বাড়তে পারে। এই আশঙ্কা থেকে তারা এরই মধ্যে সুদহার বাড়িয়েছে। জ্বালানি তেলের দাম যত বাড়বে, বিশ্ব অর্থনীতি ততটাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বিশেষ করে পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে পরিবহন—সবকিছুরই ব্যয় বাড়বে। ফলে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্যের দাম বাড়বে, যা মূল্যস্ফীতি বাড়াতে ভূমিকা রাখবে।
এই অবস্থায় জ্বালানি তেলের দাম পাগলা ঘোড়ার মতো বাড়ার বিষয়টি মোকাবিলা করতে উৎপাদন বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সপ্তাহে দেশটি আরও ৯টি তেলকূপ খননকারী রিগ সক্রিয় করেছে। মার্কিন জ্বালানি প্রতিষ্ঠান বেকার হিউসেস জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের মোট তেলকূপ খননকারী রিগ কার্যকর ছিল ৬৪১টি। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে মোট দুটি তেল উত্তোলনকারী রিগ বাড়িয়েছে। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সক্রিয় তেল উত্তোলনকারী সক্রিয় রিগের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫১৫।
রিগ বাড়ানোর ফল পেতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে চলতি সপ্তাহে দেশটির তেল উৎপাদন দৈনিক ৮০ লাখ ব্যারেল থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১ কোটি ২৯ লাখ ব্যারেলে। ২০১৯ সালের পর এটিই দেশটির সর্বোচ্চ উৎপাদন। এর আগে ২০২২ সালেও দেশটি ৮০ লাখ ব্যারেল জ্বালানি তেল উৎপাদন করেছে।
তথ্যসূত্র: ওয়েল প্রাইস ডট কম ও রয়টার্স

সৌদি আরব, রাশিয়া ও তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক ও ওপেক প্লাস চলতি বছরের বিভিন্ন সময়ে তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় এরই মধ্যে চলতি বছরে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে জ্বালানি তেলের দাম। এরই মধ্যে আবার তেল রপ্তানি বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া। এই অবস্থায় বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, জ্বালানি তেলের দাম লাগামছাড়া হতে পারে। আর তাই তেলের দামের পাগলা ঘোড়ার লাগাম টেনে ধরতে মরিয়া হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র।
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা তাস গত শুক্রবার এক প্রতিবেদনে বলেছে, দেশের বাজারে জ্বালানি তেলের দাম স্থিতিশীল করতে রাশিয়া সব ধরনের তেল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে। তবে জ্বালানি তেলের রপ্তানির ওপর শুল্ক প্রতি টনে ২৫০ ডলার পর্যন্ত বাড়াতে পারে।
রাশিয়ার এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ইউরোপের দেশগুলোতে ডিজেলের জোগান কমে যেতে পারে কিছুটা হলেও। অবশ্য এর আগে ইউরোপ রাশিয়া থেকে পরিশোধিত তেল আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। সেই নিষেধাজ্ঞার ধকল কাটাতে রাশিয়া আফ্রিকাকে বেছে নেয়। চলতি বছরে এখন পর্যন্ত আফ্রিকায় আগের বছরের চেয়ে ৫০ শতাংশ তেল বেশি রপ্তানি করেছে রাশিয়া।
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে সৌদি আরব ও রাশিয়া তাদের জ্বালানি তেল উৎপাদন কম রাখার সিদ্ধান্তের মেয়াদ বাড়ানোর ঘোষণা দেয়। দেশ দুটি মিলে আগের তুলনায় প্রতিদিন অন্তত ১৩ লাখ ব্যারেল কম জ্বালানি উৎপাদন করছে। এই সিদ্ধান্ত কার্যকর থাকবে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত। চলতি বছরের এপ্রিলে জ্বালানি তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাসও উৎপাদন হ্রাস করার সিদ্ধান্ত নেয়। কেবল তাই নয়, বিগত ৫২ সপ্তাহে মার্কিন রিগগুলোও জ্বালানি উৎপাদন কমিয়েছে প্রায় ১৭ শতাংশ।
জ্বালানির উৎপাদন কমলেও চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো জ্বালানি বুভুক্ষু দেশগুলোতে চাহিদা বেড়েছে। বিশেষ করে কোভিড-পরবর্তী সময়ে এ দুটি দেশেই জ্বালানির চাহিদা বেড়েছে। এ কারণও তেলের দাম বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে। এরই মধ্যে চীন দেশের অর্থনীতি চাঙা করতে জ্বালানি খাতে তারল্য বাড়িয়েছে।
