নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। শহরের তুলনায় গ্রামের মানুষই এই মাধ্যমের সেবায় বেশি সম্পৃক্ত হয়েছে। বর্তমানে এজেন্ট ব্যাংকিং গ্রাহকের ৮৬ দশমিক ১৪ শতাংশ পল্লি অঞ্চলের। বাংলাদেশ ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং-সংক্রান্ত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, গত সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মোট হিসাব ছিল ২ কোটি ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৫৩৭টি। এর ৮৬ দশমিক ১৪ শতাংশই ছিল গ্রামের মানুষ। বাকি ১৩ দশমিক ৮৬ শতাংশের সম্পৃক্ততা মিলেছে শহরের অধিবাসীর।
তথ্যমতে, এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অংশগ্রহণকারী নারীদের হিসাব সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ২ লাখ ৮৭ হাজার ৮৮১টি, যা মোট হিসাবের ৪৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ। এ ছাড়া এজেন্ট ব্যাংকিং হিসাবে মোট আমানতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৫ হাজার ২০০ কোটি টাকা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩০ হাজার ৬৬৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে আমানতের পরিমাণ ১৪ দশমিক ৮০ শতাংশ বেড়েছে।
মূলত গ্রামীণ জনগোষ্ঠীই এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে এই আমানত রাখছেন। অর্থাৎ ৭৯ দশমিক ০৩ শতাংশই তাদের আমানত। গত তিন মাসে গ্রামে আমানত বেড়েছে ৭ দশমিক ৯৩ শতাংশ আর শহরে বেড়েছে ৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ। এর মধ্যে আবার সিংহভাগই নারীদের আমানত। তবে এজেন্ট ব্যাংকিং বিস্তৃত হলেও সেই তুলনায় এর মাধ্যমে ঋণ বিতরণ বাড়েনি।
বিদায়ী সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ১৪ হাজার ১৯২ কোটি টাকা। গত প্রান্তিক শেষে ছিল ১৩ হাজার ৪২ কোটি টাকা। অর্থাৎ ৩ মাসে ঋণ বিতরণ বেড়েছে ৮ দশমিক ৮২ শতাংশ।
জানা গেছে, ব্যাংকিং সুবিধা পৌঁছে দিতে ২০১৪ সালে চালু হয় এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম। এ জন্য বাড়তি চার্জ গুনতে হয় না গ্রাহককে। ব্যাংকের ডেবিট কার্ড ব্যবহারের সুযোগও পাচ্ছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, সঠিকভাবে পরিচালনা করে এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রমের মাধ্যমে সারা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিটি ঘরে ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে সংগৃহীত আমানতের অর্থে সিংহভাগ গ্রামীণ অর্থনীতিতে বিনিয়োগের সুযোগ হয়েছে। এর বিস্তার বাড়লে গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা আরও শক্তিশালী ও সচল হবে।
দেশে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। শহরের তুলনায় গ্রামের মানুষই এই মাধ্যমের সেবায় বেশি সম্পৃক্ত হয়েছে। বর্তমানে এজেন্ট ব্যাংকিং গ্রাহকের ৮৬ দশমিক ১৪ শতাংশ পল্লি অঞ্চলের। বাংলাদেশ ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং-সংক্রান্ত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, গত সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মোট হিসাব ছিল ২ কোটি ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৫৩৭টি। এর ৮৬ দশমিক ১৪ শতাংশই ছিল গ্রামের মানুষ। বাকি ১৩ দশমিক ৮৬ শতাংশের সম্পৃক্ততা মিলেছে শহরের অধিবাসীর।
তথ্যমতে, এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অংশগ্রহণকারী নারীদের হিসাব সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ২ লাখ ৮৭ হাজার ৮৮১টি, যা মোট হিসাবের ৪৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ। এ ছাড়া এজেন্ট ব্যাংকিং হিসাবে মোট আমানতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৫ হাজার ২০০ কোটি টাকা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩০ হাজার ৬৬৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে আমানতের পরিমাণ ১৪ দশমিক ৮০ শতাংশ বেড়েছে।
মূলত গ্রামীণ জনগোষ্ঠীই এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে এই আমানত রাখছেন। অর্থাৎ ৭৯ দশমিক ০৩ শতাংশই তাদের আমানত। গত তিন মাসে গ্রামে আমানত বেড়েছে ৭ দশমিক ৯৩ শতাংশ আর শহরে বেড়েছে ৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ। এর মধ্যে আবার সিংহভাগই নারীদের আমানত। তবে এজেন্ট ব্যাংকিং বিস্তৃত হলেও সেই তুলনায় এর মাধ্যমে ঋণ বিতরণ বাড়েনি।
বিদায়ী সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ১৪ হাজার ১৯২ কোটি টাকা। গত প্রান্তিক শেষে ছিল ১৩ হাজার ৪২ কোটি টাকা। অর্থাৎ ৩ মাসে ঋণ বিতরণ বেড়েছে ৮ দশমিক ৮২ শতাংশ।
জানা গেছে, ব্যাংকিং সুবিধা পৌঁছে দিতে ২০১৪ সালে চালু হয় এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম। এ জন্য বাড়তি চার্জ গুনতে হয় না গ্রাহককে। ব্যাংকের ডেবিট কার্ড ব্যবহারের সুযোগও পাচ্ছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, সঠিকভাবে পরিচালনা করে এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রমের মাধ্যমে সারা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিটি ঘরে ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে সংগৃহীত আমানতের অর্থে সিংহভাগ গ্রামীণ অর্থনীতিতে বিনিয়োগের সুযোগ হয়েছে। এর বিস্তার বাড়লে গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা আরও শক্তিশালী ও সচল হবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১৭ মিনিট আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৯ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৩ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১৩ ঘণ্টা আগে