গত ১৭ বছরে বিশ্বজুড়ে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ ৩ গুন বেড়েছে। বেড়েছে মাথাপিছু আয়ও। তারপরও লন্ডন থেকে প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড ইকোনমিকসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের অবস্থান এখনো গরিব দেশের তালিকায়। শুধু তাই নয়, ১২৪ তম অবস্থান নিয়ে ওই তালিকাটির তলানিতে রয়েছে বাংলাদেশ।
গত ৩০ বছর ধরে বিশ্ব অর্থনীতির ডেটা পরিসংখ্যান নিয়ে কাজ করছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিকস। আর্থিক অবস্থার কথা বিবেচনা করে মোট পাঁচটি ভাগে দেশগুলোর তালিকা করে প্রতিষ্ঠানটি। এর মধ্যে তালিকাটির এ গ্রুপে আছে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনি ৩১টি দেশ। এই দেশগুলোর অর্থনীতিকে প্রতিষ্ঠানটি বিশেষায়িত করেছে—‘যত ভালো হতে পারে’ বলে।
তালিকার বি গ্রুপে আছে ‘ভালো’ অর্থনীতির ৩৩টি ধনি দেশ। সি গ্রুপে থাকা ৩১টি দেশকে ‘সতর্ক অর্থনীতির’ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে দেখানো হয়েছে। ‘গরিব’ দেশগুলোর তালিকা ডি গ্রুপেও আছে ৩১টি দেশ। আর ‘সবচেয়ে গরিব’ দেশগুলোর তালিকা ই গ্রুপে রাখা হয়েছে আরও ৩২টি দেশকে।
এসব তালিকায় ১২৪ তম অবস্থান নিয়ে সবচেয়ে গরিব দেশগুলোর শীর্ষ অবস্থান থেকে মাত্র এক ধাপ ওপরে রয়েছে বাংলাদেশ।
সোমবার মাথাপিছু জিডিপির হিসেবে বাংলাদেশের অবস্থান নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ‘শ্রীলঙ্কা গার্ডিয়ান’।
প্রতিবেদনটিতে ব্রিটানিকা এনসাইক্লোপিডিয়া বরাতে ‘গরিব দেশ’ শব্দটির ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে—এমন একটি দেশ, যেখানে নাগরিকদের মাথাপিছু গড় আয় স্বাভাবিক বা সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য পরিমাণ থেকে কম রয়েছে। বলা যায়, যারা তাদের মৌলিক প্রয়োজনগুলো সন্তোষজনকভাবে পূরণ করতে পারেন না তারাই গরিব বা দরিদ্র মানুষ।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান জিডিপিকে ইতিবাচক চোখে দেখছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটির পর্যবেক্ষণ বলছে—রপ্তানি, রেমিট্যান্স এবং অভ্যন্তরীণ খরচ বাংলাদেশের অর্থনীতিকে গত ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২২ অর্থবছরে আরও বড় করেছে। ওই অর্থবছরে দেশীয় পণ্যের মোট প্রবৃদ্ধি ছিল ৭ দশমিক ১ শতাংশ, যা আগের অর্থবছরের ৬ দশমিক ৯ এর তুলনায় বেশি।
২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ‘বরগেন প্রজেক্ট’ মনে করে, বাংলাদেশে দারিদ্র্যের কারণগুলোকে মোকাবিলা করা কঠিন। তবুও বিগত বছরগুলোতে চিত্তাকর্ষক উন্নতি ছাড়াও স্থিতিস্থাপকতা দেখিয়েছে বাংলাদেশ।
গত ১৭ বছরে বিশ্বজুড়ে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ ৩ গুন বেড়েছে। বেড়েছে মাথাপিছু আয়ও। তারপরও লন্ডন থেকে প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড ইকোনমিকসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের অবস্থান এখনো গরিব দেশের তালিকায়। শুধু তাই নয়, ১২৪ তম অবস্থান নিয়ে ওই তালিকাটির তলানিতে রয়েছে বাংলাদেশ।
গত ৩০ বছর ধরে বিশ্ব অর্থনীতির ডেটা পরিসংখ্যান নিয়ে কাজ করছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিকস। আর্থিক অবস্থার কথা বিবেচনা করে মোট পাঁচটি ভাগে দেশগুলোর তালিকা করে প্রতিষ্ঠানটি। এর মধ্যে তালিকাটির এ গ্রুপে আছে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনি ৩১টি দেশ। এই দেশগুলোর অর্থনীতিকে প্রতিষ্ঠানটি বিশেষায়িত করেছে—‘যত ভালো হতে পারে’ বলে।
তালিকার বি গ্রুপে আছে ‘ভালো’ অর্থনীতির ৩৩টি ধনি দেশ। সি গ্রুপে থাকা ৩১টি দেশকে ‘সতর্ক অর্থনীতির’ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে দেখানো হয়েছে। ‘গরিব’ দেশগুলোর তালিকা ডি গ্রুপেও আছে ৩১টি দেশ। আর ‘সবচেয়ে গরিব’ দেশগুলোর তালিকা ই গ্রুপে রাখা হয়েছে আরও ৩২টি দেশকে।
এসব তালিকায় ১২৪ তম অবস্থান নিয়ে সবচেয়ে গরিব দেশগুলোর শীর্ষ অবস্থান থেকে মাত্র এক ধাপ ওপরে রয়েছে বাংলাদেশ।
সোমবার মাথাপিছু জিডিপির হিসেবে বাংলাদেশের অবস্থান নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ‘শ্রীলঙ্কা গার্ডিয়ান’।
প্রতিবেদনটিতে ব্রিটানিকা এনসাইক্লোপিডিয়া বরাতে ‘গরিব দেশ’ শব্দটির ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে—এমন একটি দেশ, যেখানে নাগরিকদের মাথাপিছু গড় আয় স্বাভাবিক বা সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য পরিমাণ থেকে কম রয়েছে। বলা যায়, যারা তাদের মৌলিক প্রয়োজনগুলো সন্তোষজনকভাবে পূরণ করতে পারেন না তারাই গরিব বা দরিদ্র মানুষ।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান জিডিপিকে ইতিবাচক চোখে দেখছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটির পর্যবেক্ষণ বলছে—রপ্তানি, রেমিট্যান্স এবং অভ্যন্তরীণ খরচ বাংলাদেশের অর্থনীতিকে গত ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২২ অর্থবছরে আরও বড় করেছে। ওই অর্থবছরে দেশীয় পণ্যের মোট প্রবৃদ্ধি ছিল ৭ দশমিক ১ শতাংশ, যা আগের অর্থবছরের ৬ দশমিক ৯ এর তুলনায় বেশি।
২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ‘বরগেন প্রজেক্ট’ মনে করে, বাংলাদেশে দারিদ্র্যের কারণগুলোকে মোকাবিলা করা কঠিন। তবুও বিগত বছরগুলোতে চিত্তাকর্ষক উন্নতি ছাড়াও স্থিতিস্থাপকতা দেখিয়েছে বাংলাদেশ।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৭ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১১ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১১ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৫ ঘণ্টা আগে