জ্বালানি উৎপাদক দেশগুলোর সংগঠন ওপেক এর আগে পূর্বাভাস দিয়েছিল ২০২৩ ও ২০২৪ সালে জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়বে। সংগঠনটির অনুমান ছিল, ২০২৪ সালে প্রতিদিন তেলের চাহিদা বাড়বে ২২ লাখ ৫০ হাজার ব্যারেল। ২০২৩ সালে আগের বছরের তুলনায় এই প্রবৃদ্ধি ছিল প্রতিদিন ২৪ লাখ ৪০ ব্যারেল। এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থা (আইইএ) জানিয়েছে, ২০২৩ সালের শেষ পর্যন্ত ওপেক প্লাস যদি জ্বালানি উৎপাদন কম রাখে, তবে তা চলতি বছরের শেষ প্রান্তিকে চাহিদার বিপরীতে ঘাটতি তৈরি করবে। সংস্থাটি বলছে, আগামী বছরও চাহিদা বাড়বে।
এই চাহিদা বাড়ার প্রভাব পড়েছে বৈশ্বিক ও মার্কিন তেলের বাজারে। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের তেলের বাজারে ব্যারেলপ্রতি দাম ৯০ ডলার ছাড়িয়েছে। শুক্রবার ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের দাম ছিল প্রতি ব্যারেল ৯০ দশমিক ৮০ ডলার। বাজার বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, চলতি বছরের শেষ নাগাদ তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ১০০ ডলার ছাড়াতে পারে। এরই মধ্যে গতকাল শুক্রবার ব্রেন্ট পর্যন্ত জ্বালানির দাম প্রতি ব্যারেলে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৪ দশমিক ৩৫ ডলার, যা এ বছরের সর্বোচ্চ।
দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক আশঙ্কা করছে, তেলের দাম বাড়তে থাকলে মূল্যস্ফীতি বাড়তে পারে। এই আশঙ্কা থেকে তারা এরই মধ্যে সুদহার বাড়িয়েছে। জ্বালানি তেলের দাম যত বাড়বে, বিশ্ব অর্থনীতি ততটাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বিশেষ করে পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে পরিবহন—সবকিছুরই ব্যয় বাড়বে। ফলে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্যের দাম বাড়বে, যা মূল্যস্ফীতি বাড়াতে ভূমিকা রাখবে।
এই অবস্থায় জ্বালানি তেলের দাম পাগলা ঘোড়ার মতো বাড়ার বিষয়টি মোকাবিলা করতে উৎপাদন বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সপ্তাহে দেশটি আরও ৯টি তেলকূপ খননকারী রিগ সক্রিয় করেছে। মার্কিন জ্বালানি প্রতিষ্ঠান বেকার হিউসেস জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের মোট তেলকূপ খননকারী রিগ কার্যকর ছিল ৬৪১টি। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে মোট দুটি তেল উত্তোলনকারী রিগ বাড়িয়েছে। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সক্রিয় তেল উত্তোলনকারী সক্রিয় রিগের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫১৫।
রিগ বাড়ানোর ফল পেতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে চলতি সপ্তাহে দেশটির তেল উৎপাদন দৈনিক ৮০ লাখ ব্যারেল থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১ কোটি ২৯ লাখ ব্যারেলে। ২০১৯ সালের পর এটিই দেশটির সর্বোচ্চ উৎপাদন। এর আগে ২০২২ সালেও দেশটি ৮০ লাখ ব্যারেল জ্বালানি তেল উৎপাদন করেছে।
তথ্যসূত্র: ওয়েল প্রাইস ডট কম ও রয়টার্স

সৌদি আরব, রাশিয়া ও তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক ও ওপেক প্লাস চলতি বছরের বিভিন্ন সময়ে তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় এরই মধ্যে চলতি বছরে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে জ্বালানি তেলের দাম। এরই মধ্যে আবার তেল রপ্তানি বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া। এই অবস্থায় বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, জ্বালানি তেলের দাম লাগামছাড়া হতে পারে। আর তাই তেলের দামের পাগলা ঘোড়ার লাগাম টেনে ধরতে মরিয়া হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র।
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা তাস গত শুক্রবার এক প্রতিবেদনে বলেছে, দেশের বাজারে জ্বালানি তেলের দাম স্থিতিশীল করতে রাশিয়া সব ধরনের তেল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে। তবে জ্বালানি তেলের রপ্তানির ওপর শুল্ক প্রতি টনে ২৫০ ডলার পর্যন্ত বাড়াতে পারে।
রাশিয়ার এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ইউরোপের দেশগুলোতে ডিজেলের জোগান কমে যেতে পারে কিছুটা হলেও। অবশ্য এর আগে ইউরোপ রাশিয়া থেকে পরিশোধিত তেল আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। সেই নিষেধাজ্ঞার ধকল কাটাতে রাশিয়া আফ্রিকাকে বেছে নেয়। চলতি বছরে এখন পর্যন্ত আফ্রিকায় আগের বছরের চেয়ে ৫০ শতাংশ তেল বেশি রপ্তানি করেছে রাশিয়া।
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে সৌদি আরব ও রাশিয়া তাদের জ্বালানি তেল উৎপাদন কম রাখার সিদ্ধান্তের মেয়াদ বাড়ানোর ঘোষণা দেয়। দেশ দুটি মিলে আগের তুলনায় প্রতিদিন অন্তত ১৩ লাখ ব্যারেল কম জ্বালানি উৎপাদন করছে। এই সিদ্ধান্ত কার্যকর থাকবে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত। চলতি বছরের এপ্রিলে জ্বালানি তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাসও উৎপাদন হ্রাস করার সিদ্ধান্ত নেয়। কেবল তাই নয়, বিগত ৫২ সপ্তাহে মার্কিন রিগগুলোও জ্বালানি উৎপাদন কমিয়েছে প্রায় ১৭ শতাংশ।
জ্বালানির উৎপাদন কমলেও চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো জ্বালানি বুভুক্ষু দেশগুলোতে চাহিদা বেড়েছে। বিশেষ করে কোভিড-পরবর্তী সময়ে এ দুটি দেশেই জ্বালানির চাহিদা বেড়েছে। এ কারণও তেলের দাম বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে। এরই মধ্যে চীন দেশের অর্থনীতি চাঙা করতে জ্বালানি খাতে তারল্য বাড়িয়েছে।
জ্বালানি উৎপাদক দেশগুলোর সংগঠন ওপেক এর আগে পূর্বাভাস দিয়েছিল ২০২৩ ও ২০২৪ সালে জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়বে। সংগঠনটির অনুমান ছিল, ২০২৪ সালে প্রতিদিন তেলের চাহিদা বাড়বে ২২ লাখ ৫০ হাজার ব্যারেল। ২০২৩ সালে আগের বছরের তুলনায় এই প্রবৃদ্ধি ছিল প্রতিদিন ২৪ লাখ ৪০ ব্যারেল। এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থা (আইইএ) জানিয়েছে, ২০২৩ সালের শেষ পর্যন্ত ওপেক প্লাস যদি জ্বালানি উৎপাদন কম রাখে, তবে তা চলতি বছরের শেষ প্রান্তিকে চাহিদার বিপরীতে ঘাটতি তৈরি করবে। সংস্থাটি বলছে, আগামী বছরও চাহিদা বাড়বে।
এই চাহিদা বাড়ার প্রভাব পড়েছে বৈশ্বিক ও মার্কিন তেলের বাজারে। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের তেলের বাজারে ব্যারেলপ্রতি দাম ৯০ ডলার ছাড়িয়েছে। শুক্রবার ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের দাম ছিল প্রতি ব্যারেল ৯০ দশমিক ৮০ ডলার। বাজার বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, চলতি বছরের শেষ নাগাদ তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ১০০ ডলার ছাড়াতে পারে। এরই মধ্যে গতকাল শুক্রবার ব্রেন্ট পর্যন্ত জ্বালানির দাম প্রতি ব্যারেলে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৪ দশমিক ৩৫ ডলার, যা এ বছরের সর্বোচ্চ।
দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক আশঙ্কা করছে, তেলের দাম বাড়তে থাকলে মূল্যস্ফীতি বাড়তে পারে। এই আশঙ্কা থেকে তারা এরই মধ্যে সুদহার বাড়িয়েছে। জ্বালানি তেলের দাম যত বাড়বে, বিশ্ব অর্থনীতি ততটাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বিশেষ করে পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে পরিবহন—সবকিছুরই ব্যয় বাড়বে। ফলে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্যের দাম বাড়বে, যা মূল্যস্ফীতি বাড়াতে ভূমিকা রাখবে।
এই অবস্থায় জ্বালানি তেলের দাম পাগলা ঘোড়ার মতো বাড়ার বিষয়টি মোকাবিলা করতে উৎপাদন বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সপ্তাহে দেশটি আরও ৯টি তেলকূপ খননকারী রিগ সক্রিয় করেছে। মার্কিন জ্বালানি প্রতিষ্ঠান বেকার হিউসেস জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের মোট তেলকূপ খননকারী রিগ কার্যকর ছিল ৬৪১টি। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে মোট দুটি তেল উত্তোলনকারী রিগ বাড়িয়েছে। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সক্রিয় তেল উত্তোলনকারী সক্রিয় রিগের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫১৫।
রিগ বাড়ানোর ফল পেতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে চলতি সপ্তাহে দেশটির তেল উৎপাদন দৈনিক ৮০ লাখ ব্যারেল থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১ কোটি ২৯ লাখ ব্যারেলে। ২০১৯ সালের পর এটিই দেশটির সর্বোচ্চ উৎপাদন। এর আগে ২০২২ সালেও দেশটি ৮০ লাখ ব্যারেল জ্বালানি তেল উৎপাদন করেছে।
তথ্যসূত্র: ওয়েল প্রাইস ডট কম ও রয়টার্স

দেশের ডেনিম শিল্পের সবচেয়ে বড় প্রদর্শনী ‘বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো’-এর ১৯ তম আসর আজ। দুই দিনের এই এক্সপো অনুষ্ঠিত হবে ৫ ও ৬ নভেম্বর রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি)।
২ ঘণ্টা আগে
সিকিউরিটিজ আইন ও বিধিবিধান ভঙ্গের দায়ে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শাহ আলম সারওয়ারকে পাঁচ কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
৩ ঘণ্টা আগে
পোশাক উৎপাদনে ন্যূনতম ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল ব্যবহার করা হলে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির ক্ষেত্রে আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক থেকে বাংলাদেশের আনুপাতিক ছাড় পাওয়ার সুযোগ দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা বা বাস্তবায়ন নির্দেশনা না থাকায় দ্রুত স্পষ্টীকরণ চেয়েছে বাংলাদেশ...
৩ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বিশাল অঙ্কের খেলাপি ঋণ গোপন রেখে নিয়মিত দেখানো হতো। তবে কোনো পরিদর্শক প্রকৃত সত্য প্রতিবেদন দিতে পারতেন না। সরকার পরিবর্তনের পর এ তথ্য ধীরে ধীরে প্রকাশ পাচ্ছে। খেলাপি ঋণ কীভাবে গোপন রাখা হতো এবং কেন তা ব্যাংক পরিদর্শনে ধরা পড়েনি—এ বিষয়গুলো ঢাকায় সফররত...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের ডেনিম শিল্পের সবচেয়ে বড় প্রদর্শনী ‘বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো’-এর ১৯ তম আসর আজ। দুই দিনের এই এক্সপো অনুষ্ঠিত হবে ৫ ও ৬ নভেম্বর রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি)।
এ বছর প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ, ভারত, চীন, পাকিস্তান, তুরস্ক, স্পেন, অস্ট্রেলিয়া, ভিয়েতনাম, জার্মানি ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ ১০টি দেশ থেকে ৪৫ টিরও বেশি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে।
এরা মূলত ফ্যাব্রিক মিল (ডেনিম ও নন-ডেনিম), গার্মেন্টস প্রস্তুতকারক, সুতা উৎপাদক, ওয়াশিং ও লন্ড্রি, অ্যাকসেসরিজ ও ট্রিমস, কেমিক্যালস, মেশিনারি বা প্রযুক্তি এবং লজিস্টিকস ক্যাটাগরিতে পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করবে।

দেশের ডেনিম শিল্পের সবচেয়ে বড় প্রদর্শনী ‘বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো’-এর ১৯ তম আসর আজ। দুই দিনের এই এক্সপো অনুষ্ঠিত হবে ৫ ও ৬ নভেম্বর রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি)।
এ বছর প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ, ভারত, চীন, পাকিস্তান, তুরস্ক, স্পেন, অস্ট্রেলিয়া, ভিয়েতনাম, জার্মানি ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ ১০টি দেশ থেকে ৪৫ টিরও বেশি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে।
এরা মূলত ফ্যাব্রিক মিল (ডেনিম ও নন-ডেনিম), গার্মেন্টস প্রস্তুতকারক, সুতা উৎপাদক, ওয়াশিং ও লন্ড্রি, অ্যাকসেসরিজ ও ট্রিমস, কেমিক্যালস, মেশিনারি বা প্রযুক্তি এবং লজিস্টিকস ক্যাটাগরিতে পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করবে।

সৌদি আরব, রাশিয়া ও তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক ও ওপেক প্লাস চলতি বছরের বিভিন্ন সময়ে তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় এরই মধ্যে চলতি বছরের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে জ্বালানি তেলের দাম। এরই মধ্যে আবার তেল রপ্তানি বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সিকিউরিটিজ আইন ও বিধিবিধান ভঙ্গের দায়ে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শাহ আলম সারওয়ারকে পাঁচ কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
৩ ঘণ্টা আগে
পোশাক উৎপাদনে ন্যূনতম ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল ব্যবহার করা হলে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির ক্ষেত্রে আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক থেকে বাংলাদেশের আনুপাতিক ছাড় পাওয়ার সুযোগ দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা বা বাস্তবায়ন নির্দেশনা না থাকায় দ্রুত স্পষ্টীকরণ চেয়েছে বাংলাদেশ...
৩ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বিশাল অঙ্কের খেলাপি ঋণ গোপন রেখে নিয়মিত দেখানো হতো। তবে কোনো পরিদর্শক প্রকৃত সত্য প্রতিবেদন দিতে পারতেন না। সরকার পরিবর্তনের পর এ তথ্য ধীরে ধীরে প্রকাশ পাচ্ছে। খেলাপি ঋণ কীভাবে গোপন রাখা হতো এবং কেন তা ব্যাংক পরিদর্শনে ধরা পড়েনি—এ বিষয়গুলো ঢাকায় সফররত...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সিকিউরিটিজ আইন ও বিধিবিধান ভঙ্গের দায়ে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শাহ আলম সারওয়ারকে পাঁচ কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
আজ মঙ্গলবার সংস্থার চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৯৮০ তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভা শেষে বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিএসইসি জানায়, ‘আইএফআইসি গ্যারান্টিড শ্রীপুর টাউনশীপ গ্রিন জিরো কুপন বন্ড’ শীর্ষক ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা অভিহিত মূল্যের ও ১ হাজার কোটি টাকা ইস্যু মূল্যের বন্ডটির জামিনদার (গ্যারান্টার) হিসেবে আইএফআইসি ব্যাংক এবং অ্যাডভাইজার ও অ্যারেঞ্জার হিসেবে আইএফআইসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড দায়িত্ব পালন করেছে। আইএফআইসি ব্যাংক ওই বন্ড ইস্যু করেনি। মূলত রিয়েল এস্টেট কোম্পানি শ্রীপুর টাউনশীপ লিমিটেড (এসটিএল) ওই বন্ডের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করেছে। কিন্তু বিভিন্ন বিজ্ঞাপনে বন্ডের নাম হিসেবে ‘আইএফআইসি আমার বন্ড’ নামটি ব্যবহার করা হয়েছে, যা বিনিয়োগকারীকে ধারণা দেয় যে, এ বন্ড আইএফআইসি ব্যাংক ইস্যু করেছে; কিন্তু ব্যাংকটি ছিল মূলত বন্ডটির জামিনদার। এভাবে বিনিয়োগকারীদের প্রতারিত করে বিনিয়োগে আকৃষ্ট করা হয়।
বিএসইসি এও জানায়, এর আগে ৯৬৫ তম কমিশন সভায় ওই বন্ডের অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়েছিল। একই অপরাধে এবার ব্যাংকের তৎকালীন এমডি শাহ আলম সারওয়ারকে পাঁচ কোটি টাকা অর্থদন্ডে দন্ডিত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে কমিশন।

সিকিউরিটিজ আইন ও বিধিবিধান ভঙ্গের দায়ে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শাহ আলম সারওয়ারকে পাঁচ কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
আজ মঙ্গলবার সংস্থার চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৯৮০ তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভা শেষে বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিএসইসি জানায়, ‘আইএফআইসি গ্যারান্টিড শ্রীপুর টাউনশীপ গ্রিন জিরো কুপন বন্ড’ শীর্ষক ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা অভিহিত মূল্যের ও ১ হাজার কোটি টাকা ইস্যু মূল্যের বন্ডটির জামিনদার (গ্যারান্টার) হিসেবে আইএফআইসি ব্যাংক এবং অ্যাডভাইজার ও অ্যারেঞ্জার হিসেবে আইএফআইসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড দায়িত্ব পালন করেছে। আইএফআইসি ব্যাংক ওই বন্ড ইস্যু করেনি। মূলত রিয়েল এস্টেট কোম্পানি শ্রীপুর টাউনশীপ লিমিটেড (এসটিএল) ওই বন্ডের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করেছে। কিন্তু বিভিন্ন বিজ্ঞাপনে বন্ডের নাম হিসেবে ‘আইএফআইসি আমার বন্ড’ নামটি ব্যবহার করা হয়েছে, যা বিনিয়োগকারীকে ধারণা দেয় যে, এ বন্ড আইএফআইসি ব্যাংক ইস্যু করেছে; কিন্তু ব্যাংকটি ছিল মূলত বন্ডটির জামিনদার। এভাবে বিনিয়োগকারীদের প্রতারিত করে বিনিয়োগে আকৃষ্ট করা হয়।
বিএসইসি এও জানায়, এর আগে ৯৬৫ তম কমিশন সভায় ওই বন্ডের অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়েছিল। একই অপরাধে এবার ব্যাংকের তৎকালীন এমডি শাহ আলম সারওয়ারকে পাঁচ কোটি টাকা অর্থদন্ডে দন্ডিত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে কমিশন।

সৌদি আরব, রাশিয়া ও তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক ও ওপেক প্লাস চলতি বছরের বিভিন্ন সময়ে তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় এরই মধ্যে চলতি বছরের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে জ্বালানি তেলের দাম। এরই মধ্যে আবার তেল রপ্তানি বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দেশের ডেনিম শিল্পের সবচেয়ে বড় প্রদর্শনী ‘বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো’-এর ১৯ তম আসর আজ। দুই দিনের এই এক্সপো অনুষ্ঠিত হবে ৫ ও ৬ নভেম্বর রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি)।
২ ঘণ্টা আগে
পোশাক উৎপাদনে ন্যূনতম ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল ব্যবহার করা হলে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির ক্ষেত্রে আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক থেকে বাংলাদেশের আনুপাতিক ছাড় পাওয়ার সুযোগ দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা বা বাস্তবায়ন নির্দেশনা না থাকায় দ্রুত স্পষ্টীকরণ চেয়েছে বাংলাদেশ...
৩ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বিশাল অঙ্কের খেলাপি ঋণ গোপন রেখে নিয়মিত দেখানো হতো। তবে কোনো পরিদর্শক প্রকৃত সত্য প্রতিবেদন দিতে পারতেন না। সরকার পরিবর্তনের পর এ তথ্য ধীরে ধীরে প্রকাশ পাচ্ছে। খেলাপি ঋণ কীভাবে গোপন রাখা হতো এবং কেন তা ব্যাংক পরিদর্শনে ধরা পড়েনি—এ বিষয়গুলো ঢাকায় সফররত...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পোশাক উৎপাদনে ন্যূনতম ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল ব্যবহার করা হলে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির ক্ষেত্রে আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক থেকে বাংলাদেশের আনুপাতিক ছাড় পাওয়ার সুযোগ দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা বা বাস্তবায়ন নির্দেশনা না থাকায় দ্রুত স্পষ্টীকরণ চেয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর উত্তরায় মার্কিন তুলা রপ্তানিকারক সংগঠন কটন ইউএসএর এক উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিষয়টি তুলে ধরে বিজিএমইএ। বৈঠকে দুই দেশের বাণিজ্য সম্প্রসারণ, বাংলাদেশের তৈরি পোশাকে মার্কিন তুলার ব্যবহার বৃদ্ধি এবং ঘোষিত শুল্ক সুবিধা বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। সংগঠনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহসভাপতি ইনামুল হক খান ও পরিচালক নাফিস-উদ-দৌলা। মার্কিন প্রতিনিধিদলে ছিলেন ইকমের লি ইন, কারগিলের ক্রিস্টা রিকম্যান, এলডিসির ডিয়েগো লোজাদা, ওলাম এগ্রির ওয়েসলি রেন্টজ, ক্যারোলিনা কটন গ্রোয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের ওয়েন বোসম্যানসহ আরও অনেকে।
বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, নতুন শুল্কছাড় বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের জন্য এক বড় সুযোগ। কিন্তু এই সুবিধা কার্যকরভাবে পেতে কারখানাগুলোকে কী প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে, সে বিষয়ে কোনো সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা নেই। মার্কিন প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত ব্যাখ্যা পাওয়া গেলে উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিতে পারবেন।
মাহমুদ হাসান খান বলেন, বর্তমানে আমদানি করা তুলার প্রায় ১০ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসে, যা দ্বিগুণ বা ৩ গুণ পর্যন্ত বাড়ানো সম্ভব। তবে এ জন্য প্রয়োজন দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ও সুচিন্তিত কৌশলগত পদক্ষেপ। মার্কিন তুলার উচ্চ গুণগত মান ও তুলনামূলক সুবিধার বিষয়ে গবেষণা করে সুতা উৎপাদনকারীদের তথ্য সরবরাহ করা হলে তাঁরা আমদানি বাড়াতে উৎসাহিত হবেন।

পোশাক উৎপাদনে ন্যূনতম ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল ব্যবহার করা হলে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির ক্ষেত্রে আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক থেকে বাংলাদেশের আনুপাতিক ছাড় পাওয়ার সুযোগ দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা বা বাস্তবায়ন নির্দেশনা না থাকায় দ্রুত স্পষ্টীকরণ চেয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর উত্তরায় মার্কিন তুলা রপ্তানিকারক সংগঠন কটন ইউএসএর এক উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিষয়টি তুলে ধরে বিজিএমইএ। বৈঠকে দুই দেশের বাণিজ্য সম্প্রসারণ, বাংলাদেশের তৈরি পোশাকে মার্কিন তুলার ব্যবহার বৃদ্ধি এবং ঘোষিত শুল্ক সুবিধা বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। সংগঠনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহসভাপতি ইনামুল হক খান ও পরিচালক নাফিস-উদ-দৌলা। মার্কিন প্রতিনিধিদলে ছিলেন ইকমের লি ইন, কারগিলের ক্রিস্টা রিকম্যান, এলডিসির ডিয়েগো লোজাদা, ওলাম এগ্রির ওয়েসলি রেন্টজ, ক্যারোলিনা কটন গ্রোয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের ওয়েন বোসম্যানসহ আরও অনেকে।
বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, নতুন শুল্কছাড় বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের জন্য এক বড় সুযোগ। কিন্তু এই সুবিধা কার্যকরভাবে পেতে কারখানাগুলোকে কী প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে, সে বিষয়ে কোনো সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা নেই। মার্কিন প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত ব্যাখ্যা পাওয়া গেলে উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিতে পারবেন।
মাহমুদ হাসান খান বলেন, বর্তমানে আমদানি করা তুলার প্রায় ১০ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসে, যা দ্বিগুণ বা ৩ গুণ পর্যন্ত বাড়ানো সম্ভব। তবে এ জন্য প্রয়োজন দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ও সুচিন্তিত কৌশলগত পদক্ষেপ। মার্কিন তুলার উচ্চ গুণগত মান ও তুলনামূলক সুবিধার বিষয়ে গবেষণা করে সুতা উৎপাদনকারীদের তথ্য সরবরাহ করা হলে তাঁরা আমদানি বাড়াতে উৎসাহিত হবেন।

সৌদি আরব, রাশিয়া ও তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক ও ওপেক প্লাস চলতি বছরের বিভিন্ন সময়ে তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় এরই মধ্যে চলতি বছরের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে জ্বালানি তেলের দাম। এরই মধ্যে আবার তেল রপ্তানি বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দেশের ডেনিম শিল্পের সবচেয়ে বড় প্রদর্শনী ‘বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো’-এর ১৯ তম আসর আজ। দুই দিনের এই এক্সপো অনুষ্ঠিত হবে ৫ ও ৬ নভেম্বর রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি)।
২ ঘণ্টা আগে
সিকিউরিটিজ আইন ও বিধিবিধান ভঙ্গের দায়ে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শাহ আলম সারওয়ারকে পাঁচ কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
৩ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বিশাল অঙ্কের খেলাপি ঋণ গোপন রেখে নিয়মিত দেখানো হতো। তবে কোনো পরিদর্শক প্রকৃত সত্য প্রতিবেদন দিতে পারতেন না। সরকার পরিবর্তনের পর এ তথ্য ধীরে ধীরে প্রকাশ পাচ্ছে। খেলাপি ঋণ কীভাবে গোপন রাখা হতো এবং কেন তা ব্যাংক পরিদর্শনে ধরা পড়েনি—এ বিষয়গুলো ঢাকায় সফররত...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বিশাল অঙ্কের খেলাপি ঋণ গোপন রেখে নিয়মিত দেখানো হতো। তবে কোনো পরিদর্শক প্রকৃত সত্য প্রতিবেদন দিতে পারতেন না। সরকার পরিবর্তনের পর এ তথ্য ধীরে ধীরে প্রকাশ পাচ্ছে। খেলাপি ঋণ কীভাবে গোপন রাখা হতো এবং কেন তা ব্যাংক পরিদর্শনে ধরা পড়েনি—এ বিষয়গুলো ঢাকায় সফররত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদলের নজরে এসেছে। তারা ব্যাংক পরিদর্শনপ্রক্রিয়ার ত্রুটি আছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে।
আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠকে আইএমএফ সদস্যরা খেলাপি ঋণ বাড়ার নেপথ্যে কর্মকর্তাদের ভূমিকা ও আইনি দুর্বলতা পর্যালোচনার আহ্বান জানান। বৈঠকে খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র, ব্যাংক খাতের তারল্য সংকট ও ঋণ বাড়ার কারণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
বৈঠকে আইএমএফ জানিয়েছে, তাদের ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির শর্ত অনুযায়ী, ২০২৬ সালের মধ্যে সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের হার ১০ শতাংশের নিচে নামানোর প্রতিশ্রুতি ছিল। কিন্তু বাস্তবে পরিস্থিতি উল্টো। সরকার পরিবর্তনের পর গোপন করা প্রকৃত তথ্য প্রকাশিত হলে দেখা গেছে, মাত্র এক বছরে খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় ৪ লাখ কোটি থেকে বেড়ে সাড়ে ৬ লাখ কোটি টাকা হয়েছে। সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপির হার ৪০ শতাংশ ছাড়িয়েছে আর বেসরকারি খাতে ঋণহার ১০ শতাংশের ওপরে পৌঁছেছে।
