নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সব অংশীজনের সুচিন্তিত মতামত গ্রহণের মাধ্যমে পারস্পরিক অনাস্থা দূর করে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (বিএসইসি) কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। অন্যথায় ধারাবাহিক বাজার পতন ও অযোগ্যতার দায়ভার নিয়ে এর চেয়ারম্যানকে নিজ দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ শনিবার রাজধানীর পল্টনে ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামে (সিএমজেএফ) এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি তুলেছেন বিনিয়োগকারীরা। ‘বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী সম্মিলিত পরিষদ’ এর আয়োজন করে।
লিখিত বক্তব্যে সংগঠনটির সভাপতি আ ন ম আতাউল্লাহ নাঈম জানান, পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব প্রতিষ্ঠানে ঘাপটি মেরে আছে বিগত সরকারের সুবিধাভোগীরা। ছাত্র-জনতার সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে এবং পুঁজিবাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে আগের কমিশনের জেড ক্যাটাগরিসংক্রান্ত উদ্যোগ বাস্তবায়নে অসৎ উদ্দেশ্য আছে কি না, তা খতিয়ে দেখে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক শেখ আতিক ইখতিয়ার, সিএমজেএফ সভাপতি গোলাম সামদানী ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক আবু আলীসহ সংবাদকর্মী এবং বিনিয়োগকারীরা উপস্থিত ছিলেন।
পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে ১২টি দাবি তুলে ধরেন আতাউল্লাহ নাঈম।
তিনি বলেন, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ২৮টি কোম্পানিকে জেড ক্যাটাগরিতে পাঠানোর কারণে শেয়ারধারীরা মূলধন হারাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে কোম্পানিগুলোকে নির্দিষ্ট সময়সীমা বেঁধে দেওয়া যেতে পারে। পাশাপাশি কোম্পানিগুলোর পরিচালকদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া যেতে পারে।
বিনিয়োগকারীদের পুঁজির নিরাপত্তায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো ‘পুঁজি বিনিয়োগ আইন’ প্রণয়ন ও কার্যকরের সুপারিশ করে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী সম্মিলিত পরিষদ। সভাপতি আতাউল্লাহ বলেন, প্রকৃত লভ্যাংশ না পেলে এবং কোম্পানিগুলো প্রতারণার আশ্রয় নিলে যেন বিনিয়োগকারীরা আইনি সুযোগ নিতে পারে, তা নিশ্চিত করতে হবে। বিএসইসিকে পুঁজিবাজারের স্বচ্ছতা বাড়াতে আইনের সময়োপযোগী সংশোধন করতে হবে।
আতাউল্লাহ নাঈম বলেন, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোতে স্বেচ্ছাচারিতার কারণে বিনিয়োগকারীদের সঠিক তথ্য না দেওয়া, প্রকৃত লভ্যাংশ থেকে বিনিয়োগকারীদের বঞ্চিত করা, কোম্পানির বিভিন্ন অনিয়ম তুলে ধরে কথা বলার সুযোগ না দেওয়া এবং দুর্নীতি ও অপকর্মের মাধ্যমে এজিএম সম্পন্ন করে বিনিয়োগকারীদের অধিকার হরণ করা হচ্ছে। পাশাপাশি আইপিওতে আসা কোম্পানিগুলোতে গিয়ে বিভিন্ন সংস্থার নামে চাঁদা আদায় ও এজিএম ঘিরে চলমান অনিয়ম দুর্নীতি অনুসন্ধান করে প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে অবিলম্বে তদারকি ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে।
পুঁজিবাজারের বর্তমান সংকটকালে ব্যাংকগুলোকে সংকট উত্তরণে এগিয়ে আসতে হবে উল্লেখ করে আতাউল্লাহ নাঈম বলেন, রাইট শেয়ার ছেড়ে সুবিধামতো সময়ে ব্যাংকগুলো পুঁজিবাজার থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করেছিল। তাই, পুঁজিবাজারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ নিশ্চিত করার কার্যকর ভূমিকা ও উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংককে পলিসি সাপোর্ট দিতে হবে।
সংগঠনটির সভাপতি আতাউল্লাহ বলেন, সবকিছু শুধু আইন দিয়েই হয় না। মানবিক বিষয়টি অনেক সময় আইনের ঊর্ধ্বে উঠে যায়। কারণ, আইন মানুষের জন্যই। বর্তমান ধারাবাহিক দরপতনে বিনিয়োগকারীরা নিঃস্ব। সুতরাং, মানবিক কারণে ফোর্সড সেল আপাতত বন্ধ রাখার আকুল আবেদন জানাই।
তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমান প্রেক্ষাপটে পুঁজিবাজারকে অব্যাহতভাবে গতিশীল রাখার স্বার্থে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও বড় বিনিয়োগকারীদের বাজারে সক্রিয় করতে উদ্যোগ গ্রহণ করলেই ইক্যুইটি মাইনাস অ্যাকাউন্টগুলো দ্রুত লেনদেনের আওতায় আসবে। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় আইনি কাঠামোয় মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকার হাউসগুলোকে তহবিল বাড়ানোর জন্য নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় অর্থ সংগ্রহের সুযোগ দেওয়া যায় কি না, সে বিষয়ে বিএসইসির মনোযোগ আকর্ষণ করছি।’
‘পুঁজিবাজারবিষয়ক তথ্য ব্যাংক’ গঠনের দাবি জানিয়ে আতাউল্লাহ নাঈম বলেন, বিনিয়োগকারীদের জন্য পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব তথ্য নির্দিষ্ট স্থান থেকে সংগ্রহ করার সহজ সুবিধা নিশ্চিত করতে বিএসইসি, ডিএসই ও সিএসই সমন্বয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।
পুঁজিবাজারে সর্বস্বান্ত হওয়া পরিবারের সদস্যদের কর্মসংস্থানের দাবি তুলে আতাউল্লাহ নাঈম বিগত ১৫ বছর কারসাজির কারণে সৃষ্ট পতনে সর্বস্ব হারিয়ে যেসব বিনিয়োগকারী আত্মহত্যা ও হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন, সেসব বিনিয়োগকারীর পরিবার থেকে একজনকে চাকরির সুব্যবস্থা করে দেওয়ার দাবি জানান।
এর পাশাপাশি তিনি বলেন, ২০১০ সালের মহাধসের পর থেকে পুঁজি রক্ষার আন্দোলন করতে গিয়ে গত সরকারের হামলা-মামলার রোষানলে পড়েন নিরীহ বিনিয়োগকারীরা। চরম আর্থিক সংকট, পারিবারিক ও সামাজিক বৈষম্যের শিকার হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করতে বাধ্য হয়েছে তাঁরা। সব হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা নিঃশর্ত প্রত্যাহার করতে হবে। মিথ্যা মামলা চালাতে গিয়ে যত টাকা খরচ হয়েছে, তার ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করারও দাবি জানান তিনি।
সব অংশীজনের সুচিন্তিত মতামত গ্রহণের মাধ্যমে পারস্পরিক অনাস্থা দূর করে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (বিএসইসি) কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। অন্যথায় ধারাবাহিক বাজার পতন ও অযোগ্যতার দায়ভার নিয়ে এর চেয়ারম্যানকে নিজ দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ শনিবার রাজধানীর পল্টনে ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামে (সিএমজেএফ) এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি তুলেছেন বিনিয়োগকারীরা। ‘বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী সম্মিলিত পরিষদ’ এর আয়োজন করে।
লিখিত বক্তব্যে সংগঠনটির সভাপতি আ ন ম আতাউল্লাহ নাঈম জানান, পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব প্রতিষ্ঠানে ঘাপটি মেরে আছে বিগত সরকারের সুবিধাভোগীরা। ছাত্র-জনতার সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে এবং পুঁজিবাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে আগের কমিশনের জেড ক্যাটাগরিসংক্রান্ত উদ্যোগ বাস্তবায়নে অসৎ উদ্দেশ্য আছে কি না, তা খতিয়ে দেখে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক শেখ আতিক ইখতিয়ার, সিএমজেএফ সভাপতি গোলাম সামদানী ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক আবু আলীসহ সংবাদকর্মী এবং বিনিয়োগকারীরা উপস্থিত ছিলেন।
পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে ১২টি দাবি তুলে ধরেন আতাউল্লাহ নাঈম।
তিনি বলেন, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ২৮টি কোম্পানিকে জেড ক্যাটাগরিতে পাঠানোর কারণে শেয়ারধারীরা মূলধন হারাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে কোম্পানিগুলোকে নির্দিষ্ট সময়সীমা বেঁধে দেওয়া যেতে পারে। পাশাপাশি কোম্পানিগুলোর পরিচালকদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া যেতে পারে।
