নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্বখ্যাত পোশাকের ক্রেতা প্রতিষ্ঠান ‘ওয়ালমার্ট’ বাংলাদেশের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার আগ্রহের কথা জানিয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের সঙ্গে তাঁর গুলশান কার্যালয়ে সাক্ষাৎকালে ওয়ালমার্টের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এনড্রিয়া অলব্রাইট এ কথা জানান।
সালমান এফ রহমান জানান, করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে দ্রুততার সঙ্গে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে দেশের পোশাক শিল্প। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার পুনরায় ক্ষমতায় আসার প্রেক্ষাপটে সৃষ্ট অধিকতর স্থিতিশীলতা ও ক্রমাগত উন্নয়নের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশে তাদের ব্যবসায়িক পরিধি বাড়ানোরও ইচ্ছা পোষণ করেছে।
সালমান এফ রহমান প্রাকৃতিক তন্তুর পাশাপাশি মনুষ্যসৃষ্ট ফাইবার কেন্দ্রিক পোশাক তৈরির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে ওয়ালমার্টকে কাজ করার আহ্বান জানান। প্রতিক্রিয়ায় ওয়ালমার্টের প্রতিনিধি দল ব্যাপারে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
মতবিনিময় সভায় সালমান এফ রহমান জানান, দেশের সব শিল্পকারখানায় নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা রয়েছে। বাংলাদেশের পোশাক কারখানার অনেকগুলোই বিশ্বের সর্বোচ্চ মানদণ্ডের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। কমপ্লায়েন্স ভালোভাবে মেনে চলার ক্ষেত্রে উৎপাদনকারীর পাশাপাশি ক্রেতা প্রতিষ্ঠানকেও যথাযথ ভূমিকা রাখতে হবে বলে মনে করেন তিনি।
ওয়ালমার্টের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এনড্রিয়া অলব্রাইট বলেন, ‘বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের পোশাকের সুনাম রয়েছে। ওয়ালমার্ট দীর্ঘদিন যাবৎ এ দেশের পোশাক আমদানির সঙ্গে জড়িত। করোনা মহামারিকালে ক্রয়াদেশ কিছুটা কমলেও আশা করি এখন সেটা বাড়বে।’
বৈঠকে ওয়ালমার্টের গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড বিজনেস ডিপ্লোমেসির ভাইস প্রেসিডেন্ট পল ডাইকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বিশ্বখ্যাত পোশাকের ক্রেতা প্রতিষ্ঠান ‘ওয়ালমার্ট’ বাংলাদেশের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার আগ্রহের কথা জানিয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের সঙ্গে তাঁর গুলশান কার্যালয়ে সাক্ষাৎকালে ওয়ালমার্টের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এনড্রিয়া অলব্রাইট এ কথা জানান।
সালমান এফ রহমান জানান, করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে দ্রুততার সঙ্গে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে দেশের পোশাক শিল্প। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার পুনরায় ক্ষমতায় আসার প্রেক্ষাপটে সৃষ্ট অধিকতর স্থিতিশীলতা ও ক্রমাগত উন্নয়নের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশে তাদের ব্যবসায়িক পরিধি বাড়ানোরও ইচ্ছা পোষণ করেছে।
সালমান এফ রহমান প্রাকৃতিক তন্তুর পাশাপাশি মনুষ্যসৃষ্ট ফাইবার কেন্দ্রিক পোশাক তৈরির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে ওয়ালমার্টকে কাজ করার আহ্বান জানান। প্রতিক্রিয়ায় ওয়ালমার্টের প্রতিনিধি দল ব্যাপারে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
মতবিনিময় সভায় সালমান এফ রহমান জানান, দেশের সব শিল্পকারখানায় নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা রয়েছে। বাংলাদেশের পোশাক কারখানার অনেকগুলোই বিশ্বের সর্বোচ্চ মানদণ্ডের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। কমপ্লায়েন্স ভালোভাবে মেনে চলার ক্ষেত্রে উৎপাদনকারীর পাশাপাশি ক্রেতা প্রতিষ্ঠানকেও যথাযথ ভূমিকা রাখতে হবে বলে মনে করেন তিনি।
ওয়ালমার্টের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এনড্রিয়া অলব্রাইট বলেন, ‘বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের পোশাকের সুনাম রয়েছে। ওয়ালমার্ট দীর্ঘদিন যাবৎ এ দেশের পোশাক আমদানির সঙ্গে জড়িত। করোনা মহামারিকালে ক্রয়াদেশ কিছুটা কমলেও আশা করি এখন সেটা বাড়বে।’
বৈঠকে ওয়ালমার্টের গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড বিজনেস ডিপ্লোমেসির ভাইস প্রেসিডেন্ট পল ডাইকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ব্যাংক খাতে লুণ্ঠন, অর্থ পাচার, শেয়ারবাজার ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নড়বড়ে করে ফেলা, বৈদেশিক মুদ্রার মজুতে চাপ ইত্যাদি কারণে আওয়ামী লীগ আমলের শেষের দিকে অর্থনীতি মহাসংকটে পড়েছিল। এর সরাসরি প্রভাব পড়ে জনজীবনেও। মূল্যস্ফীতিতে দেশবাসীর নাভিশ্বাস ওঠে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের...
৬ ঘণ্টা আগেচীনা প্রতিষ্ঠান চুয়ানচিং ড্রিলিং ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেডের (সিসিডিসি) সঙ্গে দুটি কূপ খননের চুক্তি করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। ৫৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে বাখরাবাদ ও তিতাস এলাকায় গভীর অনুসন্ধানে এ দুটি কূপ খনন করা হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে...
৭ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার এক বছর পেরিয়ে গেছে। বিশ্লেষকদের মতে, আগের সরকারের রেখে যাওয়া বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে পুরোপুরি না পাল্টাতে পারলেও অন্তত কিছুটা স্বস্তির জায়গায় আনতে পেরেছেন তাঁরা। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদও মনে করেন, নানা দিক সামলে তুলনামূলকভাবে একটি স্থিতিশীল অবস্থা গড়ে উঠেছে।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রতিশ্রুতি ও প্রচারণা থাকলেও অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে প্রত্যাশিত বিনিয়োগ আসেনি। আগের তুলনায় প্রশাসনিক কার্যক্রমে এসেছে ছন্দ এবং বাজেট ঘাটতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চলছে। কিন্তু অর্থনীতির অন্যতম প্রাণ—বিনিয়োগ খাতে দৃশ্যমান কোনো উন্নতি নেই। বরং বাস্তবতা বলছে, বিনিয়োগে অনিশ্চয়তা আরও ঘনীভূত হয়েছে। রা
৭ ঘণ্টা আগে