সূত্র জানায়, ব্যাংকে খেলাপি ঋণ গোপন করার বিষয়টি রহস্যজনক। এতে সিস্টেমের দুর্বলতা বা কারচুপি দুটোরই ভূমিকা থাকতে পারে। যাঁরা ব্যাংক ইন্সপেকশন করেছেন, তাঁরা হয়তো দায়সারা পরিদর্শন করেছেন। আইএমএফ দ্রুত প্রকৃত কারণ জানাতে অনুরোধ করেছে।

আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বিশাল অঙ্কের খেলাপি ঋণ গোপন রেখে নিয়মিত দেখানো হতো। তবে কোনো পরিদর্শক প্রকৃত সত্য প্রতিবেদন দিতে পারতেন না। সরকার পরিবর্তনের পর এ তথ্য ধীরে ধীরে প্রকাশ পাচ্ছে। খেলাপি ঋণ কীভাবে গোপন রাখা হতো এবং কেন তা ব্যাংক পরিদর্শনে ধরা পড়েনি—এ বিষয়গুলো ঢাকায় সফররত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদলের নজরে এসেছে। তারা ব্যাংক পরিদর্শনপ্রক্রিয়ার ত্রুটি আছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে।
আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠকে আইএমএফ সদস্যরা খেলাপি ঋণ বাড়ার নেপথ্যে কর্মকর্তাদের ভূমিকা ও আইনি দুর্বলতা পর্যালোচনার আহ্বান জানান। বৈঠকে খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র, ব্যাংক খাতের তারল্য সংকট ও ঋণ বাড়ার কারণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
বৈঠকে আইএমএফ জানিয়েছে, তাদের ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির শর্ত অনুযায়ী, ২০২৬ সালের মধ্যে সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের হার ১০ শতাংশের নিচে নামানোর প্রতিশ্রুতি ছিল। কিন্তু বাস্তবে পরিস্থিতি উল্টো। সরকার পরিবর্তনের পর গোপন করা প্রকৃত তথ্য প্রকাশিত হলে দেখা গেছে, মাত্র এক বছরে খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় ৪ লাখ কোটি থেকে বেড়ে সাড়ে ৬ লাখ কোটি টাকা হয়েছে। সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপির হার ৪০ শতাংশ ছাড়িয়েছে আর বেসরকারি খাতে ঋণহার ১০ শতাংশের ওপরে পৌঁছেছে।
সূত্র জানায়, ব্যাংকে খেলাপি ঋণ গোপন করার বিষয়টি রহস্যজনক। এতে সিস্টেমের দুর্বলতা বা কারচুপি দুটোরই ভূমিকা থাকতে পারে। যাঁরা ব্যাংক ইন্সপেকশন করেছেন, তাঁরা হয়তো দায়সারা পরিদর্শন করেছেন। আইএমএফ দ্রুত প্রকৃত কারণ জানাতে অনুরোধ করেছে।

সৌদি আরব, রাশিয়া ও তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক ও ওপেক প্লাস চলতি বছরের বিভিন্ন সময়ে তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় এরই মধ্যে চলতি বছরের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে জ্বালানি তেলের দাম। এরই মধ্যে আবার তেল রপ্তানি বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দেশের ডেনিম শিল্পের সবচেয়ে বড় প্রদর্শনী ‘বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো’-এর ১৯ তম আসর আজ। দুই দিনের এই এক্সপো অনুষ্ঠিত হবে ৫ ও ৬ নভেম্বর রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি)।
২ ঘণ্টা আগে
সিকিউরিটিজ আইন ও বিধিবিধান ভঙ্গের দায়ে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শাহ আলম সারওয়ারকে পাঁচ কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
৩ ঘণ্টা আগে
পোশাক উৎপাদনে ন্যূনতম ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল ব্যবহার করা হলে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির ক্ষেত্রে আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক থেকে বাংলাদেশের আনুপাতিক ছাড় পাওয়ার সুযোগ দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা বা বাস্তবায়ন নির্দেশনা না থাকায় দ্রুত স্পষ্টীকরণ চেয়েছে বাংলাদেশ...
৩ ঘণ্টা আগে