বিনিয়োগকারীদের পুঁজির নিরাপত্তায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো ‘পুঁজি বিনিয়োগ আইন’ প্রণয়ন ও কার্যকরের সুপারিশ করে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী সম্মিলিত পরিষদ। সভাপতি আতাউল্লাহ বলেন, প্রকৃত লভ্যাংশ না পেলে এবং কোম্পানিগুলো প্রতারণার আশ্রয় নিলে যেন বিনিয়োগকারীরা আইনি সুযোগ নিতে পারে, তা নিশ্চিত করতে হবে। বিএসইসিকে পুঁজিবাজারের স্বচ্ছতা বাড়াতে আইনের সময়োপযোগী সংশোধন করতে হবে।
আতাউল্লাহ নাঈম বলেন, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোতে স্বেচ্ছাচারিতার কারণে বিনিয়োগকারীদের সঠিক তথ্য না দেওয়া, প্রকৃত লভ্যাংশ থেকে বিনিয়োগকারীদের বঞ্চিত করা, কোম্পানির বিভিন্ন অনিয়ম তুলে ধরে কথা বলার সুযোগ না দেওয়া এবং দুর্নীতি ও অপকর্মের মাধ্যমে এজিএম সম্পন্ন করে বিনিয়োগকারীদের অধিকার হরণ করা হচ্ছে। পাশাপাশি আইপিওতে আসা কোম্পানিগুলোতে গিয়ে বিভিন্ন সংস্থার নামে চাঁদা আদায় ও এজিএম ঘিরে চলমান অনিয়ম দুর্নীতি অনুসন্ধান করে প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে অবিলম্বে তদারকি ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে।
পুঁজিবাজারের বর্তমান সংকটকালে ব্যাংকগুলোকে সংকট উত্তরণে এগিয়ে আসতে হবে উল্লেখ করে আতাউল্লাহ নাঈম বলেন, রাইট শেয়ার ছেড়ে সুবিধামতো সময়ে ব্যাংকগুলো পুঁজিবাজার থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করেছিল। তাই, পুঁজিবাজারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ নিশ্চিত করার কার্যকর ভূমিকা ও উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংককে পলিসি সাপোর্ট দিতে হবে।
সংগঠনটির সভাপতি আতাউল্লাহ বলেন, সবকিছু শুধু আইন দিয়েই হয় না। মানবিক বিষয়টি অনেক সময় আইনের ঊর্ধ্বে উঠে যায়। কারণ, আইন মানুষের জন্যই। বর্তমান ধারাবাহিক দরপতনে বিনিয়োগকারীরা নিঃস্ব। সুতরাং, মানবিক কারণে ফোর্সড সেল আপাতত বন্ধ রাখার আকুল আবেদন জানাই।
তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমান প্রেক্ষাপটে পুঁজিবাজারকে অব্যাহতভাবে গতিশীল রাখার স্বার্থে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও বড় বিনিয়োগকারীদের বাজারে সক্রিয় করতে উদ্যোগ গ্রহণ করলেই ইক্যুইটি মাইনাস অ্যাকাউন্টগুলো দ্রুত লেনদেনের আওতায় আসবে। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় আইনি কাঠামোয় মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকার হাউসগুলোকে তহবিল বাড়ানোর জন্য নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় অর্থ সংগ্রহের সুযোগ দেওয়া যায় কি না, সে বিষয়ে বিএসইসির মনোযোগ আকর্ষণ করছি।’
‘পুঁজিবাজারবিষয়ক তথ্য ব্যাংক’ গঠনের দাবি জানিয়ে আতাউল্লাহ নাঈম বলেন, বিনিয়োগকারীদের জন্য পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব তথ্য নির্দিষ্ট স্থান থেকে সংগ্রহ করার সহজ সুবিধা নিশ্চিত করতে বিএসইসি, ডিএসই ও সিএসই সমন্বয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।
পুঁজিবাজারে সর্বস্বান্ত হওয়া পরিবারের সদস্যদের কর্মসংস্থানের দাবি তুলে আতাউল্লাহ নাঈম বিগত ১৫ বছর কারসাজির কারণে সৃষ্ট পতনে সর্বস্ব হারিয়ে যেসব বিনিয়োগকারী আত্মহত্যা ও হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন, সেসব বিনিয়োগকারীর পরিবার থেকে একজনকে চাকরির সুব্যবস্থা করে দেওয়ার দাবি জানান।
এর পাশাপাশি তিনি বলেন, ২০১০ সালের মহাধসের পর থেকে পুঁজি রক্ষার আন্দোলন করতে গিয়ে গত সরকারের হামলা-মামলার রোষানলে পড়েন নিরীহ বিনিয়োগকারীরা। চরম আর্থিক সংকট, পারিবারিক ও সামাজিক বৈষম্যের শিকার হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করতে বাধ্য হয়েছে তাঁরা। সব হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা নিঃশর্ত প্রত্যাহার করতে হবে। মিথ্যা মামলা চালাতে গিয়ে যত টাকা খরচ হয়েছে, তার ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করারও দাবি জানান তিনি।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
২ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
২ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে